গ্রহাণু বা অ্যাস্টেরয়েড হল প্রধানত পাথর দ্বারা গঠিত বস্তু যা তার তারাকে কেন্দ্র করে আবর্তন করে।

আমাদের সৌরজগতে গ্রহাণুগুলো ক্ষুদ্র গ্রহ (Minor planet অথবা Planetoid) নামক শ্রেণীর সবচেয়ে পরিচিত বস্তু। এরা ছোট আকারের গ্রহ যেমন বুধের চেয়েও ছোট। বেশিরভাগ গ্রহাণুই মঙ্গল এবং বৃহস্পতি গ্রহের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত গ্রহাণু বেল্টে থেকে নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যকে আবর্তন করে। ধারণা করা হয় গ্রহাণুগুলো ভ্রূণগ্রহীয় চাকতির (Protoplanetary disc) অবশিষ্টাংশ। বলা হয় গ্রহাণু বেল্টের অঞ্চলে সৌরজগতের গঠনের প্রাথমিক সময় যেসকল ভ্রূণগ্রহ সৃষ্টি হয়েছিলো তাদের অবশিষ্টাংশ বৃহস্পতির আবেশ দ্বারা সৃষ্ট মহাকর্ষীয় অক্ষ বিচলনের কারণে গ্রহের সাথ মিলিত হবার সুযোগ পায়নি। আর এই অবশিষ্টাংশই গ্রহাণু বেল্টের উৎপত্তির কারণ। কিছু গ্রহাণুর চাঁদও রয়েছে।

সৌরজগতের গ্রহাণুপুঞ্জসম্পাদনা

গ্রহাণু - ASTEROIDসম্পাদনা

বর্ণালীভিত্তিক শ্রেণীবিন্যাসসম্পাদনা

বর্ণালীভিত্তিক শ্রেণীবিন্যাসের সমস্যাসম্পাদনা

গ্রহাণুর আবিষ্কারসম্পাদনা

বিশ্বে বিজ্ঞানীগণ প্রথম ১৮০১ সালে সিরাস নামে গ্রহাণুটি আবিষ্কার করেন। এ যাবৎ কালে আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় গ্রহাণু এটি। এটি আবিষ্কার করেন গুইস্পিপিয়াজ্জি।

ঐতিহাসিক আবিষ্কার পদ্ধতিসম্পাদনা

আধুনিক আবিষ্কার পদ্ধতিসম্পাদনা

সর্বাধুনিক প্রযুক্তি:বিপজ্জনক গ্রহাণু চিহ্নিতকরণসম্পাদনা

গ্রহাণুর নামকরণসম্পাদনা

নামকরণের ধরনসম্পাদনা

বেনামি গ্রহাণুসমূহসম্পাদনা

নামের উৎসসম্পাদনা

নামকরণের বিশেষ নিয়মসমূহসম্পাদনা

গ্রহাণুর প্রতীকসম্পাদনা

গ্রহাণু অনুসন্ধানসম্পাদনা

সাহিত্যে গ্রহাণুসম্পাদনা

আরও দেখুনসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

বহিঃসংযোগসম্পাদনা