পিটার রসন

জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার

পিটার ওয়াল্টার এডওয়ার্ড রসন (জন্ম: ২৫ মে, ১৯৫৭) রোডেশিয়ার সলিসবারি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটারজিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করেন পিটার রসন। দলে তিনি মূলতঃ বোলার হিসেবে ছিলেন। এছাড়াও নিচের সারির কার্যকরী ব্যাটসম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

পিটার রসন
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১০ ৭২ ১৫২
রানের সংখ্যা ৮০ ১৯৭৬ ১৫২৪
ব্যাটিং গড় ১৬.০০ ২০.৮০ ২২.০৮
১০০/৫০ –/– –/৮ –/২
সর্বোচ্চ রান ২৪* ৯৫ ৫৭*
বল করেছে ৫৭১ ১৪,০০৫ ৮০৮৫
উইকেট ১২ ২৫৭ ১৭৯
বোলিং গড় ৩৫.৫৮ ২৩.৯০ ২৪.৬১
ইনিংসে ৫ উইকেট ১৩
ম্যাচে ১০ উইকেট n/a n/a
সেরা বোলিং ৩/৪৭ ৭/৩০ ৫/২৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/– ৪০/– ৫০/–
উৎস: Cricinfo, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

প্রারম্ভিক জীবনসম্পাদনা

১৯৮৪ সালে ল্যাঙ্কাশায়ার লীগে রিশটন দলের পক্ষে খেলেন। ঐ মৌসুমে তিনি ১৪.০৮ গড়ে ১০২ উইকেট পান ও ২২.৪৬ গড়ে ৫৩৯ রান সংগ্রহ করেন।[১] এছাড়াও মাইনর কাউন্টিজ ক্রিকেটে সাফোক দলে খেলেন।

১৯৮২-৮৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার যুবদলের বিপক্ষে ১৩/১৪৩ লাভ করেন। তন্মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৭/৫৫ ও ৬/৮৮ পান।[২] ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে সফরকারী ল্যাঙ্কাশায়ার দলের বিপক্ষে ৩০ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট পান।[৩] ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে নাটালের পক্ষে ট্রান্সভালের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৯৫ রান করেন।[৪]

খেলোয়াড়ী জীবনসম্পাদনা

১৯৮৩ থেকে ১৯৮৭ সময়কালে জিম্বাবুয়ের পক্ষে দশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৮৩১৯৮৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। তন্মধ্যে, ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারত এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শুরুতেই উইকেট নিয়ে স্বল্পকালের জন্য জিম্বাবুয়ে দলকে শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে গিয়েছিলেন।[৫]

অবসরসম্পাদনা

১৯৮৯ সালে জিম্বাবুয়ে ত্যাগ করেন। এরপর তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার নাটালে খেলোয়াড়ী জীবনের বাকীটা সময় অতিবাহিত করেন। ১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে ক্রিকেট জীবন ত্যাগ করেন রসন।

বর্তমানে তিনি ডারবানের ট্রেলিডর এলাকায় একটি গৃহ নিরাপত্তাবিষয়ক প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় ও বিপণন পরিচালকের দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন।[৬]

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

বহিঃসংযোগসম্পাদনা