চিত্তুর জেলা
চিত্তুর জেলা (তেলুগু: చిత్తూరు జిల్లా, প্রতিবর্ণী. চিত্তূরু জিল্লা) ( ) হল ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের রায়ালসীমা অঞ্চলের একটি জেলা। এই জেলার সদর শহর চিত্তুর। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, এই জেলার জনসংখ্যা ৪,১৭০,৪৬৮।[৩] চিত্তুর জেলায় অনেকগুলি বিখ্যাত মন্দির রয়েছে। এগুলির মধ্যে তিরুপতি, কানিপকম ও শ্রীকালহস্তী মন্দির উল্লেখযোগ্য। অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের সর্বদক্ষিণে পইনি নদী উপত্যকায় ৪ নং জাতীয় সড়কের চেন্নাই-বেঙ্গালুরু শাখায় এই জেলা অবস্থিত। চিত্তুর জেলা আম, খাদ্যশস্য, আখ ও মটরশুঁটির অন্যতম প্রধান বাজার।
চিত্তুর জেলা చిత్తూరు జిల్లా | |
---|---|
জেলা | |
স্থানাঙ্ক: ১৮°২৫′ উত্তর ৮৪°০১′ পূর্ব / ১৮.৪১৭° উত্তর ৮৪.০১৭° পূর্ব | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | অন্ধ্রপ্রদেশ |
অঞ্চল | রায়ালসীমা |
আয়তন | |
• মোট | ১৫,৩৫৯ বর্গকিমি (৫,৯৩০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৪১,৭০,৪৬৮[১] |
ভাষা | |
• সরকারি | তেলুগু |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | ISO 3166-2:IN |
সদর | চিত্তুর |
লিঙ্গানুপাত | পুং-৫০%/স্ত্রী-৪০% ♂/♀ |
সাক্ষরতার হার | ৭২.৯৬% |
লোকসভা আসন | ২ |
বিধানসভা আসন | ১৪ |
নামকরণ
সম্পাদনাচিত্তুর জেলার নাম এই জেলার সদর শহর চিত্তুরের নাম থেকে এসেছে।[৪]
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯১১ সালের ১ এপ্রিল তদনীন্তন মাদ্রাজ রাজ্যের উত্তর আরকট জেলার চিত্তুর, পালামানেরু, চন্দ্রগিরি এবং কাডাপা থেকে মদনপল্লী, বয়ালপদু এবং স্থানীয় জমিদারিগুলি থেকে পুঙ্গানুর, শ্রীকালহস্তী, করবেতিনগর অঞ্চলগুলিকে একত্রিত করে চিত্তুর জেলা গঠন করা হয়। পরে ১৯৬০ সালের ১ এপ্রিল মা. পো. সি. প্রমুখ নেতৃবর্গের দাবি মেনে চিত্তুর জেলার ৩১৯টি গ্রাম তামিলনাড়ু রাজ্যের কাঞ্চীপুরম জেলা ও তিরুবল্লুর জেলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
তিরুপতির শহরতলি অঞ্চলে অবস্থিত চন্দ্রগিরি ছিল বিজয়নগর সাম্রাজ্যের চতুর্থ রাজধানী।
ভূগোল
সম্পাদনাচিত্তুর জেলা অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের রায়ালসীমা অঞ্চলের অংশ।[৫] এই জেলার আয়তন ১৫,৩৫৯ বর্গকিলোমিটার (৫,৯৩০ মা২)।[৬][৭] চিত্তুর জেলার উত্তরপশ্চিমে অনন্তপুর জেলা, উত্তরে কাডাপা জেলা, উত্তরপূর্বে নেল্লোর জেলা এবং দক্ষিণ দিকে তামিলনাড়ু রাজ্যের কৃষ্ণগিরি জেলা, ভেল্লোর জেলা ও তিরুবল্লুর জেলা এবং পশ্চিম দিকে কর্ণাটক রাজ্যের কোলার জেলা অবস্থিত। চিত্তুর জেলা অন্ধ্রপ্রদেশের সর্বদক্ষিণে ১২°৩৭′ - ১৪°৮′ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৭৮°৩′ - ৭৯°৫৫′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। এই জেলার ৩০% অঞ্চল অরণ্যাবৃত।[৮] চিত্তুর শহরের চারপাশে আম ও তেঁতুল গাছের বন দেখা যায়। পশুপালন এই জেলার অধিবাসীদের অন্যতম পেশা। এই জেলার মাটির ৫৭% লাল দো-আঁশ মাটি, ৩৪% লাল বেলে মাটি এবং বাকি ৯% কালো দো-আঁশ মাটি, কালো বেলে ও লাল মাটি। [৮] চিত্তুর শহরটি চেন্নাই থেকে ১৬০ কিলোমিটার, বেঙ্গালুরু থেকে ১৮০ কিলোমিটার এবং হাদ্রাবাদ থেকে ৫৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
নদনদী
সম্পাদনাচিত্তুর জেলার গুরুত্বপূর্ণ নদীগুলি হল পোন্নাই ও স্বর্ণমুখী। এই নদীদুটির উৎস পূর্বঘাট পর্বতমালা। অন্যান্য নদনদীগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কুশস্থলী, বীমা, বহুদা, পিঞ্চা, কল্যাণী, আরানিয়ার ও পেদ্দেরু। এই নদীগুলিতে সারা বছর জল থাকে না। জেলার প্রধান নদীগুলির মধ্যে স্বর্ণমুখী, কলঙ্গী, পাপঘ্নী, কৌণ্ডিণ্য, পেলেরু, অরণি, পিঞ্চচা, চেয়েরু, নীভা ও কুশস্থলীর নাম করা যায়।
জলবায়ু
সম্পাদনাচিত্তুর জেলার পশ্চিমাঞ্চলের পুঙ্গানুর, মদনপল্লী ও হর্সলে পর্বত অঞ্চলের তাপমাত্রা জেলার পূর্বাঞ্চলের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম। এর কারণ হল, জেলার পশ্চিমাঞ্চলের উচ্চতা পূর্বাঞ্চলের তুলনায় বেশি। পূর্বাঞ্চলে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা ৪৬° সেন্টিগ্রেড স্পর্শ করে। অন্যদিকে এই সময় পশ্চিমাঞ্চলের তাপমাত্রা ৩৬° থেকে ৩৮° সেন্টিগ্রেডের মধ্যে থেকে। একই ভাবে শীতকালে পশ্চিমাঞ্চলে তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত কম থাকে। শীতকালে এই অঞ্চলের তাপমাত্রা থাকে ১২° থেকে ১৪° সেন্টিগ্রেড এবং পূর্বাঞ্চলের তাপমাত্রা থাকে ১৬° থেকে ১৮° সেন্টিগ্রেড।[৯]
চিত্তুর জেলার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৯১৮.১ মিলিমিটার। দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু ও উত্তরপূর্ব মৌসুমি বায়ু এই জেলায় বৃষ্টিপাতের প্রধান উৎস। দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এই জেলায় গড়ে ৪৩৮.০ মিলিমিটার (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) এবং উত্তরপূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এখানে গড়ে ৩৯৬.০ মিলিমিটার (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) বৃষ্টিপাত হয়। ২০০২ ও ২০০৩ সালে এই জেলায় যথাক্রমে গড়ে ৯৮৪.২ মিলিমিটার ও ৯৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল।[১০]
জনপরিসংখ্যান
সম্পাদনা২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, চিত্তুর জেলার জনসংখ্যা ৪,১৭০,৪৬৮।[১১][১২][১৩] জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ৪৭তম।[১১] এই জেলার জনঘনত্ব ২৭৫ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৭১০ জন/বর্গমাইল)।[১১] ২০০১-২০১১ দশকে এই জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১১.৩৩%।[১১] চিত্তুরের লিঙ্গানুপাতের পার প্রতি ১০০০ পুরুষে ১০০২ জন মহিলা[১১] এবং সাক্ষরতার হার ৭২.৩৬%।[১১]
২০০৭-২০০৮ সালে ইন্টারন্যাশানাল ইনস্টিটিউট ফর পপুলেশন সায়েন্সেস এই জেলার ৩৮টি গ্রামের ১০১০ জন গৃহস্থের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে।[১৪] এই সাক্ষাৎকার থেকে জানা যায়, ৯২.৭% বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ আছে, ৯৯.৬% বাড়িতে পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা আছে, এবং ৫৩.৮% বাড়িই পাকা বাড়ি।[১৪] এই জেল্র ২৯.৩% বালিকার বিবাহ হয়ে যায় বিবাহযোগ্য বয়সে (১৮ বছর বয়স) পৌঁছানোর আগেই।[১৫] ৮৮.২% ব্যক্তির একটি বিপিএল রেশন কার্ড আছে।[১৪]
তেলুগু এই জেলার স্থানীয় তথা সরকারি ভাষা। তামিলনাড়ু রাজ্যের নিকটবর্তী হওয়ায় তামিল ভাষাও এই জেলায় চলে। জেলার ৩০% জনসংখ্যার মাতৃভাষা তামিল।[১৬][১৭] জেলার পশ্চিম দিকে কর্ণাটক-সীমান্তবর্তী অঞ্চলে প্রচুর কন্নড়-ভাষীও বাস করেন।
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাচিত্তুর জেলায় ৩টি রাজস্ব বিভাগ আছে। এগুলি হল: চিত্তুর, তিরুপতি ও মদনপল্লী।[১৮] প্রতিটি রাজস্ব বিভাগ আবার মণ্ডলে বিভক্ত। এই জেলায় মোট ৬৬টি মণ্ডল রয়েছে।[১৯] চিত্তুর জেলায় দুটি পৌরসংস্থা আছে। এগুলি হল: চিত্তুর ও তিরুপতি। এছাড়া এই জেলায় ৬টি পুরসভাও আছে। এগুলি হল: মদনপল্লী, পুঙ্গানুর, পালামনের, নাগরী, শ্রীকালহস্তী ও পুত্তুর।[২০]
- বি. কোতাকোটা
- বাইরেড্ডিপল্লী
- বঙ্গারুপালেম
- বুচিনাইডু খন্ডরিগা
- চন্দ্রগিরি
- চিন্নাগোট্টিগোল্লু
- চিত্তুর
- চৌদেপল্লী
- গঙ্গাধর নেল্লোর
- গঙ্গাবরম
- গুডিপালা
- গুডুপল্লী
- গুররামকোন্ডা
- ইরালা
- কে ভি বি পুরম
- কলাকডা
- কালিকিরি
- কম্ভমবরিপল্লী
- করবেতিনগর
- কুপ্পম
- কুরাবালাকোটা
- মদনপল্লী
- মূলকালচেরুভু
- নাগলপুরম
- নাগরী
- নারায়ণবনম্
- নিমমনপল্লী
- নিন্দ্রা
- পাকালা
- পালামানের
- পালসমুদ্রম্
- পেদ্দামন্দ্যম্
- পেদ্দাপঞ্জনি
- পেদ্দাতিপ্পাসমুদ্রম্
- পেনুমুরু
- পিলেরু
- পিৎচাতুর
- পুলিচেরলা
- পুঙ্গানুর
- পুতালাপত্তু
- পুত্তুর
- রামচন্দ্রপুরম
- রামকুপ্পম্
- রামসমুদ্রম্
- রেনিগুন্টা
- রোমপিচেরলা
- শান্তিপুরম্
- সত্যবেদু
- সোদাম
- সোমালা
- শ্রীকালহস্তী
- শ্রীরঙ্গরাজপুরম্
- তাম্বল্লপল্লী
- তবনমপল্লী
- তোট্টামবেদু
- তিরুপতি (গ্রামীণ)
- তিরুপতি (নগর)
- বদমালাপেটা
- বাল্মীকিপুরম্
- বরদাইয়াহপালেম
- বেদুরুকুপ্পম্
- বেঙ্কটগিরিকোটা
- বিজয়পুরম্
- যদমারি
- যেরপেদু
- যেররাবরপালেম
রাজনীতি
সম্পাদনাঅন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার ১৪টি কেন্দ্র চিত্তুর জেলায় অবস্থিত।[২১]
অর্থনীতি
সম্পাদনা২০০৬ সালে ভারত সরকার দেশের ২৫০টি সর্বাধিক অনগ্রসর জেলার তালিকায় চিত্তুর জেলার নাম নথিভুক্ত করে।[২২] অন্ধ্রপ্রদেশের যে ১৩টি জেলা অনগ্রসর অঞ্চল অনুদান তহবিল কর্মসূচির অধীনে অনুদান পায়, চিত্তুর জেলা তার মধ্যে অন্যতম।[২২]
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- চিত্তুর ভি. নাগাইয়া, চলচ্চিত্র অভিনেতা
- জিড্ডু কৃষ্ণমূর্তি, দার্শনিক
- মদভূষি অনন্তশয়নম আয়াঙ্গার, লোকসভার প্রথম উপাধ্যক্ষ ও দ্বিতীয় অধ্যক্ষ
- মধুরান্তকম রাজারাম, লেখক, সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার বিজয়ী
- মুমতাজ আলি, দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ
- মোহন বাবু, চলচ্চিত্র অভিনেতা
- নারা চন্দ্রবাবু নাইডু, অন্ধ্রপ্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী
- এন. কিরণকুমার রেড্ডি, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- সিকে জয়চন্দ্র রেড্ডি, রাজনীতিবিদ
- গলি মুদ্দু কৃষ্ণামা নাইডু, রাজনীতিবিদ
- পি. চিন্নাম্মা রেড্ডি, রাজনীতিবিদ
- প্রতাপ সি. রেড্ডি, অ্যাপোলো হসপিটালসের প্রতিষ্ঠাতা
- রামচন্দ্র নাইডু গাল্লা, অমর রাজা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রুজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান
- রাজ রেড্ডি, কম্পিউটার বিজ্ঞানী, টুরিং পুরস্কার বিজয়ী
- স্যার সি. আর. রেড্ডি, শিক্ষাবিদ, অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও উপাচার্য
- ড. এস বেঙ্কট মোহন, পরিবেশ বাস্তুকার (এসভিইউসিই), ২০১৪ সালের শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার বিজয়ী।
শিক্ষা
সম্পাদনাতিরুপতিতে একাধিক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। শ্রীবেঙ্কটেশ্বর বিশ্ববিদ্যালয়, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রথম মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় শ্রীপদ্মাবতী মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ম্, রাষ্ট্রীয় সংস্কৃত বিদ্যাপীঠ তিরুপতি শহরে অবস্থিত। এছাড়াও তিরুপতি নগর অঞ্চলে অনেক কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কুপ্পমে দ্রাবিড়ীয় বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত।[২৩] চিত্তুর জেলায় ন্যাশানাল অ্যাটমোস্ফেরিক রিসার্চ ল্যাবোরেটরি অবস্থিত। এটি মহাকাশ মন্ত্রকের অধীনস্থ। এখানে বায়ুমণ্ডল ও মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে মৌলিক ও ফলিত গবেষণা চলে।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Chittoor district profile"। Andhra Pradesh State Portal। ১৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "District - Chittoor"। Andhra Pradesh Online Portal। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Census of India 2011" (পিডিএফ)। http://censusindia.gov.in।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ Biju, [editor], M.R. (২০০৯)। Democratic political process। New Delhi, India: Mittal Publications। পৃষ্ঠা 235। আইএসবিএন 978-81-8324-237-0। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "The District Of Seven Hills - Tirumala"। ২১ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Andhra Pradesh: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1111–1112। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7।
- ↑ "Island Directory Tables: Islands by Land Area"। United Nations Environment Program। ১৯৯৮-০২-১৮। ২০১৮-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-১১।
Nordaustlandet 14,467
- ↑ ক খ "National Informatics Center, Chittoor"। Chittoor.nic.in। ২০০৫-০৬-২৮। ২০১২-০৫-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১২।
- ↑ "Chittoor district"। Atmachittoor.com। ২০১২-০৪-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-০৪।
- ↑ "Irrigation"। Irrigation.cgg.gov.in। ২০০৮-০৮-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-০৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
- ↑ US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। ২০১১-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০১।
Lebanon 4,143,101 July 2011 est.
line feed character in|উক্তি=
at position 8 (সাহায্য) - ↑ "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। ২০১১-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-৩০।
Kentucky 4,339,367
line feed character in|উক্তি=
at position 9 (সাহায্য) - ↑ ক খ গ "District Level Household and Facility Survey (DLHS-3), 2007-08: India. Andhra Prades" (পিডিএফ)। International Institute for Population Sciences and Ministry of Health and Family Welfare। ২০১০। ২০১২-০৪-১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৩।
- ↑ "How Do I? : Obtain Marriage Certificate"। National Portal Content Management Team, National Informatics Centre। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১০-০৩।
To be eligible for marriage, the minimum age limit is 21 for males and 18 for females.
- ↑ "Languages of Andhra Pradesh"। India Network Foundation, Inc.। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৫।
- ↑ "War against smugglers, not Tamils: Minister"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৫।
- ↑ "Industrial Profile - Chittoor District" (পিডিএফ)। Commissionerate of Industries - Government of Andhra Pradesh। পৃষ্ঠা 4। ২১ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৫।
- ↑ "Mandals in Chittoor district"। AP State Portal। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৪।
- ↑ "Municipalities of Andhra Pradesh"। C&DMA Web Site of Government of Andhra Pradesh। Commissioner & Director of Municipal Administration। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "District-wise Assembly-Constituencies in Andhra Pradesh"। Ceoandhra.nic.in। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-০৪।
- ↑ ক খ Ministry of Panchayati Raj (সেপ্টেম্বর ৮, ২০০৯)। "A Note on the Backward Regions Grant Fund Programme" (পিডিএফ)। National Institute of Rural Development। ৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১।
- ↑ "Dravidian University Kuppam"। grotal.com।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাটেমপ্লেট:Chittoor district topics টেমপ্লেট:Cities and towns in Chittoor district