বোরহান উদ্দিন (বিচারক)

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন (জন্ম: ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৭, চট্টগ্রামে) বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারক।^[১]

জীবনের প্রথমার্ধ

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ১৯৫৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।^[২] তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন।^[২]

কর্মজীবন

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ১৯৮৫ সালের ৩ মার্চ জেলা আদালতের আইনজীবী হিসেবে চট্টগ্রাম জেলা আদালতে কর্মজীবন শুরু করেন।^[২]

১৯৮৮ সালের ১৬ জুন বিচারপতি বোরহান উদ্দিন হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হন।^[২]

২০০২ সালের ২৭ নভেম্বর, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।^[২]

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ২০০৮ সালের ১৬ নভেম্বর হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক এবং ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর স্থায়ী বিচারক হিসাবে নিয়োগ পান।^[২]

২০১২ সালের ১৮ জুলাই, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি মাহমুদুল হক আওয়ামী লীগ নেতা ও চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ খারিজ করে দেন।^[৩]

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ২০১৩ সালের ১৭ এপ্রিল দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক আবুল আসাদকে বেআইনিভাবে দৈনিক আমার দেশ ছাপানোর অভিযোগের মামলায় জামিন দেন।^[৪] ২০১৩ সালের নভেম্বরে, বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি কে. এম. কামরুল কাদের, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পাঁচ সিনিয়র নেতাকে পুলিশের হেফাজতে পাঠান।^[৫] ২০১৪ সালের ২৩ এপ্রিল, বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের জিয়া এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার করা একটি আবেদন খারিজ করে দেন।^[৬]

বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান দুর্নীতি দমন কমিশনের জারি করা সমন চ্যালেঞ্জ করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর দায়ের করা আবেদনের শুনানি করতে অস্বীকার করেন।^[৭]

২০২২ সালের ৯ জানুয়ারী, বিচারপতি বোরহান উদ্দিনকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।^[৮]

তথ্যসূত্র

↑ "Appellate Division gets four more judges"। Appellate Division gets four more judges | theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ ^ক ^খ ^গ ^ঘ ^ঙ ^চ "Home : Supreme Court of Bangladesh"। www.supremecourt.gov.bd। ২০২১-১২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ Staff Correspondent (২০১২-০৭-১৮)। "HC throws away charges against former CCC mayor"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ Report, Star Online (২০১৩-০৪-১৭)। "Sangram editor gets HC bail"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ "HC stays 5 BNP leaders' remand"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-১১-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ Report, Star Online (২০১৪-০৪-২৩)। "Khaleda plea challenging indictments rejected"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ Staff Correspondent (২০১৮-০৯-০৬)। "HC refuses to hear Amir Khasru's petition"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।
↑ "Four judges promoted to Supreme Court's Appellate Division"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[1] "Appellate Division gets four more judges"। Appellate Division gets four more judges | theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[auto-2] ক ^খ ^গ ^ঘ ^ঙ ^চ "Home : Supreme Court of Bangladesh"। www.supremecourt.gov.bd। ২০২১-১২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[3] Staff Correspondent (২০১২-০৭-১৮)। "HC throws away charges against former CCC mayor"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[4] Report, Star Online (২০১৩-০৪-১৭)। "Sangram editor gets HC bail"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[5] "HC stays 5 BNP leaders' remand"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-১১-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[6] Report, Star Online (২০১৪-০৪-২৩)। "Khaleda plea challenging indictments rejected"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[7] Staff Correspondent (২০১৮-০৯-০৬)। "HC refuses to hear Amir Khasru's petition"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[8] "Four judges promoted to Supreme Court's Appellate Division"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৮।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]