ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ
Hydrophis cantoris বা ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ হলো একটি সামুদ্রিক বিষাক্ত সাপের প্রজাতি যা ভারত মহাসাগরের সৈকত, উপসাগর ও সামুদ্রিক জলাশয়ে পাওয়া যায়।
ক্যান্টরের সরুমাথা সামুদ্রিক সাপ | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
শ্রেণি: | রেপটিলিয়া (Reptilia) |
বর্গ: | স্কোয়ামাটা (Squamata) |
উপবর্গ: | সারপেন্টস (Serpentes) |
পরিবার: | এলাপিডি(Elapidae) |
গণ: | Hydrophis Günther, ১৯৬৪ |
প্রজাতি: | H. cantoris |
দ্বিপদী নাম | |
Hydrophis cantoris Günther, ১৯৬৪ | |
প্রতিশব্দ[১] | |
|
নামের উৎপত্তি
সম্পাদনাপ্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম, cantoris ড্যানিশ প্রাণিবিজ্ঞানী থিওডোর এডওয়ার্ড ক্যান্টর এর সম্মানার্থে রাখা হয়েছে।[২]
বর্ণনা
সম্পাদনাপ্রজাতির বৈশিষ্ট্য: ছোট মাথা, দীর্ঘ দেহ, দেহের অগ্রভাগ সরু; পুরু অংশে আঁশ পাশাপাশি স্থাপিত; বিষদাঁতের পশ্চাতে ৫-৬ টি মাড়ির দাঁত; ঘাড়ে ২৩-২৫ টি (বিরল ক্ষেত্রে ২১ টি) এবং পশ্চাৎ দেহে ৪১-৪৮ টি আঁশের সারি 23-25 (ঘাড় থেকে দেহের মধ্যভাগে ১৮-২৪ টি পর্যন্ত সারির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়); উদরভাগ অনুদৈর্ঘ্য রন্ধ্র দ্বারা বিভক্ত।[৩]
দৈর্ঘ্য (পুরুষ) ১,৪৫০ মিমি (৫৭ ইঞ্চি), (নারী) ১,৮৮০ মিমি (৭৪ ইঞ্চি); লেজের দৈর্ঘ্য (পুরুষ) ১২০ মিমি (৪.৭ ইঞ্চি), (নারী) ১৪০ মিমি (৫.৫ ইঞ্চি).[৩]
ভৌগোলিক বিস্তৃতি
সম্পাদনাভারত মহাসাগর, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Hydrophis cantoris ". The Reptile Database. www.reptile-database.org.
- ↑ Beolens, Bo; Watkins, Michael; Grayson, Michael (2011). The Eponym Dictionary of Reptiles. Baltimore: Johns Hopkins University Press. xiii + 296 pp. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২১৪-০১৩৫-৫. (Hydrophis cantoris, p. 47).
- ↑ ক খ Leviton AE, Wogan GOU, Koo MS, Zug GR, Lucas RS, Vindum JV (2003). "The Dangerously Venomous Snakes of Myanmar: Illustrated Checklist with Keys". Proc. California Acad. Sci. 54 (24): 407-462. (Hydrophis cantoris, p. 431).
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- জর্জ আলবার্ট বৌলেঙ্গার (১৮৯০), The Fauna of British India, Including Ceylon and Burma. Reptilia and Batrachia. London: Secretary of State for India in Council. (Taylor and Francis, printers). xviii + 541 pp. (Hydrophis cantoris, p. 405).
- জর্জ আলবার্ট বৌলেঙ্গার (১৮৯৬), Catalogue of the Snakes in the British Museum (Natural History). Volume III., Containing the Colubridæ (Opisthoglyphæ and Proteroglyphæ) ... London: Trustees of the British Museum (Natural History). (Taylor and Francis, printers). xiv + 727 pp. + Plates I-XXV. (Hydrophis cantoris, p. 281 + Plate XIV).
- ইন্দ্রানিয়েল দাস (১৯৯৬), Biogeography of the Reptiles of South Asia. Malabar, Florida: Krieger Publishing Company. vii + 87 pp. + 16 plates. আইএসবিএন ৯৭৮-০৮৯৪৬৪৯৩৫৬. (Microcephalophis cantoris, p. 61).
- আলবার্ট গুনথার (১৯৬৪), The Reptiles of British India. London: The Ray Society. (Taylor & Francis, printers). xxvii + 452 pp. + Plates I-XXVI. (Hydrophis cantoris, new species, p. 374 + Plate XXV, figure U).
- ম্যালকম আর্থার স্মিথ (১৯৪৩), The Fauna of British India, Ceylon and Burma, Including the Whole of the Indo-Chinese Sub-region. Reptilia and Amphibia. Vol. III.—Serpentes. London: Secretary of State for India. (Taylor and Francis, printers). xii + 583 pp. (Microcephalophis cantoris, p. 475).
- ফ্রাঙ্ক ওয়াল (১৯২১), Ophidia Taprobanica or the Snakes of Ceylon. Colombo, Ceylon [Sri Lanka]: Colombo Museum. (H.R. Cottle, Government Printer). xxii + 581 pp. (Microcephalophis cantoris, new combination, pp. 330–334, figure 63).
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- The IUCN Red List of Threatened Species ™. (http://oldredlist.iucnredlist.org/details/176713/0[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]).