সমভূমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১ নং লাইন:
সমুদ্রপৃষ্ঠের সাথে প্রায় সমউচ্চতাবিশিষ্ট বিস্তীর্ণ এবং মৃদু ঢালবিশিষ্ট বিস্তৃত প্রান্তরকে সমভূমি(plains)
==গঠন প্রক্রিয়া==
[[চিত্র:Indo-Gangetic Plain.png|300px|right|thumb|[[সিন্ধু গাঙ্গেয় সমভূমির]] মানচিত্র]]
৫ নং লাইন:
==শ্রেণিবিভাগ==
কোন কোন উৎস অনুযায়ী সমভূমি ২ প্রকার<ref>মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ<br> জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড ঢাকা</ref> আবার কোন কোন উৎস অনুযায়ী সমভূমি ৩ প্রকার।<ref>১ম তথ্যসূত্র দ্রষ্টব্য
===ক্ষয়জাত সমভূমি===
কোন উচ্চ ভূমি প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সমভূমিতে পরিণত হলে তাকে ক্ষয়জাত সমভূমি বলে। ক্ষয়জাত সমভূমি মূলত চার ভাবে সৃষ্টি হয়।
*হিমবায় জনিত কারণ
*নদীর ক্ষয়ক্রিয়া
*মরু অঞ্চলে বায়ুপ্রবাহ
*তরঙ্গ দ্বারা ক্ষয়
===সঞ্চয়জাত সমভূমি===
বিভিন্ন প্রকার প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা পলি,বালুকণা নিন্মভূমিতে সঞ্চিত হয়ে যে সমভূমি সৃষ্টি করে তাকে সঞ্চয়জাত সমভূমি বলে।<ref name="মাধ্যমিক ভূগোল">মাধ্যমিক ভূগোল</ref><br>
উল্লেখযোগ্য সঞ্চয়জাত সমভূমি গুলো হল:
২৮ ⟶ ২৭ নং লাইন:
===ভূআলোড়নজনিত সমভূমি===
ভূআলোড়নজনিত কারণে সমুদ্র সমতলের দুবর্ল অংশের পতন বা মহাদেশের কোন নিচুভূমি উত্থিত হয়ে যে ভূমিরূপের সৃষ্টি করে,তাকে ভূআলোড়নজনিত সমভূমি বলে।দুই ভাবে এ ধরণের সমভূমি সৃষ্টি হয়।
*উত্থিত সমভূমি
*অবনমিত সমভূমি
৩৬ ⟶ ৩৫ নং লাইন:
পৃথিবীর প্রায় সকল মহাদেশেই সমভূমি রয়েছে।
===ইউরেশিয়া অঞ্চল ===
ইউরেশিয়া অঞ্চল বলতে ইউরোপ ও এশিয়া অঞ্চলকে বোঝানো হয়।এ অঞ্চলের প্রধান প্রধান সমভূমিগুলো হল:
*বাংলাদেশের সমভূমি
*সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমি
৫৩ ⟶ ৫২ নং লাইন:
==গুরুত্ব==
সুপ্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বসবাসের জন্য সমভূমিকে বেচে নিয়েছে।সমভূমি পবর্ত বা মালভূমি থেকে অধিক নিরাপদ ও বাসযোগ্য।
==বাংলাদেশের সমভূমি==
৬২ নং লাইন:
*[[নারায়নগজ্ঞ]]-৮ মিটার
*[[যশোর]]-৮ মিটার।
<ref
===বাংলাদেশের সমভূমির শ্রেণিবিভাগ===
বাংলাদেশের সমভূমিকে নিন্মোক্ত ভাগে ভাগ করা যায়।
৭৭ নং লাইন:
==আরো দেখুন==
*#[[পর্বত]]
*#[[মালভূমি]]
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:ভূগোল]]
|