প্রবেশদ্বার:সিলেট

প্রবেশদ্বার সিলেট
সিলেট বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
সিলেট
সিলেট
সিলেটের অবস্থান
প্রথম সারি: ক্বীন ব্রীজআলী আমজদের ঘড়ি এবং মাধবকুন্ড জলপ্রপাত।

দ্বিতীয় সারি: সিলেট শহরে হযরত শাহজালালের [রহ.] মাজার, এবং সাত রং চা

তৃতীয় সারি: শাহী ঈদগাহ, সিলেট, এবং রাতারগুল জলাবন

সিলেট (ইংরেজি: Sylhet, সিলেটি: ꠍꠤꠟꠐ) উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশের একটি বিভাগীয় শহর। এটি চারটি জেলা নিয়ে গঠিত। ২০০৯ সালের মার্চ মাসে সিলেট মেট্রোপলিটন শহরের মর্যাদা লাভ করে। সুরমা নদীর তীরবর্তী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত এ শহরটি দেশের আধ্যাত্মিক রাজধানী হিসেবে খ্যাত। এ শহরের বিশাল সংখ্যক লোক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাস করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণ করে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কর্নেল জেনারেল এম এ জি ওসমানী এ জেলারই কৃতী সন্তান। হযরত শাহজালাল (র:) ও হযরত শাহ পরান (রঃ) এর পবিত্র মাজার শরীফ এ জেলায় অবস্থিত। সিলেট এর স্থানীয় ভাষা ‘‘সিলটি ভাষা’’র একটি বিশেষত্ব রয়েছে যা অন্য অঞ্চল থেকে পৃথক। এ ছাড়া নাগরী বর্ণমালা নামে সিলেটের নিজস্ব বর্ণমালা ও রয়েছে।

সিলেট শিল্প (সার, সিমেন্ট, কাগজ, বিদ্যুৎ), প্রাকৃতিক সম্পদ ও খনিজ সম্পদ (গ্যাস, তেল, পাথর, চুনাপাথর) ইত্যাদিতে ভরপুর। এখানকার প্রাকৃতিক গ্যাস সারা দেশের সিংহভাগ চাহিদা পূরণ করে থাকে। সিলেট বিভাগের চারটি জেলার মধ্যে তিনটিই (মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ এবং সিলেট) চা উৎপাদনকারী জেলা। সুরমা, কুশিয়ারা সহ অসংখ্য নদনদী ছাড়াও 'জলাশয় হিসেবে' সিলেট বিভাগে প্রায় ৪৬টি হাওর রয়েছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওর, হাকালুকি সিলেটেই অবস্থিত। বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবনও সিলেটে অবস্থিত। বাংলাদেশের সব থেকে বড় সার কারখানা, শাহজালাল সার কারখানা...

নির্বাচিত জীবনী
মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী

মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী, যিনি জেনারেল এম. এ. জি. ওসমানী নামে অধিক পরিচিত (১ সেপ্টেম্বর ১৯১৮ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪), বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন। ওসমানী'র নির্দেশনা অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল।

বিস্তারিত

আপনি জানেন কি
আজাকি প্রশ্ন চিহ্ন
আজাকি প্রশ্ন চিহ্ন