বাসুপূজ্য

বাসুপূজ্য
বাসুপূজ্য
১২শ জৈন তীর্থঙ্কর
	বাসুপূজ্যের মূর্তি, চম্পাপুর, বিহার
পূর্বসূরি	শ্রেয়াংসনাথ
উত্তরসূরি	বিমলনাথ
রাজপরিবার
রাজবংশ/বংশ	ইক্ষ্বাকু
পরিবার
পিতামাতা	বসুপূজ্য (পিতা); জয়া (বিজয়া) (মাতা)
্কল্যাণক / গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি
জন্ম	৪ x ১০২২১ বছর আগে; চম্পাপুরী বা চম্পা
মোক্ষের স্থান	চম্পাপুরী
বৈশিষ্ট্য
বর্ণ	লাল
প্রতীক	মহিষ
উচ্চতা	৭০ ধনুষ (২১০ মিটার)
বয়স	৭,২০০,০০০ বছর
কেবলকাল
যক্ষ	সুকুমার
যক্ষিণী	প্রবরা (চন্দ্রা)

জৈন বিশ্বতত্ত্ব অনুসারে, বর্তমান কালচক্রার্ধের (‘অবসর্পিণী’ যুগ) ১২শ তীর্থঙ্কর ছিলেন বাসুপূজ্য। জৈন বিশ্বাস অনুসারে, তিনি সকল কর্মের বন্ধন নাশ করে একজন ‘সিদ্ধ’ (মুক্ত আত্মা) হয়েছিলেন। বাসুপূজ্যের পিতা ছিলেন ইক্ষ্বাকু-বংশীয় রাজা বসুপূজ্য ও মাতা ছিলেন রানি জয়া দেবী। তিনি চম্পাপুরীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ভারতীয় পঞ্জিকা অনুসারে তাঁর জন্মতিথিটি হল ফাল্গুন কৃষ্ণা চতুর্দশী। তিনি বিবাহ করেননি এবং আজীবন ব্রহ্মচর্য পালন করেন। তপস্যা আরম্ভের এক মাসের মধ্যেই তিনি ‘কেবল জ্ঞান’ (অনন্ত শুদ্ধ জ্ঞান) অর্জন করেন এবং আষাঢ় শুক্লা চতুর্দশীতে ভারতের উত্তরবঙ্গের চম্পাপুরীতে মোক্ষ লাভ করেন।

জীবন

জৈন বিশ্বতত্ত্ব অনুসারে, বাসুপূজ্য ছিলেন বর্তমান কালচক্রার্ধের (‘অবসর্পিণী’ যুগ) ১২শ তীর্থঙ্কর।^[২] জৈন বিশ্বাস অনুসারে, তিনি সকল কর্মের বন্ধন নাশ করে একজন ‘সিদ্ধ’ (মুক্ত আত্মা) হয়েছিলেন। বাসুপূজ্যের পিতা ছিলেন ইক্ষ্বাকু-বংশীয় রাজা বসুপূজ্য ও মাতা ছিলেন রানি জয়া দেবী। তিনি চম্পাপুরীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ভারতীয় পঞ্জিকা অনুসারে তাঁর জন্মতিথিটি হল ফাল্গুন কৃষ্ণা চতুর্দশী।^[২] তিনি বিবাহ করেননি এবং আজীবন ব্রহ্মচর্য পালন করেন। তপস্যা আরম্ভের এক মাসের মধ্যেই তিনি ‘কেবল জ্ঞান’ (অনন্ত শুদ্ধ জ্ঞান) অর্জন করেন এবং আষাঢ় শুক্লা চতুর্দশীতে ভারতের উত্তরবঙ্গের চম্পাপুরীতে মোক্ষ লাভ করেন।

মূর্তি

২০১৪ সালে বিহারের ভাগলপুরের অন্তর্গত চম্পাপুরের নাথনগর মন্দিরে বাসুপূজ্যের উচ্চতম মূর্তিটি উদ্বোধন করা হয়। এই মূর্তিটির উচ্চতা ৩১ ফুট। মূর্তিটি নির্মাণ ও দান করেন ফুলচন্দ শেঠি চত্বর, ডিমাপুরে অবস্থিত শ্রীমতী সোনা দেবী শেঠি চ্যারিটেবল ট্রাস্ট।^[৩]^[৪]

মন্দির

জৈন মন্দির, আল্লেপ্পেয়ি, কেরল

তথ্যসূত্র

↑ Sarasvati 1970, পৃ. 444।
↑ ^ক ^খ Tukol 1980, পৃ. 31।
↑ "Deity gift from Nagaland", The Telegraph, ৭ জানুয়ারি ২০১৪, ১৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬
↑ Vasupujya, ৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬

সূত্র

Tukol, T. K. (১৯৮০), Compendium of Jainism, Dharwad: University of Karnataka

[FOOTNOTESarasvati1970444-1] Sarasvati 1970, পৃ. 444।

[FOOTNOTETukol198031-2] ক ^খ Tukol 1980, পৃ. 31।

[3] "Deity gift from Nagaland", The Telegraph, ৭ জানুয়ারি ২০১৪, ১৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬

[4] Vasupujya, ৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১৬

[১]

[২]

[৩]

[৪]