সেনাবাহিনীর প্রধান (পাকিস্তান)

(সেনাবাহিনী প্রধান (পাকিস্তান) থেকে পুনর্নির্দেশিত)

সেনাবাহিনী প্রধান (উর্দু: سربراہ پاک فوج) (সংক্ষেপে সিওএএস) হচ্ছে একটি সামরিক নিয়োগ এবং সংবিধিবদ্ধ পদ যা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন চার তারকা জেনারেলকে দেওয়া হয়, তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দ্বারা নিযুক্ত হন এবং পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি চূড়ান্ত অনুমোদন দেন।[২]

সেনাবাহিনীর প্রধান
سربراہ پاک فوج
সেনাবাহিনী প্রধানের পতাকা
দায়িত্ব
জেনারেল আসিম মুনির

২৯ নভেম্বর ২০২২ থেকে
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
এমওডিতে সেনাবাহিনী সচিবালয়-১[১]
সংক্ষেপেসিওএএস
এর সদস্যজয়েন্ট চিফ অফ স্টাফ কমিটি
যার কাছে জবাবদিহি করেপ্রধানমন্ত্রী
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
আসনজেনারেল সদর দফতর (জিএইচকিউ)
রাওয়ালপিন্ডি সেনানিবাস, পাঞ্জাব
মনোনয়নদাতাপ্রধানমন্ত্রী
নিয়োগকর্তারাষ্ট্রপতি
মেয়াদকাল৩ বছর
একবার নবীকরণযোগ্য
পূর্ববর্তীপাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক
গঠন৩ মার্চ ১৯৭২; ৫২ বছর আগে (1972-03-03)
প্রথমজেনারেল টিক্কা খান
অপ্রাতিষ্ঠানিক নামসেনাপ্রধান
ডেপুটিজেনারেল স্টাফ প্রধান
সেনাবাহিনীর উপ-প্রধান
বেতনপাকিস্তান সামরিক কর্মকর্তার বেতন গ্রেড অনুসারে (শীর্ষস্থানীয় স্কেল)
ওয়েবসাইটঅফিসিয়াল ওয়েবসাইট

সেনাবাহিনী প্রধান হলেন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন সর্বোচ্চ নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তি তিনি পৃথক ক্ষমতাতে জয়েন্ট চিফ অফ স্টাফ কমিটির সদস্য, সাধারণত দেশের ভূ-সীমানা রক্ষার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী এবং এর বেসামরিক সরকারের সামরিক উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করার জন্য চেয়ারম্যান জয়েন্ট চিফ সাথে পরামর্শ করেন।[৩] সেনা বাহিনী প্রধান মার্কিন সেনাবাহিনী প্রধানের বিপরীতে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে ক্রিয়াকলাপ, যোদ্ধা, রসদ এবং প্রশিক্ষণ কমান্ডের নেতৃত্ব এবং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বপালন করেন।[৩] এর ক্ষমতার কারণে, বিগত কয়েক দশক ধরে বেসামরিক-সামরিক সম্পর্কের অবসান ঘটার কারণে সেনাবাহিনী প্রধান বেসামরিক সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক আইন প্রয়োগে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।:১৬৮[৪][৫]

নীতিগতভাবে নিয়োগটি সাংবিধানিকভাবে তিন বছরের জন্য করা হলেও প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন ও সুপারিশের ফলে রাষ্ট্রপতি তা বর্ধিত করতে পারেন।[৬] সেনাবাহিনী প্রধান সেনা সদর দফতর ভিত্তিক, এবং বর্তমান সেনাপ্রধান হলেন জেনারেল আসিম মুনির যিনি ২৯ নভেম্বর ২০২২ সাল থেকে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন।[৭][৮][৯]

সেনাবাহিনী প্রধানের কার্যালয় সম্পাদনা

সেনাবাহিনী প্রধানের পদবি ১৯৭২ সালে পূর্ববর্তী উপাধি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক থেকে তৈরি করা হয়েছে। সংবিধান অনুসারে ১৯৭২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১০ জন চার তারকা র‌্যাঙ্ক বিশিষ্ট জেনারেলকে সেনাবাহিনী প্রধান হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।[১০] প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনী প্রধান মনোনয়ন ও নিয়োগ দেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর বাছাইকৃত ও নিয়োগকৃত প্রধানকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেন।[১১]

সেনাবাহিনী নেতৃত্ব সেনা সদর দফতর (এএইচকিউ) ভিত্তিক, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেনা সচিবালয় থেকে বেসামরিক জনবলের সহায়তায় সেনাবাহিনী প্রধান এর কাজগুলি তত্ত্বাবধায়ন করেন।[১] সেনাবাহিনী প্রধান সম্পূর্ণ পরিচালনা, প্রশিক্ষণ এবং লজিস্টিক্স কমান্ডের দায়িত্ব পালন করেন।:১৩১[৪]

সেনা সদর দফতরের কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করতে একাধিক প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) রয়েছেন:

সামরিক আইন এবং সরকার পরিবর্তন সম্পাদনা

সেনাবাহিনী প্রধান বেসামরিক সরকার এবং প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানকে প্ররোচিত ও কার্যকর করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।:৪০[১২][১৩] ১৯৭৭ সালে, জেনারেল জিয়া-উল-হক প্রথম সেনা প্রধান ছিলেন যিনি প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর বিরুদ্ধে সাবধানতার সাথে একটি অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন যখন ১৯৭৭ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের পর ডানপন্থী বিরোধীরা ব্যপক বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।[১৪]

কারগিল সেক্টরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভূমিকার পরে প্রধানমন্ত্রী শরীফ সেনাবাহিনী প্রধান এবং চেয়ারম্যান জয়েন্ট চীফ হিসাবে জেনারেল মোশাররফের নিয়োগ বাতিল করেন, কিন্তু মোশাররফ তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং ১২ অক্টোবর ১৯৯৯ এ নওয়াজ শরীফকে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেন সরকারকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।[১৫][১৬]

পূর্বের সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফর সহ সেনা প্রধানগণ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করার কথা বলে, যেমন ইয়াহিয়া খান (১৯৬৯):২৩৯[১৭] এবং জেনারেলের জিয়া-উল-হক (১৯৭৭):২৩৯[১৭] আবার জেনারেল আইয়ুব খান (১৯৫৮):বিষয়বস্তু[১৮][১৯] এবং জেনারেল পারভেজ মোশাররফের (১৯৯৯) ক্ষেত্রে দেখা গেছে, আর্থিক সঙ্কটের হুমকিতে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করার কথা বলে তাদের কর্মকাণ্ডকে ন্যায্য বলে তুলে ধরেছে।:১৫৪[২০]:২৫৪[২১]

সেনাবাহিনী প্রধানদের তালিকা সম্পাদনা

নিচে উল্লিখিত সমস্ত ব্যক্তি সেনাবাহিনীর উপ-প্রধান হিসাবে কাজ করেছেন। প্রথম উপপ্রধান ছিলেন জেনারেল আবদুল হামিদ খান, যিনি জেনারেল ইয়াহিয়া খানের অধীনে সেনাবাহিনীর 'চিফ অফ স্টাফ' (সিওএস) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং সেনাবাহিনীর সি-ইন-সি নিয়োগের বিষয়ে ক্ষমতাধারী ছিলেন। জেনারেল আশফাক পারভেজ কায়ানী এখন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর সর্বশেষ উপ-প্রধান ছিলেন।

নং চিত্র সেনাবাহিনী প্রধান কার্যালয়ে বসার তারিখ কার্যালয় ত্যাগের তারিখ মেয়াদকাল কমিশনের ইউনিট
খান, টিক্কাজেনারেল
টিক্কা খান এইচজে, এইচকিউএ, এসপিকে
(১৯১৫–২০০২)
৩ মার্চ ১৯৭২১ মার্চ ১৯৭৬৩ বছর, ৩৬৪ দিন২ এফডি আর্টিলারি রেজিমেন্ট
জিয়া-উল-হক, মুহাম্মদজেনারেল
মুহাম্মদ জিয়া-উল-হক
(১৯২৪–১৯৮৮)
১ মার্চ ১৯৭৬১৭ আগস্ট ১৯৮৮১২ বছর, ১৬৯ দিন১৩ ল্যান্সার
বেগ, মির্জাজেনারেল
মির্জা আসলাম বেগ এনআই(এম), এসবিট
(জন্ম ১৯৩১)
১৭ আগস্ট ১৯৮৮১৬ আগস্ট ১৯৯১২ বছর, ৩৬৪ দিন১৬ বেলুচ
নওয়াজ, আসিফজেনারেল
আসিফ নওয়াজ এনআই(এম), এসবিটি
(১৯৩৭–১৯৯৩)
১৬ আগস্ট ১৯৯১৮ জানুয়ারি ১৯৯৩ †১ বছর, ১৪৫ দিন৫ পাঞ্জাব
কাকার, আব্দুলজেনারেল
আব্দুল ওয়াহেদ কাকার এনআই(এম), এসবিট
(জন্ম ১৯৩৭)
১১ জানুয়ারি ১৯৯৩১২ জানুয়ারি ১৯৯৬৩ বছর, ১ দিন৫ এফএফ
কারামত, জাহাঙ্গীরজেনারেল
জাহাঙ্গীর কারামত এনআই(এম), টিবিটি
(জন্ম ১৯৪১)
১২ জানুয়ারি ১৯৯৬৬ অক্টোবর ১৯৯৮২ বছর, ২৬৭ দিন১৩ ল্যান্সার
মুশাররফ, পারভেজজেনারেল
পারভেজ মুশাররফ এনআই(এম), টিবিটি
(জন্ম ১৯৪৩)
৬ অক্টোবর ১৯৯৮২৮ নভেম্বর ২০০৭৯ বছর, ৫৩ দিন১৬ (এসপি) মাঝারি সেনা রেজিমেন্ট
কায়ানী, আশফাক পারভেজজেনারেল
আশফাক পারভেজ কায়ানী এনআই(এম), এইচআই(সি)
(জন্ম ১৯৫২)
২৯ নভেম্বর ২০০৭২৯ নভেম্বর ২০১৩৬ বছর, ০ দিন৫ বেলুচ
শরীফ, রাহীলজেনারেল
রাহীল শরীফ এনআই(এম), এইচআই(এম)
(জন্ম ১৯৫৬)
২৯ নভেম্বর ২০১৩২৯ নভেম্বর ২০১৬৩ বছর, ০ দিন৬ এফএফ
১০বাজওয়া, কামারজেনারেল
কামার জাভেদ বাজওয়া এনআই(এম), এইচআই(এম)
(জন্ম ১৯৬০)
২৯ নভেম্বর ২০১৬২৯ নভেম্বর ২০২২৬ বছর, ০ দিন১৬ বেলুচ

সেনাবাহিনীর উপ প্রধান সম্পাদনা

সেনাবাহিনীর উপ প্রধান (ভিসিওএএস), পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান ডেপুটি এবং সেকেন্ড-ইন-কমান্ড (এস-ইন-সি) পদ, তিনি সেনাপ্রধানের নিকট রিপোর্টিং করেন। নির্বাচিত বেসামরিক সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক আইন চাপিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সেনা প্রধানের অস্তিত্বের মধ্যে পদটি তৈরি হয়েছিল একই সাথে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির পদটিও তৈরি করা হয়।:বিষয়বস্তু[২২] পদটি এখন আর নেই এবং সেনাবাহিনীর সাথে কমিশনে নেই - সেনাপ্রধানের প্রধান-জেনারেল স্টাফ এখন সেনাবাহিনীর নেতৃত্বের দ্বিতীয় সর্বাধিনায়ক হিসাবে কাজ করছেন।[২৩]

সেনাবাহিনীর উপ-প্রধানদের তালিকা সম্পাদনা

নিচে উল্লিখিত ব্যক্তিগণ সেনাবাহিনীর উপ-প্রধান হিসাবে কাজ করেছেন। প্রথম উপপ্রধান ছিলেন জেনারেল আবদুল হামিদ খান, যিনি জেনারেল ইয়াহিয়া খানের অধীনে সেনাবাহিনীর 'চিফ অফ স্টাফ' (সিওএস) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন এবং সেনাবাহিনীর সি-ইন-সি নিয়োগের বিষয়ে ক্ষমতাধারী ছিলেন। জেনারেল আশফাক পারভেজ কায়ানী এখন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর সর্বশেষ উপ-প্রধান ছিলেন।

ক্রম নাম পদমর্যাদা ছবি নিয়োগের তারিখ মেয়াদ শেষ কমিশনের ইউনিট পদক
± আবদুল হামিদ খান জেনারেল ২৫ মার্চ ১৯৬৯ ২০ ডিসেম্বর ১৯৭১ ১০ম বেলুচ HQA, নিশান-ই-পাকিস্তান
সাওয়ার খান জেনারেল ১৩ এপ্রিল ১৯৮০ ২৩ মার্চ ১৯৮৪ ১ম (এসপি) মাঝারি গোলন্দাজ রেজিমেন্ট এনআই(এম)
খালিদ মাহমুদ আরিফ জেনারেল   ২২ মার্চ ১৯৮৪ ২৯ মার্চ ১৯৮৭ ১১তম অশ্বারোহী বাহিনী (এফএফ) এনআই(এম), এসবিটি
মির্জা আসলাম বেগ জেনারেল ২৯ মার্চ ১৯৮৭ ১৭ আগস্ট ১৯৮৮ ১৬ বেলুচ এনআই(এম), এসবিটি
ইউসুফ খান জেনারেল ৮ অক্টোবর ২০০১ ৬ অক্টোবর ২০০৪ অশ্বারোহী গাইড এনআই(এম)
আহসান সালীম হায়াত জেনারেল ৭ অক্টোবর ২০০৪ ৭ অক্টোবর ২০০৭ ৩৩তম অশ্বারোহী এনআই(এম)
আশফাক পারভেজ কায়ানী জেনারেল   ৮ অক্টোবর ২০০৭ ২৮ নভেম্বর ২০০৭ ৫ম বেলুচ এনআই(এম), এইচআই

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. MoD, Ministry of Defence। "Organogram of MoD" (পিডিএফ)mod.gov.pk/। Ministry of Defence Press। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৭ 
  2. "Lt Gen Raheel appointed as new COAS, Lt Gen Rashad as CJCSC"The News। ২৭ নভেম্বর ২০১৩। ১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  3. Shabbir, Usman (২০০৩)। "Command and Structure control of the Pakistan Army"pakdef.org (ইংরেজি ভাষায়)। PakDef Military Consortium। ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭ 
  4. Inc, IBP (২০০৯)। Pakistan Intelligence, Security Activities and Operations Handbook - Strategic Information and Developments (ইংরেজি ভাষায়)। Lulu.com। পৃষ্ঠা 230। আইএসবিএন 9781438737225। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০১৭ [নিজস্ব উৎস]
  5. "New Pakistan army chief takes command"। news.yahoo.com। ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  6. "Will retire on November 29, Kayani confirms"The Express Tribune। ৬ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  7. "General Bajwa takes charge as Pakistan's 16th army chief"। DAWN। ২৯ নভে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভে ২০১৬ 
  8. "Gen Bajwa assumes command as Pakistan's 16th army chief"। The Express Tribune। ২৯ নভে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভে ২০১৬ 
  9. "Pakistan: Army and Paramilitary Forces"। www.factba.se। ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  10. "The Army Chief's"। www.pakistanarmy.gov.pk। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৯ 
  11. Zahra-Malik, Drazen Jorgic and Mehreen (২৬ নভেম্বর ২০১৬)। "Pakistan PM Sharif names General Bajwa as new army chief"। Reuters UK। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৬ 
  12. Cheema, Pervaiz Iqbal (২০০২)। "Defence Administration"। The Armed Forces of Pakistan (google books) (ইংরেজি ভাষায়) (1st সংস্করণ)। New York, U.S.: NYU Press। পৃষ্ঠা 225। আইএসবিএন 9780814716335। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৭ 
  13. Tudor, Maya (২০১৩)। The Promise of Power: The Origins of Democracy in India and Autocracy in Pakistan (ইংরেজি ভাষায়)। Cambridge University Press। আইএসবিএন 9781107032965 
  14. Bhutto, Zulfikar Ali। "If I was assassinated" (পিডিএফ)। ১৮ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২০ 
  15. Burki, Shahid Javed (২০১৫-০৩-১৯)। Historical Dictionary of Pakistan (ইংরেজি ভাষায়)। Rowman & Littlefield। আইএসবিএন 9781442241480 
  16. Crossette, Barbara (১৯৯৯-১০-১৩)। "COUP IN PAKISTAN -- MAN IN THE NEWS; A Soldier's Soldier, Not a Political General -- Pervez Musharraf"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২১ 
  17. Chitkara, M. G. (২০০৩)। Combating Terrorism (ইংরেজি ভাষায়)। APH Publishing। আইএসবিএন 9788176484152। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  18. Hashwani, Sadruddin (২০১৪)। The Truth Always Prevails: A Memoir (ইংরেজি ভাষায়)। Penguin UK। আইএসবিএন 9789351188322 
  19. InpaperMagazine, From (৮ অক্টোবর ২০১১)। "Flashback: The Martial Law of 1958"DAWN.COM। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  20. Gupta, J. B. Das (২০০২)। Islamic Fundamentalism And India (ইংরেজি ভাষায়)। Maulana Abul Kalam Azad Institute of Asian Studies, Kolkata। আইএসবিএন 9788178710136 
  21. Haqqani, Husain (২০১০)। Pakistan: Between Mosque and Military (ইংরেজি ভাষায়)। Carnegie Endowment। আইএসবিএন 9780870032851। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  22. Cloughley, Brian (২০১৬)। A History of the Pakistan Army: Wars and Insurrections (ইংরেজি ভাষায়)। New York [u.s[: Skyhorse Publishing, Inc.। আইএসবিএন 9781631440397। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৭ 
  23. "General's first gambit"The Indian Express। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:Pakistan Army template

টেমপ্লেট:Chief of the army by country