ভারতের যুক্তরাষ্ট্রবাদ
ভারতের সংবিধান ভারতের প্রশাসনিক গঠনকে প্রতিষ্ঠা করে, যার মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের মধ্যে সম্পর্ক অন্তর্গত। সংবিধানের একাদশ ভাগে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের মধ্যে বিধানিক, প্রশাসনিক ও নির্বাহী ক্ষমতার বণ্টনের কথা আলোচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন বিধনিক ক্ষমতা সংঘসূচী, রাজ্যসূচী ও সমবর্তী সূচীতে শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে, যা যথাক্রমে কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রদান করা ক্ষমতা, রাজ্য সরকারকে প্রদান করা ক্ষমতা এবং কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে যৌথ ক্ষমতাকে প্রতিনিধিত্ব করে।
ভারতের এই যুক্তরাষ্ট্রবাদ প্রতিসম, যেখানে রাজ্যস্তরে প্রদান করা ক্ষমতা সমান। ঐতিহাসিকভাবে, সংবিধানের এক সাময়িক বিধান অনুচ্ছেদ ৩৭০-এর জন্য জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য অন্যান্য রাজ্যের থেকে এক পৃথক মর্যাদা লাভ করেছিল, সংসদ যে বিধানটি ২০১৯ সালে খারিজ করে দিয়েছিল। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এককেন্দ্রিক ধাঁচের এবং এটি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১ (১)-এ দ্বিস্তরীয় প্রশাসন এবং অতিরিক্ত স্থানীয় সরকারের কথা উল্লেখ আছে। দিল্লি ও পুদুচেরিকে যথাক্রমে অনুচ্ছেদ ২৩৯কক ও অনুচ্ছেদ ২৩৯ক-এর মাধ্যমে বিধানসভা প্রদান করা হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাবিধানিক ক্ষমতা
সম্পাদনাসংঘসূচী
সম্পাদনারাজ্যসূচী
সম্পাদনাসমবর্তী সূচী
সম্পাদনাঅন্যান্য
সম্পাদনানির্বাহী ক্ষমতা
সম্পাদনাআর্থিক ক্ষমতা
সম্পাদনাবিরোধ নিষ্পত্তি
সম্পাদনাঅ্যাকাডেমিক গবেষণা ও তত্ত্ব
সম্পাদনাকেন্দ্রশাসিত অঞ্চল
সম্পাদনাবিচ্যুতি
সম্পাদনাএককেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Robert L. Hardgrave and Stanley A. Koachanek (২০০৮)। India: Modi Government and politics in a developing nation (Seventh সংস্করণ)। Thomson Wadsworth। পৃষ্ঠা 146। আইএসবিএন 978-0-495-00749-4।