আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী
মাওলানা মুহাম্মাদ আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী(আরবি:ابوالقاسم سيف البنارسي) ভারতবর্ষের একজন শীর্ষস্থানীয় আলেম, উচ্চমর্যাদাসম্পন্ন মুহাদ্দিছ, বাগ্মী, মুনাযির (তার্কিক), শিক্ষক ও লেখক ছিলেন।
আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী | |
---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | ১৮৯০ |
মৃত্যু | ১৯৪৯ |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | আছারি |
আন্দোলন | আহলে হাদিস |
উল্লেখযোগ্য কাজ | হাল্লে মুশকিলাতে বুখারি,জামউল কুরআন ওয়াল আহাদিস |
মুসলিম নেতা | |
যার দ্বারা প্রভাবিত |
জন্ম ও শৈশব
সম্পাদনামাওলানা বেনারসী ১৩০৭হিঃ/১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে বেনারসের দারানগর মহল্লায় জন্মগ্রহণ করেন।[১][২][৩]তাঁর নাম মুহাম্মাদ, উপনাম আবুল কাসেম এবং উপাধি সায়ফুল ইসলাম (ইসলামের তরবারি)।[৪]১৩১৯ হিজরীতে মিয়া নাযীর হুসাইন মুহাদ্দিছ দেহলভী (রহ.) ইজাযাহ সনদ প্রদানের সময় মুহাম্মাদ নামের সাথে আবুল কাসেম উপনাম যুক্ত করার পরামর্শ দেন।[৫]
তিনি নিজেই বলেছেন,
‘আমার উপনাম তো স্বয়ং মিয়াঁ সাহেব নির্বাচন করেছিলেন। আমাকে তো সে সময় শুধু মুহাম্মাদ নামেই ডাকা হ’ত। যখন সনদে আমার নাম শুধু মুহাম্মাদ লেখা হয় তখন মিয়াঁ ছাহেব বলেন, আরে শুধু মুহাম্মাদ আবার কি? উপনাম আবুল কাসেম বৃদ্ধি করে নাও’।
-মাওলানা আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী, আয-যাহরুল বাসিম, পৃঃ ১৬।
শিক্ষাজীবন
সম্পাদনামাওলানা বেনারসীর শিক্ষা জীবনের সূচনা হয় মিয়াঁ নাযীর হুসাইন মুহাদ্দিছ দেহলভীর নিকট। তিনি তাবার্রুকান (বরকত স্বরূপ) তাঁর শিক্ষার সূচনা করেন।মাদরাসা ইসলামিয়াহ দারানগর, বেনারসে তাঁর নিয়মতান্ত্রিক লেখাপড়া শুরু হয়। ৭ বছর বয়সে কুরআন মাজীদ নাযেরাহ খতম করার পর হিফয করা শুরু করেন। সেই বছরেই কাযী শায়খ মুহাম্মাদ মিছলী শহরীর (মৃঃ ১৩২৪ হিঃ) নিকট থেকে ‘মুসালসাল বিল আওয়ালিয়াহ’ সনদ হাছিল করেন।[৬]মাওলানা সাইয়িদ আব্দুল কাবীর বিহারী বেনারসী (মৃঃ ১৯১৩ খ্রিঃ)-এর নিকট তিনি নাহু, ছরফ, ফার্সী ও অন্যান্য প্রাথমিক গ্রন্থসমূহ অধ্যয়ন করেন।মাওলানা সাইয়িদ নাযীরুদ্দীন জা‘ফরী হাশেমী বেনারসী (১২৮৪-১৩৫২ হিঃ)-এর নিকটে তিনি সাহিত্য, বালাগাত ও ইলমে মা‘আনীর পাঠ গ্রহণ করেন। মাওলানা হাকীম আব্দুল মজীদ বেনারসীর (১৮৬১-১৯৩৭) নিকট ফিক্বহ, উছূলে ফিক্বহ, মানতিক (যুক্তিবিদ্যা), দর্শন প্রভৃতি অধ্যয়ন করেন। পিতা মাওলানা মুহাম্মাদ সাঈদ বেনারসীর (১৮৫৩-১৯০৪) নিকট তাফসীর ও হাদীছের গ্রন্থ সমূহ অধ্যয়ন করেন এবং মাওলানা আবু ইদরীস মীরাঠীর নিকট কবিতা বিষয়ে জ্ঞানার্জন করেন। ১৩২২ হিজরীতে পিতার কাছে কুতুবে সিত্তাহর দাওরা করে মাত্র ১৫ বছর বয়সে সনদ লাভ করেন।[৪][১][৬]
কর্ম জীবন
সম্পাদনাদাওরা ফারেগ হওয়ার পর মাত্র ১৬ বছর বয়সে পিতার প্রতিষ্ঠিত মাদরাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে তিনি কর্মজীবনে পদার্পণ করেন। ১৩৩০ হিজরী থেকে নিয়মিতভাবে সহিহায়েন ও তাফসীরের দরস প্রদান শুরু করে দেন। ১৩৩১ হিজরীতে মাদরাসা সাঈদিয়াহ ইসলামিয়ার শায়খুল হাদীছ পদে বরিত হন। ১৩৬৮ হিজরী পর্যন্ত তিনি মোট ৩৯ বার ছাত্রদেরকে সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের দরস প্রদান করেন। ৪০তম দরস চলাকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[৭]
ছাত্রবৃন্দ
সম্পাদনা- মুখতার আহমাদ নাদভী (সাবেক আমীর, মারকাযী জমঈয়তে আহলেহাদীছ হিন্দ)।
- মাওলানা ফায়যুর রহমান ছাওরী (মুফতী, দারুল হাদীছ, মৌনাথভঞ্জন)
- মাওলানা হাকীম ওবায়দুল্লাহ কাশ্মীরী
- মাওলানা মুহাম্মাদ মউবী (সাবেক শায়খুল জামে‘আহ, জামে‘আহ আলিয়া, মউ)
- মাওলানা আব্দুশ শাকূর সিদ্ধার্থনগরী।
- মাওলানা মুহাম্মাদ হানীফ সাঈদী
- মাওলানা আব্দুল্লাহ সাঈদী (গোন্ডা)
- মাওলানা মুহাম্মাদ ইসমাঈল খাঁ পিরওয়াঈ।
- মাওলানা আহমাদ আলী বেনারসী।
- মাওলানা মুহাম্মাদ শাকির গিয়াবী।
- মাওলানা আব্দুল মুবীন মানযার।
- মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম ছিদ্দীক্বী বেনারসী (১৯২৭-১৯৮৩)
- মাওলানা আব্দুল ওয়াহিদ সালাফী (১৯২৪-১৯৮৯)।
- সহোদর মাওলানা আবু মাসঊদ ক্বামার বেনারসী
- মাওলানা মুহাম্মাদ বাশীর আযমী (মৃঃ ২০০৩)
ইত্যাদি উনার স্বনামধন্য ছাত্রের তালিকা।[৮][৯][১০]
রচনাবলি
সম্পাদনাতার লিখিত বই সুমূহঃ
- ইযহারে হাকীকাত
গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর প্রতিশ্রুত মাসীহ, মাহদী ও নবী-রাসূল হওয়ার দাবী খন্ডনে এ পুস্তিকাটি রচিত।
- রদ্দে মির্যাইয়াত
তে খতমে নবুঅত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
- কাযায়ে রববানী বর দো‘আ কাদিয়ানী
এতে কাদিয়ানী ইশতেহার (মাওলানা সানাউল্লাহ অমৃতসরীর সাথে শেষ ফায়ছালা) সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এবং কাদিয়ানী-লাহোরী লেখনী সমূহের বিস্তারিত জবাব দেয়া হয়েছে।
- মৌলভী গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী কে বা‘য জওয়াবাত পর এক নযর
জনৈক কাদিয়ানী মৌলভীর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর খতমে নবুঅত বিষয়ে লিখিত প্রবন্ধের জবাবে এ গ্রন্থটি লিখিত।
- জওয়াবে দাওয়াত
জনৈক কাদিয়ানীর লিখিত ‘দাওয়াত ইলাল হক’ পুস্তিকার জবাবে লিখিত। এতে ঈসা (আঃ)-এর আসমান থেকে অবতরণ ও হারূণ (আঃ)-এর বোন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
- নূরে ইসলাম বাজওয়াবে যুহূরে ইমাম
কাদিয়ানীদের ‘যুহূরে ইমাম’ পুস্তিকার জবাবে লিখিত। এতে ঈসা (আঃ) সম্পর্কে কাদিয়ানী আলেমদের লেখনী সমূহের খন্ডন করা হয়েছে।
- দাফয়ে ইমাম আয যুহূরে ইমাম
এটিও কাদিয়ানীদের ‘যুহূরে ইমাম’ পুস্তিকার খন্ডনে রচিত। এর বিষয়বস্ত্ত হ’ল ঈসা (আঃ)-এর ব্যক্তিত্ব।
- মি‘য়ারে নবুঅত
এতে প্রথমত কুরআন মাজীদ থেকে নবী (ছাঃ)-এর মানুষ হওয়ার বিষয়টি প্রমাণ করা হয়েছে। অতঃপর নবুঅতের মানদন্ডের পরিচয় পেশ করতে গিয়ে দলীলসহ নবী (ছাঃ)-এর ১০টি ভবিষ্যদ্বাণী এবং কাদিয়ানী গ্রন্থের সূত্রসহ মির্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর ১০টি ভবিষ্যদ্বাণী লিপিবদ্ধ করে সেগুলি পর্যালোচনা করা হয়েছে।
উপরের ৮ টি বই কাদিয়ানীদের উপরে লিখেছেন।[১১][১২]
- হাল্লে মুশকিলাতে বুখারী
মৌলভী ওমর করীম ও তার বশংবদরা অমৃতসরের ‘আহলে ফিক্বহ’ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধগুলি ‘আল-জারহু আলাল বুখারী’ নামে প্রকাশ করলে মাওলানা বেনারসী ‘আল-কাওছারুল জারী ফি জাওয়াবিল জারহ আলাল বুখারী’ ওরফে ‘হাল্লে মুশকিলাতে বুখারী’ শিরোনামে এর জবাব লিপিবদ্ধ করেন। এ গ্রন্থটি তিন খন্ডে বিভক্ত।
- আল-আমরুল মুবরাম লিইবতালিল কালাম আল-মুহকাম
ওমর করীম হানাফী তাঁর ‘আল-কালামুল মুহকাম’ গ্রন্থে ছহীহুল বুখারীর ১৭৫ জন রাবীর ব্যাপারে সমালোচনা করেন। উক্ত গ্রন্থে তাঁর জবাব দেয়া হয়েছে।
- মাউন হামীম লিল-মৌলবী ওমর করীম
- ছিরাতে মুস্তাক্বীম লিহেদায়াতে ওমর করীম
- আর-রীহুল আকীম লিহাসমে বিনায়ে ওমর করীম
- আল-উরজূনুল ক্বাদীম ফী ইফশায়ে হাফওয়াতে ওমর করীম
- আল-খিযউল আযীম লিল-মৌলবী ওমর করীম
ইমাম বুখারী (রহঃ) ও সহিহ বুখারীর প্রতিরক্ষায় লিখিত উক্ত ৭টি গ্রন্থ হাফেয শাহেদ মাহমূদের তাহক্বীক্ব ও তা‘লীক সহ গুজরানওয়ালা, পাকিস্তানের উন্মুল কুরা পাবলিকেশন্স থেকে ‘দিফায়ে ছহীহ বুখারী’ শিরোনামে ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয়েছে। মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ১০৪৮।[১৩]
- জামউল কুরআন ওয়াল আহাদিস
- কাযিয়্যাতুদ দাহীছ ফী হুজ্জিয়াতিল হাদিস
- হুছূলুল মারাম
- কিতাবুর রদ্দি আলা আবী হানীফা
ইমাম আবুবকর বিন আবী শায়বা (মৃঃ ২২৫ হিঃ) মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বায় এমন ১২৫টি হাদীছ জমা করেছেন যেগুলি ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর ফৎওয়া ও মাসআলা বিরোধী। মাওলানা বেনারসী সেই হাদীছগুলির উর্দূ অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করেছেন।
- হুসনুছ ছিনা‘আহ ফী ছালাতিত তারাবীহ বিল-জামা‘আহ
- হেদায়াতুল মাসায়েল ইলা আহাদীছে ওয়ায়েল
- শারঈ বায পুরস দর ফৎওয়া জাওয়াযে উরস
- আত-তানকীদ ফী রদ্দিত তাক্বলীদ
- ইজতিলাবুল মানফা‘আহ লিমান ইউতালিয়ু আহওয়ালাল আইম্মা আল-আরবা‘আহ
- ইলাজে দর মান্দা দর কায়ফিয়াতে মুবাহাছায়ে টান্ডা
- সাওয়াউত তরীক
- আয-যাহরুল বাসেম ফির-রুখছাতি ফিল জাময়ি বায়না মুহাম্মাদ ওয়া আবিল কাসেম
- তানকীদুল মি‘য়ার
- তাযকিরাতুস সাঈদ
- সফরনামায়ে বায়তুল্লাহ
মাসিক মুহাদ্দিস পত্রিকায় তার ৬৬ টি বইয়ের নাম উল্লেখিত হয়েছে।[১৪]
মৃত্যু
সম্পাদনা১৯৪৩ সালের মার্চে তিনি প্রথম প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হন এবং চিকিৎসার পরে সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু ১৯৪৮ সালের শেষের দিকে তিনি পুনরায় প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হন এবং ১৯৪৯ সালের ২৫শে নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২-টায় মৃত্যুবরণ করেন।[১৫]মাগরিবের পর সহোদর মাওলানা আব্দুল আখের (১৯০৫-১৯৮৩), মৌলভী হাবীবুল্লাহ (মৃঃ ১৯৭৮) এবং মৌলবী আব্দুল হান্নান তাকে গোসল দেন। অতঃপর তার লাশ আযাদ পার্ক ময়দানে নিয়ে যাওয়া হয়। এশার সালাতের পর হাফেয আব্দুল্লাহ রহীমাবাদী (মৃঃ ১৯৫৪) জানাযার সালাত পড়ান। রাত ১০-টায় হিন্দুস্তানের এই খ্যাতিমান মুহাদ্দিসকে দাফন করা হয়।[১৬]
ইসহাক ভাট্টি(রহ.) বলেছেন,
‘মাওলানা আবুল কাসেম তাঁর যুগে অত্যন্ত প্রসিদ্ধি লাভ করেছিলেন। বক্তৃতা ও লেখনীতে তাঁর মর্যাদা অনেক উঁচু ছিল। পাঠদান ও গ্রন্থ রচনায় তিনি অত্যন্ত সুনাম অর্জন করেন। অনেক আলেম তাঁর কাছ থেকে জ্ঞানার্জন করেন এবং ইসলামের প্রচার-প্রসারের কারণ হন। রাজনীতিতেও তার পরিধি ছিল ব্যাপক। দেশের স্বাধীনতার জন্য অনেকবার জেলে যান এবং শাস্তি ভোগ করেন। তিনি প্রজ্ঞাবান, তীক্ষ্ণধীশক্তি সম্পন্ন এবং উন্নত চিন্তা-চেতনার অধিকারী আলেম ছিলেন। সুমিষ্ট ভাষা, সাদা মন এবং আমল ও কর্মে নিজের উদাহরণ নিজেই ছিলেন’।
— চালিস ওলামায়ে আহলে হাদিস, পৃষ্ঠা ৩।
আরও
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ ইমাম খান নওশাহরাবী (১৯৮১)। তারাজিমে ওলামায়ে হাদীছ হিন্দ (উর্দু ভাষায়)। পৃষ্ঠা ২৯১।
- ↑ "Biography of Shayklh Abul Qasim Sayf Banarsi | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ At-tahreek, Monthly। "মাওলানা মুহাম্মাদ আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী - ড. নূরুল ইসলাম"। মাসিক আত-তাহরীক । ধর্ম, সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ ক খ মুহাম্মাদ ইউনুস মাদানী (২০১৬)। তারাজিমে ওলামায়ে আহলেহাদীছ বেনারস (উর্দু ভাষায়)। পৃষ্ঠা ১৯২।
- ↑ "Biography of Shayklh Abul Qasim Sayf Banarsi | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ ক খ মুহাম্মাদ তানযীল ছিদ্দীকী হুসাইনী। মাহমূদ, হাফেয শাহেদ, সম্পাদক। দিফায়ে ছহীহ বুখারী (উর্দু ভাষায়)। গুজরানওয়ালা,পাকিস্তান: উম্মুল কুরা পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ৪২।
- ↑ মুহাম্মাদ মুক্তাদী আছারী উমারী (২০০৭)। তাযকিরাতুল মুনাযিরীন (উর্দু ভাষায়)। ১। লাহোর: দারুন নাওয়াদির। পৃষ্ঠা ৩২১।
- ↑ তারাজিমে ওলামায়ে আহলেহাদীছ বেনারস। পৃষ্ঠা ৩৩০।
- ↑ দিফায়ে ছহীহ বুখারী। পৃষ্ঠা ৪৯।
- ↑ "Biography of Shayklh Abul Qasim Sayf Banarsi | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ মুহাম্মাদ রামাযান ইউসুফ সালাফী (২০১০)। আক্বীদায়ে খতমে নবুঅত কে তাহাফ্ফুয মেঁ ওলামায়ে আহলেহাদীছ কী মিছালী খিদমাত। শিয়ালকোট: মাকতাবা রহমানিয়া। পৃষ্ঠা ৫৫–৫৬।
- ↑ মুহাম্মাদ মুক্তাদী আছারী উমারী (২০০৭)। তাযকিরাতুল মুনাযিরীন। ১। লাহোর: দারুন নাওয়াদির। পৃষ্ঠা ৩২৩,৩২৬।
- ↑ At-tahreek, Monthly। "মাওলানা মুহাম্মাদ আবুল কাসেম সায়েফ বেনারসী (পূর্ব প্রকাশিতের পর) - ড. নূরুল ইসলাম"। মাসিক আত-তাহরীক । ধর্ম, সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ "مضمون تفصیل | محدث میگزین"। magazine.mohaddis.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১০।
- ↑ দিফায়ে ছহীহ বুখারী। পৃষ্ঠা ৫৯।
- ↑ তারাজিমে ওলামায়ে আহলে হাদীছ বেনারস। পৃষ্ঠা ৩৪৪।