চাঁদের পাহাড় (অনুমোদিত কাজসমূহ)

উপন্যাসের ভিত্তিতে সম্পাদিত

চাঁদের পাহাড় হল ভারতের বাংলা ভাষায় উপন্যাস, কমিক্স ও একটি চলচ্চিত্রের উপড়ে অনুমোদিত কাজ।যেটি ১৯৩৭[১] সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি বাংলা রোমাঞ্চকর উপন্যাস।১৯৩৭ সালে গ্রন্থাকারে বের হওয়া এই উপন্যাসটি শঙ্কর নামক ভারতবর্ষের সাধারণ এক তরুণের আফ্রিকা মহাদেশ জয় করার কাহিনী। [২] ইংরাজি ভাষায় উপন্যাসটি মাউন্টেন অফ দ্য মুন নামে পরিচিত। চাঁদের পাহাড় উপন্যাসটি মাউন্টেন অফ দ্য মুন নামে একটি গ্রাফ্রিক্স উপন্যাস ও ২০১৩ সালে চাঁদের পাহাড় নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়।এই চলচ্চিত্রে সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন একটি চলচ্চিত্র আমাজন অভিজান ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। নতুন এই গল্পটি লিখেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়

চাঁদের পাহাড়
চাঁদের পাহাড় উপন্যাসের প্রচ্ছেদ
স্রষ্টাবিভূতিভূষন বন্দ্যোপাধ্যায়
মূল কর্মচাঁদের পাহাড়
মুদ্রণ প্রকাশনা
উপন্যাসচাঁদের পাহাড় (উপন্যাস)
কমিকমাউন্টেন অফ দ্য মুন
চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন
চলচ্চিত্রচাঁদের পাহাড় (চলচ্চিত্র)
আমাজন অভিজান
অডিও
রেডিও অনুষ্ঠানচাঁদের পাহাড় (সানডে সাসপেন্স)
বিবিধ
নির্মান ব্যয় ১৫ কোটি (US$ ১.৮৩ মিলিয়ন) (প্রথম পর্ব)
 ২০ কোটি (US$ ২.৪৪ মিলিয়ন) (দ্বিতীয় পর্ব)
আয় ১৬.৫৩ কোটি (US$ ২.০২ মিলিয়ন) (প্রথম পর্ব)
₹৪৮.৬৩ কোটি (দ্বিতীয় পর্ব)

উপন্যাস (১৯৩৭) সম্পাদনা

গ্রাফিক্স উপন্যাস (২০১৪) সম্পাদনা

চলচ্চিত্র সম্পাদনা

চাঁদের পাহাড় সম্পাদনা

চাঁদের পাহাড় (ইংরেজি ভাষায়: Chander Pahar বা Mountain of the Moon), হল কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় টলিউডের সর্বোচ্চ বাজেটের এই চলচ্চিত্রটি। দেব এই চলচ্চিত্রের মুখ্য ভূমিকায় (শঙ্কর) আছেন। শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস এই চলচ্চিত্রের প্রযোজনা করেছে।

আমাজন অভিযান সম্পাদনা

আমাজন অভিজান ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। এটি পুর্বে মুক্তি পাওয়া বাংলা ছবি চাঁদের পাহাড়ের সঙ্গে মিল রেখে এর দ্বিতীয় পর্ব হিসাবে নির্মিত। ছবিটিতে মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন অভিনেতা দেব

এই ছবিটি নির্মাণ হচ্ছে সোনার খনির খোঁজ নিয়ে। এখানে শঙ্কর (দেব) চাঁদের পাহাড় এর অভিযান শেষ করে তার ভ্রমণের ও ছুটে বেরানোর নেশায় আমাজনের সোনার খনির উদ্দেশে জাহাজ নিয়ে পাড়ি দেয় ব্রাজিলে; সঙ্গে থাকে তার দুই সহযাত্রী (ডেভিড জেমস ও স্বেতলেনা)। এরপর শঙ্কর বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও আমাজনের ভয়ঙ্কর জীবজন্তু ও বিপদ থেকে বেঁচে ডোরাডোর সোনার খনি আবিষ্কার করে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. সৌমিত্র শেখর (২০১২)। "বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণ"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  2. Sunīlakumāra Caṭṭopādhyāẏa (১ জানুয়ারি ১৯৯৪)। Bibhutibhushan Bandopadhyaya। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 17–। আইএসবিএন 978-81-7201-578-7। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১২