ক্ষমতা (পদার্থবিজ্ঞান)
পদার্থবিজ্ঞানের পরিভাষায় একক সময়ে সম্পাদিত কাজের পরিমাণই ক্ষমতা। এস্আই একক পদ্ধতির পরিমাপে ক্ষমতার একক ওয়াট। ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে বৈজ্ঞানিক জেমস ওয়াটের নামানুসারে ক্ষমতার একক "ওয়াট" স্থির করা হয়েছে। ১ সেকেণ্ড সময়ে ১ জুল পরিমাণ কাজ করার ক্ষমতা হলো ১ ওয়াট।[১] জেমস ওয়াট নিজে ক্ষমতার একক "অশ্ব শক্তি" স্থির করেছিলেন। ক্ষমতাকে এইভাবে হিসাব করা হয়ঃ
কিলোওয়াটসম্পাদনা
প্রায়শঃ বিদ্যুৎ, যা কি-না এক প্রকার শক্তি, তা "কিলোওয়াট" হিসাবে পরিমাপ করা হয়। ১ কিলোওয়াট=১০০০ ওয়াট। এর মানে হচ্ছে ১ সেকেন্ডে ১০০০ ওয়াট বৈদ্যুতিক শক্তি আলোতে রূপান্তরিত হচ্ছে। প্রতি ঘণ্টায় ১ কিলোওয়াট শক্তি ব্যবহার করা হলে তা "কিলোওয়াট-ঘণ্টা" দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বৈদ্যুতিক মিটারে এক ইউনিট বলতে এক কিলোওয়াট ঘণ্টাকে বোঝায়।
অশ্বক্ষমতাসম্পাদনা
১ অশ্বক্ষমতা = ৭৪৬ ওয়াট। জেমস ওয়াটের সঙ্গার্থ অনুযায়ী ১ সেকেন্ডে একটি ঘোড়ার ৫০০ পাউন্ড পরিমাণের ওজন মাটি থেকে ১ ফুট ওপরে উত্তোলনের ক্ষমতাই ১ অশ্বক্ষমতা।
এছাড়া :
দিয়ে পূনরায় ভাংগিয়ে W=PV হয়
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
পদার্থবিজ্ঞান-সম্পর্কিত বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |