অঁরি পোয়াঁকারে
অঁরি পোয়াঁকারে[১] ( ২৯ এপ্রিল ১৮৫৪ – ১৭ জুলাই ১৯১২ ) ফরাসি গণিতবিদ, তাত্ত্বিক পদার্থবিদ, প্রকৌশলী ও দার্শনিক, এবং গণিতের ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মৌলিক প্রতিভা বলে স্বীকৃত। তাকে প্রায়ই বহুশাস্ত্রবিদ এবং গণিতের সর্বশেষ বিশ্ববাদী বলা হয়।
অঁরি পোয়াঁকারে Henri Poincaré | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৭ জুলাই ১৯১২ | (বয়স ৫৮)
জাতীয়তা | ফরাসি |
মাতৃশিক্ষায়তন | লিসে নঁসি একোল পোলিতেকনিক একোল দে মিন |
পরিচিতির কারণ | পোয়াঁকারে অণুমান ত্রি-বস্তু সমস্যা টপোগণিত বিশেষ আপেক্ষিকতা পোয়াঁকারে=হপ্ফ্ উপপাদ্য পোয়াঁকারে দ্বিত্ব পোয়াঁকারে-বির্কহফ-ভিট উপপাদ্য পোয়াঁকারে অসমতা হিলবের্ট-পোয়াঁকারে ধারা পোয়াঁকারে মেট্রিক ঘূর্ণন সংখ্যা বেত্তি সংখ্যা বিশৃঙ্খলা তত্ত্ব গোলক-বিশ্ব পোয়াঁকারে-বেনডিক্সসন উপপাদ্য |
পুরস্কার | RAS স্বর্ণপদক (১৯০০) সিলভেস্টার পদক (১৯০১) মাত্তেউচ্চি পদক (১৯০৫) ব্রুস পদক (১৯১১) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | গণিতবিদ ও পদার্থবিজ্ঞানী |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কর দে মিন কাঅঁ বিশ্ববিদ্যালয় সর্বন বুরো দে লোঁগিতুদ |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | শার্ল এর্মিত |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | লুই বাশলিয়ে দিমিত্রি পোঁপিউ মিহাইলো পেত্রোভিচ |
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | টোবিয়াস ডান্ৎসিশ |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | লাজারুস ফুখ্স |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন | লুই রুজিয়ে গেয়র্গে ডাভিড বির্কহফ |
স্বাক্ষর | |
টীকা | |
তিনি পিয়ের বুত্রু-র আত্মীয় সূত্রে ভাই বা কাজিন ছিলেন। |
কর্মজীবন
সম্পাদনাএকজন গণিতবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে পোয়াঁকারে বিশুদ্ধ গণিত, ফলিত গণিত, গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান এবং নভোবলবিজ্ঞানে অনেক মৌলিক অবদান রেখেছেন। তিনি পোয়াঁকারে অনুমানকে সুত্রবদ্ধ করেন, যা গণিতবিশ্বে একটি বিশ্ববিখ্যাত অমীমাংসিত সমস্যা হিসেবে বিবেচিত ছিল; শেষ পর্যন্ত ২০০২-০৩ সালে এসে এটি সমাধান করা সম্ভব হয়। পোয়াঁকারে গণিতের ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি যিনি বিশৃঙ্খল নিয়ন্ত্রণবাদী তন্ত্র আবিষ্কার করেন, যা আধুনিক বিশৃঙ্খলা তত্ত্বের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে। এছাড়া তাকে আধুনিক টপোগণিতের একজন প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মহাজাগতিক বলবিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তিনি অভিসারী ও অপসারী শ্রেণী সম্পর্কে মূল্যবান তথ্য উপস্থাপন করেন।[২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ এই ফরাসি ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ফরাসি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
- ↑ দাশগুপ্ত, ধীমান (এপ্রিল ১৯৯৭)। বিজ্ঞানী চরিতাভিধান। ২ (১ সংস্করণ)। কলকাতা: বাণীশিল্প। পৃষ্ঠা ২৩-২৪।
পাদটীকা
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |