টিনা খান

বাংলাদেশী অভিনেত্রী

টিনা খান (২৫ মে ১৯৬৬ – ২০ জানুয়ারি ১৯৮৯) একজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও প্রযোজক ছিলেন। তিনি প্রায় ২৫ টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন।[] তাকে ত্রয়োদশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের আসরে মরণোত্তর বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।[]

টিনা খান
জন্ম(১৯৬৬-০৫-২৫)২৫ মে ১৯৬৬
মৃত্যু২০ জানুয়ারি ১৯৮৯(1989-01-20) (বয়স ২২)
জাতীয়তাবাংলাদেশি
পেশাঅভিনেত্রী, প্রযোজক
সন্তানরিমু খন্দকার (অভিনেত্রী)

টিনা খান ১৯৬৬ সালের ২৫ মে চুয়াডাঙ্গায় জন্মগ্রহণ করেন।[] তার আসল নাম ছিল ফিরোজা রহমান টিনা। নবম শ্রেণীতে পড়াকালীন সময়ে তার সাথে মোয়াজ্জেম হোসেনের বিয়ে হয়।[]

ঢাকায় আসার পর তিনি আবদুল্লাহ আল মামুনের নাট্যদলে কাজ শুরু করেন।[] পরবর্তীতে, তিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রিন্সেস টিনা খান চলচ্চিত্রের জন্য পরিচিত। তিনি চলচ্চিত্রটি প্রযোজনাও করেছিলেন।[] চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছিল যাত্রাশিল্পীদের জীবনকাহিনি অবলম্বনে।

টিনা খান ১৯৮৯ সালের ২০ জানুয়ারি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন।[][] তাকে ত্রয়োদশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের আসরে মরণোত্তর বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।

নির্বাচিত চলচ্চিত্র তালিকা

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "চক্ষুদান স্বপ্ন, একজন টিনা খান ও একটি নীলচে ডায়েরি"চ্যানেল আই। ২৫ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  2. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)" (PDF)বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৯ 
  3. "সেই দিনটির কথা..."প্রথম আলো। ১১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা