জগন্নাথ কলেজ
জগন্নাথ কলেজ (১৮৮৪-২০০৫) ছিল ঢাকায় অবস্থিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।[১][২] দীর্ঘ ১৪৭ বছর শিক্ষা দানের পর ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।[৩][৪] ১৮৬৮ সালে কিশোরীলাল চৌধুরী তার পিতার নামে ঢাকায় জগন্নাথ স্কুল নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন, এবং পরবর্তী সময়ে ১৮৮৪ সালের ৪ জুলাই স্কুলটি জগন্নাথ কলেজে রূপান্তরিত হয়।[৫]
Jagannath College | |
পরবর্তী | জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
সক্রিয় | ৪ জুলাই ১৮৮৪ | –৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৫
প্রতিষ্ঠাতা | কিশোরীলাল রায় চৌধুরী |
অধীক্ষক | ১৭ জন অধ্যক্ষ |
স্থাপিত | ১৮৫৮-১৮৭২: ব্রাহ্ম স্কুল
১৮৭২-১৮৮৪: জগন্নাথ স্কুল ১৮৮৪-২০০৫: জগন্নাথ কলেজ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | আনু. ৪০০ (২০০৫) |
শিক্ষার্থী | আনু. ৩৭,০০০ (২০০৫) |
অবস্থান | , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৫৮-১৯১৯, স্কুল-কলেজ মান
সম্পাদনা১৮৫৮ সালে ঢাকায় ব্রাহ্ম স্কুল নামে একটি ছোট্ট স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়।[৬] ১৮৭২ সালে মানিকগঞ্জের জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরী তার বাবার নামে জগন্নাথ স্কুল নামকরণ করেন।[৭] ১৮৮৪ সালের ৪ জুলাই এটি স্কুল থেকে একটি দ্বিতীয় শ্রেণির উচ্চ মাধ্যমিক কলেজে ও ১৯০৮ সালে প্রথম শ্রেণীর স্নাতক কলেজে রূপান্তরিত হয়।[৮][৯]
১৯০৭ সালের ১ মার্চ একটি দালিলিক পত্রের মাধ্যমে ট্রাস্টি বোর্ডের নিকট কলেজ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিশোরীলাল রায় চৌধুরী, আনন্দচন্দ্র রায় ও রায়চন্দ্র কুমার দত্ত বাহাদুর এই ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন। কিশোরীলালের মৃত্যুর পরে ১৯০৯ সালের ২৪ আগস্ট পুনরায় সম্পাদন করে নতুন দলিল গঠন করে ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠিত হয়। এই ট্রাস্টি বোর্ডে পুরাতন দুইজনের সাথে নতুন সদস্য ছিলেন কুমার রমেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরী, যশোদালাল চৌধুরী ও দীনেশচন্দ্র রায়। এই সময়ে ঢাকার কমিশনার ও নাথান কমিশনের প্রধান রবার্ট নাথানের প্রচেষ্টায় ৮০,০০০ টাকা অনুদান পাওয়া যায়। এই টাকায় কলেজের দোতলা একটি ভবন নির্মাণ করা হয়।
১৯১৯-১৯৬৮, ঢাবি প্রতিষ্ঠা
সম্পাদনা১৯১৯ সালের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সম্ভবনা দেখা দিলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর প্রয়োজনে জগন্নাথ কলেজের শিক্ষার্থীদের স্থানান্তরের প্রয়োজন পরে। তাই বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জগন্নাথ কলেজকে সরকারি সম্পত্তি ঘোষণা দিতে ভারতীয় লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে জগ্ননাথ কলেজ এক্ট (ইংরেজি: Jagannath College Act, Act. No. xvi of 1920) নামে একটি পাস করা হয়। এর ফলে জগন্নাথ কলেজ ট্রাস্ট ভেঙ্গে দিয়ে কলেজ ও এর সম্পত্তি বাংলার গভর্নর এর হাতে ন্যস্ত করা হয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে, মূলত জগন্নাথ কলেজ ও ঢাকা কলেজ এর ডিগ্রি ক্লাসের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্লাস কোনমতে শুরু হয়। তখন জগন্নাথ কলেজ এর ৩য় ও ৪র্থ বর্ষের ৩০৩ জন শিক্ষার্থীদের স্থানান্তর করা হয়। এবং জগন্নাথ কলেজ এর স্নাতক ডিগ্রি মানের শিক্ষক, গ্রন্থাগারের বই পুস্তক ও জার্নাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। কলেজের ডিগ্রি কলেজের সকল শিক্ষার্থী স্থানান্তর হলে জগন্নাথ কলেজ একটি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে পরিণত হয়। জগন্নাথ ইন্টারমিডিয়েট কলেজ নামে কলেজের নতুন নামকরন হয়।
পুরানো ঢাকায় নারী শিক্ষায় প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ১৯৪২ সালে সহশিক্ষা চালু করা হয় কিন্তু ১৯৪৮ সালেই তা বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে ১৯৪৯ সালে আবার এ কলেজে স্নাতক পাঠ্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৩ সালে অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান পুনরায় সহ-শিক্ষা চালু করেন। ১৯৬৮ সালে কলেজটি সরকারি কলেজ হিসেবে স্বীকৃতি পায় কিন্তু এক বছর পরেই সেই স্বীকৃতি হারায়।
১৯৬৮-২০০৩, মুক্তিযুদ্ধ ও আধুনিক কাল
সম্পাদনা১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ জগন্নাথ কলেজে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আক্রমণ চালায়। তখন কলেজের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা এই আক্রমণের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাসে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কলেজের অনেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে (বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে) শহীদ হন।
১৯৮২ সালে স্থানীয় প্রভাবশালীদের প্রভাবে কলেজের আবাসিক ছাত্রাবাসগুলো বেদখল হয়ে যায়।[১০] প্রভাবশালীদের সাথে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রথমে কুমারটুলি ছাত্রাবাস বেদখল হয়ে যায়। ১৯৯২ সালের মধ্যেই ১৪টি ছাত্রাবাসের ১১টি ছাত্রাবাস কর্তৃপক্ষের বেদখল হয়ে যায়।[১১] বাকি তিনটি ছাত্রাবাস থেকে দুইটি ছাত্রাবাস (মাহমুদা স্মৃতি ভবন ও এরশাদ ছাত্রাবাস) ভেঙ্গে মসজিদ ও কলা অনুষদ নির্মাণ করা হয়।[১২]
২০০৫, বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর
সম্পাদনা২০০৫ সালে কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে জাতীয় সংসদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস হয়। ২০০৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এ. কে. এম. সিরাজুল ইসলাম খান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ পান।
শিক্ষা কার্যক্রম
সম্পাদনাজগন্নাথ কলেজে ইংরেজি, দর্শন ও সংস্কৃত বিষয়ে অনার্স এবং ইংরেজিতে এম.এ পড়ানো হতো। এছাড়া আই এ, আই এস সি ও বি এ (পাস) প্রভৃতি ছাড়াও কোর্স চালু ছিলো। ১৯৪৮-১৯৪৯ সালে বি কম এবং বি এ কোর্স পুনরায় চালু হয় কিছু বিষয়ে নৈশ কোর্স চালু হয়। এই সময় নারীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে কলেজ থেকে সহশিক্ষা ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হয়। ১৯৫৯ সালে বি এস সি ক্লাস চালু হয়। বিজ্ঞানের বিষয়সমূহে বিএসসি কোর্স চালুর ফলে শিক্ষার্থী সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।
১৯৬৮ সালে তৎকালীন সরকার জগন্নাথ কলেজেকে সরকারিকরণ করে ইন্টারমিডিয়েট কলেজে রূপান্তরিত করে মহাখালীতে জিন্নাহ কলেজ (বর্তমানে সেটি তিতুমীর কলেজ নামকরণ পেয়েছে) নামকরণ করার প্রচেষ্টা চালায়। কিন্তু ছাত্র-শিক্ষক এবং জনগণের আন্দোলনের মুখে এক বছরের পরেই কলেজকে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়। এরপরে ডিগ্রি ক্লাসগুলি পুনঃস্থাপিত হয়। এ সময় সরকার জগন্নাথ কলেজের সকল শিক্ষককে তৎকালীন বিধি মোতাবেক ২৬ জনকে প্রফেসর হিসেবে এবং ৪৪ জনকে লেকচারার হিসেবে চাকরিতে পুনর্বহাল রাখা হয়।
১৯৭২ সালে কলেজে অনার্স কোর্স ও পরে মাস্টার্স কোর্স খোলা হলে শিক্ষার্থী সংখ্যা আরো দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। ১৯৮২ সালে কলেজের ইন্টারমিডিয়েট ক্লাস বন্ধ করে দেওয়া হয়, শুধু অনার্স ক্লাস চালু থাকে। এছাড়া নৈশ শাখায় বি এ, বি এস সি, বি কম প্রভৃতি কোর্স বহাল থাকে। এরপরে ১৯৯২ সালে নৈশ ১ম পর্ব ও শেষ পর্ব মাস্টার্স কোর্স চালু হয় এবং ডিগ্রি পাস কোর্স বন্ধ করে দেওয়া হয়।
শিক্ষার্থী সংখ্যা
সম্পাদনা১৮৮৪ সালে জগন্নাথ কলেজের শুরুতে ছিলো ৪৮ জন শিক্ষার্থী শুরু হয়। এরপরে বহু সময় পেরিয়ে ২০০২-২০০৩ সালের দিকে শিক্ষার্থী সংখ্যা ছিলো ৩৫ হাজার।[৫] এরপরে ২০০৫ সালে কলেজটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।[৭]
সাল | শিক্ষার্থী সংখ্যা | মন্তব্য |
---|---|---|
১৮৮৪ | ৪৮ জন | |
১৯১০ | ৫০০ জন | |
১৯১৭-১৮ | ৮৪৩ জন | আই.এ ক্লাসে ৫৪০, অনার্স ক্লাসে ৩০৩ |
জুলাই ১৯৩৬ | ৭৩৭ জন | |
সেপ্টেম্বর ১৯৩৬ | ৮৩২ জন | |
জুলাই ১৯৪৭ | ১৭০০ জন | |
১৯৬৪ | ৪৫০০ জন | বি.এস.সি ক্লাসের শিক্ষার্থী সংখ্যাসহ |
১৯৯২ | ২৫,০০০ জন | |
২০০২ | ৩৫,০০০ জন | |
২০০৫ | ৩৭,০০০+ জন | ২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয় |
প্রশাসন
সম্পাদনাজগ্ননাথ কলেজের প্রথম পরিচালনা কমিটির সদস্য ছিলেন:
- টি. এমারসন, (কমিশনার, ঢাকা ডিভিশন) পদাধিকার বলে সভাপতি
- রাসবিহারী বোস (ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ)
- নওয়াব খাজা মোহাম্মদ ইউসুফ খান বাহাদুর
- খান বাহাদুর খাজা মোহাম্মদ আজম খান
- শরৎচন্দ্র চক্রবর্তী
- রেবতীমোহন দাস
- পি.কে বোস, বার-এট-ল
- ধীরেন্দ্র চন্দ্র রায়।
অধ্যক্ষের তালিকা
সম্পাদনাজগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন মোট ১৭ জন ব্যক্তি। এদের মধ্যে রায় বাহাদুর সত্যেন্দ্রনাথ ভদ্র সবচেয়ে দীর্ঘসময় ২০ বছর যাবত এই দায়িত্ব পালন করেছেন।
- শ্রীকুঞ্জ লাল নাগ (১৮৮৪-১৮৯৫)
- বৈকুণ্ঠ কিশোর চক্রবর্তী (১৮৯৫-১৯০২)
- হেরম্ব চন্দ্র মৈত্রেয় (১৯০২-১৯০৪)
- রায় বাহাদুর ললিত মোহন চ্যাটার্জি (১৯০৪-১৯২১)
- রায় বাহাদুর সত্যেন্দ্রনাথ ভদ্র (১৯২১-১৯৪১)
- শৈলেন্দ্র নাথ ঘোষ (১৯৪১-১৯৪৭)
- যোগেশচন্দ্র ঘোষ (১৯৪৭-১৯৪৮)
- খান বাহাদুর আব্দুর রহমান খান (১৯৪৮-১৯৫৩)
- ড. এনামুল হক (১৯৫৩-১৯৫৪)
- ড. সুরত আলী খান (১৯৫৪-৫৫)
- খান বাহাদুর আব্দুর রহমান খান (১৯৫৫-৫৬)
- শেখ শারাফুদ্দিন (১৯৫৬-১৯৬৩)
- সাইদুর রহমান (১৯৬৩-১৯৬৭)
- মোঃ ইরশাদুল্লাহ (১৯৬৭-১৯৭০)
- আ ন ম বজলুর রহমান (১৯৭২-১৯৮২)
- ড আশরাফ সিদ্দিকী (১৯৮২-১৯৮৪)
- ড কিউ এ টি এম হাবিবুর রহমান (১৯৯০-১৯৯৪)
শিক্ষক-কর্মকর্তা
সম্পাদনাজগন্নাথ কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩৫ সালের ২০ মার্চ। সন্তোষের মহারাজা মন্মথ রায় চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। ১৯৮৫ সালের দিকে কলেজের দিবা শাখায় ১৬০ জন এবং নৈশ শাখায় ১৪১ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা ছিলো। ১৯৯২ সালে ৩৮০ জন শিক্ষক ও ১২ জন ডেমনস্ট্রেটরও ছিলো।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ঐতিহ্য ও গৌরবের জগন্নাথ ১৬৪ বছরে"। Newsbangla24। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ "১৬২ বছর ধরে জ্ঞান প্রদীপের ভূমিকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান এখন অনেক উঁচুতে"। আজকের পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ "স্মৃতি-বিস্মৃতির জগন্নাথ কলেজ (Smriti-Bismritir Jogonnath College) a book written by Other and published by Mowla Brothers - books.com.bd"। books.com.bd। ২০২২-১২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ ক খ "জগন্নাথ কলেজ - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৮।
- ↑ আশিকুজ্জামান। "১৬ পেরোল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইতিহাস শুরু ১৮৫৮ থেকে"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ১৪০, আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৭৯৫৫-১৩৫-৬
- ↑ "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ https://www.risingbd.com। "জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর জন্ম ইতিহাস"। Risingbd Online Bangla News Portal (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ "১৬৩ বছরের ঐতিহ্য হারিয়েই যাবে?"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "কারাগারের জায়গায় হলের দাবি জগন্নাথ শিক্ষার্থীদের"। বিবিসি বাংলা। ২০১৬-০৮-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।
- ↑ "ব্রাহ্ম স্কুল থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়"। www.shomoyeralo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯।