বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ
বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ বান্দরবান জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।[২] ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিদ্যালয়টির ছাত্র-ছাত্রীদের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল এবং খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক ও অন্যান্য সহশিক্ষা কর্মকাণ্ডের ভিত্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে। কঠোর শৃঙ্খলা রক্ষা, মানসম্মত শিক্ষা প্রদান ও পাবলিক পরীক্ষাসমূহে ধারাবাহিক ভালো ফলাফল এবং সুসংগঠিত ও নিয়মিত সহশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে সুনাগরিক গঠনে বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ বিখ্যাত।[৩]
বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ (বিসিপিএসসি) | |
---|---|
অবস্থান | |
বান্দরবান সদর , ৪৬০০ | |
স্থানাঙ্ক | ২২°১২′২৪″ উত্তর ৯২°১২′৩৮″ পূর্ব / ২২.২০৬৭২৯৮° উত্তর ৯২.২১০৫৯০৮° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক |
নীতিবাক্য | শক্তি শান্তি প্রগতি |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ |
বিদ্যালয় বোর্ড | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, চট্টগ্রাম |
বিদ্যালয় জেলা | বান্দরবান |
কর্তৃপক্ষ | ৬৯ পদাতিক ব্রিগেড, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
চেয়ারপারসন | ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ ,এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি [১] |
অধ্যক্ষ | লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ শাহজাহান সিরাজ ভূঁইয়া, এমফিল, এইসি |
উপাধ্যক্ষ | আতিকুর রহমান আতিক, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি |
অনুষদ | ৬০+ |
শ্রেণি | নার্সারি-দ্বাদশ শ্রেণি |
লিঙ্গ | ছেলে এবং মেয়ে |
বয়সসীমা | ৪-১৯ |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ২০০০+ |
ভাষা | বাংলা এবং ইংরেজি |
ক্রীড়া | দাবা,ক্যারাম,টেবিল টিনিস,ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল, ভলিবল, ব্যাডমিন্টন, হ্যান্ডবল |
দলের নাম | নজরুল, বরকত, শহীদুল্লাহ |
প্রকাশনা | নীলগিরি (বার্ষিক), বিসিপিএসসি নিউজলেটার (ত্রৈমাসিক) |
ওয়েবসাইট | bbcpsc |
২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর সারাদেশে ২৭৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজকেও এমপিওভুক্ত (মান্থলি পে অর্ডার) করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ইতোমধ্যে স্কুল শাখাকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।[৪]
ইতিহাস
সম্পাদনাবাংলাদেশের দার্জিলিং খ্যাত শৈলজনপদ বান্দরবান অপূর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্যের আকর।দিগন্ত বিস্তৃত গিরিশ্রেণী,শৈল তটিনী সাঙ্গু, আর মেঘ পাহাড়ের অপূর্ব মিতালী এই জেলার ভূ-বৈচিত্র্যে অনুপম নান্দনিক যোজনা। তবে দুর্গম যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অপ্রতুলতা, সচেতনতার অভাব, দারিদ্র্য, পাহাড়ি জনপদের শ্রমঘন জীবনযাপনের ঐতিহাসিক বাস্তবতা-সব মিলিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে গোটা পার্বত্য চট্টগ্রামকেই পশ্চাৎপদ করে রেখেছে।এমন পটভূমিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় এ অঞ্চলে একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়া হয়। প্রথমে রাঙ্গামাটিতে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়া হলেও জমিসংক্রান্ত জটিলতায় প্রথমে খাগড়াছড়ি ও পরে বান্দরবানে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল সরে যায়। [৪]
অবশেষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি(একনেক) এর অনুমোদনক্রমে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বান্দরবানে নির্মিত হয়। ২০০৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ (পরবর্তীতে জেনারেল ) এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন। ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়।[৫]
নেতৃত্ব
সম্পাদনাবান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ সরাসরি ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি পদাধিকারবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক এবং ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার পদাধিকারবলে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ সাধারণত সেনাশিক্ষা কোরের (Army Education Corps:AEC) মেজর/লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা হয়ে থাকেন। সভাপতি, অধ্যক্ষ তথা সচিব, স্কুল ও কলেজ শাখা থেকে একজন করে শিক্ষক প্রতিনিধি, তিনজন অভিভাবক প্রতিনিধির সমন্বয়ে পরিচালনা পর্ষদ গঠিত।
অধ্যক্ষই হলেন প্রশাসনের প্রাণ এবং তাঁর সহায়তাকারী গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ হলো প্রশাসনিক সমন্বয়কারী। হিসেবে আছেন একজন উপধ্যক্ষ, একজন উপধ্যক্ষ (স্কুল) এবং একজন সহকারী প্রধান শিক্ষক। এর বাইরে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো হলো হিসাব সমন্বয়কারী,শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি, পরীক্ষা কমিটির সভাপতি, হোস্টেল সুপার, প্রত্যেক শাখায় একজন করে একাডেমিক সমন্বয়কারী প্রভৃতি। এসব পদে শিক্ষকদের মধ্য থেকেই পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করে থাকেন। [১]
বর্তমান সভাপতি: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ ,এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি [১]
অধ্যক্ষ: লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ শাহাজাহান সিরাজ ভূঁইয়া, এমফিল, এইসি।
উপাধ্যক্ষ (কলেজ) : আতিকুর রহমান আতিক, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি।
উপাধ্যক্ষ (স্কুল): আব্দুর রহিম, সিনিয়র শিক্ষক, সামাজিক বিজ্ঞান।
সহকারী প্রধান শিক্ষক: সজল কুমার বিশ্বাস, সিনিয়র শিক্ষক, গণিত।
অবকাঠামো
সম্পাদনাকলেজের বর্তমান ভৌত অবকাঠামো:
- তিনতলা প্রশাসনিক ভবন
- চারতলা একাডেমিক ভবন (বর্তমানে স্কুল ও কলেজ শাখা)
- ৩৬টি ক্লাসরুম (৮টি মাল্টিমিডিয়াযুক্ত)
- আটতলা নতুন একাডেমিক ভবন (বর্তমানে স্কুল শাখা)
- অধ্যক্ষের দোতলা বাংলো
- ছাত্রাবাস
- পুরনো চারতলা ১৩৫ আসনবিশিষ্ট ছাত্রাবাস-১
- দুইতলা ছাত্রাবাস-২(ক্যাম্পাসের বাইরে চিত্রাসেন বৈদ্যপাড়া,বালাঘাটা)[৬]
- নতুন একাডেমিক ভবনের ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম তলা পর্যন্ত ছাত্রীনিবাস
- শিক্ষকদের জন্য দুইটি পাঁচতলা আবাসিক ভবন
- শিক্ষক ও স্টাফদের জন্য একটি পাঁচতলা আবাসিক ভবন
- কর্মচারীদের জন্য একটি চারতলা আবাসিক ভবন
- ৫০০ আসন বিশিষ্ট অডিটোরিয়াম
- ওয়াটার ফিল্ট্রেশন প্লান্ট
- দৃষ্টিনন্দন প্রবেশদ্বার
- ক্যান্টিন কাম অভিভাবকদের অপেক্ষা
- সুদৃশ্য মিনার বিশিষ্ট একতলা মসজিদ
- বাস্কেটবল গ্রাউন্ড কাম প্রাত্যহিক সমাবেশের ময়দান
- পার্বত্য চট্টগ্রামের বৃহত্তম শহীদ মিনার
- সিসি ক্যামেরা
- প্যাসেঞ্জার শেড
- গ্যারেজ
- নতুন একাডেমিক ভবনে লিফটের ব্যবস্থা
- দৃষ্টিনন্দন ক্যান্টিন
- গবেষণাগার
- কম্পিউটার গবেষণাগার
- পদার্থবিজ্ঞান গবেষণাগার
- রসায়ন গবেষণাগার
- জীববিজ্ঞান গবেষণাগার
- সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার
- সুদৃশ্য গ্লোবযুক্ত ফোয়ারা
- শিশুপার্ক কলকাকলি
- রিভার্স অসমোসিস পদ্ধতিতে সুপেয় পানির ব্যবস্থা
- মেটাল ডিটেক্টরযুক্ত প্রবেশপথ
- প্রশাসনিক ভবনের ৩য় তলায় আধুনিক কনফারেন্স রুম
হাউজ
সম্পাদনাতিনটি হাউজে বিভক্ত হয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, কুচকাওয়াজ, ডিসপ্লে ও বছরব্যাপি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে হাউসগুলোর নামকরণ হয়েছে ভাষায় বিভিন্নভাবে অবদান রাখা মানুষদের নামানুসারে। হাউসগুলো হলঃ
- নজরুল হাউজ: জাতীয় কবির নামে নামকৃত।
- বরকত হাউজ: ভাষাশহীদ বরকতের নামে নামকৃত।
- শহীদুল্লাহ হাউজ: বরেণ্য ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নামে নামকৃত।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাবিসিপিএসসিতে খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক ও অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রম সাফল্যের সাথে পরিচালিত হয়। এসব কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা আলোকিত মানুষ হিসেবে বিকশিত হয়, তেমনি প্রতিষ্ঠানের জন্য বয়ে নিয়ে আসে অনেক সম্মান।
ক্লাব কথন
সম্পাদনা- বিতর্ক ক্লাব
- বিজ্ঞান ক্লাব
- ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব
- সংগীত ও নাট্য ক্লাব
- আইসিটি ক্লাব
- সাধারণ জ্ঞান ক্লাব
- সাহিত্য ক্লাব
- চিত্রাংকন ক্লাব
- আবৃত্তি ক্লাব
- গণিত ক্লাব
- পরিবেশ ক্লাব
অন্যান্য কার্যক্রম
সম্পাদনা- বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র কর্তৃক পরিচালিত বইপড়া কর্মসূচি
- ব্রিটিশ কাউন্সিল কর্তৃক পরিচালিত বইপড়া কর্মসূচি
- বিএনসিসি প্লাটুন (কর্ণফুলী রেজিমেন্টের অন্তর্ভুক্ত)
- গার্ল গাইড দল
- স্কাউট দল
বিতর্ক ক্লাব
সম্পাদনাবিসিপিএসসির বিতর্ক ক্লাব অত্যন্ত সংগঠিত একটি সংগঠন যা প্রতিষ্ঠানের সকল ক্লাবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সক্রিয় ও পাহাড়ে বিতর্কচর্চায় একমেবাদ্বিতীয়ম। এই প্রতিষ্ঠানের বিতার্কিকরা কয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া জেলা পর্যায়ের সকল প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার পাশাপাশি একাধিকবার বিভাগীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে বিজয় এবং জাতীয় পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য এনেছে। বিখ্যাত অর্জনগুলো হল দুদক আয়োজিত দুর্নীতি প্রতিরোধ বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৮ এ জাতীয় পর্যায়ে(কলেজ শাখা) রানারআপ ও শ্রেষ্ঠ বিতার্কিক; দুর্নীতি প্রতিরোধ বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৭ এ জাতীয় পর্যায়ে(স্কুল শাখা) সেরা ৮ দলে স্থান; আন্তঃক্যান্টপাবলিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৭ এ চট্টগ্রাম আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়ান(স্কুল শাখা); বাংলাদেশ টেলিভিশন স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৭ এ অংশগ্রহণ করে বিজয় অর্জন; সমকাল স্কুল বিজ্ঞান বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১৫ এ চট্টগ্রাম বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ান; পার্বত্য বিতর্ক উৎসব ২০১৫ এ চ্যাম্পিয়ান প্রভৃতি।[১০] [১১]
নাট্যচর্চা
সম্পাদনাবাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃক জেলা ভিত্তিক নাটক মঞ্চায়ন কর্মসূচীর আওতায় এবং এ ছাড়াও বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় প্রতিবছর বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজে নাটক মঞ্চস্থ করা হয়। বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত কয়েকটি নাটক ছাড়া এর অধিকাংশই মৌলিক বা কোন গল্প-উপন্যাস থেকে নাট্যরূপ দেওয়া। উল্লেখযোগ্য নাটকগুলো হলো বুমেরাং, স্পার্টাকাস ৭১, ভাটির বাঘ, বরিহাটির স্কুল,নোলক, জঙ্গিবাদবিরোধী নাটক বিভ্রমের বিষলতা প্রভৃতি। এর কয়েকটি ঢাকায় জাতীয় নাট্যশালায় মঞ্চস্থ হয়েছে।[১২] উল্লেখ্য, মৌলিক নাটকগুলো বাংলা বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ ইয়াকুব কর্তৃক রচিত বা নাট্যরূপ দেওয়া এবং তাঁর নেতৃত্বেই মঞ্চায়িত। তিনি সর্বশেষ প্রতিষ্ঠানের সহকারী প্রধান শিক্ষক (প্রশাসনিক) হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অবসরগ্রহণ করেন। [১৩] [১৪]
অধ্যক্ষবৃন্দ
সম্পাদনা- লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো: জহিরুল ইসলাম, এইসি(৩১-০১-২০০৭ থেকে ২৮-০২-২০১১)
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু ছালেহ মো: রফিকুল ইসলাম,এইসি(০১-০৩-২০১১ থেকে ৩১-১২-২০১৩)
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল দিলীপ কুমার রায়, এইসি(০১-০৩-২০১৪ থেকে ০৭-১০-২০১৭)
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো: রেজাউল ইসলাম,পিএসসি,পিএইচডি,এইসি(০৮-১০-১৭ থেকে ০৮-০৩-২০১৯)
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো: রেজাউল করিম, এইসি(০৯-০৩-২০১৯ থেকে ৩১-১২-২০২০)
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল সিরাজুল ইসলাম উকিল , পিএইচডি এইসি ( ০২-০৫-২০২১ থেকে ? )
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ শাহাজাহান সিরাজ ভূঁইয়া, এমফিল, এইসি(০৬-০৭-২০২৩ থেকে বর্তমান)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ http://www.bbcpsc.edu.bd/governing-body
- ↑ "তথ্য বাতায়ন"। ১২ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ এবারো শ্রেষ্ঠ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- ↑ ক খ চট্টগ্রামে ৫০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ http://www.bbcpsc.edu.bd/details?id=2
- ↑ ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্রাবাস উদ্বোধন
- ↑ http://www.bbcpsc.edu.bd/details?id=3
- ↑ নীলগিরি ২০১৭-১৮(বার্ষিক ম্যাগাজিন)।প্রকাশকাল ১০ এপ্রিল২০১৮
- ↑ বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ডায়েরি ২০১৭।প্রকাশকালঃ জানুয়ারি২০১৭
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ https://cplusbd.net/epaper/single.php?id=19577[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ নীলগিরি ২০১৭-২০১৮। প্রকাশকাল ১০ এপ্রিল ২০১৮