র্যাপিড মেট্রো গুরগাঁও
র্যাপিড মেট্রো গুরগাঁও[৩] ভারতের গুরুগ্রাম শহরের একটি দ্রুতগামী রেল পরিবহন ব্যবস্থা।এটি ১৪ নভেম্বর ২০১৩ সালে চালু হয়।বর্তমানে গুড়গাঁও মেট্রোর মোট দৈর্ঘ্য ১১.৭ কিলোমিটার (৭.৩ মা) এবং স্টেশন সংখ্যা ১১টি।দৈর্ঘ্য ও স্টেশনের সংখ্যায় গুড়গাঁও মেট্রো হল ভারতের ক্ষুদ্রতম মেট্রো ব্যবস্থা। গুড়গাঁও মেট্রো দিল্লি মেট্রোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। প্রতিদিন এই মেট্রো ব্যবস্থায় ৭৫ হাজার জন (২০১৮ সালের হিসাবে) যাত্রি চলাচল করে।
র্যাপিড মেট্রো গুরগাঁও | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
মালিকানায় | গুরগাঁও মেট্রো কর্পোরেশন |
অবস্থান | গুরুগ্রাম,হরিয়ানা,ভারত |
পরিবহনের ধরন | দ্রুতগতির রেল |
লাইনের (চক্রপথের) সংখ্যা | ১ |
বিরতিস্থলের (স্টেশন) সংখ্যা | ১১ |
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা | ৭৫,০০০ (২০১৮)[১] |
চলাচল | |
চালুর তারিখ | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ |
পরিচালক সংস্থা | গুডরগাঁও মেট্রো কর্পোরেশন |
একক গাড়ির সংখ্যা | ১২ |
কারিগরি তথ্য | |
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১১.৭ কিলোমিটার (৭.৩ মা) |
পথের (ট্র্যাক) সংখ্যা | 2 (7.8 km) 1 (3.7 km)[২] |
বিদ্যুতায়ন | ৭৫০ কেভি ভোল্টের থার্ড লাইন |
গড় গতিবেগ | ৩৫ কিলোমিটার (২২ মা) |
শীর্ষ গতিবেগ | ৮০ কিলোমিটার (৫০ মা) |
র্যাপিড মেট্রো গুরগাঁও লিমিটেড (আরএমজিএল) দ্বারা নির্মিত এবং পরিচালিত, এই মেট্রো রেল ব্যবস্থাটি বিশ্বের প্রথম সম্পূর্ণ বেসরকারি অর্থায়নে তৈরি মেট্রো। কেন্দ্রীয় সরকার, হরিয়ানা সরকার বা কোনও সরকারী খাতের উদ্যোগে বিনিয়োগে এটি নির্মিত হয়নি। মেট্রো সেবাগুলো দৈর্ঘ্য ০৬:০৫ টা এবং ০০:৩৬ টার মধ্যে দৈনিক ৪ মিনিট অন্তর চলছে। মেট্রো ট্রেনগুল তিনটি কোচ দ্বারা গঠিত। তৃতীয় রেল (থার্ড লাইন) দ্বারা ৭৫০ ভোল্ট সরাসরি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। এই মেট্রো ব্যবস্থাটি ছিল ভারতের মধ্যে প্রথম যারা স্টেশনগুলোর নামকরণের অধিকার নিলামের মাধ্যমে ঠিক করে।[৪]
মূলত ২০১২ সালে মেট্রো ব্যটস্থাটি চালু করার পরিকল্পনা থাকলেও, ১৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে গুড়গাঁও মেট্রোর প্রথম ধাপটি খোলা। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায় ৩১ মার্চ ২০১৭ তারিখে বাণিজ্যিক ভাবে চালু করা হয়।
ইতিহাস
সম্পাদনা২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সিকান্দারপুর ও জাতীয় সড়ক ৮ এর মধ্যে ৩.২ কিলোমিটারের মেট্রো লাইনের প্রস্তাব করা হয়েছিল। ২০০৮ সালে ৯৯-বছরের লিজ নিয়ে হরিয়ানা আর্বান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (হুডা) বিল্ড-অপারেশন-ট্রান্সফার ভিত্তিতে মেট্রো লাইন নির্মাণের আগ্রহ প্রকাশ করে।[৫] তবে রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডিএলএফ তার সাইবার সিটির সঙ্গে মেট্রো সংযোগ প্রদান করতে চেয়েছিল।[৬][৭] জুলাই ২০০৮ সালে একটি নতুন দরপত্র জারি করা হয়,[৮] এই সময় ডিএলএফ-আইএল ও এফএস কনসোর্টিয়ামের সাথে একমাত্র দরকারী হিসাবে আবির্ভূত হয়।[৯] প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে ডিএলএফ এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (আইএলএন্ড এফএস) এর মধ্যে একটি সহযোগিতামূলক উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। কিন্তু ডিএলএফ, আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়, ফলে তারা প্রকল্পটি থেকে সরে দাঁড়ায় এবং আইএল অ্যান্ড এফএস প্রকল্পের একক মালিক হয়ে ওঠে। এই উদ্যোগে কেন্দ্রীয় সরকার, হরিয়ানা সরকার বা কোনও সরকারী খাতের দ্বারা কোন বিনিয়োগ নেই। র্যাপিড মেট্রোর জন্য ২০ একর জমিও পাননি, যা এই প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে রাজ্য থেকে যে কোনো ছাড়ের হারে নির্মাণের প্রয়োজন ছিল।[১০]
গুড়গাঁও মেট্রো বিশ্বের প্রথম সম্পূর্ণ বেসরকারী মেট্রো ব্যবস্থা।[১০][১১] প্রকল্পটিকে একটি সরকারি-বেসরকারি অংশিদারত্ব হিসাবে বাস্তবায়িত করা হয়েছিল।[১২] প্রকল্পটির সম্পূর্ণ খরচ বেসরকারি সংস্থা প্রদান করে এবং হরিয়ানা সরকার কর্তৃক উত্থাপিত হয়েছিল[১৩] প্রকল্পের জন্য সরকারি সমর্থন। বেসরকারি সংস্থাকেও মেট্রো রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার জন্য নিজের খরচের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।[১৪] হুডা প্রাথমিকভাবে গণপরিবহন থেকে মুনাফা অর্জনের জন্য একটি বেসরকারী কোম্পানির বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়েছিল, অবশেষে হুডা ₹৭.৬৫ বিলিয়নের (১১১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) অর্থের বিনিময়ে ৩৫ বছরের জন্য যোগাযোগ রাজস্ব চুক্তি করে, যেখানে তারা বিজ্ঞাপন এবং সম্পত্তি উন্নয়ন রাজস্বের ৫-১০% পাবে।[২]
₹৯ বিলিয়ন (মার্কিন $১৩১.০ মিলিয়ন) টাকার প্রকল্পটির চুক্তি ২০০৯ সালের জুলাইয়ে প্রদান করা হয়েছিল, যা ৩০ মাসের সময়সীমার মধ্যে সম্পন্ন হবে।[২] ভিত্তি প্রস্তর ১১ আগস্ট ২০০৯ তারিখে স্থাপিত হয়।[১৫] এই লাইন র্যাপিড মেট্রো গুড়গাঁও লিমিটেড (আরএমজিএল) দ্বারা নির্মাণ করা হয় এবং পরিচালিত হয়। অক্টোবর ২০১২ সালে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ₹১০.৮৮ বিলিয়ন (মার্কিন ডলার $১৫৮.৩ মিলিয়ন)।[১৬]
মূলত ২০১২ সালে মেট্রো ব্যবস্থাটি চালু করার পরিকল্পনা করা হলেও, এটি প্রথম পর্যায়ে ১৪ নভেম্বর ২০১৩ খোলা।[১৭]
দ্বিতীয় ধাপ
সম্পাদনাযাত্রাপথ
সম্পাদনাপ্রথম পর্যায়
সম্পাদনাগুরগাঁও মেট্রো বিভিন্ন পর্যায়ে নির্মিত হয়েছিল। প্রকল্পটির প্রথম পর্যায়ে ৫.১ কিলোমিটার মেট্রো লাইন নির্মাণ করা হয়। সিকান্দারপুর এবং ফেজ ২ স্টেশনের মধ্যবর্তী অংশে দুটি ট্র্যাক, এবং অবশিষ্ট স্টেশনগুলো একটি ট্র্যাক নিয়ে বৃত্তাকার ভাবে পরিবেশিত হয়।[২] প্ল্যাটফর্ম দৈর্ঘ্য ৭৫ মিটার।[১৮]
সিকান্দারপুর স্টেশন ৯০ মিটার x ৯ মিটার ওয়াকওয়ের মাধ্যমে দিল্লি মেট্রোর সাথে একটি সংযোগ প্রদান করে।[১৯] মাইক্রোম্যাক্স মৌলসারী এভিনিউত এবং ফেজ ৩ স্টেশনগুলোর মধ্যে একটি ডিপো অবস্থিত।
স্টেশন | |||
---|---|---|---|
# | স্টেশনের নাম | উদ্বোধন | সংযোগ |
১ | সিকান্দারপুর | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | হলুদ লাইন (দিল্লি মেট্রো) |
২ | ফেজ ২ | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | না |
৩ | ভোদাফোন বেলভেডের টাওয়ার্স | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | না |
৪ | ইন্ডাসট্রিয়াল ইন্ডেন্ট ব্যাংক সাইবার সিটি | ৭ মে ২০১৪ | না |
৫ | মাইক্রোম্যাক্স মৌলসারী এভিনিউ | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | না |
৬ | ফেজ ৩ | ১৪ নভেম্বর ২০১৩ | না |
দ্বিতীয় পর্যায়
সম্পাদনাদ্বিতীয় পর্যায়ে সিকান্দারপুর থেকে ৬.৬ কিমি দীর্ঘ মেট্রো লাইন দক্ষিণ-পশ্চিমে গুরগাঁওয়ের সেক্টর ৫৫ ও সেক্টর ৫৬ এবং বেশিরভাগই অংশ গল্ফ কোর্স রোডের মধ্য দিয়ে গেছে।[২০] একটি লাইনের এই অংশটি আংশিকভাবে সেক্টর ৫৩-৫৪ পর্যন্ত ৩১ মার্চ ২০১৭ সালে খোলা হয়েছিল। সেক্টর ৫৫-৫৬ পর্যন্ত অন্য ২টি স্টেশন ২৫ এপ্রিল ২০১৭ সালে খোলা হয়।[২০]
স্টেশন | |||
---|---|---|---|
# | স্টেশনের নাম | উদ্বোধন | সংযোগ |
১ | ফেজ ১ | ৩১ মার্চ ২০১৭ | না |
২ | সেক্টর ৪২-৪৩ | ২৫ এপ্রিল ২০১৭ | না |
৩ | সেক্টর ৫৩-৫৬ | ২৫ এপ্রিল ২০১৭ | না |
৪ | সেক্টর ৫৪ চক | ৩১ মার্চ ২০১৭ | না |
৫ | সেক্টর ৫৬-৫৬ | ৩১ মার্চ ২০১৭ | না |
অবকাঠামো
সম্পাদনামেট্রো ব্যবস্থাটি সম্পূর্ণরূপে উন্নত এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হয়।[২১] বৈশিষ্ট্যগুলোর কারণে, রেল ম্যাগাজিনের বিভিন্ন নিবন্ধ এই মেট্রো ব্যবস্থাকে হালকা মেট্রো ব্যবস্থা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে।[২২][২৩][২৪]
রোলিং স্টক
সম্পাদনা২১ এপ্রিল ২০১০ সালে, সিমেন্স ঘোষণা দিয়েছিল যে তিন-কোচের মেট্রো ট্রেন সহ মেট্রো লাইন নির্মাণের জন্য একটি পরিদর্শক চুক্তি প্রদান করেছে।[২৫] সিমেন্সের ৫টি অ্যালুমিনিয়ামের শীতয়তাপ নিয়ন্ত্রীত ট্রেন নির্মাণের জন্য সিএসআর ঝুঝো ইলেকট্রিক লোকোমটিভ এক্সপেরিয়া-এর সঙ্গে উপ-চুক্তি করে।[২৬] চীনে নির্মিত প্রথম তিন-কোচের ট্রেনটি ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ সালে তে গুড়াগাঁওয়ে এসে পৌঁছেছিল।[২৭] আরএমজিএল মেট্রো দ্বিতীয় পর্যায়ে বিস্তার জন্য অতিরিক্ত সাতটি তিন-কোচের মেট্রো ট্রেনের বরাত দেয় সংস্থাকে। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে এই ৭টি ট্রেনের মধ্যে ৪টি গুরগাঁওয়ে এসেছিল।[২৮]
৩ কোচ যুক্ত প্রতিটি ট্রেনের খরচ ₹৩০ মিলিয়ন (US $৪.৪ মিলিয়ন) এবং ট্রেনগুলো রৌপ্য এবং নীল রংয়ের।[২৯] ৩ কোচ বিশিষ্ট ট্রেনের মোট দৈর্ঘ্য ৫৯.৯৪ মিটার (১৯৬.৭ ফুট)। কোচগুলো ২.৮ মিটার (৯.২ ফুট) প্রশস্ত, ছাদ-মাউন্ট এয়ার কন্ডিশনার যুক্ত এবং প্রতিটি কোচের প্রতিটি দিকে ৪টি দরজা রয়েছে। প্রতিটি ট্রেনে প্রায় ৮০০ যাত্রীর ধারণ ক্ষমতা রয়েছে।[৩০] এই মেট্রো প্রতি ঘণ্টায় ৩০,০০০ যাত্রী বহন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।[৩১]
পরিচালনক
সম্পাদনাপরিচালনাকারী
সম্পাদনার্যাপিড মেট্রো গুড়গাঁও লিমিটেড (আরএমজিএল) দ্বারা এই লাইন তৈরি করা হয় এবং পরিচালিত হয়। এটি রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ডিএলএফ এবং আইএল এন্ড এফএস-এর মধ্যে একটি যৌথ উদ্যোগ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। ডিএলএফ স্টেশনগুলোর কাছে অনেকগুলো সম্পত্তি কিনেছে, আরএল এন্ড এফএস ছিল জেভি'তে সর্বাধিক অংশীদার।[৬] পরে ডিএলএফ আইএল এন্ড এফএস'কে তার শেয়ার বিক্রি করে এবং যৌথ উদ্যোগ থেকে বেরিয়ে আসে। লেনদেনের পর, আইএল এন্ড এফএস ট্রান্সপোর্টেশান নেটওয়ার্ক লিমিটেড (আইটিএনএল) আরএমজিএলে ৮২.৮% শেয়ার ধারণ করেছে এবং আইটিএনএল-এর সহায়ক আইএলএ ন্ড এফএস রেল লিমিটেড (আইআরএল) ১৭.২% ভাগ অংশিদার। ২০১১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আইটিএনএল ঘোষণা দেয় যে, এটি ঋণের স্বার্থে আরএমজিএল-এর ৪৯% শেয়ার বিক্রি করেছে ₹৪৯৯.৯ কোটি টাকায় (মার্কিন $৭৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার), যার মূল প্রতিষ্ঠান ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএলএন্ড এফএস)।[৩২]
টিকিট
সম্পাদনার্যাপিড মেট্রোর পুরো লাইনের ভারা ₹২০ (২৯ ¢ মার্কিন)।[৩৩] র্যাপিড মেট্রোতে দিল্লি মেট্রো টোকেন এবং স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করা হয়।[৩৪] থার্স গ্রুপ কর্তৃক স্বয়ংক্রিয় ভাড়া সংগ্রহের ব্যবস্থা সরবরাহ করা হয়।[৩৫]
পুনরাবৃত্তির হার
সম্পাদনাতিনটি কোচ যুক্ত ট্রেনগুলো ০৬:০৫ থেকে ২২ টা পর্যন্ত চলাচল[৩৬] ৪-মিনিটের অন্তর।[৬] ট্রেনগুলো সর্বোচ্চ গতিবেগ ৮০ কিলোমিটার/ঘণ্টা এবং ৪০ কিলোমিটার/ঘণ্টায় গড় গতিতে কাজ করে।[৬]
নিরাপত্তা
সম্পাদনাযাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য, প্রতি প্ল্যাটফর্মে জরুরী স্টপ প্লাঞ্জার রয়েছে, এবং "নীল আলো স্টেশন" সুবিধাটি কন্ট্রোল রুমের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম করে। "টক বাটন টিপস" কোচগুলোর মধ্যেকোনও সমস্যায় যাত্রীকে সরাসরি ড্রাইভারের সাথে কথা বলতে সক্ষম করে।[৩৭]
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
সম্পাদনার্যাপিড মেট্রোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা একটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে সিকান্দারপুর স্টেশনে এই ব্যবস্থার একটি ডেডিকেটেড মেট্রো থানার রয়েছে। সকল যাত্রীদের জন্য একটি টোল ফ্রি হেল্পলাইন (+ ৯১-১২২ ২৮০০০২৮) ২৪ ঘণ্টার জন্য কাজ করছে। ট্রেন এবং স্টেশন নিরীক্ষণ করতে সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Joel Joseph (৪ মে ২০১৮)। "Phase 2 adds only 15,000 daily riders to Rapid Metro"। Gurugram: The Times of India। TNN। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ "Gurgaon's own Metro"। Hindustan Times। ১৫ জুলাই ২০০৯।
- ↑ "Gurgaon Rapid Metro"। ২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩-০৯-২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ http://www.business-standard.com/article/current-affairs/after-gurgaon-rapid-metro-mumbai-metro-goes-for-station-branding-114041600482_1.html
- ↑ "CAG raps HUDA over Gurgaon Rapid Metro contract - Times of India"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭।
- ↑ ক খ গ ঘ "Gurgaon metro link to be completed in 30 months"। The Times of India। ১৬ জুলাই ২০০৯। ২৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "From tomorrow, Gurgaon will finally have its Rapid Metro"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Development of Metro Link" (পিডিএফ)। Haryan Urban Development Authority, (HUDA)। জুলাই ২০০৮। ১০ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ DLF-led consortium sole bidder for Gurgaon metro project Business Standard, 11 December 2008.
- ↑ ক খ Soni, Surajeet Das Gupta & Anusha (২৫ নভেম্বর ২০১৩)। "Gurgaon Rapid Metro blazes a new trail"। Business Standard India। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Green Signal for India's First Fully Private Railway Project"। Forbes India। ১৭ মার্চ ২০১০। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "CM nod to phase-II of Rapid Metro Rail project"। Times Of India। ১ অক্টোবর ২০১২। ৫ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "IL&FS Transportation Networks sells 49% stake in Rapid MetroRail Gurgaon Ltd for Rs 509.9 crore"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ TNN (১ অক্টোবর ২০১২)। "CM nod to phase-II of Rapid Metro Rail project"। Times Of India। ৫ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Gurgaon Metro: Foundation laid, project to be completed by mid-2012"। Indian Express। ১২ আগস্ট ২০০৯। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Gurgaon Rapid Metro begins trial runs"। Indian Express। ৩ অক্টোবর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ http://businesstoday.intoday.in/story/india-first-rapid-metro-begins-operations-in-gurgaon/1/200588.html
- ↑ "Gurgaon Rapid Metro Rail Project"। Railway-Technology.com। ১৫ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ https://web.archive.org/web/20111015005136/http://rapidmetrorail.com/welcome.html। ১৫ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১১।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ ক খ Kumar, Kartik (৩১ মার্চ ২০১৭)। "After delays, affluent south Gurgaon hops on to Rapid Metro"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Rapid MetroRail Gurgaon Newsletter 1" (পিডিএফ)। rapidmetrogurgaon.com। ২০১৬-০৪-০৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৮।
- ↑ "Rapid MetroRail Gurgaon opens"। Railway Gazette। ২০১৩-১১-১৫। ২০১৮-০৪-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৮।
- ↑ Simon Crompton-Reid (১৮ নভেম্বর ২০১৩)। "Rapid MetroRail Gurgaon launched"। Total Rail। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Gurgaon automated metro"। ২০১৭-০৯-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১২-২৮।
- ↑ "Siemens Mobility to equip additional metro line in Delhi" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Siemens। ১২ আগস্ট ২০০৯।
- ↑ "CSR Zhuzhou to supply Gurgaon trains"। Railway Gazette International। ৩০ জুন ২০১০। ৯ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "First set of Rapid Metro Rail coaches arrive in Gurgaon from China"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Rapid Metro gets all seven new rakes for Phase-2 run - Times of India"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "It's official, Rapid Metro in 6 months"। Hindustan Times। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১২। ২৫ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ DVV Media Group GmbH। "CSR Zhuzhou to supply Gurgaon trains"। Railway Gazette। ১২ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Gurgaon metro turnkey contract awarded"। Railway Gazette International। ২৩ এপ্রিল ২০১০। ২৬ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Sharma, Shailaja (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "IL&FS Transportation sells 49% stake in Gurgaon's Rapid Metro"। Livemint। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Banerjee, Rumu (৬ আগস্ট ২০১২)। "Delhi Metro to link up with Rapid Rail - The Economic Times"। Economictimes.indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ TNN 14 Sep 2012, 01.51AM IST (১৪ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Gurgaon rapid Metro ready for trials"। Articles.timesofindia.indiatimes.com। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Technology"। Rapid Metro Gurgaon। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Quick facts"। unknown। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৬।
- ↑ "FAQs"। Rapid Metro Gurgaon। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।