আলাপ:প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ সামাজিক বিজ্ঞান এবং সমাজবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন। | ||||
|
এই পাতাটি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ নিবন্ধের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনার জন্য আলাপ পাতা। | |||
| নিবন্ধ সম্পাদনার নীতিমালা
|
উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশ | (মূল্যায়ন - মান ভালো, গুরুত্ব নিম্ন) | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
উইকিপ্রকল্প রাজনীতি | (মূল্যায়ন - মান ভালো, গুরুত্ব নিম্ন) | ||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ নিবন্ধ থেকে একটি তথ্য ১ আগস্ট ২০২২ তারিখে উইকিপিডিয়ার প্রধান পাতার আপনি জানেন কি? কলামে প্রদর্শিত হয়েছে (পরিদর্শন পরীক্ষা করুন)। প্রদর্শিত তথ্যটি নিম্নে দেওয়া হলো:
|
ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা সম্পাদনা
সরঞ্জামবাক্স |
---|
- এই পর্যালোচনাটি আলাপ:প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পর্যালোচক: ওহিদ (আলাপ · অবদান) ০৭:০৪, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)
- পর্যালোচনা করা হবে। -- ওহিদ (আলাপ) ০৭:০৪, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)
- ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
- নিবন্ধটি সুলিখিত।
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
- ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
- তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য।
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
- ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
- নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে।
- ক) (প্রধান বিষয়):
খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
- ক) (প্রধান বিষয়):
- নিরপেক্ষভাবে লিখিত।
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
- নিবন্ধটি স্থিতিশীল।
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
- যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
- ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
- সিদ্ধান্ত:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
- উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
নিবন্ধটিকে ভালো নিবন্ধের গুণাবলী অনুসরণ করে পর্যালোচনা করার পর ভালো নিবন্ধ হিসেবে উত্তীর্ণ ঘোষণা করা হলো। -- ওহিদ (আলাপ) ০৯:৫১, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)
- @Owais Al Qarni: ভাই, এখানে প্রধান পাতার জন্য সারাংশ তৈরি করুন। -- ওহিদ (আলাপ) ০৯:৫১, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)
প্রধান পাতার জন্য সারাংশ সম্পাদনা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২ হলো ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে পাস হওয়া একটি আইন। এই আইনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদে বর্ণিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য বিধান প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এধরণের আইন এটিই প্রথম। একইসাথে এটি জাতীয় সংসদের ২০২২ সালের প্রথম আইন। নানা ধরনের বিতর্কের মুখে আইনটি পাস করা হয়। প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এটিকে বাকশালের সাথে তুলনা করেছে। ২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য অনুসন্ধান কমিটি নামে একটি মধ্যস্থ ফোরাম তৈরি করেন। ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ একই পদ্ধতি অনুসরণ করে কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)