ক্লাউদিও ব্রাভো
ক্লাউদিও আন্দ্রেস ব্রাভো মুনোজ (জন্মঃ ১৩ এপ্রিল ১৯৮৩), যিনি ক্লাউদিও ব্রাভো নামে পরিচিত, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এর দল ম্যানচেস্টার সিটি ও চিলি দলের হয়ে গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন। তিনি কোলো কোলোর হয়ে তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন। ২০০৬ সালে তিনি লা লিগার দল রিয়াল সোসিয়েদাদ এ যোগ দেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০, তিনি জিমনাস্টিক দি তারাগোনার বিপক্ষে ফ্রি-কিক থেকে তার প্রথম গোল করেন। ২০১৪ সালে তিনি দ্বিতীয় চিলিয়ান ফুটবলার হিসেবে বার্সেলোনায় যোগ দেন। ২০১৬ সালে তিনি ১ কোটি ৭০ লক্ষ ইউরোর বিনিময়ে ম্যানচেস্টার সিটি তে যোগ দেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্লাউদিও আন্দ্রেস ব্রাভো মুনোজ | ||
জন্ম | ১৩ এপ্রিল ১৯৮৩ | ||
জন্ম স্থান | ভিলুকো, চিলি | ||
উচ্চতা | ১.৮৫ মি (৬ ফু ১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | গোলরক্ষক | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | রিয়েল বেতিস | ||
জার্সি নম্বর | ২৫ | ||
যুব পর্যায় | |||
কোলো কোলো | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০২-২০০৬ | কোলো কোলো | ১২৩ | (০) |
২০০৬-২০১৪ | রিয়াল সোসিয়েদাদ | ২২৯ | (১) |
২০১৪–২০১৬ | বার্সেলোনা | ৭০ | (০) |
২০১৬–২০১৯ | ম্যানচেস্টার সিটি | ০ | (০) |
২০১৯– | রিয়েল বেতিস | ০ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৪ | চিলি অনূর্ধ্ব-২৩ | ৭ | (০) |
২০০৪– | চিলি | ১০৬ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৮ অগাস্ট ২০১৬ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৬ জুন ২০১৬ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ক্লাউদিও ব্রাভো চিলি অনূর্ধ্ব-১৭, অনূর্ধ্ব-২০ ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলেছেন। ১১ জুলাই ২০০৪ প্যারাগুয়ের বিপক্ষে কোপা আমেরিকার ম্যাচে তার চিলি জাতীয় দল এ অভিষেক হয়। তিনি চিলির হয়ে চারটি কোপা আমেরিকা ও দুটি বিশ্বকাপ খেলেছেন। বরতমানে তিনি চিলি দলের অধিনায়ক ও সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়। তিনি ২০১৫ ও ২০১৬ সালে চিলি দলের কোপা আমেরিকা জয়ে নেতৃত্ব দেন।
ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- ১৮ আগস্ট ২০১৬ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | মোট | |||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | ||
কোলো কোলো | ২০০৩ | ২৫ | ০ | — | — | ১ | ০ | — | — | ২৬ | ০ |
২০০৪ | ৪০ | ০ | — | — | ৫ | ০ | — | — | ৪৫ | ০ | |
২০০৫ | ৩৯ | ০ | — | — | ২ | ০ | — | — | ৪১ | ০ | |
২০০৬ | ১৯ | ০ | — | — | ২ | ০ | — | — | ২১ | ০ | |
মোট' | ১২৩ | ০ | — | — | ১০ | ০ | — | — | ১৩৩ | ০ | |
রিয়াল সোসিয়েদাদ | ২০০৬-০৭ | ২৯ | ০ | ১ | ০ | — | — | — | — | ৩০ | ০ |
২০০৭-০৮ | ০ | ০ | ০ | ০ | — | — | — | — | ০ | ০ | |
২০০৮-০৯ | ৩২ | ০ | ০ | ০ | — | — | — | — | ৩২ | ০ | |
২০০৯-১০ | ২৫ | ১ | ০ | ০ | — | — | — | — | ২৫ | ১ | |
২০১০-১১ | ৩৮ | ০ | ০ | ০ | — | — | — | — | ৩৮ | ০ | |
২০১১-১২ | ৩৭ | ০ | ০ | ০ | — | — | — | — | ৩৭ | ০ | |
২০১২-১৩ | ৩১ | ০ | ০ | ০ | — | — | — | — | ৩১ | ০ | |
২০১৩-১৪ | ৩৭ | ০ | ০ | ০ | ৭ | ০ | — | — | ৪৪ | ০ | |
মোট | ২২৯ | ১ | ১ | ০ | ৭ | ০ | — | — | ২৩৭ | ১ | |
বার্সেলোনা | ২০১৪-১৫ | ৩৭ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | — | — | ৩৭ | ০ |
২০১৫-১৬ | ৩২ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ৩৫ | ০ | |
২০১৬-১৭ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ২ | ০ | ২ | ০ | |
মোট | ৭০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৫ | ০ | ৭৫ | ০ | |
সর্বমোট | ৪২২ | ১ | ১ | ০ | ১৭ | ০ | ৫ | ০ | ৪৪৫ | ১ |
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনা- ২৬ জুন ২০১৬ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
চিলি | ||
---|---|---|
বছর | উপস্থিতি | গোল |
২০০৪ | ১ | ০ |
২০০৫ | ৩ | |
২০০৬ | ৫ | ০ |
২০০৭ | ১২ | ০ |
২০০৮ | ১০ | ০ |
২০০৯ | ৯ | ০ |
২০১০ | ৮ | ০ |
২০১১ | ১৪ | ০ |
২০১২ | ৪ | ০ |
২০১৩ | ১২ | ০ |
২০১৪ | ৬ | ০ |
২০১৫ | ১২ | ০ |
২০১৬ | ৭ | ০ |
মোট | ১০৬ | ০ |
অর্জন
সম্পাদনাক্লাব
সম্পাদনা- কোলো কোলো
- ক্যাম্পেন্তো ন্যাসিওনালঃ ২০০৬
- রিয়াল সোসিয়েদাদ
- সেগুন্দা দিভিসিওনঃ ২০০৯-১০
- বার্সেলোনা
- লা লিগাঃ ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬
- কোপা দেল রেঃ ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬
- স্পেনীয় সুপার কাপঃ ২০১৬
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগঃ ২০১৪-১৫
- উয়েফা সুপার কাপঃ ২০১৫
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপঃ ২০১৫
আন্তর্জাতিক
সম্পাদনা- চিলি
- কোপা আমেরিকাঃ ২০১৫, ২০১৬
ব্যক্তিগত
সম্পাদনা- লা লিগা বর্ষসেরা দলঃ ২০১৪-১৫
- কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্ট সেরা দলঃ ২০১৫, ২০১৬
- জামোরা ট্রফিঃ ২০০৮-০৯ (সেগুন্দা দিভিসিওন), ২০১৪-১৫
- কোপা আমেরিকা সেরা গোলরক্ষকঃ ২০১৫, ২০১৬