ইহুদি-খ্রিস্টান
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
এই নিবন্ধটিকে উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে এর বিষয়বস্তু পুনর্বিন্যস্ত করা প্রয়োজন। (জুন ২০২১) |
ইহুদি-খ্রিস্টান[১] (হিব্রু ভাষায়: המסורת היהודית-נוצרית; আরবি: التراث اليهودي المسيحي; ইংরেজি: Judeo-Christian) পরিভাষাটি খ্রিস্টধর্ম ও ইহুদিধর্মকে একত্রে শ্রেণিবদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়, হয় ইহুদিধর্ম থেকে খ্রিস্টধর্মের উৎপত্তি প্রসঙ্গে, উভয় ধর্মের বাইবেলের সাধারণ ব্যবহার অথবা উভয় ধর্মের মধ্যে উপলব্ধ সমান্তরালতা বা অভিন্নতা ও শেয়ারকৃত মূল্যবোধের কারণে।[ক][৩]
“ইহুদি-খ্রিস্টান” শব্দটি প্রথম ১৯শ শতকে ইহুদিদের খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করার শব্দ হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিল। জার্মান Judenchristlich (যিহূদী খ্রীষ্টান) শব্দটি ফ্রিডরিখ নিৎশে ইহুদি ও খ্রিস্টান বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে ধারাবাহিকতা বর্ণনা করতে ব্যবহার করেছিলেন।[৪][৫]
স্নায়ুযুদ্ধের সময় এই শব্দটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কমিউনিজমের বিপরীতে অবিচ্ছিন্ন আমেরিকান পরিচয়ের ইঙ্গিত দেওয়ার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। ধর্মতত্ত্ববিদ ও লেখক আর্থার এ. কোহেন তার ‘দ্য মিথ অব দ্য জুডেও-ক্রিশ্চিয়ান ট্র্যাডিশন’ গ্রন্থে যিহূদীয়-খ্রীষ্টীয় ধারণাটির ধর্মতাত্ত্বিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, তিনি দাবি করেছেন যে এটি মূলত আমেরিকান রাজনীতির একটি আবিষ্কার ছিল।[৬]
এর সাথে সম্পর্কিত পরিভাষা “অব্রাহামীয় ধর্মের” মধ্যে ইহুদিধর্ম ও খ্রিস্টধর্ম ছাড়াও ইসলাম, দ্রুজ, বাহাই ধর্ম ও অন্যান্য ধর্ম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৭][৮]
পাদটীকা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ এই নামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় বাইবেলীয় শব্দের প্রতিবর্ণীকরণে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
- ↑ M'Caul, Alexander (১৮২০–১৮২১)। "Extract of a Letter From Mr. M'Caul"। The Jewish Expositor, and Friend of Israel। V: 478।
- ↑ Judæo-, Judeo- in the Oxford English Dictionary, Second Edition. Accessed online 2008-07-21
- ↑ Wolff, Joseph (১৮২৯)। Missionary Journal of the Rev. Joseph Wolff, Missionary to the Jews। III। London: James Duncan। পৃষ্ঠা 314।
- ↑ Silk, Mark (১৫ এপ্রিল ২০১৯)। "Mark Silk on the history of the term 'Judeo-Christian'"। National Catholic Reporter। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০২০।
- ↑ Orwell, George (২০১৭-০২-০৪)। George Orwell: An age like this, 1920-1940 (ইংরেজি ভাষায়)। David R. Godine Publisher। পৃষ্ঠা 401। আইএসবিএন 9781567921335।
- ↑ Aaron W. Hughes (২০১২)। Abrahamic Religions: On the Uses and Abuses of History। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 71–75। আইএসবিএন 9780199934645।
- ↑ Loeffler, James (আগস্ট ১, ২০২০)। "The Problem With the 'Judeo-Christian Tradition'"। The Atlantic। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৫, ২০২০।
অধিকতর পাঠ
সম্পাদনা- Bobrick, Benson. Wide as the Waters : The Story of the English Bible and the Revolution It Inspired. Simon & Schuster 2001. আইএসবিএন ০৬৮৪৮৪৭৪৭৭
- Paula Fredriksen. From Jesus to Christ: The Origins of the New Testament Images of Christ, Yale University Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০৩০০০৮৪৫৭৩
- Hexter, J. H. The Judaeo-Christian Tradition (Second Edition). Yale University Press, 1995; আইএসবিএন ৯৭৮-০৩০০০৪৫৭২৭
- McGrath, Alister. In the Beginning: The Story of the King James Bible and How It Changed a Nation, a Language, and a Culture. Anchor Books, 2002. আইএসবিএন ০৩৮৫৭২২১৬৮.