নোয়াখালী সরকারি কলেজ
নোয়াখালী সরকারি কলেজ বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। স্নাতক ছাড়াও এই কলেজটিতে ডিগ্রি ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়-এর অধীনে চালু রয়েছে বেশকিছু প্রোগ্রাম। এই কলেজটি স্থাপিত হয় ১লা মার্চ ১৯৬৩ সালে।
নীতিবাক্য | শিক্ষাই আলো |
---|---|
ধরন | সরকারি কলেজ |
স্থাপিত | ১ মার্চ ১৯৬৩[১] |
শিক্ষার্থী | ২০,০০০[১] |
অবস্থান | ২২°৫২′৪৪″ উত্তর ৯১°০৬′২০″ পূর্ব / ২২.৮৭৮৭৬৮° উত্তর ৯১.১০৫৫৪২° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
অধিভুক্তি | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, কুমিল্লা[১] |
ক্রীড়া | ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রথমে একাদশ, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ ছিল। ১৯৬৫ সালে কলা ও বাণিজ্য শাখায় ডিগ্রি কোর্স চালু হয়। পরে একাদশ বিভাগ চালু হয়। ১৯৬৮ সালের ১লা মার্চ নোয়াখালী কলেজকে সরকারি করা হয়। ১৯৭৮ সালে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নোয়াখালী সরকারি কলেজকে অন্যত্র স্থানান্তরের পরামর্শ দেন। পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে পূর্ব লক্ষ্মী নারায়ণপুর বর্তমান নতুন ক্যাম্পাস নামে পরিচিত। ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে নোয়াখালী সরকারি কলেজে অনার্স কোর্স চালু হয়। বর্তমানে এই কলেজে ১৭ টি বিষয়ে অনার্স ও ১৪ বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু আছে। এখনে বর্তমানে ২০,০০০ বেশি ছাত্রছাত্রী অধ্যয়নরত আছে। বর্তমানে নোয়াখালী সরকারি কলেজ বৃহত্তর নোয়াখালীর সবচেয়ে বৃহত্তম এবং জনপ্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান। বর্তমানে এ ক্যাম্পাসের আয়তন ২১ একর।
বিভাগসমূহ
সম্পাদনাসহশিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠানটিতে সহশিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। একাদশ,দ্বাদশ, স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পাস শাখাসহ সকল শাখাতে সহশিক্ষা একটি নিত্তনৈমিত্তিক এবং সাধারণ ব্যাপার।
শিক্ষকগণ
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠানটির শিক্ষকরা সাধারণত বিসিএস ক্যাডার হয়ে থাকেন। তবে কখনো কখনো ক্যাডার না হয়েও কিছু শিক্ষক 'অতিথি শিক্ষক' হিসেবে যোগদান করে থাকেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৪ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৪।
বাংলাদেশের শিক্ষা বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |