২০১৪-এ ইবিতে শিক্ষার্থী মৃত্যু ও বিক্ষোভ
২০১৪ সালে ইবিতে শিক্ষার্থী মৃত্যু ও বিক্ষোভ বলতে বুঝায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া ক্যাম্পাস অভ্যন্তরে বাস দুর্ঘটনায় তৌহিদুর রহমান টিটু নামক শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী বিক্ষোভ ও বাস পুড়ানোর ঘটনা। এটি সেই ক্যাম্পাস ভিত্তিক একটি বহুল আলোচিত ঘটনা।[১][২][৩] ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর টিটুর ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বাস চাপায় মৃত্যুবরণকে কেন্দ্র করে ৩০ টি বাস পোড়ানো এবং ৮-১০ টা বাস ভাংচুর করা হয়।[৪][৫] এর পরিপ্রেক্ষিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অনিদিষ্ট কালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়, পরবর্তীতে চার মাসের অধিক সময়ের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকে।[৬] বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে বন্ধ থাকার দিক থেকে এটি অন্যতম দীর্ঘকালীন বন্ধ থাকার ঘটনা।[৭]
প্রেক্ষাপট
সম্পাদনা২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর দুপুর বারটার দিকে দিকে ক্যাম্পাস থেকে কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহগামী কিছু বাস সারিবদ্ধ ভাবে বের হচ্ছিলো। প্রধান ফটকের কাছে একটি বাসের ভেতর থেকে তৌহিদুর রহমান টিটু নামের এক ছাত্র বাস থেকে বাইরে মুখ বের করে বাসে ওঠার জন্য ডাকছিলেন এক সহপাঠীকে। হঠাৎ আরেকটি বাস পাশ দিয়ে দ্রুত অতিক্রম করার চেষ্টা করে, বাসের ধাক্কায় মাটিতে ছিটকে পড়ে চাকায় টিটুর মাথা পিষ্ট হয়ে যায়, ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।[৮][৯]
নিহত তৌহিদুর রহমান টিটুর বাসা ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার খালিশপুর গ্রামে,[১০] সে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলোজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।[১১][১২]
ছাত্রদের প্রতিবাদ
সম্পাদনাএই ঘটনা মুহূর্তের মধ্যেই ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পরে এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়, ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বাস ভাংচুর, বাস আগুনে পোড়ানো, ক্যাম্পাসে মিছিল বের করা প্রভৃতি বিক্ষোভ শুরু করে, শিক্ষার্থীরা দুপুর বারটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত এই সহিংস বিক্ষোভ চালিয়ে যায়।[১৩][১৪] এমনকি ফায়ার সার্ভিস ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে চাইলেও, শিক্ষার্থীরা প্রবেশ করতে দেয়নি।[১৫]
বাস ভাংচুর
সম্পাদনাটিটুর বাসে চাপা পরে মৃত্যুর খবর শুনে বিক্ষুব্ধ শত শত শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাড়া করা ৩৩টি ও নিজস্ব দুটি বাসে প্রথমে ভাঙচুর চালান এবং পরবর্তীতে সেগুলোতে আগুনে ধরিয়ে দেন। ৩৩টি বাসের মধ্যে ক্যাম্পাসের একটি কোনায় বাসের ডিপোতে ২১টি বাস পোড়ানো হয়।[১৬][১৭][১৮]
উপাচার্যের বাসভবন আক্রমণ
সম্পাদনাইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য ছিলেন আব্দুল হাকিম সরকার, ছাত্ররা উপাচার্যের বাসভবনে হামলা। কয়েক শত ছাত্ররা লাঠিসোঁটা দিয়ে প্রধান ফটকে হামলা করে ভাংচুর করে কিন্তু তারা প্রধান ফটক ভাঙতে না পেরে পাশেই নিরাপত্তাকর্মীদের কক্ষের জানালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে সেখানে ভাঙচুর চালায়।[১৯][২০]
মিছিল ও প্রশাসনিক ভবন আক্রমণ
সম্পাদনাবাস ভাংচুর ও আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল বের করে, ১৭৫ একরের সম্পূর্ণ ক্যাম্পাস মিছিল করে সবশেষে তারা প্রশাসনিক ভবনে আক্রমণের প্রচেষ্টা চালায়। তখন পুলিশ তাদের বাধা দেয়।[২১] পুলিশের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটা করে ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে সাথে সাথে বেশ কিছু ফাঁকা গুলিও ছোড়ে। এরপর ধীরে ধীরে বিকাল চারটার দিকে ক্যাম্পাস শান্ত হতে শুরু করে।[২২][২৩]
ক্ষয়ক্ষতির পরিমান
সম্পাদনাএই সহিংস বিক্ষোভের ফলে বাস মালিক সমিতির অনেক গাড়ি ভাংচুর ও পুড়ানো হয়েছিলো, এতে কয়েক কোটির টাকা সমমুল্যের গাড়ি ক্ষতি হয়েছিলো। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দাবী করেছে, যে পরিমাণ গাড়ি ক্ষতি হয়েছে তার পরিমাণ সোয়া কোটির মত।[২৪][২৫][২৬]
পুলিশ ও শিক্ষার্থী সংঘর্ষে ২২ জন শিক্ষার্থী ও দুই জন পুলিশ আহত হয়েছিলো। এছাড়া আরো অল্প পরিমাণে আহত হয়েছেন ৩৫ জন শিক্ষার্থী।[২৭][২৮]
পরবর্তী প্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাএই সহিংস আন্দোলন ও বিক্ষোভের ফলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাস অনিদিষ্ট কালের বন্ধ করে দেয়।[২৭][২৯][৩০] এবং শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।[৩১][৩২][৩৩] পরবর্তী সময়ে প্রায় চার মাস পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকে, হিসাব অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয় ৩০ নভেম্বর-৪ এপ্রিল পর্যন্ত ৪ মাস ৫ দিন বন্ধ থাকে।[৬] এটা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ইতিহাসের মধ্যে সর্বাধিক বন্ধ থাকার রেকর্ড,[৩৪]
এই ঘটনার প্রতিবাদে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের বাস মালিক সমিতি অনিদিষ্ট কালের জন্য পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন।[৩৫][৩৬][৩৭] কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস পেয়ে তারা ধর্মঘট তুলে নেন।[৩৮] এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ কয়েক হাজার ইবি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।[৩৯][৪০][৪১][৪২][৪৩]
তবে পরবর্তীতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ডিসেম্বর মাসে ক্যাম্পাস খুলে দেওয়ার জন্য ছাত্রছাত্রী অধিকার রক্ষামঞ্চ সংগঠনের ব্যানারে অবস্থান ধর্মঘট পালন করেন।[৪৪][৪৫][৪৬]
সমালোচনা
সম্পাদনাবিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও দেশের কিছু ব্যক্তিদের মতে, এই বিক্ষোভের পিছনে বাংলাদেশ ছাত্রদলের উস্কে দেওয়ার ইন্ধন রয়েছে।[৪৭] বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে এই কাজের চরম নিন্দা জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকও এই কাজের নিন্দা জানিয়েছে, তারা বলেছে ছাত্রদের কখনোই এমন আগ্রাসী হওয়া উচিত হয়নি। একজন শিক্ষক বলেছে, এই ধ্বংসাত্মক ঘটনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ব্যতীত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ঘটেনি। তবে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বলেন, দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশনজট, অনিয়ম, বাস দুর্ঘটনার রোষে শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে এই বাস ভাংচুর করেন, শুধু তৌহিদুর রহমান টিটুর মৃত্যু একা দায়ী নয়।[৪৮]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Kushtia's Islamic University closed indefinitely after students go berserk"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।
- ↑ "ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ"। Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বাসচাপায় ছাত্র নিহত, পুড়ল ৩৫ বাস"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ক্ষোভের আগুনে দগ্ধ ৩০ বাস, ইবি বন্ধ ঘোষণা | সারাদেশ | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "৪ মাস পর খুলে দেওয়া হলো ইবির হল"। প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবি বন্ধ ঘোষণা"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বিক্ষোভে অচল বিশ্ববিদ্যালয় || সাপ্তাহিক সোনার বাংলা"। www.weeklysonarbangla.net। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু : ইবিতে বিক্ষোভ ও ভাংচুর"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "টিটু মৃত্যুর ৪ বছর, যেমন আছে তার পরিবার"। Barta24। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবিতে টিটুর সামনে সহপাঠীরা, লাশের গায়ে কোন আঘাত নয়"। CampusLive24.com। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বিচার হয়নি ঘাতকের, ভাল নেই পরিবার"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ইবিতে বিক্ষোভ ভাংচুর আগুন"। SAMAKAL। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবি হল বন্ধে বিপাকে শিক্ষার্থীরা"। Risingbd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বাসচাপায় ছাত্র নিহত, অন্তত ১৫ বাসে ভাঙচুর-আগুন"। প্রথম আলো। ৩০ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "ইবিতে বাসচাপায় ছাত্রের মৃত্যু, শিক্ষার্থীদের তাণ্ডব"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "3,000 sued over IU violence"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-১২-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "অস্থির শিক্ষাঙ্গন -বাংলার মুখ"। Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Siddika, Ayesha (২০১৪-১১-৩০)। "তাণ্ডবের পর ইবি বন্ধ ঘোষণা"। অর্থ সূচক। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "বাসচালক নয় মামলার আসামি শিক্ষার্থীরা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।
- ↑ "ইবিতে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, ৩০টি বাসে আগুন"। টুডেনিউজ২৪বিডি.কম। ২০১৪-১১-৩০। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ webdesk@somoynews.tv। "ছাত্র নিহত: সংঘর্ষের জেরে ইবি বন্ধ ঘোষণা"। somoynews.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ Masum (২০১৪-১১-৩০)। "ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ"। Abc News BD। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ Shangket, Shrestho। "বাসে অগ্নিসংযোগ : ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিয়ে ইবি প্রশাসনের সাথে বাস মালিকদের দর কষাকষি – দৈনিক মাথাভাঙ্গা" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ Dainikshiksha। "ইবি প্রশাসনের সাথে বাস মালিক সমিতির বৈঠক - Dainikshiksha"। Dainik shiksha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "৮ জানুয়ারি খুলছে ইবি: ক্ষতিপূরণ এক কোটি ৩৪ লাখ টাকা"। Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "ইবি বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নিদের্শ"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "৬ সদসের কমিটি গঠন"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৪-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।
- ↑ প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "নিরাপত্তাহীনতায় হল ছাড়ছে না ইবি শিক্ষার্থীরা"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "হল ছেড়েছেন শিক্ষার্থীরা, 'ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়"। প্রথম আলো।
- ↑ webdesk@somoynews.tv। "ইবি বন্ধ ঘোষণার পর বাস ধর্মঘটে শঙ্কিত শিক্ষার্থীরা"। somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবি তাণ্ডবে তদন্ত কমিটি, মামলা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ Correspondent, Kushtia; বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। "Islamic University students fear vacating halls amid 'attacks'"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবির ক্লাস শুরু ৮ জানুয়ারি থেকে | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।
- ↑ প্রতিনিধি, কুষ্টিয়া; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "ইবিতে গাড়ি পোড়ানোর প্রতিবাদে পরিবহন ধর্মঘট"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবিতে বাস পোড়ানোর জন্য, ঝিনাইদহে পরিবহন ধর্মঘট | Sahos24.com | Online Newspaper"। archive.sahos24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বাস পোড়ানোর প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় পরিবহন ধর্মঘট"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ অফিস, অফিস (১ ডিসেম্বর ২০১৪)। "কুষ্টিয়ায় পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার, কাল শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ"। প্রথম আলো।
- ↑ "শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ইবিতে অবরুদ্ধ ৩ হাজার আবাসিক শিক্ষার্থী"। desh.tv। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবিতে আড়াই হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৪-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "চালকের বিরুদ্ধে মামলা নেই, শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে তিন মামলা"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবি`র ঘটনায় তিন হাজার শিক্ষার্থীর নামে মামলা"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ webdesk@somoynews.tv। "ইবিতে ছাত্র নিহতের ঘটনায় তদন্ত কমিটি"। somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "পাঁচ দফা দাবিতে ছাত্র ধর্মঘটের ডাক"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবি ছেড়েছেন শিক্ষার্থীরা, প্রক্টরের অপসারণ দাবি"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ https://www.risingbd.com। "ইবিতে ১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি ধর্মঘট"। Risingbd Online Bangla News Portal (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৩।
- ↑ "ইবির অচলাবস্থার জন্য দায়ী কে? | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৪।