জন মিলস
জন আর্নেস্ট জ্যাকি মিলস (ইংরেজি: John Mills; জন্ম: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯০৫ - মৃত্যু: ১১ ডিসেম্বর, ১৯৭২) ওতাগোর হ্যামিল্টনে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ১৯৩০ থেকে ১৯৩৩ সময়কালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | ডুনেডিন, ওতাগো, নিউজিল্যান্ড | ৩ সেপ্টেম্বর ১৯০৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১১ ডিসেম্বর ১৯৭২ হ্যামিল্টন, ওয়াইকাতো, নিউজিল্যান্ড | (বয়স ৬৭)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | জর্জ মিলস (বাবা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৩) | ২৪ জানুয়ারি ১৯৩০ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩১ মার্চ ১৯৩৩ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৮ জুলাই ২০১৮ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে অকল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন জ্যাকি মিলস নামে পরিচিত জন মিলস। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন তিনি। ফ্রাঙ্ক ওলি’র কাছাকাছি মানের নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার ছিলেন তিনি।[১]
খেলোয়াড়ী জীবন
সম্পাদনা১৯২৪-২৫ মৌসুম থেকে ১৯৩৭-৩৮ মৌসুম পর্যন্ত অকল্যান্ডের পক্ষে খেলেছেন জ্যাকি মিলস। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাত টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় জন মিলসের। ১৯২৯-৩০ মৌসুমের প্রথম খেলায় অকল্যান্ডের সদস্যরূপে ১৮৫ রান তুলেন। এ ইনিংসটিই তাঁর প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল। ঐ খেলায় ওতাগোর বিপক্ষে তাঁর দল ইনিংস ব্যবধানে জয় পেয়েছিল। অকল্যান্ডের সর্বমোট ৩৫৬ রানের বিপরীতে তিনি অর্ধেকের বেশি রান ও ওতাগোর দুই ইনিংসের সম্মিলিত সংগ্রহেরও অধিক রান তুলেছিলেন।[২] ১৯২৪-২৫ মৌসুমে অকল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটে ইডেনের পক্ষে ও বিশ্ববিদ্যালয় দলের বিপক্ষে তিনি ও হেক্টর গিলেস্পি উদ্বোধনী জুটিতে ৪৪১ রান তুলেন।[৩]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সম্পাদনা১৯২৭ ও ১৯৩১ সালে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড সফরে যান। প্রত্যেক সফরেই সহস্রাধিক রান তুলেছিলেন তিনি।
২৪ জানুয়ারি, ১৯৩০ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে তাঁর। প্রথম নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার হিসেবে অভিষেকে সেঞ্চুরি করার কীর্তিগাঁথা রচনা করেছেন। ১৯২৯-৩০ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটনের ব্যাসিন রিজার্ভে ১১৭ রান করেছিলেন তিনি।[৪] স্টুই ডেম্পস্টারের সাথে প্রথম উইকেট জুটিতে ২৭৬ রানের জুটি গড়েছিলেন। তবে, পরবর্তীতে নয় ইনিংসে মাত্র ১২৪ রান তুলেছিলেন জন মিলস।
টেস্ট শতক
সম্পাদনাজন মিলসের টেস্ট শতক | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রমিক | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | বছর | ফলাফল |
[১] | ১১৭ | ১ | ইংল্যান্ড | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৩০ | ড্র |
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাজন মিলসের পিতা জর্জ মিলস ১৮৯০ ও ১৯০০-এর দশকে অকল্যান্ডের পক্ষে অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। পরবর্তীতে অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে মাঠ কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেছেন জর্জ মিলস।[৫]
১১ ডিসেম্বর, ১৯৭২ তারিখে ৬৭ বছর বয়সে ওয়াইকাতোর হ্যামিল্টনে জন মিলসের দেহাবসান ঘটে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ R.T. Brittenden, Great Days in New Zealand Cricket, A.H. & A.W. Reed, Wellington, 1958, p. 61.
- ↑ Auckland v Otago, 1929-30
- ↑ Wisden 1955, p. 930.
- ↑ Dawson, M. (1995) Quick Singles, ABC Books, Sydney. আইএসবিএন ০-৭৩৩৩-০৪৯২-৩.
- ↑ Cricketer obituary Retrieved 14 February 2013
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে জন মিলস (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে জন মিলস (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)