আনন্দবাজার পত্রিকা
এই নিবন্ধটির বর্ণনা ভঙ্গি উইকিপিডিয়ার বিশ্বকোষীয় বর্ণনা ভঙ্গি প্রতিফলিত করেনি। এই ব্যাপারে নির্দিষ্ট আলোচনা আলাপ পাতায় পাওয়া যেতে পারে। নির্দেশনা পেতে সঠিক নিবন্ধ লেখার নির্দেশনা দেখুন। (জুন ২০২০) |
আনন্দবাজার পত্রিকা পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত একটি ভারতীয় দৈনিক পত্রিকা। কলকাতার এবিপি প্রাইভেট লিমিটেড এর প্রকাশক। প্রকাশ-সংখ্যার ভিত্তিতে এটি ভারতে বাংলা ভাষায় বহুল প্রচারিত দৈনিক।[৩] কলকাতা, নয়া দিল্লি, ভুবনেশ্বর, রাঁচি, শিলিগুড়ি ও ভারতের অন্যান্য শহর থেকে নিয়মিত এটি দশ লক্ষেরও অধিক সংখ্যায় প্রচারিত হয়।[৪] দেখতে দেখতে আনন্দবাজার পত্রিকা শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে উপনীত, এটা এই দৈনিক সংবাদপত্রের ৯৭তম বর্ষ।
![]() | |
![]() আনন্দবাজার পত্রিকার প্রথম পাতা, ৫ মার্চ ২০০৯ | |
ধরন | দৈনিক পত্রিকা |
---|---|
ফরম্যাট | ব্রডশিট |
মালিক | আনন্দবাজার পত্রিকা প্রাইভেট লিমিটেড |
প্রকাশক | আনন্দবাজার পত্রিকা প্রাইভেট লিমিটেড |
সম্পাদক | ঈশানী দত্ত রায়[১] |
প্রধান সম্পাদক | অরূপ সরকার |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৩ মার্চ, ১৯২২ |
রাজনৈতিক মতাদর্শ | নিরপেক্ষ [২] |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
সদরদপ্তর | কলকাতা, ভারত |
দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | আনন্দবাজার পত্রিকার ইন্টারনেট সংস্করণ |
ইন্ডিয়ান রিডারশিপ সার্ভে অনুসারে, পত্রিকাটি ১৫৬ লাখ মানুষ পাঠ করেন।[৩][৫]
ইতিহাসসম্পাদনা
আনন্দবাজার পত্রিকা যাত্রা শুরু করেছিল ১৩ মার্চ, ১৯২২। আনন্দবাজার পত্রিকার আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল দোলযাত্রার দিন। প্রথম সংখ্যাটি ছাপা হয়েছিল পুরোপুরি লাল কালিতে। যাকে ব্রিটিশ সরকারের মুখপত্র ইংলিশম্যান এক 'বিপদ সংকেত' বলে ভেবেছিল। ইংলিশম্যানের এই দূরদৃষ্টির প্রশংসা না-করে উপায় নেই। কেননা, আনন্দবাজার পত্রিকা দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে নির্ভীক ও আপসহীন মনোভাব নিয়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ভিতে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিল।[৬]
প্রাক্-স্বাধীনতা যুগে আনন্দবাজার পত্রিকা ছিল জাতীয়তাবাদের উদ্গাতা, স্বাধীনতা পরবর্তী কালে সে দাঁড়িয়েছে এই বাংলা ও তার মানুষদের সার্বিক উন্নয়নের পক্ষে। পক্ষপাতহীন মতামত, গঠনমূলক সমালোচনা, অদম্য সাহস ও আপসহীন মনোভাব এ হল মাত্র কয়েকটা দিক, যা আনন্দবাজার পত্রিকাকে করে তুলেছে 'বাঙলার মুখপাত্র'।
১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে প্রেস কমিশন আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেশের একক সংস্করণের সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদপত্র হিসাবে ঘোষণা করে।
বানানবিধিসম্পাদনা
আনন্দবাজার পত্রিকায় অধিকাংশ বাংলা শব্দের ক্ষেত্রেই পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি কর্তৃক সংস্কারকৃত বানানবিধি গৃহীত হয়েছে। কেবল অবঙ্গভাষী ব্যক্তিবর্গের নাম এবং বহির্বঙ্গের কোনো স্থাননামের ক্ষেত্রে এই পত্রিকা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিত্বের মাতৃভাষায় অথবা সংশ্লিষ্ট স্থানে প্রচলিত ভাষায় প্রচলিত বানান এবং উচ্চারণ অনুসারে শব্দটির প্রতিবর্ণীকরণ করে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
ইন্টারনেট সংস্করণসম্পাদনা
পত্রিকাটির একটি জনপ্রিয় ওয়েব সংস্করণ আছে। এর পূর্ববর্তী সংস্করণটি কেবলমাত্র ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারের মাধ্যমে দেখা সম্ভব ছিল। কিন্তু ১ জুন, ২০১১ থেকে সাইটটি ইউনিকোডে রূপান্তরিত হওয়ায় যে কোন ব্রাউজার ব্যবহারের মাধ্যমে এটি পাঠ করা সম্ভব।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Exit of Anandabazar Patrika Editor Heightens Concerns of Press Freedom, Staff Cutbacks"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০২০।
- ↑ "World Newspapers and Magazines"। Worldpress.org। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-৩০।
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৮ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০০৮।
- ↑ "World Association of newspapers"। ২৪ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ exchange4media Mumbai Bureau (এপ্রিল ২৬, ২০০৮)। "IRS 2008 R1: No surprises in the language wise leaders as well"। Exchange4media.com। ২০০৮-১২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৪-২৮।
- ↑ "Anandabazar Patrika - About Us"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-০৯।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- আনন্দবাজার ডট কম - আনন্দবাজার পত্রিকার ওয়েব সংস্করণ
- ইউনিকোড মাধ্যমে আনন্দবাজার পত্রিকার ইন্টারনেট সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |