কেপলার-৪৪২বি

বহির্গ্রহ

কেপলার-৪৪২বি[১][৪][৫] (ইংরেজি: Kepler-442b) হল স্বীকৃত তথা পৃথিবীর প্রায় সমান আকৃতিবিশিষ্ট একটি বহির্গ্রহ। গ্রহটি এটির কেপলার অবজেক্ট অফ ইন্টারেস্ট সংজ্ঞা কেওআই ৪৭৪২.০১ (ইংরেজি: KOI-4742.01) নামেও পরিচিত। সম্ভবত এটি একটি শিলাময় গ্রহ। কেপলার-৪৪২বি গ্রহটি কে-শ্রেণির প্রধান-পর্যায়ভুক্ত তারা[৬] কেপলার-৪৪২-কে বাসযোগ্য অঞ্চলের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথ ধরে প্রদক্ষিণ করে চলেছে। এই তারাটি পৃথিবী থেকে ১,২০৬ আলোকবর্ষ (৩৭০ পারসেক) দূরে বীণা নক্ষত্রমণ্ডলে অবস্থিত।[৪][৫] নাসার কেপলার মহাকাশযান অতিক্রমণ পদ্ধতি অবলম্বন করে এই গ্রহটি আবিষ্কার করে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে কোনও গ্রহ সংশ্লিষ্ট তারাকে অতিক্রম করার সময়, সেই তারার সামনে এসে পড়লে তারাটির দৃশ্যগত ঔজ্জ্বল্যের যে হ্রাস ঘটে তা পরিমাপ করা হয়। ২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি নাসা এই বহিঃগ্রহটির অস্তিত্ব সুনিশ্চিত বলে ঘোষণা করে।[৫]

কেপলার-৪৪২বি
কেপলার-৪৪২বি ও পৃথিবীর আকারের আকারের আনুমানিক তুলনা
আবিষ্কার
আবিষ্কারককেপলার মহাকাশযান
আবিষ্কারের তারিখ৬ জানুয়ারি, ২০১৫[১][২]
আবিষ্কারের পদ্ধতিঅতিক্রমণ
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্য
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ০.৪০৯+০.২০৯
−০.০৬০
এইউ
উৎকেন্দ্রিকতা০.০৪+০.০৮
−০.০৪
[১]
কক্ষীয় পর্যায়কাল১১২.৩০৫৩+০.০২৪
−০.০০২৮
[১] দিন
নতি৮৯.৯৪+০.০৬
−০.১২
[১]
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ
গড় ব্যাসার্ধ১.৩৪+০.১১
−০.১৮
[১] R🜨
ভর২.৩+৫.৯
−১.৩
[৩] M🜨
তাপমাত্রা২৩৩ K (−৪০ °সে; −৪০ °ফা)

বৈশিষ্ট্য সম্পাদনা

ভর, ব্যাসার্ধ ও তাপমাত্রা সম্পাদনা

কেপলার-৪৪২বি হল একটি অতি-পৃথিবী, অর্থাৎ এমন একটি বহির্গ্রহ যার ভর ও ব্যাসার্ধ পৃথিবীর ভর ও ব্যাসার্ধের চেয়ে বেশি, কিন্তু ইউরেনাসনেপচুনের মতো তুষার-দৈত্যের ভর ও ব্যাসার্ধের চেয়ে কম। এই গ্রহটির সুস্থিত তাপমাত্রা হল ২৩৩ K (−৪০ °ফা)।[৩] এই গ্রহের ব্যাসার্ধের পরিমাণ ১.৩৪ R🜨। ব্যাসার্ধের এই দৈর্ঘ্যের কারণে গ্রহটিকে কঠিন পৃষ্ঠতলবিশিষ্ট একটি শিলাময় গ্রহ বলে মনে করা হয়। এই গ্রহের ভরের পরিমাণ ২.৩৪ M🜨[৭] এই গ্রহটির গঠনপ্রকৃতি পৃথিবীর মতো শিলাময় অনুমান করে এটির পৃষ্ঠতলের অভিকর্ষ পৃথিবীর অভিকর্ষের তুলনায় ৩০% বেশি বলে ধরে নেওয়া হয়েছে।[৮]

সংশ্লিষ্ট তারা সম্পাদনা

এই গ্রহটি কেপলার-৪৪২ নামে একটি কে-শ্রেণিভুক্ত তারাকে প্রদক্ষিণ করছে। তারাটির ভরের পরিমাণ ০.৬১ M এবং ব্যাসার্ধের পরিমাণ ০.৬০ R। তারাটির তাপমাত্রা ৪৪০২ কে এবং বয়স ২.৯ বিলিয়ন বছর (এই বিষয়ে কিছু সংশয় আছে)। তুলনামূলকভাবে দেখলে, সূর্যের বয়স ৪.৬ বিলিয়ন বছর[৯] এবং তাপমাত্রা ৫৭৭৮ কে।[১০] তারাটি কিছু পরিমাণে ধাতু-অপ্রতুল। এই তারার মেটালিসিটির (এফই/এইচ) পরিমাণ −০.৩৭, যা সৌর মেটালিসিটির ৪২%।[১] এটির ঔজ্জ্বল্য (টেমপ্লেট:Solar luminosity) সূর্যের ঔজ্জ্বল্যের ১১%।

তারাটির আপাত প্রভাঙ্ক বা পৃথিবী থেকে দৃশ্যমান ঔজ্জ্বল্য ১৪.৯৭। সেই জন্য খালি চোখে এটিকে দেখা প্রায় অসম্ভব।

কক্ষপথ সম্পাদনা

কেপলার-৪৪২বি এটির সংশ্লিষ্ট তারাটিকে ১১২.৩ দিনে প্রদক্ষিণ করে। এই গ্রহটির কক্ষপথের ব্যাসার্ধ পৃথিবীর কক্ষপথের ব্যাসার্ধেরর ০.৪ গুণ (সূর্য থেকে বুধের দূরত্ব, অর্থাৎ প্রায় ০.৩৮ এইউ-এর থেকে সামান্য বেশি)।[৪][৫] পৃথিবী সূর্য থেকে যে পরিমাণ আলো পায়, এই গ্রহটি পায় ৭০% আলো

বাসযোগ্যতা সম্পাদনা

 
বাসযোগ্য অঞ্চলে অবস্থিত স্বীকৃত ক্ষুদ্রাকার বহির্গ্রহ।
(৬২ই, ৬২এফ, ১৮৬এফ, ২৯৬ই, ২৯৬এফ, ৪৩৮বি, ৪৪০বি, ৪৪২বি)[৫]

নাসার ঘোষণা অনুসারে, কেপলার-৪৪২বি এটির সংশ্লিষ্ট তারার বাসযোগ্য অঞ্চলে অবস্থিত। এমন অঞ্চলে গ্রহের পৃষ্ঠতিলে তরল জলের অস্তিত্ব সম্ভব। গ্রহটিকে এখনও পর্যন্ত পাওয়া আকার ও তাপমাত্রার হিসাবে সর্বাপেক্ষা পৃথিবী-সদৃশ গ্রহগুলির অন্যতম বলে বর্ণনা করা হয়েছে।[৪][৫] যে ক্ষেত্রের মধ্যে (প্রায় ০.০২ এইউ) সংশ্লিষ্ট তারার জোয়ার শক্তি গ্রহকে অভিকর্ষের দ্বারা আবদ্ধ করতে পারে, এই গ্রহটি সেই ক্ষেত্রের বাইরে অবস্থিত।[৭] ২০১৮ সালের জুলাই মাসের হিসাব অনুযায়ী, এই গ্রহটি আবিষ্কৃত বহির্গ্রহগুলির মধ্যে সর্বাধিক-বাসযোগ্য অভিকর্ষজ টানে অনাবদ্ধ বহির্গ্রহ।[১১]

কে-শ্রেণির প্রধান-পর্যায়ভুক্ত তারাগুলি সূর্যের তুলনায় ছোটো এবং অধিকতর দীর্ঘজীবী হয়। এই তারাগুলি ১৫ থেকে ৩০ বিলিয়ন বছর প্রধান-পর্যায়ভুক্ত অবস্থায় থাকে, যেখানে সূর্য প্রধান-পর্যায়ভুক্ত অবস্থায় থাকবে প্রায় ১০ বিলিয়ন বছর।[১২] এই ধরনের বৈশিষ্ট্য সত্ত্বেও, এম-শ্রেণির ও কে-শ্রেণির ছোটো তারাগুলি জীবনের ক্ষেত্রে বিপদ বয়ে আনে।[১৩] উৎপত্তির সময় অতিমাত্রায় নাক্ষত্রিক সক্রিয়তার কারণে এই তারাগুলি থেকে শক্তিশালী সৌরবায়ু নিঃসৃত হয়। এই পর্যায়ের সময়কাল তারার আকারের সঙ্গে বিপরীতক্রমে যুক্ত।[১৪] যদিও কেপলার-৪৪২ তারাটির বয়স-সংক্রান্ত অনিশ্চয়তার জন্য সম্ভবত এটি উক্ত পর্যায়টি পার হয়ে এসেছে এবং তার ফলে কেপলার-৪৪২বি সম্ভবত অধিকতর বাসযোগ্যও হয়েছে। পৃথিবী থেকে সূর্যের যে দূরত্ব, এই গ্রহটি থেকে কেপলার-৪৪২ তারাটির দূরত্ব তার থেকে অনেক কম হওয়ায় সম্ভবত এই গ্রহের আবর্তন গতিও পৃথিবীর তুলনায় কম। পৃথিবীর হিসাবে কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসে এই গ্রহে এক দিন হওয়াও সম্ভব। এই গ্রহের কক্ষীয় দূরত্বের উপরও এটি প্রতিফলিত হয়েছে। গ্রহের কক্ষপথটি সেই বিন্দুর ঠিক বাইরে যেখানে তারাটির অভিকর্ষজ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া এটিকে অভিকর্ষজ টানে আবদ্ধ করতে পারে।

কেপলার-৪৪২বি-এর অক্ষীয় নতি (কোণ) সম্ভবত খুব কম। সেক্ষেত্রে এই গ্রহে পৃথিবী বা মঙ্গলের মতো নতি-ঘটিত ঋতুচক্র দেখা নাও যেতে পারে। এই গ্রহের কক্ষপথ সম্ভবত বৃত্তাকার। সেই জন্য এই গ্রহে হয়তো মঙ্গল গ্রহের মতো উৎকেন্দ্রতা-ঘটিত ঋতু পরিবর্তনও দেখা যায় না।

২০১৫ সালে একটি পর্যালোচনামূলক প্রবন্ধে এই সিদ্ধান্ত ঘোষিত হয়েছে যে, কেপলার-৪৪২বি গ্রহটি এবং অপর দুই বহির্গ্রহ কেপলার-১৮৬এফকেপলার-৬২এফ হল সম্ভাব্য বাসযোগ্য গ্রহের শ্রেষ্ঠ দাবিদার।[১৫]

আবিষ্কার ও পরবর্তী পর্যবেক্ষণ সম্পাদনা

২০০৯ সালে, নাসার কেপলার মহাকাশযানটি ফোটোমিটারে নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ শেষ করছিল। সেই সময় অতিক্রমণের ঘটনাগুলি শনাক্ত করার যে যন্ত্রটি এই মহাকাশযানটি ব্যবহার করছিল, সেটির সামনে একটি গ্রহ ধরা পড়ে। গ্রহটি তার সংশ্লিষ্ট তারাটির ঔজ্জ্বল্য কিছুক্ষণের জন্য এবং প্রায় নিয়মিত সময়কালের মধ্যে হ্রাস করে দেয়। এই শেষ পরীক্ষায় কেপলার ইনপুট ক্যাটালগে কেপলার-৪৪২ সহ ৫০,০০০ তারা পর্যবেক্ষণ করা হয়। প্রাথমিক বক্র আলোকরেখাগুলি কেপলার বিজ্ঞানী দলের কাছে বিশ্লেষণের জন্য পাঠানো হয়। তারা মানমন্দিরে অনুসরণের জন্য এগুলির থেকে নিশ্চিত গ্রহীয় সঙ্গীগুলিকে বেছে নেন। ২০০৯ সালের ১৩ মে থেকে ২০১২ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত সম্ভাব্য বহির্গ্রহ দাবিদারদের অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে পর্যবেক্ষণ চলে। কেপলার-৪৪২বি-এর জন্য প্রতি ১১৩ দিনে (এটির প্রদক্ষিণ কাল) যে অতিক্রমণের ঘটনাটি ঘটে সেটি পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, একটি গ্রহজাতীয় বস্তু এই পর্যায়ক্রমিক ১১৩ দিনের অতিক্রমণের জন্য দায়ী। ২০১৫ সালের ৬ জানুয়ারি কেপলার-৪৩৮কেপলার-৪৪০ তারা দু-টির উল্লেখযোগ্য গ্রহ জগৎ আবিষ্কারের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কেপলার-৪৪২বি গ্রহ আবিষ্কারের কথাও ঘোষণা করা হয়।[১]

প্রায় ১,১২০ light-year (৩৪২ pc) দূরে অবস্থিত কেপলার-৪৪২বি গ্রহ এবং এটির সংশ্লিষ্ট তারাটি এতটাই দূরে অবস্থিত যে বর্তমান দূরবীক্ষণ যন্ত্র অথবা পরিকল্পিত দূরবীক্ষণ যন্ত্রগুলির পরবর্তী প্রজন্মের মাধ্যমেও এটির ভর অথবা বায়ুমণ্ডলের অস্তিত্ব জানা সম্ভব হবে না। কেপলার মহাকাশযান আকাশের একটিমাত্র ছোটো অঞ্চলের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছিল। কিন্তু পরবর্তী-প্রজন্মের ট্রানজিটিং এক্সোপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট (টিইএসএস) ও শিওপসের গ্রহ-অনুসন্ধানী মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্রগুলি সারা আকাশে নিকটবর্তী তারাগুলিকে পর্যবেক্ষণ করবে।

গ্রহ-সমন্বিত নিকটবর্তী তারাগুলিকে আসন্ন জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ ও বায়ুমণ্ডল বিশ্লেষণ, ভর নির্ধারণ ও উপাদান অনুমানের জন্য ভবিষ্যতে স্থাপিত বৃহদাকার পৃথিবীস্থ দূরবীক্ষণ যন্ত্রগুলির সাহায্যেও পর্যবেক্ষণ করা যাবে। সেই সঙ্গে স্কোয়ার কিলোমিটার অ্যারে অ্যারেসিবো মানমন্দিরগ্রিন ব্যাঙ্ক টেলিস্কোপের উপরকার বেতার পরবের্যক্ষণও গুরুত্বপূর্ণভাবে উন্নত করে তুলতে চলেছে।[১৬]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Torres, Guillermo; Kipping, David M.; Fressin, Francois; Caldwell, Douglas A.; Twicken, Joseph D.; Ballard, Sarah; Batalha, Natalie M.; Bryson, Stephen T.; Ciardi, David R.; Henze, Christopher E.; Howell, Steve B.; Isaacson, Howard T.; Jenkins, Jon M.; Muirhead, Philip S.; Newton, Elisabeth R.; Petigura, Erik A.; Barclay, Thomas; Borucki, William J.; Crepp, Justin R.; Everett, Mark E.; Horch, Elliott P.; Howard, Andrew W.; Kolbl, Rea; Marcy, Geoffrey W.; McCauliff, Sean; Quintana, Elisa V. (২০১৫)। "Validation of Twelve Small Kepler Transiting Planets in the Habitable Zone"। The Astrophysical Journal800 (2): 99। arXiv:1501.01101 ডিওআই:10.1088/0004-637X/800/2/99বিবকোড:2015ApJ...800...99T 
  2. Staff (২০১৫)। "Planet Kepler-442 b"The Extrasolar Planets Encyclopaedia। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৫ 
  3. "HEC: Data of Potential Habitable Worlds"। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুন ২০১৯ 
  4. Sample, Ian (৭ জানুয়ারি ২০১৫)। "Kepler 438b: Most Earth-like planet ever discovered could be home for alien life"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৫ 
  5. Clavin, Whitney; Chou, Felicia; Johnson, Michele (৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "NASA's Kepler Marks 1,000th Exoplanet Discovery, Uncovers More Small Worlds in Habitable Zones"NASA। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  6. Gilster, Paul (৬ জানুয়ারি ২০১৫)। "AAS: 8 New Planets in Habitable Zone"Centauri-dreams.org। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৫ 
  7. "Planetary Habitability Laboratory at University of Puerto Rico"। ২৩ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  8. Extrapolated from the information given in "HEC: Data of Potentially Habitable Worlds - Planetary Habitability Laboratory @ UPR Arecibo"phl.upr.edu। ২০১৭-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৫  Using a planetary composition similar to earth.
  9. Fraser Cain (১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "How Old is the Sun?"Universe Today। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  10. Fraser Cain (১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Temperature of the Sun"। Universe Today। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  11. "HEC: Data of Potentially Habitable Worlds - Planetary Habitability Laboratory @ UPR Arecibo"phl.upr.edu। ২০১৭-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-১৯ 
  12. Fraser Cain (৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Star Main Sequence"Universe Today। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫ 
  13. "Red Dwarf Stars May Be Best Chance for Habitable Alien Planets"Space.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫ 
  14. "Can Life Thrive Around a Red Dwarf Star?"Space.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫ 
  15. Paul Gilster, Andrew LePage (২০১৫-০১-৩০)। "A Review of the Best Habitable Planet Candidates"। Centauri Dreams, Tau Zero Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-২৪ 
  16. Siemion, Andrew P.V.; Demorest, Paul; Korpela, Eric; Maddalena, Ron J.; Werthimer, Dan; Cobb, Jeff; Langston, Glen; Lebofsky, Matt; Marcy, Geoffrey W.; Tarter, Jill (৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "A 1.1 to 1.9 GHz SETI Survey of the Kepler Field: I. A Search for Narrow-band Emission from Select Targets"। Astrophysical Journal767 (1): 94। arXiv:1302.0845 ডিওআই:10.1088/0004-637X/767/1/94বিবকোড:2013ApJ...767...94S 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা