এমআরটি লাইন ১

ঢাকা মেট্রোরেলের রেলপথ

এমআরটি লাইন ১ হচ্ছে নির্মাণাধীন ঢাকা মেট্রোরেলের একটি রেলপথ। এটি ঢাকা মেট্রোরেলের দ্বিতীয় রেলপথ যা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) দ্বারা পরিচালিত হবে। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে এবং ২০২৬ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।

ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট লাইন ১
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিনির্মাণাধীন
মালিকসড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ
অঞ্চলঢাকা, বাংলাদেশ
বিরতিস্থল
স্টেশন২১
মানচিত্রে রং লাল (#DA291C)
পরিষেবা
ধরনদ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা
ব্যবস্থাঢাকা মেট্রোরেল
পরিচালকঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
ডিপোপিতলগঞ্জ, রূপগঞ্জ
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা৮,০০,০০০ (আনুমানিক)
কারিগরি তথ্য
রেলপথের দৈর্ঘ্যবিমানবন্দর রুট: ১৯.৮৭২ কিলোমিটার (১২.৩৪৮ মাইল)
পূর্বাচল রুট: ১১.৩৬১ কিলোমিটার (৭.০৫৯ মাইল)
ট্র্যাকসংখ্যা
বৈশিষ্ট্যউড়াল (পূর্বাচল রুট)
পাতাল (বিমানবন্দর রুট)
ট্র্যাক গেজ১,৪৩৫ মিলিমিটার (৪ ফুট   ইঞ্চি)}
বিদ্যুতায়ন৭৫০ ভি ডিসি থার্ড রেল (বিমানবন্দর রুট)
১,৫০০ ভি ডিসি ওভারহেড ক্যাটেনারি (পূর্বাচল রুট)
চালন গতি১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (৬২ মাইল প্রতি ঘণ্টা)
সর্বোচ্চ উচ্চতাপূর্বাচল রুট: ১৩ মিটার (৪৩ ফুট)
যাত্রাপথের মানচিত্র

ঢাকা মেট্রো লাইন ১
পূর্বাচল টার্মিনাল
পিতলগঞ্জ ডিপো
পূর্বাচল পূর্ব
পূর্বাচল মধ্য
পূর্বাচল পশ্চিম
Bus interchange Airport interchange বিমানবন্দর
টঙ্গী খাল
বিমানবন্দর টার্মিনাল ৩
মস্তুল
খিলক্ষেত
বোয়ালিয়া
জোয়ার সাহারা
নদ্দা
 ৫উ  নতুন বাজার
উত্তর বাড্ডা
বাড্ডা
 ৫দ  আফতাবনগর
রামপুরা
মালিবাগ
রাজারবাগ
কমলাপুর Bus interchange
        

ইতিহাস

সম্পাদনা

২০০৫ সালে বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশ সরকারকে ঢাকায় একটি গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার সুপারিশ করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। একই বছর মার্কিন পরামর্শক ফার্ম লুই বার্জার গ্রুপ ঢাকার জন্য একটি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা তৈরি করে।[] বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় এই পরিকল্পনাটি তৈরি করা হয় যাতে ঢাকায় পাঁচটি এমআরটি লাইন নির্মাণের প্রস্তাবনা ছিল।[] এই পাঁচটি মেট্রো লাইন ছিল এমআরটি লাইন ১, এমআরটি লাইন ২, এমআরটি লাইন ৪, এমআরটি লাইন ৫এমআরটি লাইন ৬। এমআরটি লাইন ১-এর জন্য বাজেট নির্ধারণ করা হয়েছিল ৳৫২,৫৬১.৪৩ কোটি যার মধ্যে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা ৭৫% অর্থায়ন করতে সম্মত হয়। ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই রেলপথটির নির্মাণ সমাপ্তির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।[] ২০১৯ সালে বাংলাদেশ সরকার রেলপথটি নির্মাণের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে।[] কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হওয়ার সাথে সাথে প্রকল্পের অগ্রগতি থমকে যায়।[] ২০২২ সালের ১৫ জুন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কর্তৃক এমআরটি লাইন ১-এর লাইসেন্স ডিএমটিসিএলের কাছে হস্তান্তর করা হয়।[] ২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর সরকার এমআরটি লাইন ১-এর পরামর্শক হিসাবে নিপ্পন কোয়েই বাংলাদেশ লিমিটেডকে নিয়োগ করে।[] একই বছর পিতলগঞ্জে প্রকল্পের প্রস্তাবিত একমাত্র ডিপোর ভূমি উন্নয়ন কাজের জন্য টোকিও কনস্ট্রাকশন ও ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচারের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।[] ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে এমআরটি লাইন ৬-এর উদ্বোধনের দিন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব বলেন যে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে ২০২৩ সালের প্রথম মাসে প্রকল্পটির নির্মাণ কাজ শুরু করা সম্ভব।[] এটির নির্মাণ প্রাথমিকভাবে ২৬ জানুয়ারি ২০২৩-এ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা ২ ফেব্রুয়ারিতে পরিবর্তন করা হয়।[] অবশেষে, ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমআরটি লাইন ১-এর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন।[১০] ২২ মার্চ ২০২৩ সালে প্রকাশিত ডিএমটিসিএলের বাস্তবায়ন কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকের তথ্য অনুযায়ী অধিগ্রহণের জন্য ভূমির পরিমাণ ৩৯.১৭ একর বৃদ্ধি করার প্রয়োজন হওয়ায় ও জমির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লাইনটির নির্মাণ ব্যয় ২,৩১৬ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেতে পারে।[১১] ২০২৪ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ডিপোর ভূমি উন্নয়নের ৭৫% কাজ সম্পন্ন হয়।[১২] ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে লাইনের মূল নির্মাণকাজের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল।[১৩] ৭ জানুয়ারি ২০২৫ সালে ঘোষণা করা হয় যে কুড়িলের দক্ষিণে খালের উপর একটি স্টিল পোস্ট কাঠামো তৈরি করে খালের উপর ধাতব শিট স্থাপনের মাধ্যমে লাইনের জন্য একটি নির্মাণ ইয়ার্ড গড়ে তোলা হবে। এছাড়া নির্মাণকাজ শেষ হলে সেখানে নির্মাণ ইয়ার্ডটি উঠিয়ে নেওয়া হবে।[১৪] ২০২৫ সালে ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে ২০২৬ সালের মধ্যে লাইন ১-এর নির্মাণ শেষ করা সম্ভব হবেনা এবং আরও ৩-৪ বছর সময় বেশি লাগতে পারে।[১৫] একই বছরে পরবর্তী অর্থবছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে লাইনটির জন্য ৳৮,৬৩১ কোটি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়।[১৬] ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাইন ১-এর ভূমি উন্নয়ন ৯০%-এ দাঁড়ায়।[১৭]

শাখা রেলপথ

সম্পাদনা

বিমানবন্দর রুট

সম্পাদনা

এর দৈর্ঘ্য ১৯.৮৭২ কিমি যা সম্পূর্ণরূপে মাটির নিচে নির্মিত হতে যাচ্ছে। এই রুটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১২টি স্টেশন দিয়ে যাবে।[১৮] যাত্রীরা একটি ইন্টারচেঞ্জের মাধ্যমে নতুন বাজার স্টেশন থেকে এমআরটি লাইন ৫-এ স্থানান্তর হতে পারবেন।[১০]

কোড নাম সংযোগ অবস্থান চালু
ঢাকা বিমানবন্দর উত্তরা
বিমানবন্দর টার্মিনাল ৩
খিলক্ষেত খিলক্ষেত থানা
নদ্দা ভাটারা থানা
নতুন বাজার  এমআরটি লাইন ১প 
 এমআরটি লাইন ৫উ 
উত্তর বাড্ডা বাড্ডা থানা
বাড্ডা
আফতাবনগর  এমআরটি লাইন ৫দ 
রামপুরা রামপুরা থানা
১০ মালিবাগ শাহজাহানপুর থানা
১১ রাজারবাগ
১২ কমলাপুর   বাস স্টেশন
  বাংলাদেশ রেলওয়ে
 এমআরটি লাইন ২ 
 এমআরটি লাইন ৪ 
 এমআরটি লাইন ৬ 
মতিঝিল থানা

পূর্বাচল রুট

সম্পাদনা

১১.৩৬১ কিলোমিটার বিশিষ্ট এই রুটে ৯টি স্টেশন থাকবে। এই রুট দিয়ে পূর্বাচল নতুন শহর থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত যাওয়া যাবে। নদ্দা ও নতুন বাজার স্টেশন দুটো মাটির নিচে নির্মাণ করা হবে ও বাকিগুলি উত্তোলিত অবস্থায় নির্মাণ করা হবে। নদ্দা ও নতুন বাজার উভয় স্টেশনেই ইন্টারচেঞ্জ থাকবে।[১৮]

কোড নাম সংযোগ অবস্থান চালু
পূর্বাচল টার্মিনাল পূর্বাচল নতুন শহর
পূর্বাচল পূর্ব
পূর্বাচল মধ্য
পূর্বাচল পশ্চিম[]
মস্তুল খিলক্ষেত থানা
বোয়ালিয়া
জোয়ার সাহারা ভাটারা থানা
নদ্দা
নতুন বাজার  এমআরটি লাইন ১ব 
 এমআরটি লাইন ৫উ 

সমস্যা

সম্পাদনা

এমআরটি লাইন ১-এর পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অংশে সাতটি স্টেশন থাকবে, যা উড়াল পথে নির্মিত হবে। নির্মাণকাজ শুরুর আগেই জানা যায় যে স্টেশনগুলোর নির্মাণের ফলে এক্সপ্রেসওয়েটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক এম এম এহসান জামিল দাবি করেন যে, তিনি মেট্রো কর্তৃপক্ষকে পূর্বাচল অংশের সাতটি স্টেশন ভূগর্ভস্থ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তবে জাইকার সঙ্গে নির্মাণ চুক্তি আগেই সম্পন্ন হওয়ায় এটি করা সম্ভব হয়নি। এরপর পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ের পূর্ব অংশের কাজের সঙ্গে সঙ্গে এমআরটি লাইন ১-এর কাজ শুরু করতে তিনি প্রস্তাব দেন যাতে এক্সপ্রেসওয়ের ক্ষতি এড়ানো যায়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে এক্সপ্রেসওয়ের মিডিয়ান স্ট্রিপে মেট্রো নির্মাণের জন্য ৪ মিটার জায়গা রেখে দেওয়া হয়।[১৯] পরবর্তীতে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব আশ্বাস দেন যে এক্সপ্রেসওয়ের বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে সমন্বিতভাবে নির্মাণকাজ পরিচালিত হবে। তিনি আরও জানান যে মেট্রোরেলের স্তম্ভ মিডিয়ান স্ট্রিপের উপর নির্মিত হবে এবং স্টেশনগুলোর দুটি কলাম এক্সপ্রেসওয়ের দুই পাশে সবুজ এলাকার উপর স্থাপন করা হবে যাতে সড়কের জায়গা ব্যবহৃত না হয়।[২০] ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে লাইনটির নির্মাণ প্রকল্প প্রধান জানিয়েছিলেন যে নির্মাণের সময় সড়কের ক্ষতি না হলেও পেভমেন্টের উপরিভাগ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তবে নির্মাণকাজ শেষে ক্ষতিগ্রস্ত পেভমেন্ট মেরামত করে দেওয়া হবে।[২১]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. পূর্ববর্তী প্রস্তাবিত নাম "শেখ হাসিনা ক্রিকেট স্টেডিয়াম মেট্রো স্টেশন"।

উদ্ধৃতি

সম্পাদনা
  1. রহমান, শামীম (২৩ ডিসেম্বর ২০২২)। "পুরোটাই উড়ালপথে নির্মাণ ভারতের 'মেট্রো ম্যান' শ্রীধরনের পরামর্শে"বণিক বার্তা। ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ 
  2. জামান, শেখ শাহরিয়ার (২৫ ডিসেম্বর ২০২২)। "মেট্রোরেল ছিল বিরাট এক চ্যালেঞ্জ"বাংলা ট্রিবিউন। ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ 
  3. "এয়ারপোর্ট থেকে কমলাপুর আন্ডারগ্রাউন্ড লাইন হচ্ছে"কালের কণ্ঠ। ১৪ অক্টোবর ২০১৯। ৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  4. ইসলাম, জাহিদুল (২৩ নভেম্বর ২০২২)। "এমআরটি লাইন-১ প্রকল্পের ডিপো এলাকার ভূমি উন্নয়নের কাজ করবে জাপান, বাংলাদেশ কনসোর্টিয়াম"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ১১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  5. আব্দুল্লাহ, মামুন (২ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "মেট্রোর অন্য লাইন গতিহীন"দেশ রূপান্তর। ১১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  6. "সেপ্টেম্বরে শুরু হচ্ছে পাতাল মেট্রো রেলের কাজ"ঢাকা ট্রিবিউন। ১৬ জুন ২০২২। ১৬ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  7. "এমআরটি-১ প্রকল্পের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিপ্পন"বাংলানিউজ২৪.কম। ২৩ অক্টোবর ২০২২। ৩০ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  8. "এমআরটি লাইন-১ চলবে জানুয়ারিতে ও লাইন-৫ জুলাইয়ে"সময়ের আলো। ২৮ ডিসেম্বর ২০২২। ১১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  9. "পাতাল রেলের ভিত্তিপ্রস্তর পেছাল"আরটিভি। ২৩ জানুয়ারি ২০২৩। ১১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  10. "পাতাল রেলের নির্মাণকাজের উদ্বোধন: বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর সাড়ে ২৪ মিনিটে"প্রথম আলো। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২৩ 
  11. ইসলাম, জাহিদুল (১১ এপ্রিল ২০২৩)। "ভূগর্ভস্থ মেট্রোর খরচ বাড়ছে ২,৩১৬ কোটি টাকা"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০২৪ 
  12. "দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের কাজ কতদূর?"ঢাকা ট্রিবিউন। ৪ নভেম্বর ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ 
  13. "রাজধানীর প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের কাজ পুরোদমে চলমান"দৈনিক ইনকিলাব। ৬ জানুয়ারি ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ 
  14. "খাল ভরাট না করেই পূর্বাচলে হবে পাতাল মেট্রোরেলের কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড"নয়া দিগন্ত। ৭ জানুয়ারি ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ 
  15. অধিকারী, তুহিন শুভ্র (১১ জানুয়ারি ২০২৫)। "MRT-1 unlikely to be ready before 2030"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। 
  16. সাইফ, সাইফুদ্দিন (২৯ জানুয়ারি ২০২৫)। "Tk8,631cr proposed for MRT-1 as construction begins in FY26"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড (ইংরেজি ভাষায়)। 
  17. "Officials expect Airport-Kamalapur metro rail to operate from 2028"ঢাকা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। 
  18. "এক নজরে এমআরটি লাইন-১"আজকের পত্রিকা। ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২৩ 
  19. হাসান, রাশেদুল (১৯ জানুয়ারি ২০২৩)। "কাজ শেষ হওয়ার পর আবার কাটতে হবে পূর্বাচলের এক্সপ্রেসওয়ে"বাংলা ট্রিবিউন। ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০২৩ 
  20. হোসেন দোলন, দেলোয়ার (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "মেট্রোরেলে পূর্বাচল হাইওয়ের কতটা ক্ষতি হবে, কী বলছে কর্তৃপক্ষ"ঢাকা মেইল। ৩০ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০২৩ 
  21. "মেট্রোরেল লাইন-১ নির্মাণে পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে সড়কের অনেক স্থানে ভাঙতে হবে: ডিএমটিসিএল"দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।