হিন্দু মন্দির ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, বার্মিংহাম
হিন্দু মন্দির ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, বার্মিংহাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামার পেলহামে অবস্থিত একটি হিন্দু মন্দির। এই মন্দির বার্মিংহাম মেট্রোপলিটন অঞ্চলের হিন্দু জনগোষ্ঠীর উপাসনালয়।
হিন্দু মন্দির ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | হিন্দুধর্ম |
অবস্থান | |
অবস্থান | পেলহাম,আলাবামা[১] |
রাজ্য | আলাবামা |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
স্থানাঙ্ক | ৩৩°১৯′৪৮″ উত্তর ৮৬°৪৮′৪৩″ পশ্চিম / ৩৩.৩২৯৯৫১° উত্তর ৮৬.৮১১৮২২° পশ্চিম |
স্থাপত্য | |
সম্পূর্ণ হয় | ১৯৯৮ |
ওয়েবসাইট | |
bhamhindutemple |
ইতিহাস সম্পাদনা
১৯৬৫ সালের অভিবাসন ও জাতীয়তা আইন পাশের আগে পর্যন্ত হিন্দুরা বার্মিংহাম অঞ্চলে আসেনি। এই আইনে অ-ইউরোপীয় অভিবাসীদের আমেরিকায় আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বেশিরভাগ হিন্দুরাই অন্য ব্যক্তির গৃহে ধর্মপালন করতেন। ১৯৯০ সালের মধ্যে, হিন্দু জনসংখ্যা বিপুলহারে বাড়ে এবং আটলান্টার হিন্দু মন্দির নির্মাণের পর এখানকার প্রচুর হিন্দু ড. সন্তোষ খাড়ের কাছে নিজেদের একটি উপাসনালয় নির্মাণের আকাঙ্ক্ষা করেন। তিনি ১৯৭২ সালে কুপার গ্রিন মার্সি হসপিটালে চিকিৎসাপদ্ধতি অধ্যয়ন করার জন্য আসেন ও ১৯৯৩ সালে হিন্দু মন্দির ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, বার্মিংহাম সংগঠনটি তৈরির পরিকল্পনা করেন।[২] মন্দিরটি নির্মাণের জন্য তিনি একটি ১ মিলিয়ন অর্থের চাঁদানির্ভর অভিযান তত্ত্বাবধান করতেষ। ১৯৯৮ সালে,ব্যাপক গঠনকার্যের পর মন্দিরটি জনগণের উদ্দেশ্যে খোলা হয়। জনগণনায় শনাক্ত হয়েছে যে,১০০০টি হিন্দু পরিবার এখন বার্মিংহাম অঞ্চলে বসবাস করেন। তাদের বেশিরভাগই থাকেন হুভার ও পেলহাম অঞ্চলে।[৩]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "Hindu Temple and Cultural Center of Birmingham"। setlist। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Simmons, Mary। "Hindu Temple & Cultural Center of Birmingham"। magiccityreligion। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Doctor who co-founded Hindu Temple in Birmingham led by example"। Al.org। ২৭ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।