স্বামী বিরজানন্দ

ভারতীয় লেখক

স্বামী বিরজানন্দ (১০ জুন ১৮৭৩  – ৩০ মে ১৯৫১) ছিলেন  রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষষ্ঠ সংঘাধ্যক্ষ।[১]

স্বামী বিরজানন্দ
স্বামী বিরজানন্দ (স্বামী বিবেকানন্দর প্রত্যক্ষ শিষ্য এবং রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষষ্ঠ অধ্যক্ষ)
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম
কালীকৃষ্ণ বসু

(১৮৭৩-০৬-১০)১০ জুন ১৮৭৩
মৃত্যু৩০ মে ১৯৫১(1951-05-30) (বয়স ৭৭) বেলুড় মঠ, বেলুড়, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
ধর্মহিন্দুধর্ম
ক্রমরামকৃষ্ণ মিশন
দর্শনঅদ্বৈত বেদান্ত
ধর্মীয় জীবন
গুরুস্বামী বিবেকানন্দ
সম্মানঅধ্যক্ষ, রামকৃষ্ণ মিশন (ডিসেম্বর ১৯৩৮ - মে ১৯৫১)

তার পূর্বাশ্রমের নাম ছিল কালীকৃষ্ণ বসু। জন্ম ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দের ১০ জুন জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দিন ব্রিটিশ ভারতের কলকাতায়।[২]:৫৪পিতা ছিলেন সেসময়ের খ্যাতনামা চিকিৎসক ত্রৈলোক্যনাথ বসু। মাতা নিশাদকালী দেবী ছিলেন অত্যন্ত নিবেদিত ও ধর্মপ্রাণ মহিলা। তিনিই কালীকৃষ্ণের চরিত্রের উপর বড় প্রভাব সৃষ্টির কারণ। এমনকি সংসার ত্যাগ করার পরে কালীকৃষ্ণ সন্ন্যাস নেওয়ার সময় তিনি তা উল্লেখ করেছেন। তার ধর্মীয় জীবনযাপনে কোন বাধা দেন নি বরং মাতাপিতা দুজনেই তাকে আশীর্বাদ করেছিলেন।

প্রাক সন্ন্যাস জীবন সম্পাদনা

ছোটবেলা থেকেই কালীকৃষ্ণ আধ্যাত্মিক বিষয়ে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করতেন, বেশিরভাগ সময়েই ধর্মগ্রন্থ পড়তেন এবং ভজন ও কীর্তন  গাইতেন। তার প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু প্রথমে কলকাতার ট্রেনিং একাডেমিতে এবং তারপর তৎকালীন রিপন কলেজে,  যেখানে  শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃতের রচয়িতা 'শ্রীম' তথা মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত ছিলেন অধ্যাপক। [২]:৫৮ তিনি তার স্বভাবযুক্ত অল্পবয়সী বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গ পেয়ে যান। তারা হলেন –  সুধীরচন্দ্র চক্রবর্তী ( স্বামী শুদ্ধানন্দ ), সুশীলচন্দ্র চক্রবর্তী ( স্বামী প্রকাশানন্দ ), গোবিন্দ শুকুল (স্বামী আত্মানন্দ) এবং হরিপদ চ্যাটার্জি (স্বামী বোধানন্দ)।[২]:৫৬ কলেজে সংস্পর্শে আসেন শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পরম ভক্ত ও  গৃহী সন্ন্যাসী রামচন্দ্র দত্তের।   ' শ্রীম' তাকে বরানগর মঠে আসতে বলেন এবং শ্রীরামকৃষ্ণের প্রত্যক্ষ  সন্ন্যাসীদের সংস্পর্শে আসতে অনুপ্রাণিত করেন। সেখানে তিনি শ্রীরামকৃষ্ণের প্রত্যক্ষ শিষ্য রামকৃষ্ণানন্দ , নিরঞ্জনানন্দ এবং সারদানন্দের মতো  বিশিষ্ট সন্ন্যাসীসহ অনেকের সান্নিধ্য পাওয়ার পর তিনি সংসার ত্যাগ করেন এবং সন্ন্যাস নেওয়ার ইচ্ছাই পোষণ করেন। তিনি সারদানন্দের সঙ্গে সারদা মায়ের বাড়িতে জগদ্ধাত্রী পূজায় যোগ দিতে জয়রামবাটি যান। ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দে বরানগর মঠ আলমবাজারে স্থানান্তরিত হলে তিনি সেখানে শ্রীরামকৃষ্ণের এক শিষ্যা গোপালের মায়ের সাক্ষাত পান এবং তার সেবা করেন। সারদা মায়ের আশীর্বাদ লাভের পর ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে কালীকৃষ্ণ কিছুদিন বারাণসী ও বৃন্দাবনে শ্রীরামকৃষ্ণের প্রত্যক্ষ শিষ্য স্বামী ব্রহ্মানন্দ, স্বামী প্রেমানন্দ, স্বামী যোগানন্দ প্রমুখের কাছে আধ্যাত্মিক তপস্যা তথা সাধনায় লিপ্ত থাকেন।[২]:৭২ কালীকৃষ্ণের স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়লে কিছুদিন হরিপ্রসন্ন চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে বিশ্রাম নেন। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে স্বামী বিবেকানন্দ পশ্চিমী দেশ থেকে কলকাতায় ফিরলে তিনি কালীকৃষ্ণ কলকাতায় তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত করেন এবং  তার কাছে দীক্ষা লাভ করেন। দীক্ষান্তে তার নাম হয় স্বামী বিরজানন্দ। কিছুদিন পরেই তিনি স্বামী বিবেকানন্দের নির্দেশে ঢাকা সহ পূর্ববঙ্গের কয়েকটি স্থানে প্রচারের কাজে যান। বরিশালে তিনি মহান দার্শনিক, জাতীয়তাবাদী নেতা, শিক্ষাবিদ এবং স্বাধীনতা সংগ্রামী অশ্বিনী কুমার দত্তের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দেওঘরে দুর্ভিক্ষের ত্রাণের কাজ সফল হন। সেখানে শ্রীরামকৃষ্ণের প্রত্যক্ষ শিষ্য দুর্গাচরণ নাগের সাক্ষাত হয়েছিল। [২]:৭৮ বিরজানন্দেরও স্বামী বিবেকানন্দকে  ব্যক্তিগতভাবে সেবা করার সুযোগ মিলেছিল। বিবেকানন্দও তার একমুখী ভক্তি এবং সেবায় অত্যন্ত সন্তোষ লাভ করেন।

সন্ন্যাস জীবন এবং অবদান সম্পাদনা

বিরজানন্দ স্বামী বিবেকানন্দের নির্দেশে অতঃপর উত্তরাখণ্ডের মায়াবতীতে যান অদ্বৈত আশ্রমের এক কর্মী হিসাবে স্বামী স্বরূপানন্দের সঙ্গে। আশ্রমটি সেসময় প্রারম্ভিক অবস্থায় ছিল এবং দেখাশোনা করছিলেন বিবেকানন্দের ব্রিটিশ শিষ্য দম্পতি ক্যাপ্টেন জেমস হেনরি সেভিয়ার ও তার স্ত্রী শার্লট এলিজাবেথ সেভিয়ার। ১৯০০ খ্রিস্টাব্দের ২৮ অক্টোবর ক্যাপ্টেন সেভিয়ার হঠাৎই মারা গেলে বিবেকানন্দ ১৯০০ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে তার স্ত্রী মিসেস সেভিয়ারকে ব্যক্তিগত ভাবে শোকজ্ঞাপন ও সান্ত্বনা দিতে মায়াবতী আসতে চাইলেন। কাঠগুদাম স্টেশন থেকে শীতের সময়  মায়াবতী আসার পয়ষট্টি কিলোমিটারের পথ বেশ দুর্গম ছিল। দুদিন ধরে সে দুর্গম পথ দিবারাত্র পায়ে হেঁটে মায়াবতী পৌঁছান বিবেকানন্দ এবং স্বামীজির সমস্ত পথের প্রদর্শক ও সহচর হিসাবে ছিলেন বিরজানন্দ।[১] সেখানে তার ব্যক্তিগত আরামের জন্য সমস্ত ব্যবস্থা করেছিলেন তিনিই। [২]:৮০এমনকি ফেরার পথে পিলভিট পর্যন্ত তিনিই তার সঙ্গী ছিলেন। বিবেকানন্দ অত্যন্ত প্রসন্ন হয়ে তাকে তার 'যোগ্য শিষ্য' হিসাবে উল্লেখ করেছেন। কিন্ত দুঃখের বিষয় এটিই ছিল তার সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ। বিরজানন্দ কোন কাজে  আহমেদাবাদে গেলে, ১৯০২ খ্রিস্টাব্দের ৪ জুলাই বেলুড় মঠে স্বামী বিবেকানন্দ মহাসমাধিস্থ হন।[১] ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে বিরজানন্দ কেদারনাথ ও বদ্রীনাথে তীর্থযাত্রা করেন এবং তীর্থযাত্রা থেকে ফিরে এসে তিনি উত্তর ও পশ্চিম ভারতে "প্রবুদ্ধ ভারত" কে জনপ্রিয় করার কাজ শুরু করেন তিনি কনখলের রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম ও পরিদর্শন করেন এবং তাঁর গুরুভাই স্বামী কল্যাণানন্দের সঙ্গে থাকেন।[২]:৮৬  কিন্তু স্বামী বিবেকানন্দের অকাল মৃত্যুতে এবং তাকে শেষ দেখা পর্যন্ত দেখতে না পেয়ে অত্যন্ত ব্যথা পান, কর্মজীবন থেকে সরে মায়াবতীতে ফিরে আসেন। তিন বৎসর  পড়াশোনা, ধ্যান এবং তপস্যার মতো আধ্যাত্মিক সাধনায় নিজেকে নিমজ্জিত করেন। তার স্বাস্থ্য ভেঙে পড়েছিল। [২]:৮৮ এই পর্যায়ে তিনি জয়রামবাটিতে সারদা দেবীর কাছ থেকে আধ্যাত্মিক অনুশীলনের নির্দেশ পান এবং বেলুড় মঠে ফিরে আসেন। তিনি রামকৃষ্ণ আদেশের তৎকালীন অধ্যক্ষ স্বামী ব্রহ্মানন্দ ও স্বামী তুরীয়ানন্দের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। ব্রহ্মানন্দের ব্যক্তিগত পরিচারক হন। ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে তাকে আমেরিকা যাওয়ার প্রস্তাব পেয়েও ভারতে রয়ে যান। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে স্বামী স্বরূপানন্দের প্রয়াণ ঘটলে, তিনি মায়াবতীর অদ্বৈত আশ্রমের সভাপতি হন ও ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দীর্ঘ আট বৎসর সে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর তত্ত্বাবধায়নে আশ্রমটি যে আর্থিক সমস্যায় ছিল তা কাটিয়ে ওঠে এবং "প্রবুদ্ধ ভারত"-এর প্রচার বৃদ্ধি পায়। তিনি পাঁচ খণ্ডে স্বামী বিবেকানন্দের সম্পূর্ণ রচনা সংকলনের কাজও হাতে নেন। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের শিষ্যদের দ্বারা রচিত বিবেকানন্দর জীবনী সম্পাদনার এক স্মরণীয় কাজ সম্পন্ন করেন। [২]:৯০ এই কীর্তির জন্য স্বামী অখণ্ডানন্দ, স্বামী সারদানন্দ, স্বামী অভেদানন্দ এবং স্বামী শুদ্ধানন্দ প্রত্যেকেই তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। [২]:৯১ এছাড়াও তিনি রামকৃষ্ণ মঠের একজন ট্রাস্টি এবং ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণ মিশনের গভর্নিং বডির সদস্য হিসাবে নিযুক্ত হন। [২]:৯২ ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দের ১৫ ডিসেম্বর অদ্বৈত আশ্রমের সভাপতির পদ ত্যাগ করেন। তবে সেখানেও আরো এক বৎসর অতিবাহিত করে হিমালয়ের পাদদেশে ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে নতুন আশ্রম স্থাপন এবং স্থানটির নামকরণ করেন শ্যামলাতল। তিনি সেখানে বিবেকানন্দ আশ্রম স্থাপন করেন। এখানে তিনি তার আধ্যাত্মিক চর্চা ও অনুশীলন চালিয়ে যান। পরে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে আশ্রমের সহযোগী সংস্থা হিসাবে রামকৃষ্ণ হোম অফ সার্ভিস চালু করেন আশেপাশের অভাবী ও অশিক্ষিত মানুষের চিকিৎসা সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে। তিনি ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে বেলুড় মঠে রামকৃষ্ণ আদেশের সন্ন্যাসীদের প্রথম সম্মেলনের আয়োজক কমিটির সেক্রেটারি হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি রামকৃষ্ণ আদেশের ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে একটি বড় সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে সাহায্যও করেছিলেন এবং সাময়িকভাবে বাগবাজারের রামকৃষ্ণ মঠ (মাদার হাউস বা উদ্বোধন হাউস) এবং সিস্টার নিবেদিতা গার্লস স্কুলের দায়িত্ব নেন। তিনি ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের সম্পাদক নিযুক্ত হন। সচিব থাকাকালীন তিনি ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় শ্রী রামকৃষ্ণ জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন এবং বিশ্ব ধর্ম সংসদের আয়োজনে সহায়তা করেছিলেন। [২]:৯৫ তিনি ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণ আদেশের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন এবং নির্বাচিত হন ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দের ২৩ অক্টোবর সংঘ্যাধ্যক্ষ স্বামী শুদ্ধানন্দ প্রয়াত হলে বিরজানন্দ ডিসেম্বরে অধ্যক্ষ হন। তিনি নিজেকে আদেশের প্রধান সন্ন্যাসীর সেবক বলতেন। তার অধ্যক্ষতার সময়েই রামকৃষ্ণ মিশনের অভূতপূর্ব ব্যাপ্তি ক্রিয়াকলাপের বিস্তার লাভ করেছিল। তিনি বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং বেলুড় মঠ, বেলুড় বিদ্যামন্দির এবং সারদা পীঠ দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার জন্য তার অনুপ্রেরণা ছিল।[২]:৯৯ তাঁর নির্দেশনায় ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ জানুয়ারি রামকৃষ্ণ মিশনের প্রথম কলেজের ভিত্তি স্থাপন করা হয়। রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ  হওয়ার পরও, তিনি প্রতি বছর কয়েক মাস হিমালয়ের শ্যামলতলে কাটাতেন। জীবনের শেষ বছর কেটেছে বেলুড় মঠে।

অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি হার্ট ও লিভারের সমস্যাসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দের ৩০ মে বেলুড় মঠে মহাসমাধি লাভ করেন।

উত্তরাধিকার সম্পাদনা

স্বামী গম্ভীরানন্দ  তাঁর ''রামকৃষ্ণ মঠ এবং মিশনের ইতিহাস'' গ্রন্থে লিখেছেন যে বিরজানন্দ, সারদা মায়ের কাছে আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ লাভের পাশাপাশি, ব্যক্তিগতভাবে বিবেকানন্দের সেবা করেছিলেন এবং দীর্ঘকাল ধরে রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনে বিভিন্ন পদে কাজ করেছিলেন। এসবকিছু তাকে রামকৃষ্ণ আদেশে একজন অসামান্য ব্যক্তি হিসাবে চিহ্নিত করেছে। তিনি সবচেয়ে সফল অধ্যক্ষ হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি আমৃত্যু সংগঠনের প্রশাসনিক কাজ এবং সেইসাথে সাধারণ ভক্তদের তিনি দীক্ষা প্রদান করেছেন। তার সময়কালে দেশে  দুর্ভিক্ষ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ , রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ভারত ভাগ ইত্যাদির মতো বিরূপ ও কঠিন পরিস্থিতির সামনা করতে হয়েছিল। [৩] :২৭৮

তার কণ্ঠস্বর সম্পাদনা

স্বামী বিরজানন্দের কণ্ঠস্বর ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে রেকর্ড করা হয়েছিল এবং সেটি সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার বেদান্ত সোসাইটিতে আর্কাইভ করা হয়। চার মিনিটের সেই ঐতিহাসিক রেকর্ডিং - স্বামী বিবেকানন্দের রচনা থেকে পাঠ এখানে শোনা যাবে এখানে

রচনা সম্ভার সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Swami Virajananda"। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-৩১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Monastic Disciples of Swami Vivekananda নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. Gambhirananda (১৯৫৭)। History of Ramakrishna Math and Mission। Advaita Ashrama। 

বই সম্পাদনা

  • Abjajananda (১৯৬৪)। Svāmījira padaprānte, Svāmī Bibekānandera sannāsi-śishyagaṇera jībanacarita। Ramakrishña Miśana Saradāpīṭha। ওসিএলসি 19980842 
  • Abjajananda; Chhaya Ghosh (tr.) (২০০৩)। Monastic Disciples of Swami Vivekananda : Inspiring life stories of some principal disciples of Swami Vivekananda। Advaita Ashrama। ওসিএলসি 60454130