ব্যবহারকারী:Aishik Rehman/draft
ময়মনসিংহ আইডিয়াল কলেজ ঈশ্বরগঞ্জ আইডিয়াল কলেজ ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয়
ময়মনসিংহ কমার্স কলেজ সম্পাদনা
অন্যান্য নাম | আরএমসি |
---|---|
নীতিবাক্য | শিক্ষাই আলো |
ধরন | বেসরকারি |
স্থাপিত | ২০০৫ |
অধ্যক্ষ | এখলাস উদ্দিন খান |
শিক্ষার্থী | ২,০০০+ |
অবস্থান | গঙ্গাদাসগুহ সড়ক, ময়মনসিংহ |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
ভাষা | বাংলা |
সংক্ষিপ্ত নাম | এমসিসি দল |
ক্রীড়া | ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, হকি, ব্যাডমিন্টন |
ময়মনসিংহ কমার্স কলেজ বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলাশহরে অবস্থিত একটি উচ্চমাধ্যমিক বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
অবস্থান সম্পাদনা
ময়মনসিংহ জেলা জজ আদালতের বিপরীত পাশে কলেজের অবস্থান। এর একপাশে মহিলা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ এবং অন্যপাশে পুরুষ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ও সেন্ট ক্রিসেন্ট স্কুল অবস্থিত। তবে কাগুজেভাবে জায়গাটি বাতির কল নামে পরিচিত এবং গঙ্গাদাস গুহ রোডের প্রশাখা রাস্তায় অবস্থিত।
ইতিহাস সম্পাদনা
অনুষদ ও বিভাগ সম্পাদনা
- বিজ্ঞান বিভাগ
- ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ
- মানবিক বিভাগ
সফলতা ও অর্জন সম্পাদনা
গ্রন্থাগার সম্পাদনা
কলেজটির একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার রয়েছে যেখানে বিভিন্ন বিষয়াবলীর উপর লেখকের বইসহ নানাবিধ প্রকাশনা সরবরাহ করা হয়ে থাকে। প্রকাশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির নিজস্বভাবে প্রকাশিত ম্যাগাজিন সহ বহিঃর্বিশ্বের বিভিন্ন প্রকাশনা। প্রতিষ্ঠানটিতে আধুনিক সরঞ্জামমন্ডিত একটি সুসজ্জিত কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।
গবেষণাগার সম্পাদনা
- রসায়ন ১টি
- জীববিদ্যা ১টি
- উচ্চতর গণিত ১টি
- পদার্থবিদ্যা ১টি
ছাত্রাবাস সম্পাদনা
আবাসিক শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য মনোরম পরিবেশে একটি ছাত্রাবাস রয়েছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনা
লেখাপড়ার পাশাপাশি রয়েল মিডিয়া কলেজে শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রমকেও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়। এ কারণে প্রতিবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষায় ভালো ফল অর্জনের পাশাপাশি দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় এ কলেজের ছাত্ররা বরাবরই ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করে আসছে।
ক্লাবসমূহ সম্পাদনা
পাঠদানের পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য কলেজটি পরিচিত। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে কয়েকটি ক্লাব বা সংঘ গড়ে তোলা হয়েছে যেগুলোতে পরিবেশ গবেষণা, বিজ্ঞানচর্চা, বিতর্ক ইত্যাদি কর্মকান্ড পরিচালনা করা হয়। এই ক্লাবগুলো কলেজের অভ্যন্তরীণ সহ বিভিন্ন আন্তঃপ্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে। যেমন-
পোশাক সম্পাদনা
- ছাত্র
- প্যান্ট :
- শার্ট :
- বেল্ট :
- জুতা :
- ছাত্রী
- সালোয়ার :
- কামিজ :
- ওড়না :
- বেল্ট :
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
বহিঃসংযোগ সম্পাদনা
- কোনো ইউআরএল পাওয়া যায়নি। অনুগ্রহ করে, এখানে একটি ইউআরএল দিন বা একটি উইকিউপাত্ত যোগ করুন।
//মিথকনসেপশন// সম্পাদনা
মিথ বা পৌরাণিক কাহিনী হলো, কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা কোনো বিখ্যাত লেখকের দ্বারা বহুল প্রচলিত কোনো ঘটনা বা কাহিনী যার উৎসস্থল এতই পুরনো বা ধোঁয়াটে যা যাচাই করার সম্ভাবনা নেই বা খুব কম। যেমন গ্রীক মিথ, মিশরীয় মিথ, প্রাচীন আটলান্টিস শহরের মিথ, কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের মিথ, বা হেলেন অব ট্রয়ের মিথ। আধুনিক বা নতুন মিথগুলোকে বলা হয় আরবান লেজেন্ড (যেমনঃ লন্ডন শহরের কুখ্যাত সিরিয়াল কিলার জ্যাক দ্যা রিপারের কাহিনী)। আর মিথ থেকে যে ধারণা বা কনসেপ্ট পাওয়া যায় তাকে বলা হয় মিথকনসেপশন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো ভুল হবার সুযোগ থাকে।
আর যে ভুল ধারণাগুলো জনপ্রিয়তার কারণে প্রচলিত হয়ে যায় তাদের বলা হয় মিসকনসেপশন। যেমনঃ বজ্রপাতের আঘাতে কেউ মারা গেলে তার মাথার ব্রেন চুম্বক বা ম্যাগনেট হয়ে যাওয়া। নীচে কিছু মিথকনসেপশন এবং মিসকনসেপশন তুলে ধরা হলো।
১. বাদুড় নাকি অন্ধঃ এটা একটা বহুল প্রচলিত মিথ। বাদুড় দিনে ভালো ভাবেই দেখতে পায় আর রাতে ইকোলোকেশন (সোনার সাউন্ড) ব্যবহার করে শিকার করে। অনেকটা ডিসি কমিক্সের ব্রুস ওয়েনের মতো, যে দিনে সাধারণ মানুষ এবং রাতে ব্যাটম্যান হয়ে দুষ্টের দমন করে। বাদুড় কিন্তু পাখি নয়, পশু প্রজাতি। এদের গায়ে বিড়ালের মত লোম আছে। আবার এদের ডানা নেই। গায়ের চামড়া বর্ধিত হয়ে ডানার গঠন নিয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, শিকার করার সময় এরা একে অপরের সোনার সিগন্যাল জ্যাম করে দিয়ে নিজে আগে শিকার করার চেষ্টা করে।
২. গ্রেট ওয়াল অব চায়না নাকি দেখা যায় স্পেস থেকেঃ মিথকনসেপশন। হতাশ করার জন্য দুঃখিত তবে জিনিসটা স্পেস থেকে দেখা যায়না। এপোলো ১১ এর যারা চাঁদে অবতরণ করেছিলো, তাদের কেউই মানব নির্মিত কোনো বস্তু চাঁদ থেকে দেখতে পায়নি। স্পেস স্টেশন থেকে মেগা সিটির রাতের লাইটগুলো দেখা গেলেও মাটি থেকে ১৮০ মাইল বা ২৯০ কি.মি. উপরে উঠলেই চায়নার গ্রেট ওয়াল খালি চোখে অদৃশ্য হয়ে যায় বলে জানিয়েছেন শাটল এস্ট্রোনট জে. ওপ।
৩. ব্ল্যাক হোল নাকি মহাজাগতিক ভ্যাকুয়্যাম ক্লিনারঃ মিসকনসেপশন। ব্লাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মহাজগতিক ভ্যাকুয়্যাম ক্লিনার নয়। এটি প্রচণ্ড ঘনত্ব এবং মহাকর্ষ বল সম্পন্ন এক বস্তু যা চোখে দেখা যায় না। ব্ল্যাক হোল নিয়ে বহু জায়গায় বহু লেখা হলেও সবাই কেন জানি এটাকে অনেক বাড়িয়ে বাড়িয়ে লেখে। এটাও মনে করা হয় যে ব্ল্যাক হোলের কাজই হলো নিজে গিয়ে ছায়াপথ/নক্ষত্র/গ্রহ খেয়ে ফেলা। কিন্তু এটা আসলে সস্তা কিছু সাইন্স ফিকশন থেকে পাওয়া একটা মিসকনসেপশন মাত্র।
ব্ল্যাকহোলের নিজস্ব এলাকা থাকে এবং কখনই সে তার কক্ষপথের বাইরে গিয়ে ডাকাতি করে আসে না। কোনো বস্তু ব্ল্যাকহোলের কক্ষপথে পড়ে গেলে তখন তার কপালে খারাবি থাকে। এবং ব্যাপক মহাজাগতিক পরিবর্তন না হলে আমাদের সৌরজগতের ব্ল্যাক হোলের কবলে পড়ার কোনো সম্ভবনা নেই।
৪. জিহ্বা নাকি বিভিন্ন অংশ দিয়ে বিভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করেঃ প্রচলিত আছে যে, জিহ্বা তার সামনের দিক দিয়ে ঝাল, পিছনের দিক দিয়ে টক স্বাদ অনুভব করে। কিন্তু এটা একটা মিসকনসেপশন।
জিহ্বার পুরো অংশ জুড়ে অসংখ্য স্নায়ু কোষ আছে। তাই জিহ্বার যেকোনো জায়গায় যেকোনো অনুভূতিই এরা সমানভাবে গ্রহণ করে এবং রিসেপ্টরে পাঠায়। তাই নির্দিষ্ট কোনো স্বাদের জন্য নির্দিষ্ট কোনো জায়গা নির্ধারিত নেই।
৫. নিশীথে হাঁটা পাবলিকদের নাকি জাগাতে নেইঃ ঘুমের ঘোরে যারা হাঁটে, ওদেরকে জাগালে আত্মা অন্য জগতে রয়ে যায় বা চেতনা দুই জগতের মাঝে আটকে থাকে বলে প্রচলিত আছে। এটাও মিসকনসেপশন।
ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিলেই বরং দুর্ঘটনার সুযোগ কমে যায়। শুধু প্রাথমিক ভাবে হতবিহবল হয়ে পড়ে ওরা। কিছু হরর মুভি বা বই থেকে এই ধারণা আসতে পারে যে ভূতে ধরলে ঘুমের মধ্যে হাঁটা রোগ শুরু হয়। মেডিকেলের ভাষায়, এটি অতি সাধারণ স্লিপিং ডিজঅর্ডার।
৬. ষাঁড় নাকি লাল রঙ দেখলে ক্ষেপেঃ মিথকনসেপশন। ১৭০০ শতাব্দী থেকে স্পেইন বা পর্তুগালের ঐতিহ্যবাহী খেলা বুল ফাইটিং, স্প্যানিশে যাকে বলে টাউরোমাকি। এখানে একজন লড়াকু ব্যক্তি (ম্যাটাডর) থাকে যে এক বা একাধিক ষাঁড়ের সাথে লড়াই করে। এখানে দেখা যায়, ষাঁড়কে লড়াই করার জন্য প্রলুব্ধ করতে ম্যাটাডর হাতে লাল রংয়ের কাপড় (যাকে মুলেটা বলে) নিয়ে নাড়াচাড়া করে। সেখান থেকেই প্রচলিত হয়েছে যে, ষাঁড় লাল রং দেখলে ক্ষেপে যায়। কিন্তু এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। গরু প্রজাতির সকল প্রাণীরাই বর্ণাদ্ধ বা কালার ব্লাইন্ড। তাদের চোখে লাল, সবুজ, সাদা রং এর কোনো ভেদাভেদ নেই। তারা আসলে বুল ফাইটারের আক্রমণাত্মক ভঙ্গি এবং হাতের কাপড়ের তীব্র নড়াচড়া দেখে ক্ষেপে যায়; লাল রং দেখে নয়। সূতরাং, লালা জামা পড়ে গরুর আশপাশ দিয়ে গেলে টেনশনে থাকার দরকার নেই।
৭. গ্রীষ্মকালে পৃথিবী সূর্যের কাছে শীতকালে দূরে থাকেঃ প্রচলিত ভুল ধারণা বা মিসকনসেপশন। সূর্য থেকে দূরত্বই যদি ঋতু পরিবর্তনের কারণ হতো, তাহলে উত্তর গোলার্ধে (যেমনঃ বাংলাদেশ, উত্তর আমেরিকা) যখন গ্রীষ্মকাল, তখন দক্ষিণ গোলার্ধে (অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা) শীতকাল চলে কেন? ঋতু পরিবর্তনের মূল কারণ – পৃথিবীর ২৩.৫ ডিগ্রি অক্ষীয় ঢাল করে থাকা। বছরের একেক সময়, পৃথিবীর বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন কোণে সূর্যের আলোকরশ্মি পেয়ে থাকে। যখন পৃথিবীর একটি অংশ সোজা কোণে বা ডিরেক্ট এঙ্গেলে সূর্যের আলো গ্রহণ করে তখন ওই অংশ তত বেশী গরম হয়।
যেমন, উত্তর গোলার্ধের অংশগুলো জুন মাসের দিকে সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরে থাকলেও সূর্যের দিকে ২৩.৫ ডিগ্রী কোণে হেলে থাকায় সূর্যের আলো সোজাসুজি আপতিত হয়। তাই জুন মাসের দিকে উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে গ্রীষ্মকাল হয়। দক্ষিণ গোলার্ধে তখন উল্টো ঘটনা।
৮. চিংড়ি নাকি পোকাঃ পানিতে থাকার কারণে মাছ না হয়েও চিংড়িকে মাছ ডাক শুনতে হয়। আবার অনেকে তা সংশোধন করে বলে থাকেন যে চিংড়ি মাছ নয়, পোকা। আসলে চিংড়ি (গলদা, বাগদা, লবস্টার, কুচো চিংড়ি, কাঁকড়া) হল আর্থ্রোপোডা পর্বের ম্যালাকোস্ট্রাকা ক্লাসের অমেরুদণ্ডী প্রাণী। অন্যদিকে পোকা যেমন তেলাপোকা, গুবরে পোকা, ঘাস ফড়িং বা বিচ্ছু হল আর্থ্রোপোডা পর্বের ইনসেক্টা ক্লাসের প্রাণী। এটা অনেক বড় একটা পার্থক্য। তাই চিংড়ি মাছও নয়, পোকাও নয়।
৯. ইলেক্ট্রিক বাল্বের আবিষ্কারক নাকি এডিসনঃ মিথকনসেপশন। এডিসন নয়, ইল্কেট্রিক বাল্ব প্রথম আবিষ্কার করেন হাম্ফ্রে ডেভি নামক ইংরেজ বিজ্ঞানী। আবিষ্কারটি হয় ১৮০০ সালে। কিন্তু সেগুলো ল্যাবরেটরিতে কাজ করলেও সর্বস্তরের মানুষের ব্যবহার উপযোগী ছিলো না। টমাস এডিসন অনেক পরীক্ষার পর ১৮৮০ সালে জনসাধারণের ব্যবহার উপযোগী বাল্ব আবিষ্কার করেন এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাজারে ছাড়েন।
১০. ভাইকিংরা নাকি শিংযুক্ত হেলমেট পরতোঃ আমরা বিভিন্ন নর্স (উত্তর মেরু অঞ্চলের) রুপকথায় দেখেছি, ভাইকিংরা শিং যুক্ত শিরস্ত্রাণ পরতো।
কিন্তু ভাইকিংদের শিরস্ত্রাণ ছিলো ঠিকই, তাতে কোন শিং/হর্ন ছিলো না। ১৯ শতকের এক কস্টিউম নির্মাতা তার কস্টিউম আকর্ষণীয় করার জন্য শিং যোগ করেন।
১১. হাঙ্গর নিয়মিত খেলে নাকি ক্যান্সার হয় নাঃ কিছু আমেরিকান/ইউরোপিয়ানদের ধারণা, হাঙ্গর খেলে ক্যান্সার হয় না। কারণ হাঙ্গর সহজাতভাবেই ক্যান্সার থেকে মুক্ত। এ ধারণা এসেছে “শার্ক ডোন্ট গেট ক্যান্সার” নামের একটি বই থেকে। বইটি মূলত হাঙ্গরের তেলের ওষুধ বিক্রির একটা প্রচারণা ছিলো। কিন্তু তারপর থেকে বহু মানুষ ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে ব্যাপক হারে হাঙ্গর নিধন করে উদরপূর্তি করছে। কিন্তু আফসোসের বিষয়, তাদের ক্যান্সার হওয়ার সুযোগ ১% তো কমে নাই-ই, অন্য কোনো উপকারও হয়নি।
১২. ফ্যানের বাতাস নাকি প্রাণঘাতীঃ দক্ষিণ কোরিয়াসহ ভারতীয় উপমহাদেশের দিকে প্রচলিত মিসকনসেপশন হল রাতে ঘুমানোর সময় ইলেকট্রিক ফ্যানের বাতাস সরাসরি বুকে লাগাটা খুবই ক্ষতিকর। ধারণা করা হয় ফ্যানের বাতাস হাইপোথার্মিয়াসহ শ্বাসকষ্ট জাতীয় রোগ সৃষ্টি করে। হ্যাঁ, এটা সত্যি যে যদি কেউ খুবই কাছে, যেমন বিছানার মধ্যে ফ্যান রেখে ঘুমান, তাহলে হয়তো ঠাণ্ডা লাগতে পারে।
১৩. ভরা পেটে সাঁতার কাটতে গেলে নাকি পেশীতে টান লাগেঃ এটা বহুল প্রচলিত একটি মিসকনসেপশন যে, পেট ভরে খেয়ে সাঁতার কাটতে গেলে পায়ের পেশীতে টান লাগে বা খিল ধরে। তাই সাঁতার কাটার এক ঘণ্টা আগে পেট ভরে খেতে নেই। এই ধারণা ভিত্তিহীন। তাই পায়ের বা অন্য কোন পেশীতে টান লাগার সাথে ভরা পেটের সম্পর্ক নেই। মনে রাখতে হবে, পাকস্থলী পায়ে নয়। তাই ভরপেটে সাঁতার কাটতে গেলে হয়তো একটু দ্রুত হাঁপিয়ে যেতে হতে পারে।
১৪. বিবর্তনবাদ নাকি একটি থিওরিঃ দৈনন্দিন জীবনে থিওরি বলতে বোঝায়, যেটি শুধু কাগজে কলমে সম্ভব কিন্তু বাস্তবে এখনো প্রমাণিত হয়নি। কিন্তু এটাই সবচেয়ে বড় ভুল ধারণা। সায়েন্সের ভাষায় থিওরি হল, যার বিষয়ে সুবিন্যস্ত তথ্য প্রমাণাদিসহ বহু পর্যবেক্ষণের ভ্যালিড ডকুমেন্ট আছে। সোজা কথায় প্রমাণিত সত্য। যেমন থিওরি অব রিলেটিভিটি বা থিওরি অব গ্রাভিটি বা থিওরি অব এভ্যুলুশন।
11021145_924993604212682_7855075215139259283_n
সায়েন্সে থিওরি হলো কোনো বিষয়ের উপর প্রাপ্ত চূড়ান্ত ফলাফল। বিবর্তনবাদ এমনই একটা থিওরি যা শুধু মানুষের উৎপত্তি নিয়েই কাজ করে না (এটা একটা অংশ), বরং কীভাবে সব প্রজাতি কাজ করে, পরিবর্তিত হয়, খাপ খাইয়ে নেয়, বৈচিত্র্য সাধিত হয় – তার ব্যাখ্যা দেয়।
১৫. ক্যাফেইন নাকি পানিশূন্যতা ঘটায়ঃ আসলে সেরকম কিছু না। চা বা কফিতে এমনিতেই পানি থাকে। তাই এদের ক্যাফেইনের ডিইউরেটিক উপাদান যতটা পানিশূন্য করে, প্রায় ততটুকু পানির যোগান দিয়ে ভারসাম্য বজায় রাখে।
১৬. চা খেলে নাকি গায়ের রং কালো হয়ঃ চা, কফি পান করলে গায়ের রং এগুলোর মতো কালো হয় না। শ্যামলা ছেলেমেয়েরা নিশ্চিন্তে চায়ের কাপ নিয়ে বসতে পারেন। কারণ গায়ের রংয়ের জন্য দায়ী মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থ, যেটি বেশী পরিমাণে উপস্থিত থাকলে গায়ের রং কালো হয় আর কম থাকলে ফর্সা হয়। এটা পুরোটাই জেনেটিক একটা ফ্যাক্টর।
১৭. শেভ করলে নাকি চুল/দাড়ি ঘন হবেঃ এটা পুরোই সস্তা, নাপিতদের দ্বারা উদ্ভুত একটা মিথ।
এটা নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই। দাঁড়ি বা লোমের ব্যাপারটা পুরোটাই জেনেটিক। কারো দাঁড়ি হবে কিনা, হলেও সেটা কতটা ঘন হবে, এটা প্রত্যেকের জিনের ভেতর এনকোডেড থাকে। এমনকি এটা যে সরাসরি পিতামাতার জেনেটিক কোড অনুসরণ করবে, তাও না। অনেক সময় জিন মিউটেট (সাবস্টিটিশন, ইন্সার্টেশন, ডিলিটেশন) করতে পারে বা নন-লিথাল জেনেটিক ডিসঅর্ডারের কারণে দাড়ি কম বেশী উঠা/অকালে চুল/টাক পড়ার মত সমস্যা হতে পারে, যা হয়তো পরিবারের অন্য কারো নেই।
১৮. অনেক উঁচু থেকে কয়েন পড়ে নাকি মৃত্যু হতে পারেঃ পতনশীল কয়েন (বর্তমানে ১-২০ গ্রামের বেশী কয়েন হয় না), তা সে যত উঁচু হতেই পড়ুক না কেনো, বাতাসের প্রভাবে বা বাধায় টার্মিনাল ভেলোসিটি বা সর্বোচ্চ বেগ ৩০-৫০ মাইল/ঘণ্টার বেশি হতে পারে না। সেই হিসেবে অনেক উঁচু হতে কয়েন পড়লে কমবেশি আহত হলেও নিহত হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই।
১৯. ব্রেনের ডান ভাগ এবং বাম ভাগের ক্ষমতা নাকি আলাদাঃ প্রচলিত আছে যে, মস্তিষ্কের ডান গোলার্ধ এক ধরণের কাজ করে যখন বাম গোলার্ধ করে অন্য ধরণের কাজ। এর কোনো বিজ্ঞানসম্মত সত্যতা এখনো পাওয়া যায় নি।
২০. মিষ্টি খেলে নাকি অতিরিক্ত কর্মক্ষমতা পাওয়া যায়ঃ মিষ্টি বেশী খেলে অতিরিক্ত কাজ করার শক্তি পাওয়া যাবে বা সহজে ক্লান্ত হবে না, পরিসংখ্যান এই মিথের সমর্থন করে না। ADHD (Attention Deficit Hyperactivity Disorder) সুগার ফ্রী ডায়েটেও দেখা দেয়।
২১. এলকোহল নাকি শরীরকে গরম রাখেঃ এলকোহল শরীরের উপরের দিকের শিরার রক্তের উষ্ণতা বৃদ্ধি করলেও শরীরের আভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। যা কিনা প্রকৃত পক্ষে কোনো কাজে আসে না। তবে গ্রীষ্মপ্রধান দেশে এলকোহল সেবন না করাই উত্তম। কারণ পরিবেশই দেহ সচল রাখতে প্রয়োজনের বেশী উত্তাপ সরবরাহ করে থাকে।
২১. ঠাণ্ডা লাগলে নাকি গরুর দুধ খাওয়া যাবে নাঃ দুধ খেলে মিউকাস বৃদ্ধি পায়, যা মূলত সর্দি-কাশির জন্য দায়ী- এই ধারণার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ঠাণ্ডা লাগলে দুধ খাওয়া বন্ধ করার কোন দরকার নেই।
২২. এলকোহল নাকি ব্রেনের কোষ নষ্ট করেঃ মিথ কনসেপশন। পাঁড় মাতাল, যারা ক্যালোরির ঘাটতি এলকোহল দিয়ে পূরণ করে, তাদের ক্ষেত্রে এটি সত্য। কিন্তু পরিমিত এলকোহল পান করলে ব্রেনের কোষের ক্ষতি হয় না।
২৩. দক্ষিণ গোলার্ধে টয়লেট ফ্লাশের পানি বা বেসিনের পানি নাকি বাম দিকে ঘুরে কিন্তু উত্তর গোলার্ধে ঘুরে ডান দিকেঃ এটা একটা প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা। করিওলিস সূত্রের প্রভাব (Coriolis effect) টয়লেট ফ্লাশে প্রভাব ফেলে না।
এখানে করিওলিস প্রভাবটা একটু বলে দেয়া যায়। করিওলিস সূত্র কোনো ঘূর্ণায়মান বস্তুর মধ্যে আরেক ঘূর্ণায়মান বস্তুর ঘূর্ণির দিক নির্দেশ করে। এখানে সহজেই বোঝা যাচ্ছে ঘূর্ণায়মান বস্তু হল পৃথিবী এবং বস্তুর ভেতরে আরেক ঘূর্ণায়মান বস্তু হলো তরল পদার্থ, পানি বা গ্যাস। পরীক্ষা হতে দেখা গেছে, উত্তর গোলার্ধে পৃথিবীর ঘূর্ণন হয় কাউন্টার ক্লক ওয়াইজ এবং দক্ষিণ গোলার্ধে হবে ক্লক-ওয়াইজ।
11017516_925123524199690_5098936517043882032_n
করিওলিস সুত্র অনুসারে চাপ কম থাকলে কাঠামোর ঘূর্ণন কাউন্টার ক্লক ওয়াইজ হলে তার ভেতরের বস্তুর ঘূর্ণন হবে ডান দিকে। সেই হিসেবে ফ্ল্যাশ বা বেসিনের পানির ঘূর্ণনও দুই গোলার্ধে দুই রকম হওয়া উচিৎ। কিন্তু তা হয় না দুটো কারণেঃ
১. করিওলিস বল অনেক ক্ষুদ্র এবং দুর্বল বল যা ছোট পরিসরে কাজ করার মত প্রভাব ফেলতে পারে না।
২. করিওলিস প্রভাব নিম্ন চাপযুক্ত পরিবেশে কাজ করে। তাই বেসিন বা ফ্লাশের পানির পরিবেশে চাপ স্বাভাবিক থাকে। কিন্তু নিম্নচাপের কারণে সাইক্লোন বা টর্নেডো যখন হয়, তখন সাইক্লোন টর্নেডোর ঘূর্ণি উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে তাদের দিক বিপরীত থাকে। কারণ এক্ষেত্রে বৃহৎ পরিসর এবং নিম্ন চাপ থাকে।
২৪. চিউয়িং গাম পেটে গেলে নাকি সাত বছর ধরে হজম হয়ঃ জ্বি না। অন্তত এটা সত্যি যে চিউয়িং গাম হজম হয় না। কিন্তু পেটে চলে গেলে তা সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টার মধ্যে বর্জ্যের মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
২৫. মানুষ নাকি শিম্পাঞ্জী হতে উদ্ভুতঃ হুজুগে বিবর্তনবাদ বিশ্বাসীদের কেউ কেউ মনে করে থাকে, শিম্পাঞ্জী থেকে আমাদের উদ্ভব। আসলে সেরকম কিছু না। বানরের পাশাপাশি শিম্পাঞ্জীও আমাদের নিকটবর্তী জেনেটিক আত্মীয়। ৭-৮ মিলিয়ন বছর আগে আমাদের কমন জেনেটিক পূর্বপুরুষ ছিলো।
২৬. ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম (অ্যাপেল) এবং লিন্যাক্স নাকি ভাইরাস আক্রমণ থেকে মুক্তঃ এটা একটা আধুনিক মিসকনসেপশন। ট্রোজান হর্স বা অন্যান্য ম্যালওয়্যার থেকে লিনাক্স বা ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম মুক্ত নয়। বিশেষ করে এটা অনেকের ধারণা যে লিন্যাক্স ভাইরাস ফ্রী। কিন্তু ম্যাক ও.এস বা লিন্যাক্সেও (এদের জন্যে তৈরি) ভাইরাস আক্রমণ করে যদিও তা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের চাইতে অনেক কম।
২৭. লেমিংস নাকি দল বেঁধে আত্মহত্যা করেঃ কখনই লেমিংস দলবেধে আত্মহত্যা করে না।
11021180_925132054198837_7843233318755252018_n
তাদের ব্যালান্স সেন্স খুবই কম থাকায় অপিরিচিত এলাকায় মাইগ্রেশনের সময় প্রায়শই পড়ে যায়, যা দেখে গণআত্মহত্যার ধারণা এসেছে।
২৮. গোল্ডফিশের স্মৃতি নাকি ৩ সেকেন্ডঃ অনেকে এটা শুনেছে যে গোল্ডফিশ নাকি মাত্র ৩০ সেকেন্ড বা ৩ সেকেন্ড পর্যন্ত স্মৃতি ধারণ করতে পারে – যা একটা মিথ।
গোল্ডফিশের স্মৃতিশক্তি কয়েক মাস পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকে যা কিনা অনেক পলিটিশিয়ানদের চেয়ে অনেক বেশী শক্তিশালী। এই মিথের উৎস পাওয়া যায়নি।
২৯. শিম্পাঞ্জীর সাথে যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে নাকি H.I.V. ধরেছে মানুষকে: এইচ.আই.ভি ভাইরাস মানুষের সাথে শিম্পাঞ্জীর যৌনসঙ্গমের মাধ্যমে না, খাদ্যের জন্য বানর প্রজাতি শিকার করে তাদের মাংস খাবার সময় ওদের রক্ত থেকে ছড়ায়।
৩০. মানুষ নাকি ব্রেইনের শুধুমাত্র ১০% ব্যবহার করেঃ মিথকনসেপশন।
আমরা আমাদের ব্রেনের মাত্র ১০ ভাগ ব্যবহার করি না। আমাদের ব্রেনের সকল কোষই প্রয়োজন অনুযায়ী কম-বেশী ব্যবহার করি। কিন্তু সাধারণত আমরা যে ধরনের কাজ করে থাকি, তাতে কখনোই আমাদের ব্রেনের সকল কোষের শতভাগ অংশগ্রহণের দরকার পড়ে না। কিন্তু দেখা যায়, আমাদের ব্রেন সবসময়ই মাল্টিটাস্কিং করতে থাকে। শুধুমাত্র একটা দিকে মনযোগ রাখা কখনোই হয়ে ওঠে না। যেমনঃ একজন যত ভালোভাবে কোন কিছু মুখস্ত করার চেষ্টা করুক না কেনো, তার মন বা প্রবৃত্তি তার ব্রেনকে সামান্য হলেও অন্য কাজে লাগিয়ে রাখে। এছাড়া আমাদের শারীরবৃত্তীয় কাজেও আমাদের ব্রেনের একটা অংশ সবসময় কাজ করে যায় যা আমাদের দৈনন্দিন কাজ কর্মের উপর খুব বেশি মাত্রায় নির্ভর করে। তাই ব্রেন যে কতটা ব্যবহৃত হচ্ছে তা সঠিকভাবে নির্ণয় করা এক প্রকার অসম্ভব। সেই হিসেবে, আমারা যারা সাধারণ মানুষ, তারা ব্রেনের মাত্র ১০%, আইন্সস্টাইন সর্বোচ্চ ২৫%, বা নিকোলা টেসলা ৭৫% ব্যবহার করতেন এসবই মিথ।
//ইডিওমোটর ইফেক্ট// সম্পাদনা
ইডিওমোটর এফেক্ট (Ideomotor Effect)
‘ওইজা বোর্ড (Ouija Board)’ এর কথা আমরা অনেকেই শুনেছি। ওইজা বোর্ডের মাধ্যমে জীবিতরা মৃত মানুষদের আত্মাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। এর অস্তিত্ব বহু পুরনো হলেও মুলত ১৮৪০ কিংবা ১৮৫০ সালের দিকে এটা স্পিরিচুয়ালিস্টদের মাধ্যমে আধুনিক মানুষদের নিকট ব্যাপক পরিচিতি পেতে শুরু করে। ওইজা বোর্ডের মাধ্যমে মানুষজন তাদের প্রিয় মৃত মানুষদের সান্নিধ্য পেতে স্পিরিচুয়ালিস্টদের শরণাপন্ন হতে থাকে। এখন পর্যন্ত জনপ্রিয় এই বোর্ডের ধারণাটা খুবই সরল। বোর্ডে ইংরেজি বর্ণমালার অক্ষর, নাম্বার, এবং ‘হ্যাঁ-না’ জাতীয় উত্তরবিশিষ্ট কিছু শব্দ থাকবে। মানুষেরা একটা কাঠজাতীয় বস্তু, যেটাকে ‘প্ল্যানচেট’ নামে ডাকা হয়, সেটার উপর হাত রেখে অশরীরিদের ডাকবে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে সেই অশরীরি আসার পরে তাকে জীবিত মানুষেরা কিছু প্রশ্ন করবে। সেই প্রেতাত্মা তখন প্রশ্নের জবাব দিবে ঐ প্ল্যানচেট নামক কাঠের বস্তুটাকে এক অক্ষর হতে আরেক অক্ষরে সরিয়ে নিয়ে নিয়ে বানান করে করে।
Mandatory Credit: Photo by Jon Santa Cruz / Rex Features (582062k) Ouija board with pointer VARIOUS - 2006
আরেকটা পদ্ধতি হচ্ছে ‘Table Tilting’ বা টেবিল ঝাঁকুনি পদ্ধতি। এতে কয়েকজন একটা টেবিলের উপর দুই হাত স্থাপন করবে। তারপর গভীর ধ্যানের মাধ্যমে তারা একজন মৃত ব্যক্তির আত্মাকে আসতে আমন্ত্রণ জানাবে। সেই মৃত আত্মা আসামাত্র টেবিল নিজে থেকেই ভয়ংকরভাবে ঝাঁকুনি দিয়ে উঠবে। কখনোবা ঝাঁকাতে ঝাঁকাতে এটা কিছু সময়ের জন্যে এক পায়ের উপর ভর করে বাকিটা মেঝে হতে শূণ্যে উঠে যাবে। পরিস্থিতি বেশি বেগতিক হলে এটা সারা রুমে দৌড়াদৌড়ি করে বেড়াবার মত দাবিও করা হয়েছে।
শুরু থেকেই অনেক প্রতারক এইসব ধাপ্পাবাজির সাথে জড়িত ছিলো। কিন্তু সবাই-ই কি ধাপ্পাবাজ?
এই প্রশ্নের জবাব পেতে আমাদের পাঠকদের নিয়ে যাচ্ছি সরাসরি বিজ্ঞানী ‘মাইকেল ফ্যারাডে’র কাছে। চমকে উঠলেন? না, প্ল্যানচেট করে জনাব ফ্যারাডের ভূতকে আমাদের পেইজে নামিয়ে আনা হয়নি! ইন্টারনেটে ভূতে আছর করা পেইজ দেখতে কেউই পছন্দ করে না! বরং আমরা এই ব্যাপারে তার জীবদ্দশায় করা বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ করছি। তিনি অতি বুদ্ধিমত্তার সাথে পরীক্ষার মাধ্যমে দেখিয়েছেন- টেবিলের এই নিয়ন্ত্রণহীন নড়াচড়ার মূল কারণ হচ্ছে আসলে ‘ইডিওমোটর প্রভাব’। এটা হচ্ছে সেই অবস্থা যখন ‘অটোসাজেশান’ ক্ষমতার প্রভাবে আমাদের অবচেতন মন বিভিন্ন আদেশ-নির্দেশ গ্রহণ করতে শুরু করে এবং সেই সাজেশান অনুযায়ী অবচেতন মন শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে নড়াচড়া করতে নির্দেশ দেয়। এই নড়াচড়া অবচেতন মনের নির্দেশে হয় বিধায় এটা পুরোপুরি অনৈচ্ছিক।
প্ল্যানচেট শুরুর আগেই লোকেরা ধরে নেয় টেবিল নড়াচড়া করবে। সেটা মনের অজান্তেই অটোসাজেশানের মত করে অবচেতন মনে পৌঁছে যায়। যখন অবচেতন মনের সাজেশানের ফলে এরকম চার-পাঁচজন মিলে পেশীর অনৈচ্ছিক নড়াচড়ার শিকার হয়, তখন সেই পাঁচজনের দশটা হাতের অনৈচ্ছিক নড়ন-চড়নে টেবিল যে উড়ে গিয়ে জানালা দিয়ে রুমের বাইরে পড়ে না এটাই বেশি! ১৮৫৩ সালের এক পরীক্ষায় দুই দল ভলান্টিয়ারদের একদলকে গোপনে বলা হয়েছিলো টেবিল বামদিকে নড়বে। আরেকদলকে বলা হয়েছিলো টেবিল ডানদিকে নড়বে। দুই দলকে একসাথে বসানোর পর ‘সেশন’ শুরু হবার অনেকক্ষণ বাদেও দেখা গেলো অশরীরির কোন পাত্তা নেই। টেবিল কোনদিকে নড়ে না। এর কারণ হলো, বামদিকের আর ডানদিকের বলপ্রয়োগ সমান হয়ে যাবার কারণে টেবিল স্থির হয়ে ছিলো। কিন্তু যখন সবাইকে বলা হলো টেবিলটা শুধু ডানদিকে নড়বে, তখনই দেখা গেলো অশরীরি এসে হাজির হয়েছে আর টেবিল ঐ নির্দিষ্ট দিকে তার কাঁপাকাঁপি শুরু করে দিয়েছে। একই নীতি প্রয়োগ করা যায় ওইজা বোর্ডের ক্ষেত্রেও। কাঠের যে নির্দেশিকাটা আমাদের আসরের ‘মিডিয়াম’ ধরে রাখে, তার পেশীর অনৈচ্ছিক নড়াচড়ার কারণেই অবচেতন মন হতে কাল্পনিক সব নির্দেশ পেয়ে সে বানান করে করে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে থাকে।
//অটোম্যাটিজম// সম্পাদনা
অটোম্যাটিজম (Automatism)
আত্মাদের সাথে যোগাযোগের আরেকটা উপায় হলো ‘চ্যানেলিং’। এটাই সম্ভবত মানবসভ্যতার ইতিহাসের সবচেয়ে পুরাতন পদ্ধতি যেটা দিয়ে আত্মাদের সাথে যোগাযোগ করা হতো। চ্যানেলিং এর ব্যাপারটা হলো- একদম পরিচ্ছন্ন, নির্ঝঞ্জাট মনে ধ্যাণে বসতে হয়। মহাজাগতিক চেতনায় নিজেকে পুরোপুরি ডুবিয়ে দিতে হয়। তখন বহু শতাব্দী আগে মারা যাওয়া কারো আত্মা এসে সেই জীবিত মানুষের শরীরে ভর করে। প্রাচীণ সব ধর্মের পুরোহিতরা দাবি করতো মৃত আত্মাদের সাথে তাদের যোগাযোগের ক্ষমতার। লাইভ টিভি শোতেও অনেকে এই ধরণের ক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। J.Z. Knight নামক এক মিডিয়ামের দাবি তিনি ‘রামথা’ নামক এক ৩৫,০০০ বছরের পুরনো আত্মার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, যে কিনা হারিয়ে যাওয়া নগরী ‘আটলান্টিস’ এর বাসিন্দা ছিলো। যথারীতি এখানেও ধাপ্পাবাজদের অভাব নেই। কিন্তু যারা প্রকৃতই এটার চর্চা করে থাকেন তারা? তাদের এই ক্ষমতার ব্যাখ্যা কি?
ব্যাখ্যা হলো ‘অটোম্যাটিজম’, যেখানে তথাকথিত ভূতে ভর করা ব্যক্তি কি বলছে বা কি করছে সেটার প্রতি কোন খেয়ালই তার নেই। যখন ‘সাইকিক’ তার ধ্যানে বসেন তখন শুরুতেই তিনি সব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে মনকে প্রস্তুত করে নেন সেখানে এক অশরীরি এসে ভর করার জন্যে। প্রচলিত ধারণা হলো অশরীরি এসে তার ভেতর ভর করবে এবং তাকে জগতের গোপনীয় সব জ্ঞান প্রদান করবে। বাকি সবাই মনে করবে এটা আসলে অন্য স্তরের কোন অস্তিত্বের মারফতে আসা জ্ঞান।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে যেটা ঘটছে সেটা হলো- সাইকিক বা মিডিয়াম তার অবচেতন মনের অতি অতি গহীণে হারিয়ে যাচ্ছেন। সাধারণ মানুষেরা সবসময় এত সহজে মনের এত গহীনে ডুব দিতে পারেনা। কিন্তু একবার যদি কেউ ডুব দিতে পারতেন তবে দেখতেন সেখানকার চিন্তা-ভাবনা কত বিচিত্র। কতবার আপনি জীবনে প্রায় শূণ্য হতে উড়ে আসা একেকটা আইডিয়া হতে অনুপ্রেরণা লাভ করেছেন? হিসাব নেই। এমনো হয়েছে সেইসব আইডিয়া মনের ভেতর আসার আগপর্যন্ত আপনি এমন কোন ধ্যান-ধারণার সাথে পরিচিতই ছিলেন না।
বাস্তবে আসলে আপনি উঁচুস্তরের কোন অস্তিত্বের মারফতে নতুন ধ্যান-ধারণা পাচ্ছেন না। আসলে আপনি আপনার মস্তিষ্কের অবচেতন অংশটাকে ঘাড় ধরে বসিয়ে অফিসে ওভারটাইম করাচ্ছেন।
//জিপসি// সম্পাদনা
জিপসি' নামটির সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। এই রোমা বা রোমানিদেরই মূলত জিপসি বলে সম্বোধন করা হয়। অনেকেই রোমানিদের মিশরীয় হিসেবে ভুল করেন। রোমানিরা ইউরোপে জাতিগত নিধনের শিকার হয়েছিলেন। রোমানিরা মূলত হরিয়ানা, রাজস্থান, পাঞ্জাবের মতো কিছু এলাকা নিয়ে রোমা জাতি গঠন করেছিল। তের থেকে পনের শতাব্দীতে তারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। তাদেরও রয়েছে নিজস্ব ভাষা ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি।
প্রতিনিয়ত রোমারা মৌলিক অধিকারগুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে;
ইউরোপে থাকাকালীন রোমারা জায়গা-জমি কেনায় আগ্রহী ছিল না। এমনকি তারা ঘরও বাঁধত না, মোটামুটি যাযাবর জীবন-যাপনের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে অসংখ্য রোমানিকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়।
এই যাযাবর জাতি যুগোস্লোভিয়াতে বেশ ভালো অবস্থানেই ছিল। কিন্তু ১৯৯০ সালের দিকে কমিউনিস্ট রাষ্ট্রটির পতনের পর বলকান অঞ্চলগুলো থেকে হাজার-হাজার রোমানিকে বিতাড়িত করা হয়। তাদের সকল নাগরিক-অধিকার যখন একে একে খর্ব হতে থাকে, তখন রোমানিরা নিজেদের আদি নিবাসগুলোতে ফিরে যেতে শুরু করে কোনোরকম নিয়ম-নীতি না মেনেই।
এতে করে মেসিডোনিয়া, মন্টিনিগ্রোর মতো দেশগুলোতে আশ্রয় নেবার পর তাদের উপস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। কারণ সেসব দেশে নাগরিকত্বের আবেদনের জন্য তাদের কাছে কোনোরকম লিখিত কাগজপত্র ছিল না।
বলকান অঞ্চল এবং ইউরোপজুড়ে এখনো অসংখ্য রোমানি ছড়িয়ে আছে। ইতালিতেও বিশ হাজারের অধিক রোমা নাগরিকত্বহীন বসবাস করছে। মেসিডোনিয়াতে দু লক্ষাধিক রোমানি বসবাস করছে, যারা এখনো নাগরিকত্বের জন্য লড়ে যাচ্ছে। নাগরিকত্ব ছাড়া প্রতিনিয়ত তারা মৌলিক অধিকারগুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে, তাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়েছে। বলতে গেলে তাদের যাযাবর হিসেবে থাকার অভ্যাসই আজ তাদের নাম-পরিচয়হীন করে দিয়েছে!
লাভস কামিং সম্পাদনা
Love's Coming | |
---|---|
পরিচালক | Naphat Chaithiangthum |
প্রযোজক | Wittawat Singlumpong Aunnika Pooksrisook |
রচয়িতা | Naphat Chaithiangthum Somchai Vachirajongkol |
শ্রেষ্ঠাংশে | Suttinut Uengtrakul Norrapat Sakulsong Korn Khunatipapisiri Chanon Santinatornkul Suraphat Kirivichien |
প্রযোজনা কোম্পানি | Mungmee Productions |
পরিবেশক | Mungmee Productions |
মুক্তি | 27 February 2014 (Thailand) |
স্থিতিকাল | 108 minutes |
দেশ | Thailand |
ভাষা | Thai |
Love's Coming (থাই: ใช่รักหรือเปล่า) is a 2014 LGBT Thai film, starring Suttinut Uengtrakul and Norrapat Sakulsong. The movie's director is Naphat Chaithiangthum. The film was filmed in 2013 and was released on 27 February 2014.
On 13 December 2014, it was revealed that a sequel was in production, Love's Coming 2,[১] but the title was later changed to Love Love You, and was released in 2015. লাভের কমিং (থাই: ใช่ รัก หรือ เปล่า) একটি 2014 এলজিবিটি থাই চলচ্চিত্র, যা সুতিনট ইউেনগ্রাটাকুল এবং নররাপাট সাকুলসং অভিনীত। মুভিটির পরিচালক হলেন নাফাত চৈথিয়াংথুম। ছবিটি 2013 সালে চিত্রায়িত হয়েছিল এবং 27 ফেব্রুয়ারী 2014 এ প্রকাশিত হয়েছিল।
কিশোর চলচ্চিত্র সম্পাদনা
গার্ডিয়ান (ওয়েব সিরিজ) সম্পাদনা
ফলিত ভাষাবিজ্ঞান সম্পাদনা
এম সি উচ্চ বিদ্যালয় সম্পাদনা
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Atharabari_M.C._High_School
আঠারবাড়ী এম সি উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
অবস্থান | |
<mapframe>: JSON সামগ্রীটি বৈধ GeoJSON+simplestyle নয়। নিচের তালিকাটি JSON স্কিমা অনুযায়ী এটি ব্যাখ্যা করার সমস্ত প্রচেষ্টা দেখায়। সবগুলোই ভুল নয়।
| |
আঠারবাড়ী, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ বাংলাদেশ | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°৩৭′৫২″ উত্তর ৯০°৪৩′০৩″ পূর্ব / ২৪.৬৩১০৪৮° উত্তর ৯০.৭১৭৫৯৬° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | উচ্চ বিদ্যালয় |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯১০ |
প্রতিষ্ঠাতা | মহিম চন্দ্র রায় |
বিদ্যালয় জেলা | ময়মনসিংহ |
অধ্যক্ষ | আবুল ফজল |
ভর্তি | ১,৫০০ |
ভাষা | বাংলা |
বিদ্যালয়ের কার্যসময় | ১০ hours:Morning Shift(8.00AM-1.00PM) and Day Shift(1.30PM-5.30PM) |
ক্যাম্পাসের ধরন | গ্রামীণ |
Atharabari Mahim Chandra High School (বাংলা: আঠার বাড়ী এম.সি. উচ্চ বিদ্যালয়) is a school in Ishwarganj Upazila, Mymensingh District, Bangladesh, located near Atharabari jamider bari. It was founded in 1910[২] by Jamider Mohim Chandra Roy. There are approximately 1,500 students currently enrolled.
ঈশ্বর বিভ্রান্তি সম্পাদনা
থিতিপুম তেচাপাইখুন সম্পাদনা
হাজংমাতা রাশমণি সম্পাদনা
গাণিতিক চিহ্ন সম্পাদনা
গণিতে চিহ্ন শব্দটি কোন সংখ্যার ধনাত্মক বা ঋণাত্মক হওয়ার স্বভাবকে বোঝায়। প্রতিটি বাস্তব সংখ্যাই (যা শূন্য নয়) ধনাত্মক বা ঋণাত্মক হয়ে থাকে, এবং প্রতিটির জন্য আলাদা চিহ্ন রয়েছে। শূন্য কোনও চিহ্ন বা চিহ্নহীন সব অবস্থায় একই থাকে। বাস্তব সংখ্যায় চিহ্ন রাখার পাশাপাশি গণিতে চিহ্ন শব্দটি ব্যবহার করা হয় গাণিতিক অবজেক্টের অংশগুলো বোঝাতে যা ধনাত্মকতা এবং ঋণাত্মকতা বোঝায়। সাধারণত, যদি কোন সংখ্যা চিহ্ন ছাড়াই লেখা হয় তবে সেটাকে ধনাত্মক সংখ্যা হিসাবেই দেখা হয়।
Terminology for signs সম্পাদনা
শূণ্যকে একটি অঋণাত্মক ও অধনাত্মক সংখ্যা হিসেবে ধরে বাকি সংখ্যাগুলোকে নিম্নোক্তভাবে সূচিত করা যায়:
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে বড় হলে সংখ্যাটি ধনাত্মক।
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে ছোট হলে সংখ্যাটি ঋণাত্মক।
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে বড় বা সমান হলে সংখ্যাটি অঋণাত্মক।
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে ছোট বা সমান হলে সংখ্যাটি অধনাত্মক।
শূণ্যকে একইসাথে একটি ঋণাত্মক ও ধনাত্মক সংখ্যা হিসেবে ধরে বাকি সংখ্যাগুলোকে নিম্নোক্তভাবে সূচিত করা যায়:
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে বড় হলে তা নিঃসন্দেহে ধনাত্মক।
- কোনো সংখ্যা শূন্যের চেয়ে ছোট হলে তা নিঃসন্দেহে ঋণাত্মক।
- কোনো সংখ্যা শুন্যের চেয়ে বড় বা সমান হলে তা ধনাত্মক।
- কোনো শূন্যের চেয়ে ছোট বা সমান হলে তা ঋণাত্মক।
For example, the absolute value of a real number is always "non-negative", but is not necessarily "positive" in the first interpretation, whereas in the second interpretation it is called "positive" and is not necessarily "strictly positive".
The same terminology is sometimes used for functions that yield real, or other signed values. For example, a function would be called a positive function if its values are positive for all arguments of its domain, or a non-negative function, if all of its values are non-negative.
নির্মাণাধীন সম্পাদনা
- ডুগডুগি (dugdugi)
- তুবড়ি
- নাকাড়া
- ঘুঙুর
- খঞ্জনি
- কঙ্গ
- বঙ্গ
- সানাই
নতুন সম্পাদনা
- Alocasia salarkhanii
- Typhonium elatum
- Alocasia hararganjensis
- Ardisia khasiana
- Glycera Sheikhmujibi
- Zingiber salarkhanii
- Microhyla mukhlesuri
- Raorchestes rezakhani
- Fejervarya asmati
- Nephtys bangladeshi
- Neumania nobiprobia
- Arrenurus smiti
- Polypedates bengalensis
বঙ্গীয় সালগণনা সম্পাদনা
বার | প্রতীকী রঙ | গ্রহ | সংখ্যা | প্রতীক |
---|---|---|---|---|
শনিবার | পিংক | শনি | ৭ | |
রবিবার | লাল | সূর্য | ১ | |
সোমবার | সবুজ | চাঁদ | ৪ | |
মঙ্গলবার | বাদামী | মঙ্গল | ৫ | |
বুধবার | ধূসর | বুধ | ২ | |
বৃহস্পতিবার | কমলা | বৃহস্পতি | ৬ | |
শুক্রবার | হলুদ | শুক্র | ৩ |
নির্মেয় সম্পাদনা
- ইবনে সুনায়না
- বানু আসলাম (Banu Aslam)
- ইবনে আন-নাওয়াহাহ্ (Ibn an-Nawwahah)
- Demolition of Dhul Khalasa
- Abu Azzah Amr bin Abd Allah al-Jumahi
- Al-Rabi ibn Abu al-Huqayq
- যৌন্ ও লিঙ্গের পার্থক্য (Sex and gender distinction)
- Round number
- Rajibpur Aftab Uddin High School
- ধর্মান্তরকরণ Religious conversion
- বিশ্ব ভাষা World language
- সোটাস এস: দ্য সিরিজ
- লাভসিক: ধারাবাহিক
- মেক ইট রাইট: ধারাবাহিক
- টুগেদার উইথ মি
- কিশোর সাময়িকী
- কিশোর চলচ্চিত্র
- সমপ্রেম বিষয়ক চলচ্চিত্রের তালিকা
- সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (মহিলা), ময়মনসিংহ
- সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (পুরুষ), ময়মনসিংহ
অনুবাদেয় সম্পাদনা
- ইংরেজি সংখ্যাপদ্ধতি
- ভগ্নাংশ সংখ্যা
- Integer sequence
- Interesting number paradox
- Large numbers
- List of mathematical constants
- List of numbers in various languages
- List of prime numbers
- List of types of numbers
- Mathematical constant
- Names of large numbers
- Names of small numbers
- Negative number
- Number prefix
- Numeral (linguistics)
- Orders of magnitude (numbers)
- Ordinal number
- The Penguin Dictionary of Curious and Interesting Numbers
- Power of two
- Powers of 10
- SI prefix
- Surreal number
- Table of prime factors
- https://simple.m.wikipedia.org/wiki/Washiqur_Rahman
- nercoterrorism > মাদকসন্ত্রাস
- NATO phonetic alphabet > ন্যাটো ধ্বনিগত বর্ণমালা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "Love's Coming 2"। Facebook.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৫-১৫।
- ↑ Bhuiyan, Md. Azizur Rahman (২০১২)। "Ishwarganj Upazila"। Islam, Sirajul; Jamal, Ahmed A.। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh।