নুরুল হুদা কমিশন
নুরুল হুদা কমিশন হলো বাংলাদেশের দ্বাদশ নির্বাচন কমিশন। ২০১৭ সালের অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ৬ ফেব্রুয়ারি এই কমিশন গঠন করেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা সহ এই কমিশনের সদস্য সংখ্যা ৫ জন। এই কমিশনের অধীনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়।[১]
গঠিত | ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ |
---|---|
বিলুপ্ত | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ |
ধরন | সরকারি |
সদরদপ্তর | ঢাকা |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
সদস্যপদ | ৫ |
কে এম নুরুল হুদা | |
অনুমোদন | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি |
ওয়েবসাইট | www |
প্রেক্ষাপট
সম্পাদনা২০১৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি একাদশ নির্বাচন কমিশন রকিবুদ্দিন কমিশনের মেয়াদ শেষ হয়। তার পূর্বে দ্বাদশ নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য ২০১৬ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০১৭ সালের ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপে অংশগ্রহণ করেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। রাষ্ট্রপতি ২৫ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন গঠনে ৬ সদস্যবিশিষ্ট অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেন। অনুসন্ধান কমিটি ৬ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন গঠনে ১০ জনের নাম বাছাই করে রাষ্ট্রপতিকে একটি সুপারিশ জমা দেন। ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি সুপারিশ থেকে ৫ জনকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেন। ১৫ ফেব্রুয়ারি নব নিয়োগপ্রাপ্ত কমিশন শপথ গ্রহণ করে।
সদস্যবৃন্দ
সম্পাদনাবাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী এই কমিশনের সদস্য সংখ্যা ৫ জন। কমিশনের সদস্য:
- কে এম নুরুল হুদা
- রফিকুল ইসলাম
- মাহবুব তালুকদার
- কবিতা খানম
- শাহাদাত হোসেন চৌধুরী
প্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাকার্য বিবরণী
সম্পাদনামূল্যায়ন
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ইকরাম-উদ দৌলা (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "নূরুল হুদা কমিশনের আমলনামা"। বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।