কেশা
কেশা রোজ সিবার্ট (/ˈkɛʃə
কেশা | |
---|---|
জন্ম | কেশা রোজ সিবার্ট ১ মার্চ ১৯৮৭ |
অন্যান্য নাম | কেশা (Ke$ha) |
পেশা |
|
আদি নিবাস | ব্রেন্টউড, টেনেসী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
টেলিভিশন | কেশা: মাই ক্রেজি বিউটিফুল লাইফ |
পিতা-মাতা | পিবি সিবার্ট (মা) |
পুরস্কার | সম্পূর্ণ তালিকা |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ২০০৫–বর্তমান |
লেবেল | |
ওয়েবসাইট | keshaofficial |
স্বাক্ষর | |
কেশার সংগীত এবং তার ব্যক্তিত্ব তাকে তাৎক্ষণিক দিকে অগ্রসর হয়ে সাহায্য করেছিল। ২০১০ সালে প্রকাশিত এনিমেল এবং ২০১৭ সালে প্রকাশিত রেইনবো অ্যালবামদ্বয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় এক নম্বর স্থান অধিকার করেছে এবং ২০১২ সালে প্রকাশিত ওয়ারিয়র এবং ২০২০ সালে প্রকাশিত হাই রোড অ্যালবামদ্বয় শীর্ষ দশে স্থান অর্জন করেছিল। কেশা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিলবোর্ড হট ১০০-এর শীর্ষ দশে স্থান অধিকার করা দশটি গান গেয়েছেন; যেগুলো হচ্ছে: ব্লা ব্লা ব্লা, ইয়র লাভ ইজ মাই ড্রাগ, টেক ইট অফ, ব্লো, ডাই ইয়াং, থ্রিওএইচ!থ্রি-এর সাথে মাই ফার্স্ট কিস, টিক টক, উই আর হু উই আর, ফ্লো রিডার সাথে রাইট রাউন্ড এবং টিম্বার। এক পর্যায়ে, তার গাওয়া টিক টক গানটি ইতিহাসে সর্বাধিক বিক্রিত ডিজিটাল একক ছিল, যা আন্তর্জাতিকভাবে ১৬.৫ মিলিয়ন ইউনিট বিক্রয় হয়েছিল। ২০১৯ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত, এই গানটিতে ২৫ মিলিয়ন কপির অধিক বিক্রয় করা হয়েছে।
প্রাক্তন প্রযোজক ড. লুকের সাথে আইনি বিরোধের কারণে কেশার পেশাজীবন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, যা ২০১৪ সাল থেকে চলমান ছিল। কেশা বনাম ড. লুক নামে সম্মিলিতভাবে খ্যাত ধারাবাহিক মামলা দু'পক্ষের মধ্যে বিনিময় হয়েছিল, যেখানে কেশা তার বিরুদ্ধে শারীরিক, যৌন এবং মানসিক নির্যাতন এবং কর্মসংস্থান বৈষম্যের অভিযোগ এনেছিলেন এবং অন্যদিকে ড. লুক কেশার বিরুদ্ধে চুক্তি লঙ্ঘন ও মানহানির দাবি করেছিলেন।
২০১৯ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে প্রকাশ হয় যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কেশার ৭১ মিলিয়ন রেকর্ড এবং বিশ্বব্যাপী ১৩৪ মিলিয়নেরও বেশি রেকর্ড বিক্রয় হয়েছে।[২][৩] ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিলবোর্ড দ্বারা দশকের শেষে প্রকাশিত শীর্ষ শিল্পীর তালিকায় তিনি ২৬তম স্থান অধিকার করেছেন।[৪]
কেশা তার পেশাজীবনে বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ এবং মনোনয়ন লাভ করেছেন; যার মধ্যে ২০১০ সালে "বেস্ট নিউ অ্যাক্ট" বিভাগে এমটিভি ইউরোপ মিউজিক পুরস্কার জয় অন্যতম। এছাড়াও তিনি অন্যান্য শিল্পীদের জন্য গানও লিখেছেন; যার মধ্যে ২০১১ সালে ব্রিটনি স্পিয়ার্সের জন্য "টিল দ্য ওয়ার্ল্ড এন্ডস", মাইলি সাইরাস, দ্য ভেরোনিকাস এবং আরিয়ানা গ্রান্দের জন্য লেখা গান অন্যতম।
অ্যালবামের তালিকা
সম্পাদনাচলচ্চিত্রের তালিকা
সম্পাদনা- ব্রাভো সুপারশো (২০০৭)
- ফাইনাল ফ্লেশ (২০০৯)
- ওয়াল্ট ডিজনি'স প্রিন্সেস কেশা (২০১১)
- ক্যাটি পেরি: পার্ট অভ মি (২০১২)
- জেম অ্যান্ড দ্য হলোগ্রামস (২০১৫)
- আ গোস্ট স্টোরি (২০১৭)
- রেইনবো: দ্য ফিল্ম (২০১৮)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ হ্যাটচেক, কিথ; ওয়েলস, ভেরোনিকা এ. (১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। আমেরিকান সঙ্গীত শিল্পের ঐতিহাসিক অভিধান (ইংরেজি ভাষায়)। রোম্যান অ্যান্ড লিটলফিল্ড। পৃষ্ঠা ১৬৭। আইএসবিএন 978-1-5381-1144-4।
- ↑ "আন্তর্জাতিক সঙ্গীত সুপারস্টার পিটবুল ২০১৩ সালে মার্কিন সঙ্গীত পুরষ্কারের উপস্থাপনা করবেন"। ইউবিএম পিক। পিআর নিউজওয়্যার। ৫ নভেম্বর ২০১৩। পৃষ্ঠা ১। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "২০১৩ সালের মার্কিন সঙ্গীত পুরষ্কারের উপস্থাপক পিটবুল"। সিএনবিসি। ৫ নভেম্বর ২০১৩। পৃষ্ঠা ১। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "২০১০-এর দশকের বিলবোর্ডের শীর্ষ শিল্পী"। বিলবোর্ড। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।