আলাপ:হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক

নিবন্ধ শিরোনাম সম্পাদনা

হিন্দুধর্ম ও ইসলামধর্মের মধ্যে সম্পর্ক শিরোনামের পরিবর্তে ইংরেজি উইকি নিবন্ধ (Hindu–Islamic relations) অনুসারে হিন্দু–ইসলামী সম্পর্ক শিরোনামে পরিবর্তনের প্রস্তাব রাখছি। --মহীন রীয়াদ (আলাপ) ১৭:১১, ১৬ এপ্রিল ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

এছাড়া আমার জানামতে ইসলামধর্ম শব্দটি সাধারণত একশব্দ হিশেবে লেখা হয় না (দেখুন : ইসলাম ধর্ম)। আর যদি মনে করা হয় এই নামে (হিন্দুধর্ম ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে সম্পর্ক) নিঁবন্ধ খুঁজে পেতে সুবিধে হবে, তাহলে এটা পুনঃনির্দেশের মাধ্যমেও করা যেতে পারে। --মহীন রীয়াদ (আলাপ) ১৮:১৩, ১৬ এপ্রিল ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ইসলাম ধর্ম আলাদাভাবে লিখে শিরোনাম সংশোধন করতে পারেন| আর যদি পুনঃনির্দেশ করা হলে গুগল অনুসন্ধান থেকে খুঁজে পাওয়া যায় তবে আমার কোন আপত্তি নেই| মুল এবং পুনঃনির্দেশ দুটি পাতাই তাহলে তৈরি করে ফেলুন| :-D ধন্যবাদান্তে, Sharif uddin (আলাপ) ১৮:২৪, ১৬ এপ্রিল ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

মহীন ভাই আমি আপনার প্রস্তাবের বিপক্ষে নই; তাছাড়া আপনি ইতিমধ্যে স্থানয়ান্তর করেই ফেলেছেন। তারপরও আমি একটি জায়গায় দ্বিমত পোষণ করছি, আমি হিন্দু–ইসলামী সম্পর্ক নামে হাইফেন ("-") দেয়ার বিপক্ষে। কারণ এটি বাংলা কোনো বিরাম চিহ্ন নয়। তাছাড়া এই জায়গায় হিন্দু ও ইসলামী সম্পর্ক নামটি দিলে শ্রুতি মধুরও শোনাবে। তাই এই নামে "ও" বা অন্য কোনো বিরাম চিহ্ন ব্যবহারের অনুরোধ করছি। তাওহীদ (আলাপ) ১৬:০০, ২১ এপ্রিল ২০১৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধের “বিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের অভিমত” শিরোনাম প্রসঙ্গ সম্পাদনা

আমি মনে করি, “হিন্দুধর্ম সম্পর্কে মুসলিম বিজ্ঞ ব্যক্তিগণের অভিমত” “ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে হিন্দু বিজ্ঞ ব্যক্তিগণের অভিমত” এ ধরণের শিরোনাম যুক্ত করা উচিত নয়। কেননা, হিন্দু ও ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কোনো বিজ্ঞ ব্যাক্তির মতামতের সাথে তার ব্যাক্তিগত ধর্মপরিচয়ের সম্পর্ক নেই। আবার সেই বিজ্ঞ ব্যাক্তি হিন্দু অথবা মুসলিম ছাড়াও অন্য ধর্মের হতে পারেন। সেক্ষেত্রে অন্য ধর্মের কোনো বিজ্ঞ ব্যাক্তির মতামত কি গ্রহণ হবে না? এসব দিক বিবেচনায় শিরোনাম দুটি মুছা উচিত। Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল  ) ১২:৫১, ৬ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিবন্ধে সংশ্লিষ্ট সবই থাকতে পারে, আর পারস্পারিক দৃষ্টিভঙ্গি তো অবশ্যই, আর তা নিরপেক্ষ রচনাশৈলীর ও উল্লেখযোগ্যতার মানদণ্ডে উত্তীর্ণ তথ্যসূত্রের ভিত্তিতে। আপনার দাবিটি অযৌক্তিক। লেখা আবার ফিরিয়ে আনা হলো। 202.134.9.133 (আলাপ) ০৪:০৮, ২২ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
মুছে ফেলা অংশটুকুতে যেই বিষয়গুলো ছিল।
  • মহেঞ্জোদারোর বর্ণনা এবং আর্য আক্রমণ
  • আর্যরা পারস্য বংশদ্ভুত
  • বর্ণ ব্যবস্থা
  • বিংশ শতকে বর্ণ ব্যবস্থার কারণে ধর্মান্তরিত হওয়া
  • এর পর হিন্দু শাস্ত্রাদি রচনা।
প্রসঙ্গত, হিন্দু শাস্ত্রসমূহ যে ভারতবর্ষে ইসলাম আগমনের পূর্বে লিপিবদ্ধ হয়েছিল, তা জি.র আজমী অস্বীকার করেছেন, যেটা ভ্রান্ত। তবে ইসলাম আগমনের পর যে গ্রন্থ প্রণয়নের চেষ্টা হয়নি তা নয়, অল্লোপনিষদ, ভবিষ্যপুরাণ ইত্যাদির মতো কিছু গ্রন্থ পরবর্তী কালে তৈরি এবং প্রক্ষিপ্ত। উপরন্ত এগুলো হিন্দুশাস্ত্র বলেই স্বীকৃত নয়। এসব অনির্ভরযোগ্য গুটিকয়েক সূত্র হতে তিনি দেখাতে চেয়েছেন যে, হিন্দু ধর্মগ্রন্থে সেমিটিক ধর্মীয় মতবাদ ব্যাপক ভাবে গ্রহণ হয়েছে।
দেখা যাচ্ছে পয়েন্টকৃত প্রত্যেকটা বিষয়ই নিবন্ধের সাথে সম্পর্কিত নয়। জি.র আজমী ধর্মীয় দিক থেকে চিন্তা করেছেন। তার বক্তব্যে নিরপেক্ষ ভাবে বিচারের দিকটি অনুপস্থিত। আমরা জি.র আজমীর বক্তব্যকে নির্ভরযোগ্য সূত্র হিসেবেও গ্রহণ করতে পারি না। Robin Saha. (আলাপ🎙/ ই-মেইল  ) ১৪:৩৪, ২৫ এপ্রিল ২০২৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক" পাতায় ফেরত যান।