জার্নাইল সিং
জার্নাইল সিং ধিলন ছিলেন একজন প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবল খেলোয়াড়,[৩] যিনি একজন সেন্টার ব্যাক হিসেবে খেলেন। তিনি ১৯৬৫ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন।[৪] একজন ফুটবল খেলোয়াড় হিসেবে তার কৃতিত্বের জন্য তাকে ১৯৬৪ সালে অর্জুন পুরস্কার দেওয়া হয়।[৫] তিনি ১৯৬০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের টুর্নামেন্টেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।[৬] ১৯৬০-এর দশকে এশিয়ার অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার হিসেবে বিবেচিত,[৭] তিনি মোহনবাগানে তার ক্যারিয়ারের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন।[৮]
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জার্নাইল সিং ধিলন[১] | ||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬ | ||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান |
ফয়সালাবাদ, পাঞ্জাব প্রদেশ, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে পাঞ্জাব, পাকিস্তান)[২] | ||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৩ অক্টোবর ২০০০ | (বয়স ৬৪)||||||||||||||||||||||
মৃত্যুর স্থান | ভ্যাঙ্কুভার, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, কানাডা | ||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১৮০ সেমি | ||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার-ব্যাক | ||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||||||||
১৯৫৬–১৯৫৭ | খালসা স্পোর্টিং ক্লাব | ||||||||||||||||||||||
১,৯৫৮ | রাজস্থান ক্লাব | ||||||||||||||||||||||
১৯৫৯–১৯৬৭ | মোহনবাগান | ||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | |||||||||||||||||||||||
ভারত | |||||||||||||||||||||||
পরিচালিত দল | |||||||||||||||||||||||
১৯৬৯ | ভারত | ||||||||||||||||||||||
১৯৭৪–১৯৭৬ | পাঞ্জাব | ||||||||||||||||||||||
১৯৭৬ | ভারত | ||||||||||||||||||||||
১৯৮০ | ভারত | ||||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
সাফল্য
সম্পাদনাখেলোয়াড়
সম্পাদনামোহনবাগান[৯]
- ডুরান্ড কাপ: ১৯৫৯, ১৯৬০, ১৯৬৩, ১৯৬৪, ১৯৬৫
- আইএফএ শিল্ড: ১৯৬০, ১৯৬১, ১৯৬২, ১৯৬৭
- রোভার্স কাপ: ১৯৬৬
- কলকাতা ফুটবল লিগ: ১৯৫৯, ১৯৬০, ১৯৬২, ১৯৬৩, ১৯৬৪, ১৯৬৫
ভারত
- এশিয়ান গেমস স্বর্ণপদক: ১৯৬২
- এএফসি এশিয়ান কাপ রানার্স-আপ: ১৯৬৪[১০]
- মারডেকা টুর্নামেন্ট রানার্স-আপ: ১৯৬৪;[১১] তৃতীয় স্থান: ১৯৬৫,[১২] ১৯৬৬[১৩]
বাংলা[১৪]
- সন্তোষ ট্রফি: ১৯৫৮-৫৯, ১৯৫৯-৬০, ১৯৬২-৬৩, ১৯৬৯-৭০
পাঞ্জাব
- সন্তোষ ট্রফি: ১৯৭০-৭১
স্বতন্ত্র
- এএফসি এশিয়ান অল স্টার: ১৯৬৫,[১৫] ১৯৬৬,[১৬] ১৯৬৭[১৭]
- অর্জুন পুরস্কার: ১৯৬৪[১৮][১৯][২০]
- মোহনবাগান রত্ন: ২০১২[২১][২২][২৩]
- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদ: ১৯৬০[৭]
- স্পোর্টসকিডা সর্বকালের ভারতীয় ফুটবল একাদশ[২৪]
রেকর্ড
- ১৯৬৬ সালে এশিয়ান অল স্টার ফুটবল দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হন একমাত্র ভারতীয় ফুটবলার।[২৫]
ব্যবস্থাপক
সম্পাদনাভারত
- আফগানিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস কাপ তৃতীয় স্থান: ১৯৭৬, ১৯৭৭[২৬]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Kamath, Sooraj (৯ এপ্রিল ২০২০)। "Father-son duos to have graced Indian football"। Goal.com। ২৪ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Jarnail Singh: Biographical information – Results – Special notes"। Olympedia। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Basu, Jaydeep (২৮ আগস্ট ২০২০)। "From Jarnail To Jhingan: Punjab Flavour to Evolution of Defenders in Indian Football"। News Click। ২৬ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২২।
- ↑ Nizamuddin, Mohammad (১৪ জুলাই ২০১৮)। "Old-timers recollect past glory of city football"। www.thehansindia.com। The Hans India। ২২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১।
- ↑ "Jarnail Singh Profile"। www.iloveindia.com। I Love India। ২৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ইভান্স, হিলারি; গিয়ার্ড, আরিল্ড; হাইম্যানস, ইরোইন; ম্যালন, বিল; ও অন্যান্য। "Jarnail Singh Olympic Results"। Sports-Reference.com এ অলিম্পিক। স্পোর্টস রেফারেন্স এলএলসি। ১৮ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ ক খ "From facing death to playing through pain: The story of Jarnail Singh, Indian football's gutsy hero"। scroll.in। Scroll। ২৫ জুন ২০২০। ৩০ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Kapadia, Novy (৭ জুন ২০১৫)। "Mohun Bagan: Blaze of Glory"। indianexpress.com। The Indian Express। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Mukherjee, Soham (৩০ এপ্রিল ২০২০)। "1960–1965: When Chuni Goswami & co propelled Mohun Bagan to the zenith of success"। Goal.com। ৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২০।
- ↑ Alper, Tim। "Asian Eye – Indian football still finding its feet :: Total Football Magazine – Premier League, Championship, League One, League Two, Non-League News"। totalfootballmag.com। Total Football Magazine। ১৩ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৫।
- ↑ "The Indian Senior Team at the 1964 Merdeka Cup"। indiafootball.de। IndiaFootball। ২২ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "The Indian Senior Team at the 1965 Merdeka Cup"। indiafootball.de। IndiaFootball। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "The Indian Senior Team at the 1966 Merdeka Cup"। indiafootball.de। IndiaFootball। ১৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ Kapadia, Novy (২৭ মে ২০১২)। "Memorable moments in the Santosh Trophy"। sportskeeda.com। Sportskeeda। ১২ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২১।
- ↑ "16 named for All- Stars"। Gov.sg। The Straits Times। ৩০ আগস্ট ১৯৬৫। ২০ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ King, Ian (১০ জুলাই ২০০৩)। "Sheffield Wednesday and Fulham Tour of Asia 1966"। RSSSF। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "Asian All Stars"। Gov.sg। The Straits Times। ২৬ মে ১৯৬৭। ২০ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ "LIST OF ARJUNA AWARD WINNERS — Football | Ministry of Youth Affairs and Sports"। yas.nic.in। Ministry of Youth Affairs and Sports। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭।
- ↑ "List of Arjuna Awardees (1961–2018)" (পিডিএফ)। Ministry of Youth Affairs and Sports (India)। ১৮ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ Chaudhuri, Arunava (২০০০)। "National Award winning Footballers"। indianfootball.de। IndianFootball। ১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Legendary Jarnail Singh conferred Mohun Bagan Ratna posthumously"। sportskeeda.com। Kolkata: Sportskeeda। Indo-Asian News Service। ২৯ জুলাই ২০১২। ৬ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Mohun Bagan Ratna – The Jewels of Mohun Bagan"। mohunbaganac.com। Mohun Bagan Athletic Club। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-২০।
- ↑ "Mohun Bagan Day celebrated Fan Site of mohun Bagan AC MBC.Com – Premiere Fan site of Mohun Bagan AC" (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-৩০।
- ↑ Ghoshal, Amoy (২৩ নভেম্বর ২০১৬)। "All time Indian XI"। sportskeeda.com। Sportskeeda। ২৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Jarnail Singh
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Morrison, Neil (২০০৮)। "Afghanistan Republic Day Festival Cup (Kabul, Afghanistan): Palmares"। rsssf.com। Rec.Sport.Soccer Statistics Foundation। ২ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২২।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- Kapadia, Novy (২০১৭)। Barefoot to Boots: The Many Lives of Indian Football। Penguin Random House। আইএসবিএন 978-0-143-42641-7।
- Martinez, Dolores; Mukharjiim, Projit B (২০০৯)। Football: From England to the World: The Many Lives of Indian Football। Routledge। আইএসবিএন 978-1-138-88353-6। ২ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Nath, Nirmal (২০১১)। History of Indian Football: Upto 2009–10। Readers Service। আইএসবিএন 9788187891963। ২২ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Dineo, Paul; Mills, James (২০০১)। Soccer in South Asia: Empire, Nation, Diaspora। London, United Kingdom: Frank Cass Publishers। আইএসবিএন 978-0-7146-8170-2। ২৫ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Majumdar, Boria; Bandyopadhyay, Kausik (২০০৬)। A Social History Of Indian Football: Striving To Score। Routledge। আইএসবিএন 9780415348355। ২৯ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- Basu, Jaydeep (২০০৩)। Stories from Indian Football। UBS Publishers' Distributors। আইএসবিএন 9788174764546। ১১ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "Triumphs and Disasters: The Story of Indian Football, 1889—2000." (পিডিএফ)। ১৩ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১১।
- Mukhopadhay, Subir (২০১৮)। সোনায় লেখা ইতিহাসে মোহনবাগান (অনু. Mohun Bagan in the history written in gold)। আইএসবিএন 978-93-850172-0-9।
- Majumdar, Boria, Bandyopadhyay, Kausik (২০০৬)। Goalless: The Story of a Unique Footballing Nation। Penguin India। আইএসবিএন 9780670058747।
- Banerjee, Argha; Basu, Rupak (২০২২)। মোহনবাগান: সবুজ ঘাসের মেরুন গল্প (অনু. Mohun Bagan: Green fields' Maroon stories)। Shalidhan। আইএসবিএন 978-81-954667-0-2।
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Sengupta, Somnath (১০ মে ২০১১)। "India National Football Team: The Tactical Dilemma"। thehardtackle.com। The Hard Tackle। ২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- Rakshit, Rony (২২ নভেম্বর ২০১৬)। "Minerva Academy FC: All You Need To Know"। khelnow.com। Khel Now। ১০ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২১।
- Sengupta, Somnath (১৪ মে ২০১৮)। "Legends of Indian Football : Peter Thangaraj"। thehardtackle.com। Mumbai: The Hard Tackle। ১৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০২২।
- "Still get goosebumps remembering 1962 Asian Games football gold run: Arun Ghosh"। timesofindia.indiatimes.com। The Times of India। PTI। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০। ২১ আগস্ট ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২।
- Bhattacharya, Ayan (১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩)। "বাংলা ভাগের ক্ষত কিভাবে বিষিয়ে দিল মোহনবাগান আর ইস্টবেঙ্গলকে?" [How did the wound of the partition of Bengal poisoned both Mohun Bagan and East Bengal?]। inscript.me। Kolkata: ইনস্ক্রিপ্ট বাংলা নিউজ। ৭ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০২৩।
- "Chuni Goswami: A legend in every sense of the word"। theweek.in। The Week। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮।
- Sengupta, Somnath; Ghosh, Aindrila; Sengupta, Bhaktimoy (২৩ আগস্ট ২০১৩)। ""Lack of Focus on Youth Development Is The Biggest Problem of Indian Football" – Arun Ghosh (Exclusive Interview)"। thehardtackle.com। Kolkata: The Hard Tackle। ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২২।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- জারনাইল সিং at FIFA (ইংরেজি)
- অলিম্পিডিয়ায় জারনাইল সিং (ইংরেজি)
- ফেসবুকে জার্নাইল সিং