জঙ্গীপুর
জঙ্গীপুর বা জাহাঙ্গীরপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জঙ্গীপুর জেলার ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত সদর শহর ও একটি পৌরসভা এলাকা। জঙ্গীপুর পৌরসভার ওয়ার্ড সংখ্যা ২১টি। এই শহরটি মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জঙ্গিপুর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র ছিল।
জঙ্গীপুর জাহাঙ্গীরপুর | |
---|---|
শহর | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°২৮′০৯″ উত্তর ৮৮°০৬′১২″ পূর্ব / ২৪.৪৬৯১° উত্তর ৮৮.১০৩২° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | মুর্শিদাবাদ |
প্রতিষ্ঠাতা | সম্রাট জাহাঙ্গীর |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসভা |
• শাসক | জঙ্গীপুর পৌরসভা |
• সংসদ সদস্য | খলিলুর রহমান |
আয়তন | |
• মোট | ৮.২ বর্গকিমি (৩.২ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১১ মিটার (৩৬ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১,২২,৮৭৫ |
• জনঘনত্ব | ১৫,০০০/বর্গকিমি (৩৯,০০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | বাংলা |
• সহকারী সরকারি | ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৭৪২২১৩ |
যানবাহন নিবন্ধন | WB৫৮, WB৯৪ |
লোকসভা | জঙ্গীপুর |
বিধানসভা | জঙ্গীপুর |
ভৌগোলিক তথ্য
সম্পাদনাশহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৪°২৮′ উত্তর ৮৮°০৪′ পূর্ব / ২৪.৪৭° উত্তর ৮৮.০৭° পূর্ব। সমুদ্র সমতল হতে এর গড় উচ্চতা হল ১১ মিটার (৩৬ ফুট)।
ইতিহাস
সম্পাদনামুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর এই শহরটি পত্তন করেন ও এখানে একটি সেনানিবাস স্থাপন করেন। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে এই শহরটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রেশম বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল ও এখানকার জঙ্গীপুরী রেশম খুব বিখ্যাত ছিল।[১]
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনাভারতের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী জঙ্গীপুর পৌরসভার মোট জনসংখ্যা ৮৮,১৬৫ জন, যার মধ্যে ৪৪,৯৪৯ জন পুরুষ এবং ৪৩,২১৬ জন নারী। এই শহরের সাক্ষরতার হার ৭৯.২৪ শতাংশ। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৩.৩৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৪.৯৯%। এখানকার লিঙ্গানুপাত হল প্রতি ১০০০ জন পুরুষে ৯৬১ জন নারী।[২]
২০১১ সালের ভারতীয় আদমশুমারি অনুযায়ী জঙ্গীপুর শহুরে সমৃদ্ধির জনসংখ্যা ১,২২,৮৭৫ জন, যার মধ্যে ৬২,৭৩৪ জন পুরুষ এবং ৬০,১৪১ জন নারী। এখানকার সাক্ষরতার হার ৭৫.৭১ শতাংশ।[২]
ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে জঙ্গীপুর পৌরসভার জনসংখ্যা ছিল ৭৪,৪৬৪ জন। এর মধ্যে ৩৮,১৮৫ জন পুরুষ এবং ৩৬২৭৯ জন নারী। তখন এখানের সাক্ষরতার হার ছিল ৬২ শতাংশ। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৬৮% এবং নারীদের মধ্যে সেই হার ৫৬%।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাশিক্ষা ব্যবস্থা
সম্পাদনাস্বাস্থ্য পরিষেবা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Affairs of the East India Company: Minutes of evidence, 29 April 1830 | British History Online"। www.british-history.ac.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-০৮।
- ↑ [১]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |