মাউমুন আব্দুল কাইয়ুম
মালদ্বীপের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি
মাউমুন আব্দুল কাইয়ুম (ধিবেহী: މައުމޫން އަބްދުލް ގައްޔޫމް; জন্ম: ২৯ ডিসেম্বর, ১৯৩৭) ১৯৭৮ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ বছর মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ২০০৮ সালে মালদ্বীপে প্রথম বহুদলীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং এ নির্বাচনে মামুন আব্দুল গাইয়ুম এমডিপির মোহাম্মদ নাশিদের কাছে পরাজিত হন।[১]
মাউমুন আব্দুল কাইইয়ুম | |
---|---|
![]() | |
মালদ্বীপের ৩য় রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১১ নভেম্বর ১৯৭৮ – ১১ নভেম্বর ২০০৮ | |
পূর্বসূরী | ইব্রাহিম নাসির |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ নাশিদ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মালে, মালদ্বীপ | ২৯ ডিসেম্বর ১৯৩৭
রাজনৈতিক দল | মালদ্বীপ প্রোগ্রেসিভ পার্টি (২০১১-বর্তমান) ধিবেহি রায়িথুঙ্গে পার্টি (২০০৫-২০১১) স্বতন্ত্র রাজনীতিবিদ (২০০৫ পর্যন্ত) |
দাম্পত্য সঙ্গী | নাসরিনা ইব্রাহিম |
সন্তান | দুনিয়া মাউমুন ইউমনা মাউমুন ফারিশ মাউমুন গাসান মাউমুন |
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম |
রাষ্ট্রপতিত্বসম্পাদনা
১৯৭৮ সালে অজানা কোনো কারণে ইব্রাহিম নাসির সিঙ্গাপুরে পালিয়ে গেলে ক্ষমতার হাল ধরেন একনায়ক মাউমুন আব্দুল কাইয়ুম। তিনি ৩০ বছর মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। প্রতিবারই তিনি একক নির্বাচনী প্রার্থী ছিলেন এবং নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় অভিষিক্ত ছিলেন। তা সত্ত্বেও মালদ্বীপের বাসিন্দারা গণতন্ত্রের সুখ ভোগ করতে পারেনি। মাউমুন আব্দুল কাইয়ুমের দীর্ঘ শাসনামলে তার নেতিবাচক কাজের কট্টর সমালোচকদের অন্যতম ছিলেন সাংবাদিক নাশিদ।[২]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ রাজনৈতিক সঙ্কটের আবর্তে মালদ্বীপ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে,এম এস শহিদ, দৈনিক সংগ্রাম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ রাজনীতির কূটনীতিতে বিপর্যস্ত মালদ্বীপ,মর্জিনা আফসার রোজী, দৈনিক যায় যায় দিন। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৩ মার্চ ২০১২ খ্রিস্টাব্দ।
আরও পড়ুনসম্পাদনা
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
উইকিউক্তিতে মাউমুন আব্দুল কাইয়ুম সম্পর্কিত উক্তির সংকলন রয়েছে।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ইব্রাহিম নাসির |
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ১৯৭৮ – ২০০৮ |
উত্তরসূরী মোহাম্মদ নাশিদ |