ঘূর্ণিঝড় আকাশ (জেটিডাবলুসি): ০১বি, ঘূর্ণিঝড় আকাশ নামেও পরিচিত) ছিল ২০০৭ সালের সর্বপ্রথম নামকৃত উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের গ্রীষ্মপ্রধান ঘূর্ণিঝড়। এই ঘূর্ণিঝড়টি ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (IMD) এবং যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা কেন্দ্র (JTWC) কর্তৃক সতর্কতা প্রাপ্ত যা ১২ মে তারিখে বঙ্গোপসাগর-এর একটি খারাপ আবহাওয়ার এলাকা থেকে সৃষ্টি হয়েছিলেন এবং ধীরে ধীরে এটি উত্তর দিকে সরে যায়। ভুমির দিকে অগ্রসর হতে হতে এটি একটি চোখ এ পরিনত হয় এবং ৩ মিনিটে ৮৫ কিমি/ঘণ্টা (৫০ কিমি/ঘণ্টা) গতিবেগ অর্জন করে এবং প্রায় ১১৫ কিমি (৭০ কিমি) গতিবেগে বাংলাদেশের দক্ষিণের চট্টগ্রামে আঘাত করে । ১৫ মে তারিখে থেমে যাওয়ার পূর্বে ঘূর্ণিঝড় আকাশ ভুমিতে খুব দ্রুত দুর্বল হয়ে পরে।

ঘূর্ণিঝড় আকাশ
ঘূর্ণিঝড় (আইএমডি স্কেল)
শ্রেণী ১ (স্যাফির-সিম্পসন স্কেল)
১৪ মে তারিখের ঘূর্ণিঝড় আকাশের অ্যাকুয়া মডিস চিত্র
গঠনমে ১২ , ২০০৭
বিলুপ্তিমে ১৫, ২০০৭
সর্বোচ্চ গতি৩-মিনিট স্থিতি: ৮৫ কিমি/ঘণ্টা (৫০ mph)
১-মিনিট স্থিতি: ১২০ কিমি/ঘণ্টা (৭৫ mph)
সর্বনিম্ন চাপ৯৮৮ hPa (mbar); ২৯.১৮ inHg
হতাহতসরাসরি ১৪ জন
ক্ষয়ক্ষতি$988 মিলিয়ন (2007 $)
প্রভাবিত অঞ্চলআন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, নিকোবার দ্বীপপুঞ্জ, বাংলাদেশ , বার্মা
২০০৭ উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড় মৌসুম অংশ

ঘূর্ণিঝড়টি প্রথমদিকে আন্দামান এবং নিকোবার দ্বীপপুঞ্জর উপর খুবই ভারি বৃষ্টি বয়ে নিয়ে আসে। বাংলাদেশে আঘাত করার সময় ঘূর্ণিঝড় আকাশ মধ্যম ধরনের উত্তাল ঢেউ তৈরি করে সাথে ছিল তীব্র বাতাস এবং ভারি বৃষ্টি। ঘূর্ণিঝড়ের করনে ডজনখানেক নৌকা হারিয়ে যায়, নিহত হয় ৩ জন মাঝি এবং আরও ৫০ জন নিখোঁজ ছিল । তীরের কাছা কাছি থাকা হাজারো বাড়ি ঢেউ এর কারণে সৃষ্ট জোয়ারে ভেসে যায়। বার্মাতে এই ঝড়ের কারণে সৃষ্ট ঢেউ তীর ভাসিয়ে দেয় । এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সার্বিক ভাবে ১৪ জন মারা যায় এবং আর্থিক ক্ষতি হয় প্রায় US$৯৮২ মিলিয়ন।

আবহাওয়ার ইতিহাস সম্পাদনা

 
সাফির-সিম্পসন স্কেল অনুযায়ী, মানচিত্রে ঝড়টির পথ ও তীব্রতা দেখানো হয়েছে।
মানচিত্রের ব্যাখ্যা
     গ্রীষ্মমন্ডলীয় নিম্নচাপ (≤৩৮ মা/ঘ, ≤৬২ কিমি/ঘ)
     গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় (৩৯–৭৩ মা/ঘ, ৬৩–১১৮ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ১ (৭৪–৯৫ মা/ঘ, ১১৯–১৫৩ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ২ (৯৬–১১০ মা/ঘ, ১৫৪–১৭৭ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৩ (১১১–১২৯ মা/ঘ, ১৭৮–২০৮ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৪ (১৩০–১৫৬ মা/ঘ, ২০৯–২৫১ কিমি/ঘ)
     শ্রেণি ৫ (≥১৫৭ মা/ঘ, ≥২৫২ কিমি/ঘ)
     অজানা
ঝড়ের ধরন
  অক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়, ছোট নিম্নচাপ, গ্রীষ্মমন্ডলীয় গোলযোগ বা মৌসুমী নিম্নচাপ
 
তৈরি হওয়ার কিছুখন পর গ্রীষ্মমণ্ডলীও ঘূর্ণিঝড় ০১বি (আকাশ) এর চিত্র।

মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ তৈরি হতে থাকে। মে মাসের ১১ তারিখে একটি পরিবহন এলাকা তৈরি হয় এবং পরেরদিন ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (IMD) একে একটি নিম্নচাপ বলে আখ্যায়িত করে।[১] এটি উত্তরদিকে সরে যেতে থাকে ,[২] এবং প্রথমদিকের মধ্যম বাতাস এই গভীর পরিবহনকে ঘূর্ণনের নিম্ন স্তরে সংকুচিত করে।[৩] ধীরে ধীরে, পূর্ব অর্ধচক্রে বাকানো চরিত্রের উন্নতি হতে থাকে, এবং কম বাতাস নিয়ে প্রক্রিয়াটি আরও উন্নতি লাভ করে। [৪] মে মাসের ১৩ তারিখে, বাতাস উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণে চাপ নেমে যায় ১০০০মি  বার এ। অনুকূল পরিবেশ পেয়ে প্রক্রিয়াটির মাঝে একটি বিপরীত ঘূর্ণির উন্নতি ঘটে , যেখানে একটি মধ্যঅক্ষাংশ নালা উত্তরপূরবীও ভারতের উপর বহিঃপ্রবাহ তৈরি করে ।মে মাসের ১৩ তারিখে নিম্ন চক্রের এলাকায় পরিবহন সংকুচিত হতে থাকে,[৫] এবং খুব ভালো বাকানো চরিত্রের সাথে কেন্দ্রীয় ঘন মেঘাচ্ছন্ন চক্রের কেন্দ্রের উপর অবস্থান করছিল ইয়াঙ্গুন, বার্মা থেকে ৫৪৫ কিমি (৩৪০ মাইল) পশ্চিম- উত্তরপশ্চিমে যখন [৬] যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা কেন্দ্র (JTWC) ১১২১ ইউ টি সি তে একে নাম দেয় গ্রীষ্মমণ্ডলীও ঘূর্ণিঝড় ০১বি। প্রথম উন্নিত করানোর পর,ঘূর্ণিঝড়টি মধ্যম মাত্রার রিজ তৈরির কারণে উত্তর দিকে ঘুরে যায়।[৬] ১৪ মে এর শুরুতে IMD প্রক্রিয়াটিকে অতি নিম্ন চাপ অবস্থাতে উন্নিত করে[৭] এবং ৬ ঘণ্টা পর যখন ৩-মিনিটে ৪০ এম পি এইচ (৬৫ কিমি/ঘণ্টা) গতিবেগ অর্জন করে তখন একে ঘূর্ণিঝড় আকাশ নামকরণ করে.[৮] যখন ঝড়টি ভুমির দিকে অগ্রসর হতে থাকে তখন ঘূর্ণিঝড় আকাশ নিম্ন চক্রে প্যাঁচানো গভীর পরিবহনের মাধ্যমে[৯] একটি চোখ তৈরি করতে শুরু করে এবং মে ১৪ তারিখের ১৮০০ ইউ টি সি তে JTWC বায়ু প্রবাহের গতি ধারণা করে ১-মিনিটে ১২০ কিমি/ঘণ্টা (৭৫ এম পি এইচ).[১০]। দাপ্তরিক ভাবে, আকাশ সরবোচ্চ ৩-মিনিটে ৮৫ কিমি/এইচ (৫০ এম পি এইচ) গতিবেগ অর্জন করে এবং সর্বনিম্ন কেন্দ্রীয় চাপ পরিমাপ করা হয় ৯৮৮ এইচ পাস। [১১] বার্মার আবহবিদরা আরও ধারণা করেন যে ঘূর্ণিঝড় আকাশের গতি সীমা হচ্ছে ১৬০ কিমি/এইচ (১০০ এম পি এইচ).[১২] এটি মধ্য অক্ষাংশের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে অতিরিক্ত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় হতে শুরু করে.[১০] সর্বোচ্চ গতিবেগে পৌঁছানোর কিছুক্ষণ পর, ঘূর্ণিঝড় আকাশ প্রায় ১১৫ কিমি (৭০ মাইল) বেগে চট্টগ্রামের দক্ষিণে ভুমিতে আঘাত করে । ঝড়টি ভেতরে আসার সাথে সাথে দুর্বল হতে শুরু করে,[১৩] এবং ১৫ মে এর শুরুতে IMD এর সমাপ্তির ঘোষণা দেয়।[১৩][১৪] নামটি ভারত কর্তৃক প্রদত্ত, হিন্দি ভাষাতে আসমান অর্থ আকাশ।

প্রস্তুতি সম্পাদনা

প্রতিদিনের আবহ বার্তায়,সাগর অশান্ত থাকার কারণে ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ আন্দামান এবং নিকোবার দ্বীপপুঞ্জর মাঝিদের সতর্ক করে দেয় যেন তারা গভীর সমুদ্রে না যায় । [২] বাংলাদেশের তীরে ধাবিত হওয়ার পর,শাহ্‌ আমানত বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা সকল ধরনের বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়। অতিরিক্তভাবে চট্টগ্রাম বন্দরের কর্মকর্তারা কার্গো জাহাজ রক্ষা করার কাজ করে,[১৫] এবং ১৯ ঘণ্টার জন্য বন্ধ করে দেয় হয় ।[১৬][১৭] ঘূর্ণিঝড় আকাশের প্রস্তুতির জন্য, কর্মকর্তারা দ্বীপের আবাসিক মানুষদের সরে যেতে বলে,[১৫] প্রায় ৮০,০০০ জন জরুরী আশ্রয়ের জন্য যান। [১৬] প্রায় ৪০,০০০ রেড ক্রস কর্মীরা আহতদের সাহায্যের জন্য তৈরি ছিলেন।[১৫]

প্রভাব সম্পাদনা

Wettest tropical cyclones and their remnants in Bangladesh
Highest-known totals
Precipitation Storm Location Ref.
Rank mm in
১,০৫১.২ ৪১.৩৯ কোমেন ২০১৫ চট্টগ্রাম [১৮]
~৩০০ ~১২.০০ রশ্মি ২০০৮ [১৯]
২৮০ ১১.০২ মনসুন নিম্নচাপ — সেপ্ট. ২০০৪ বরিশাল [২০]
২৫৩ ১০.০০ ভিয়ারু ২০১৩ পটুয়াখালী [২১]
২২৭.২ ৮.৯৪ ট্রপিকাল নিম্নচাপ — অক্টো. ২০০৪ রংপুর [২২]
২২০.০ ৮.৬৬ ভোলা ১৯৭০ মায়া বন্দর [২৩]
২০০ ৭.৮৭ সিডর ২০০৭ [২৪]
১৩০ ৫.১১ আইলা ২০০৯ চট্টগ্রাম [২৫]
১২৯ ৫.০৭ বিজলী ২০০৯ [২৬]
১০ ৫৩ ২.১৩ আকাশ ২০০৭ [২৭]

ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ ধারণা করেছিল ৪৫–৫৫ কিমি/ঘণ্টা (২৮–৩৪ এম পি এইচ) গতিবেগের বায়ু প্রবাহ আন্দামান এবং নিকোবার দ্বীপপুঞ্জে আঘাত করে, যদিও কোন ভূমি জরিপ পাওয়া যায় নি।[২] বার্মার সিটেতে,ঝড়টি ৩ মি (১০ ফুট) এর একটি উত্তাল ঢেউ তৈরি করে, তীরবর্তী এলাকাকে প্লাবিত করে দেয়।[১২]

চট্টগ্রামের থেকে প্রায় ১১৫ কিমি (৭০ মাইল) উত্তরে যেখানে ঘূর্ণিঝড় আকাশ আঘাত করে তার উপরিভাগের স্টেশন সর্বোচ্চ গতিবেগ পরিমাপ করে ৩৭ কিমি /এইচ (২৩ এম পি এইচ) এবং চাপ ৯৯৬.৮vএইচ পাস.[১৩] ভুমিতে আঘাতের কাছাকাছি, ঘূর্ণিঝড় আকাশ ১.৫ মি (৫ ফুট) উঁচু ঢেউ উৎপন্ন করে যা তীরবর্তী এলাকাকে প্লাবিত করে। [১৬] যা প্রায় ৩০ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দেয়।[১২] ঘূর্ণিঝড়টি ধ্বংস করে ২০৫ টি বাড়ি এবং ক্ষতিসাধন করে আরও ৮৪৫ টির।[২৮] আকশ উপকূলবর্তী ফসলের মধ্যম ক্ষতিসাধন করে,[১২] যার মধ্যে আছে ২ হেক্টর (৪.৯ একর) চিংড়ির ঘের। [১৭] ভারী বৃষ্টি পাতের প্রমাণ পাওয়া যায়, যার মধ্যে একটি স্টেশন পরিমাপ করে ৫৩ মিমি (২.১২ ইঞ্চি);[২৮] বৃষ্টি দ্বীপ এলাকায়ে প্লাবনের সৃষ্টি করে। [১৬] ভারী বৃষ্টি পাতের কারণে চট্টগ্রামে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে স্বল্প পরিমাণ খেলা হয় তৃতীয় আন্তর্জাতিক, পূর্বে খেলাটি পরিতাক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল।[২৯] জোরাল বাতাস এর কারণে পুরো কক্সবাজার এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়।[১৬] এবং সেইন্ট মারটিন দ্বীপের ২০০ গাছ উপরে ফেলে। ঘূর্ণিঝড়টির কারণে মোট ১০ টি নৌকা হারিয়ে যায় সাথে ৫০ জন মাঝি। সেইন্ট মারটিন দ্বীপে সর্বমোট নিশ্চিত তিন জন মারা যায়[১৭] এবং আহত হয় আরও ২ জন।[৩০] ঘূর্ণিঝড় আকাশের কারণে বহু মানুষ গৃহহীন হয়ে পরে। প্রথমদিকে সরকারের পক্ষ থেকে কোন সাহায্য পাওয়া যায় নি। [৩০] সর্বমোট ঘূর্ণিঝড় আকাশ এর কারণে মারা যায় ১৪ জন এবং আর্থিক ক্ষতিসাধন করে US$৯৮২ মিলিয়ন।[৩১]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "May 12 Tropical Weather Outlook for North Indian Ocean"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "May 13 Tropical Weather Outlook for North Indian Ocean"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Charlie Forecast Team (২০০৭)। "May 12 Significant Tropical Weather Advisory for the Indian Ocean"। যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. Delta Forecast Team (২০০৭)। "May 12 Significant Tropical Weather Advisory for the Indian Ocean (2)"। যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. Delta Forecast Team (২০০৭)। "May 13 Significant Tropical Weather Advisory for the Indian Ocean"। যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  6. যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র (২০০৭)। "Tropical Cyclone 01B Warning NR 001"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  7. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "May 14 Tropical Weather Outlook for North Indian Ocean"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  8. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "Tropical Cyclone Akash Warning NR 001"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  9. যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র (২০০৭)। "Tropical Cyclone 01B Warning NR 002"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  10. যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র (২০০৭)। "Tropical Cyclone 01B (Akash) Warning NR 003"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  11. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "TC Advisory on Cyclonic Storm Akash"। ২০০৭-০৫-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ 
  12. Nizam Ahmed; Nurul Islam; Aung Hla Tun (২০০৭)। "Tidal surge floods Bangladesh coastal villages"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ 
  13. যৌথ ঘূর্ণিঝড় সতরকতা কেন্দ্র (২০০৭)। "Tropical Cyclone 01B (Akash) Warning NR 004"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. ভারতীয় আবহবিদ্যা বিভাগ (২০০৭)। "Special Bulletin for Met. Area North of Equator"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  15. Malaysia Sun (২০০৭)। "Bangladesh airport, seaport shut as cyclone 'Akash' intensifies"। ২০০৭-০৫-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৪ 
  16. The Daily Star (২০০৭)। "Cyclone Akash spawns tidal surge in coasts"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ 
  17. The Daily Star (২০০৭)। "3 killed, 50 missing as cyclone Akash makes landfall"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ 
  18. Nick Wiltgen (জুলাই ৩১, ২০১৫)। "Tropical Cyclone Komen Soaking Waterlogged Bangladesh, Myanmar; At Least 33 Reported Dead, 6 Missing"। The Weather Channel। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩১, ২০১৫ 
  19. "Bangladesh: Tropical Cyclone Rashmi" (পিডিএফ)World Food Program। United Nations। ২০০৮। এপ্রিল ১১, ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৩০, ২০১০ 
  20. Padgett, Gary; Kevin Boyle; John Wallace; Huang Chunliang; Simon Clarke (২০০৫-০৫-১৭)। "Monthly Global Tropical Cyclone Summary September 2004"Australian Severe Weather Index। Jimmy Deguara। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৩ 
  21. "Crops on 1.28 lakh hectares land damaged"। The Daily Star। মে ১৮, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ মে ১৮, ২০১৩ 
  22. Padgett, Gary; Kevin Boyle; John Wallace; Huang Chunliang; Simon Clarke (২০০৫-০৫-১৭)। "Monthly Global Tropical Cyclone Summary October 2004"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০১-১৩ 
  23. 1970 Annual Summary Part C — Storms & Depressions (India Weather Review)। India Meteorological Department। পৃষ্ঠা 10। ২০১২-০৬-০১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-০১ 
  24. "Cyclone Sidr Rainfall Total"। NASA। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৫, ২০০৯ 
  25. Staff Writer (২০০৯)। "Cyclone Aila Preliminary Report" (PDF)। India Meteorological Department। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৫, ২০০৯ 
  26. Hal Pierce and Rob Gutro (এপ্রিল ২০, ২০০৯)। "Hurricane Season 2009: Bijli (Northern Indian Ocean)"। NASA। সংগ্রহের তারিখ মে ২৩, ২০০৯ 
  27. International Federation of Red Cross And Red Crescent Societies (২০০৭)। "Bangladesh: Cyclonic Storm Information Bulletin No. 01/2007"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৭ 
  28. International Federation of Red Cross And Red Crescent Societies (২০০৭)। "Bangladesh: Cyclonic Storm Information Bulletin No. 01/2007"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৭ 
  29. Asian News International (২০০৭)। "India, Bangladesh third ODI called off"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৫ 
  30. Narinjara News (২০০৭)। "No Relief for Akash's Victims in Arakan"। ২০০৭-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-১৭ 
  31. Myint Thein (২০০৮-০৩-০৫)। "Relief and Resettlement Department" (PDF)। Social Welfare Department। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৫-১৩ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা