শ্রীমঙ্গল চা জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৪:০৪, ২০ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রীমঙ্গল চা জাদুঘর হচ্ছে বাংলাদেশের দেড় শ বছরের পুরনো চা শিল্পের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রাখার লক্ষ্যে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক স্থাপিত একটি চা জাদুঘর।[১] ব্রিটিশ আমলে চা-বাগানগুলোতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের সঙ্গে এ শিল্পের ঐতিহ্যের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য দেশের চায়ের রাজধানীখ্যাত শ্রীমঙ্গলে স্থাপিত হয়েছে এই জাদুঘরটি। জাদুঘরের জন্য এ পর্যন্ত ব্রিটিশ শাসনামলে চা-বাগানে ব্যবহৃত প্রায় শতাধিক আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন সামগ্রী সংগ্রহ করা হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় টি রিসোর্টের তিনটি কক্ষ নিয়ে চা জাদুঘরটি করা হয়েছে। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৯-এ বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক এটি উদ্বোধন করা হয়। এখানে চা শ্রমিকদের দ্বারা ব্যবহৃত বিশেষ কয়েন, কম্পাস, ঘড়ি, চা গাছের মোড়া ও টেবিল, খাট, টেবিল, পাথর হয়ে যাওয়া আওয়াল গাছের খণ্ড, প্রোনিং দা, প্লান্টিং হো, কাটা কুদাল, টাইপ রাইটার, পাথরের প্লেট, প্রনিং নাইফ, ইলেকট্রিক ফ্যান, দিকনির্ণয় যন্ত্র, ফসিল, লোহার পাপস, ঘটি, ব্রিটিশ আমলের পাখা, ফর্ক, সার্ভে চেইন, রেডিও, সিরামিক ঝাড়, ডয়ারের অংশ, বাট্টার ডিল, রাজনগর চা-বাগানের নিজস্ব কয়েন, ব্রিটিশ আমলে লন্ডন থেকে আনা ওয়াটার ফিলটার, রিং কোদাল, তীর-ধনুকসহ অনেক ধরণের সামগ্রী সংগ্রহ করা হয়েছে।[১][২]
স্থাপিত | ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০০৯ |
---|---|
অবস্থান | শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার |
ধরন | টি রিসোর্ট অ্যান্ড মিউজিয়াম |
নিকটতম গণপরিবহন সুবিধা | শমশেরনগর রেলওয়ে স্টেশন |
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "শ্রীমঙ্গলের চা-জাদুঘরে"। প্রথম আলো। ৩১ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "শ্রীমঙ্গলের চা-জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর চেয়ার-টেবিল"। বাংলা ট্রিবিউন। ৯ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২২।