ফ্রেড হয়েল

ব্রিটিশ জ্যোতির্বিদ

স্যার ফ্রেড হয়েল (জুন ২৪, ১৯১৫ - আগস্ট ২০, ২০০১)[১], (ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি) একজন ইংরেজ জ্যোতির্বিদ ও গণিতবিদ। [২] তিনি বেশকিছু তত্ত্বের জন্য বিখ্যাত। তার এই তত্ত্বগুলো জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতির চালিকাশক্তি হিসেবে আখ্যায়িত হতে পারে। এছাড়াও তিনি কিছু বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এবং তার পুত্র জিওফ্রি হয়েলেরসাথে যৌথভাবে কয়েকটি বই লিখেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ কেমব্রিজের ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোনমির পরিচালক ছিলেন।

ফ্রেড হয়েল
জন্ম(১৯১৫-০৬-২৪)২৪ জুন ১৯১৫
মৃত্যু২০ আগস্ট ২০০১(2001-08-20) (বয়স ৮৬)
Bournemouth, England
জাতীয়তাBritish
মাতৃশিক্ষায়তনEmmanuel College, Cambridge
পরিচিতির কারণCoining the phrase 'Big Bang'
Hoyle's fallacy
Hoyle-Narlikar theory
Steady state theory
Triple-alpha process
Panspermia
পুরস্কারMayhew Prize (1936)
Smith's Prize (1938)
RAS Gold Medal (1968)
Bruce Medal (1970)
Royal Medal (1974)
Klumpke-Roberts Award (1977)
Crafoord Prize (1997)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রAstronomy
প্রতিষ্ঠানসমূহInstitute of Astronomy, Cambridge
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টাRudolf Peierls
Maurice Pryce
Philip Worsley Wood
ডক্টরেট শিক্ষার্থীJohn Moffat
Chandra Wickramasinghe
Cyril Domb
জয়ন্ত বিষ্ণু নারলিকর
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীPaul C. W. Davies
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেনJocelyn Bell Burnell
টীকা
He is the father of Geoffrey Hoyle and Dr Elizabeth Butler.

সম্মাননা সম্পাদনা

পুরষ্কারসমূহ:

তার নামে নামাঙ্কিত:

রচিত গ্রন্থসমূহ সম্পাদনা

সাহিত্যকর্ম সম্পাদনা

এককভাবে:

  • দি ব্ল্যাক ক্লাউড (১৯৫৭)
  • অসিয়ান্‌স রাইড (১৯৫৯)
  • ফিফ্‌থ প্ল্যানেট (১৯৬৩)
  • অ্যান্ড্রোমিডা ব্রেকথ্রো (১৯৬৫)
  • অক্টোবর দি ফাস্ট ইজ টু লেট (১৯৬৬)
  • এলিমেন্ট ৭৯ (১৯৬৭)
  • কমেট হ্যালি (নভেম্বর, ১৯৮৫)

জিওফ্রি হয়েলের সাথে যৌথভাবে:

  • রকেট্‌স ইন উরসা মেজর (১৯৬৯)
  • সেভেন স্টেপ্‌স টু দ্য সান (১৯৭০)
  • দি ইনফারনো (অক্টোবর, ১৯৭৩)
  • দি মলিকুল মেন অ্যান্ড দ্য মনস্টার অফ লচ নেস (১৯৭৩)
  • ইনটু ডিপেস্ট স্পেস (১৯৭৪)
  • দি ইনক্যান্ডেসেন্ট ওয়ান্‌স (১৯৭৭)
  • দি ওয়েস্টমিনিস্টার ডিসাস্টার (অক্টোবর, ১৯৭৮)

অন্যান্য রচনা সম্পাদনা

  • নিকোলাস কোপারনিকাস (১৯৭৩)
  • অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড কসমোলজি: অ্যা মডার্ন কোর্স (১৯৭৫)
  • এনার্জি অর এক্সটিংশন?দি কেইস ফর নিউক্লিয়ার এনার্জি (১৯৭৭)
  • দি ইনটেলিজেন্ট ইউনিভার্স (১৯৮৩)

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Burbidge, G. (২০০৩)। "Sir Fred Hoyle. 24 June 1915 – 20 August 2001 Elected FRS 1957"। Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society49: 213–247। ডিওআই:10.1098/rsbm.2003.0013  
  2. "Sir Fred Hoyle | Biography, Discoveries, Books, & Facts | Britannica"www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১২ 

External links সম্পাদনা