মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা
মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা-ম.আ.কা.মা. (ইংরেজি: Mahimaganj Alia Kamil Madrasah-MAKM) মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন এ অবস্থিত একটি কামিল মাদ্রাসা।[২] মাদ্রাসাটি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি অনেক প্রাচীন কামিল(মাস্টার্স) মাদ্রাসা।
মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা | |
নীতিবাক্য | শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড/ইসলামী শিক্ষায় আলোকিত হও, দেশ সেবায় নিয়োজিত হও। |
---|---|
ধরন | বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত মাদরাসা |
স্থাপিত | ১৯৩৯ খ্রীস্টাব্দ |
প্রতিষ্ঠাতা | আহমেদ হোসেইন ( তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কৃষি, বন ও মৎস্য মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ) |
ইআইআইএন | ১২১২৭৭ |
অধ্যক্ষ | অধ্যপক নূরুল আলম ফকীহ(ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ) |
অবস্থান | |
সংক্ষিপ্ত নাম | মহিমাগঞ্জ কামিল মাদ্রাসা |
ক্রীড়া | ফুটবল, ক্রিকেট |
মাসকট | MAKMians |
ইতিহাস
সম্পাদনামহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অবিভক্ত বাংলার কৃষিমন্ত্রী জনাব মরহুম আহমেদ হোসেইন সাহেব ০১/০১/১৯৩৯ ইং সালে প্রতিষ্ঠা করেন।
তারপর কামিল, হাদিস, তাফসীর ও ফিকহ এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফাজিল বি.এস.সি তে রুপান্তরিত হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৬ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিলো। এরপর থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়েছে।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাসহশিক্ষা কর্মসূচী
সম্পাদনা- স্কাউটিং
- খেলাধুলা (অ্যাথলেটিক্স, ক্রিকেট ও ফুটবল)
- বিতর্ক
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
- শিক্ষা সফর ইত্যাদি
ইউনিফরম
সম্পাদনাঅবকাঠামো
সম্পাদনামাদ্রাসার অধিনে একটি ঈদগাহ মাঠ রয়েছে, যেটি গাইবান্ধা জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ মাঠ। মাদ্রাসায় একটি মসজিদ রয়েছে। এই মসজিদটি আহমেদ হোসেইন ১৯৪৫ খ্রীস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার জন্য একটি ছাত্রাবাস রয়েছে।
উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
সম্পাদনাএই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা"। gaibandha.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-২৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "মহিমাগঞ্জ আলিয়া কামিল মাদ্রাসা এর তথ্য"। makm। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-২৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |