ব্যারি মিলবার্ন
ব্যারি ডগলাস মিলবার্ন (ইংরেজি: Barry Milburn; জন্ম: ২৪ নভেম্বর, ১৯৪৩) ডুনেডিন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬৯ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১][২]
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ব্যারি ডগলাস মিলবার্ন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ডুনেডিন, নিউজিল্যান্ড | ২৪ নভেম্বর ১৯৪৩|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | আরসি মিলবার্ন (কন্যা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১১৭) | ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৩ মার্চ ১৯৬৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১ মার্চ ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওতাগো দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ব্যারি মিলবার্ন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
সম্পাদনা১৯৬৩-৬৪ মৌসুম থেকে ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত ব্যারি মিলবার্নের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। নিচেরসারির ডানহাতি ব্যাটসম্যান ব্যারি মিলবার্ন দক্ষ উইকেট-রক্ষক হিসেবে অগ্রসর হয়েছিলেন। ১৯৬৩ থেকে ১৯৮৩ সময়কালে ওতাগো দলের পক্ষে উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৭৩-৭৪ মৌসুম শেষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলা থেকে বাদ পড়েন। তবে, ১৯৮০-৮১ মৌসুমে পুনরায় ওতাগো দলের পক্ষে ফিরে আসেন। প্রথম খেলাতেই ওয়েলিংটনের বিপক্ষে মনোজ্ঞ শতরানের ইনিংস খেলেন। এ পর্যায়ে তিনি নাইটওয়াচম্যান হিসেবে মাঠে নামেন। প্রায় ২০ বছরের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেন মাত্র ৩৬। ১৯৮২-৮৩ মৌসুম শেষে প্রথম-শ্রেণীর খেলা থেকে দূরে সড়ে আসেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সম্পাদনাসমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন ব্যারি মিলবার্ন। ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে অকল্যান্ডে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৩ মার্চ, ১৯৬৯ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে শেষদিক পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের টেস্ট উইকেট-রক্ষকদের মাঝে মাঝারিমানের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। কেবলমাত্র একটি সিরিজেই দলের প্রধান উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা লাভ করেছিলেন। রয় হারফোর্ডকে পাশ কাটিয়ে ১৯৬৮-৬৯ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলেন। এগারো নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি। এছাড়াও, ১৯৬৯-৭০ মৌসুমে ইংল্যান্ড ও ভারত গমন করেন। তবে, ব্যাট হাতে শ্রেয়তর গুণাবলীর অধিকারী কেন ওয়াডসওয়ার্থকে উভয় সফরে দলের প্রধান উইকেট-রক্ষকের মর্যাদা দেয়া হয়। ইংল্যান্ড সফরে আঘাতের কারণেও খেলার সুযোগ পাননি। এ পর্যায়ে ওয়াডসওয়ার্থ রান খড়ায় ভুগছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ছিলেন তিনি। তার কন্যা রোয়ান মিলবার্ন নেদারল্যান্ডস ও নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে উইকেট-রক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ List of New Zealand Test Cricketers
- ↑ "New Zealand Test Batting Averages"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Player Profile: Rowan Milburn"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৩-১১।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ব্যারি মিলবার্ন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ব্যারি মিলবার্ন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)