আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানীনগর
আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানীনগর-ঢাকা (সংক্ষেপে মাদানীনগর মাদ্রাসা) নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের ঢাকা- চট্রগ্রাম বিশ্বরোডের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। দারুল উলুম দেওবন্দের মূলনীতির আলোকে ইদ্রিস সন্দ্বীপি ১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এর ভিত্তি প্রস্তর করেছেন জমিয়ত উলামায়ে হিন্দের তৎকালীন সভাপতি আসআদ মাদানি। মাত্র ১৬ জন ছাত্র নিয়ে এই মাদ্রাসার প্রথম শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়। বর্তমানে তার ছাত্র সংখ্যা প্রায় তিন হাজার।
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৮৪ |
প্রতিষ্ঠাতা | শায়খ ইদ্রিস সন্দ্বীপি রহঃ |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়্যাহ বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
আচার্য | মাওলানা ফয়জুল্লাহ সন্দ্বীপি |
উপাচার্য | মাওলানা আকবর হুসাইন স্বন্দীপী |
শিক্ষার্থী | প্রায় সাড়ে তিন হাজার |
অবস্থান | সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা-১৩৬১ |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
সংক্ষিপ্ত নাম | মাদানীনগর মাদ্রাসা |
ওয়েবসাইট | darululoommadaninagar |
প্রতিষ্ঠাতা ইদ্রিস সন্দ্বীপি নিজ এলাকায় ৩০ বছর ধর্মীয় শিক্ষাদানে ব্যয় করার পর ঢাকার কাচপুর ব্রিজের অদূরে নিমাইকাশারী এলাকায় পৌছে সেখানে এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এটিই মাদানীনগর হিসেবে খ্যাত। এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত তিনি পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। তারপর পরিচালনার দায়িত্ব পান প্রতিষ্ঠাতার বড় পুত্র মাওলানা ফয়জুল্লাহ সন্দ্বীপি। প্রায় চার বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এই মাদ্রাসায় তিনটি ছাত্রাবাস (যথাক্রমে সাত তলা,ছয় তলা ও তিন তলা) ও একটি আট তলা বিশিষ্ট আধুনিক নির্মাণ শিল্পে সমৃদ্ধ মসজিদ রয়েছে।[১][২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ গোলাম ছরোয়ার, মুহাম্মদ (নভেম্বর ২০১৩)। "বাংলা ভাষায় ফিকহ চর্চা (১৯৪৭-২০০৬): স্বরূপ ও বৈশিষ্ঠ্য বিচার"। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ৩০৫।
- ↑ "মাদ্রাসা পরিচিতি"। আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানীনগর। ৩০ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২১।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |