গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা

ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার একটি আলিয়া মাদ্রাসা

গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার একটি উল্লেখযোগ্য আলিয়া মাদ্রাসা[১] মাদ্রাসাটি ১৯৪৮ সালে মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার নামক এক সুফি প্রতিষ্ঠা করেন। মাদ্রাসাটির কামিল ও ফাজিল স্তর ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার অধিভুক্ত রয়েছে, এবং দাখিল ও আলিম স্তর বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীনে পরিচালিত হয়। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দাখিল, আলিমসহ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে থাকে। মাদ্রাসায় এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং আবাসিক হোস্টেল, ঘাট বাধানো পুকুর, হেফজখানা ও মসজিদ রয়েছে। মাদ্রাসার বর্তমান অধ্যক্ষের নাম মোহাম্মাদ আব্দুল কাইয়ুম মিয়া।[২] মাদ্রাসাটি একাধিকবার জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভ করেছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠাতার দৌহিত্র পুত্র মাওলানা এএসএম আজিজুর রহমান আবু সালেহ মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।

গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা
মাদ্রাসার লোগো
ধরনএমপিও ভুক্ত
স্থাপিত১ জানুয়ারি ১৯৪৮; ৭৬ বছর আগে (1948-01-01)
প্রতিষ্ঠাতামুহম্মদ আব্দুস সাত্তার সুফি
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া (২০০৬- ২০১৬)
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় (২০১৬- বর্তমান)
অধ্যক্ষমোহাম্মাদ আব্দুল কাইয়ুম মিয়া
পরিচালকএএসএম আজিজুর রহমান আবু সালেহ
মাধ্যমিক অন্তর্ভুক্তিবাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড
শিক্ষার্থীআনু. ৯০০
ঠিকানা
গোয়ালগ্রাম, মাহমুদপুরে ইউনিয়ন
, , ,
শিক্ষাঙ্গনগ্রাম্য
EIIN সংখ্যা১০৯৫২৬
ক্রীড়াক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, ব্যাটমিন্টন
এমপিও সংখ্যা৩৪০২০৩২৪০১
ওয়েবসাইটhttp://109526.ebmeb.gov.bd/

ইতিহাস সম্পাদনা

সুফি মুহম্মদ আব্দুস সাত্তার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে ওখানেই রেজিস্টার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি বরিশাল ছারছিনা দরবারের পীর আল্লামা নেসারুদ্দিনের নিকট মুরিদ হোন, এবং একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠার অনুমতি চান। কিন্তু পীর সাহেব তাকে একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার ব্যপারে পরামর্শ দেন। সেই প্রেক্ষিতে তিনি ১৯৪৮ সালে এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি নিজ বাড়িতে দো-চালা গোলপাতার একটি ঘর নির্মাণ করেন এবং মাদ্রাসার কার্যক্রম শুরু করেন।[৩] মাদ্রাসাটি তৎকালীন বৃহত্তর ফরিদপুর জেলায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো, বর্তমানে এটি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী উপজেলার মাহমুদপুরে ইউনিয়নের গোয়ালগ্রামে অবস্থিত।

মাদ্রাসার চালু করার সময় তার পরিবারের সদস্যগণ ও আত্মীয়-স্বজন তীব্র বিরোধিতা করেন, কেন তারা সাধারণ ধারায় উচ্চ শিক্ষিত ছিলেন,[ক] তবুও তিনি প্রবল ইচ্ছা থেকে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি তার সম্পত্তির অধিকাংশই এই মাদ্রাসার নামে উৎসর্গ করে যান। তবে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে কিছু ইসলামি ব্যক্তিত্ব সহযোগিতা ও সমর্থন করেছেন, এদের মধ্যে আলহাজ্ব মোমজেদ মিয়া, মো. ইসমাইল মিয়া, মো. খোরশেদ সরদার বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।[খ] আব্দুস সাত্তার সুফি সেই সময় মাদ্রাসার পরিচালনার জন্য বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে দাতা সদস্যের থেকে অর্থ সংগ্রহ করে মাদ্রাসা পরিচালনা করতেন। আব্দুস সাত্তার সুফির মৃত্যুর পর মাদ্রাসার হাল ধরেন আলহাজ্ব মনির হোসেন ভুলু মিয়া, তিনি মাদ্রাসার উন্নয়নে বেশ অবদান রেখেছেন। তারপরে প্রতিষ্ঠাতার পুত্র মুহাম্মাদ এ এন করিম মাদ্রাসার পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি সম্পাদনা

পূর্ব পাকিস্তান শিক্ষাবোর্ড থেকে মাদ্রাসাটি ১৯৫৪ সালে দাখিল স্তরের এবং ১৯৫৯ সালে আলিম স্তরের অনুমতি লাভ করে। এরপরে শিক্ষার উন্নয়ন ও শিক্ষার্থী সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকলে ১৯৬২ সালের ২৩ ডিসেম্বর তারিখে পূর্ব পাকিস্তান শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক স্মারক নং- ১১৭৮২/জি-২০ অনুযায়ী ফাজিল স্তর খোলার অনুমতি দেওয়া হয়। এরপরে পরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করলে ১৯৮৬ সালের ১ জানুয়ারি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক কামিল স্তরে হাদিস বিষয়ের অনুমতি প্রদান করা হয়, (স্মারক নং- ২২৮/৭)। এবং মাদ্রাসাটি ১৯৯২ সালে ২৪৪৮/৫ স্মারক অনুযায়ী মাদ্রাসাটিকে পূর্ণাঙ্গ কামিল মাদ্রাসার স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ১৯৯৯ সালে মাদ্রাসাটির কামিল স্তর ১৩৯/৬ স্মারক নং অনুযায়ী এমপিও ভুক্তি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গৃহিত হয়। সাবেক খাদ্য মন্ত্রী মোহব্বত জান চৌধুরীর প্রচেষ্টায় মাদ্রাসাটি কামিল স্তরে উন্নিত হয়েছিলো। সংক্ষেপে মাদ্রাসাটি ১৯৫৪ সালে দাখিল, ১৯৫৯ সালে আলিম, ১৯৬২ সালে ফাজিল ও ১৯৯২ সালে কামিলের স্বীকৃতি লাভ করে।

বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্তি সম্পাদনা

২০০৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশের আলিয়া মাদ্রাসার ফাজিল-কামিলসহ সকল ক্লাস মূলত বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড নিয়ন্ত্রণ করতো। এরপরে বাংলাদেশ সরকার মাদ্রাসা ফাজিল শ্রেণীকে স্নাতক মান দেওয়ার ব্যপারে চিন্তা করেন। এই জন্য ২০০৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করে আলিয়া মাদ্রাসাকে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করে ফাজিল ও কামিল ক্লাসকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মান দেওয়া হয়।[৪] এরপরে আলিয়া মাদ্রাসার জন্য নতুন এফেলিয়েটিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হলে এই মাদ্রাসাটি ২০১৬ সালে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি লাভ করে।[৫]

শিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনা

মাদ্রাসাটি ১৯৮৪ সালের ২৩ নভেম্বর রিক/৪৪৬৭/৫ নং স্মারক অনুযায়ী দাখিল স্তরে বিজ্ঞান শাখা খোলার অনুমতি লাভ করে। তবে আলিম স্তরে শুধু সাধারণ বিভাগে পাঠদান করা হয়। এছাড়াও ফাজিল স্তরে পাশ ডিগ্রি এবং কামিল স্তরে হাদিস বিভাগে পাঠদান করা হয়। মাদ্রাসার সকল শ্রেণীতে আলিয়া মাদ্রাসার সিলেবাস অনুসরণ করে পাঠদান করা হয়।[গ] মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা দাখিল, আলিমসহ বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে থাকে।

সহ শিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনা

মাদ্রাসাটি একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি নানারকম সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে বেশ এগিয়ে। মাদ্রাসায় নিয়মিত সাপ্তাহিক জলসা বিতর্ক অনুষ্ঠান, মিলাদ মাহফিল, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল, স্কাউট, খেলাধুলা, বৃক্ষ রোপন, সবজী চাষাবাদ সহ নানা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে। এছাড়াও মাদ্রাসা থেকে প্রতি বছর শিক্ষাভ্রমণে যাওয়া হয়। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা নিয়মিত স্কাউটের জাম্বুরিসহ নানা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে থাকে।

সুযোগ-সুবিধা সম্পাদনা

এই মাদ্রাসাটিতে নানা ধরণের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ক্যাম্পাস সবুজ গাছগাছালিতে আবৃত থাকে। মাদ্রাসার ব্যয় বহন করার জন্য মাদ্রাসার নামে ১১ একর জমি রয়েছে। মাদ্রাসায় ৩৮টি পাকা কক্ষ ও ৫টি কাঁচা কক্ষ রয়েছে। উল্লেখযোগ্য সুযোগ-সুবিধা হলো:

  • মসজিদ: মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষক ও স্থানীয় ব্যক্তিদের জন্য মাদ্রাসাকে কেন্দ্র করে একটি সুবিশাল মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। এই মসজিদে ছাত্রাবাসের ছাত্ররা, স্থানীয় মুস্ললি নামাজ আদায় করে থাকে। ছাত্ররা মাদ্রাসা টিফিনে এখানে নামাজ আদায় করে থাকে।
  • ছাত্রাবাস ও লিল্লাহ বোর্ডিং: মাদ্রাসায় দূরবর্তী ছাত্রদের জন্য একটি ছাত্রাবাস প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এই ছাত্রাবাসে গরীব, দুঃস্থ ছাত্ররা বিনামূল্যে অথবা স্বল্পমূল্যে থাকা ও খাওয়ায়র সুযোগ লাভ করে থাকে। এই লিল্লাহ বোর্ডিং দাতা সদস্যদের অনুদানে ও মাদ্রাসা ফান্ডের টাকায় পরিচালিত হয়। ছাত্রাবাসের ছাত্রদের জন্য বিশাল রান্নাঘর নির্মাণ করা রয়েছে।
  • হেফজ খানা: ছাত্রদের ছোট অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত শুদ্ধভাবে শেখানোর জন্য একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসার মক্তব শাখা চালু রয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা এখানে কুরআন তিলাওয়াতের আলাদা প্রশিক্ষণ নিতে পারে।
  • এতিম খানা: যেসকল ছাত্ররা মাদ্রাসা খরচাদি ভনে অক্ষম, তাদের এই এতিমখানায় থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। যেসকল ছাত্রের পিতা-মাতা নেই তারা এখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে থাকা ও খাওয়ার সুযোগ পায়।
  • মাদ্রাসা পুকুর: মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে বালু-সিমেন্ট দিয়ে ঘাট বাধানো একটি সুবিশাল পুকুর রয়েছে, যাতে মাদ্রাসা হোস্টেলের শিক্ষার্থীরা অজু গোসল করতে পারে।
  • গ্রন্থাগার: মাদ্রাসার একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার রয়েছে। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ও শিক্ষকরা প্রয়োজনীয় বই সংগ্রহ পড়তে পারে। অনেক সময় ফাজিল ও কামিল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের এই গ্রন্থাগার থেকে বই সরবরাহ করা হয়।
  • খেলার মাঠ: মাদ্রাসার একটি বিশাল খেলার মাঠ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা এখানে নিয়মিত খেলাধুলা করে থাকে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা খেলাধুলার নানা আয়োজনে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে থাকে। এই মাঠে প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা ক্লাস শুরু করার আগে এসেম্বলি করে থাকে।
  • পোষ্ট অফিস: মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে একটি পোস্ট অফিস ছিলো, যদিও এখন এটি তেমন ব্যবহার হয়না।
  • ব্যাংক শাখা: মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে একটি বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের শাখা রয়েছে।[৬]

অধ্যক্ষের তালিকা সম্পাদনা

১৯৪৮ সালের পর থেকে বহু প্রতিষ্ঠান প্রধান বা অধ্যক্ষ এই মাদ্রাসার দায়িত্ব পালন করেছেন, এদের মধ্যে রয়েছেন:

  • মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ
  • মাওলানা আব্দুস সালাম
  • মাওলানা মোকবুল হোসেন
  • মাওলানা আব্দুল খালেক মন্ডল
  • মাওলানা আব্দুল হামিদ
  • মাওলানা আব্দুল সালাম
  • মাওলানা আবুল খায়ের
  • মাওলানা মোহাম্মাদ আলী সরকারি
  • মাওলানা আব্দুল কাদের
  • মাওলানা আনোয়ার হোসেন
  • মুহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম মিয়া (বর্তমানে অধ্যক্ষ)

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি সম্পাদনা

মাদ্রাসার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি:

টীকা সম্পাদনা

  1. তিনি নিজে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও চাকরি করেছেন। তার স্ত্রী তৎকালীন প্রখ্যাত আইনজীবী ও মন্ত্রী মুহম্মদ আব্দুস সালামের মেয়ে ছিলেন। তার এক পুত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন এবং আরেক ছেলে লন্ডনে ডক্টরেট শেষ করে সেখানে চাকুরিতে প্রবেশ করেন।
  2. মোমজেদ, ইসমাইল, খোরশেদ ছাড়াও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মোহাম্মাদ সাহেব আলী, মোহাম্মাদ ইউসুফ মুন্সী, মোহাম্মাদ আব্দুল হক, মো. মোকছেদ মোল্লা, মুহা. সামেদ মিয়া, মুহা. গোলম সরোয়ার সার্বক্ষণিক সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।
  3. মাদ্রাসার পাঠদান করা হয় সেসকল কোর্স: বাংলা, ইংরেজি, গণিত, কোরআন, হাদিস, আরবি ১ম ও ২য় পত্র, ফিকহ ১ম ও ২য় পত্র, ভূগোল, ইতিহাস, সামাজিক বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, কৃষি শিক্ষা, ইসলামের, বালাগাত, মানতিক, পৌরনীতি, অর্থনীতি তাফসির ও উসুলে তাফসির।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা, গোপালগঞ্জ"সহপাঠী। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৩ 
  2. "কাশিয়ানীতে অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে"www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-৩১ 
  3. "গোয়ালগ্রাম কামিল মাদ্রাসা, ফরিদপুর"kashiani.gopalganj.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২৭ 
  4. "আলিয়া মাদরাসার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ – lekhapora24.net"web.archive.org। ২০২১-০৮-১৬। Archived from the original on ২০২১-০৮-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-৩১ 
  5. "ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শিগগিরই"banglanews24.com। ২০১৫-০৮-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-৩১ 
  6. "Geoapp: Bangladesh Bank: Branches"geoloc.bb.org.bd। ২০২৩-০৭-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-৩১ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা