তৈয়বা মজুমদার

তৈয়বা মজুমদার
তৈয়বা মজুমদার
জন্ম	১৯২১
জাতীয়তা	বাংলাদেশী
আত্মীয়	খালেদা জিয়া (মেয়ে); খুরশীদ জাহান হক (মেয়ে); সায়্যিদ ইস্কান্দার (ছেলে);

তৈয়বা মজুমদার (১৯২১ - ১৮ জানুয়ারী, ২০০৮^[১]^[২]) ছিলেন একজন বাংলাদেশী গৃহবধূ এবং বেগম রোকেয়া পদক পুরস্কার গ্রহীতা। তিনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সাবেক মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক (১৯৩৯-২০০৬), রাজনীতিবিদ সায়্যিদ ইস্কান্দার (১৯৫৩-২০১২) এবং শামীম ইস্কান্দারের মাতা।

জীবনী সম্পাদনা

তাইয়্যেবা মজুমদার বিয়ে করেছিলেন ইস্কান্দার মজুমদারকে।^[৩] তারা দিনাজপুর জেলায় বসবাস করতেন, তবে মূলত তাদের আদি নিবাস পূর্ব বাংলার ফেনী জেলা ছিল। তাদের দুই কন্যা, খালেদা জিয়া ও খুরশিদ জাহান, এবং দুই পুত্র সায়্যিদ ইস্কান্দার ও শামীম ইস্কান্দার।^[৪]^[৫] তার মেয়ে খালেদা জিয়া, বিয়ে করেন জিয়াউর রহমান । জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান এবং রাষ্ট্রপতি ও খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপারসন হন খালেদা জিয়া এবং বহুবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।^[৬] ২৫ জানুয়ারী ২০০৪ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন। বাংলাদেশে নারী অধিকার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের অবদান রাখার জন্য তাকে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়^[৭] তিনি ১৮ জানুয়ারী ২০০৮ সালে দিনাজপুরে ৮৭ বছর বয়সে মারা যান। ১৮ জুন, ২০১৩ তারিখে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নাজমা আখতার তার সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করেছিলেন এবং সংসদে তার ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, যার ফলে তৎকালীন বিরোধীদল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সংসদ সদস্যগন সংসদ থেকে ওয়াক আউট করেন।^[৮]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

↑ "খালেদা জিয়ার মায়ের নবম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১৮।
↑ "বেগম খালেদা জিয়ার মাতার মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া"। newsnarayanganj24.net। ২০১৯-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১৮।
↑ Publications, Europa (২০০৩)। The International Who's Who 2004 (ইংরেজি ভাষায়)। Psychology Press। পৃষ্ঠা 1879। আইএসবিএন 9781857432176।
↑ Ekbal, Nikhat (২০০৯)। Great Muslims of undivided India (ইংরেজি ভাষায়)। Gyan Publishing House। আইএসবিএন 9788178357560।
↑ "Relatives see Tarique in jail"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।
↑ "Khaleda Zia" (ইংরেজি ভাষায়)। Encyclopedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।
↑ "Two get Begum Rokeya Padak"। archive.thedailystar.net। The Daily Star। UNB। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।
↑ "AL lawmaker uses abusive words at JS"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।

[1] "খালেদা জিয়ার মায়ের নবম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১৮।

[2] "বেগম খালেদা জিয়ার মাতার মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া"। newsnarayanganj24.net। ২০১৯-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-১৮।

[3] Publications, Europa (২০০৩)। The International Who's Who 2004 (ইংরেজি ভাষায়)। Psychology Press। পৃষ্ঠা 1879। আইএসবিএন 9781857432176।

[4] Ekbal, Nikhat (২০০৯)। Great Muslims of undivided India (ইংরেজি ভাষায়)। Gyan Publishing House। আইএসবিএন 9788178357560।

[5] "Relatives see Tarique in jail"। bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।

[6] "Khaleda Zia" (ইংরেজি ভাষায়)। Encyclopedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।

[7] "Two get Begum Rokeya Padak"। archive.thedailystar.net। The Daily Star। UNB। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।

[8] "AL lawmaker uses abusive words at JS"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]