ওয়াজির খান মসজিদ

পাকিস্তানের মসজিদ

ওয়াজির খান মসজিদ (পাঞ্জাবি/উর্দু: مسجد وزیر خان Masjid Wazīr Khān) পাকিস্তানের পাঞ্জাবের লাহোরে অবস্থিত একটি মুঘল যুগের মসজিদ। সম্রাট শাহজাহানের শাসনামলে ১৬৩৪ সালে এই মসজিদ নির্মাণ শুরু হয় এবং ১৬৪২ সালে নির্মাণ শেষ হয়।[]

ওয়াজির খান মসজিদ
ওয়াজির খান মসজিদ
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
জেলালাহোর
প্রদেশপাঞ্জাব
যাজকীয় বা
সাংগঠনিক অবস্থা
মসজিদ
অবস্থান
স্থাপত্য
ধরনমসজিদদরগাহ
স্থাপত্য শৈলীইন্দো-ইসলামি/মুঘল
সম্পূর্ণ হয়১৬৪২
বিনির্দেশ
গম্বুজসমূহ
গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে)২১ ফুট (৬.৪ মি)
গম্বুজের উচ্চতা (ভেতরে)৩২ ফুট (৯.৮ মি)
গম্বুজের ব্যাস (বাহিরে)১৯ ফুট (৫.৮ মি)
গম্বুজের ব্যাস (ভেতরে)২৩ ফুট (৭.০ মি)
মিনার
মিনারের উচ্চতা১০৭ ফুট (৩৩ মি)

মুঘল যুগের মসজিদসমূহের মধ্যে এটি সবচেয়ে সুসজ্জিত হিসেবে স্বীকৃত।[] ওয়াজির খান মসজিদ টাইলের কাশি-কারি নামক জটিল শিল্পকর্ম ও অভ্যন্তরের চমৎকার মুঘল ফ্রেসকোর জন্য পরিচিত। আগা খান ট্রাস্ট ফর কালচার, ও পাঞ্জাব সরকারের তত্ত্বাবধানে ২০০৯ সাল থেকে মসজিদে সংস্কার কাজ শুরু হয়।[] জার্মানি, নরওয়েযুক্তরাষ্ট্র সরকার এতে সহায়তা প্রদান করেছে।[]

ওয়াজির খান মসজিদ লাহোরের দেয়ালঘেরা শহরের ভেতরে শাহি গুজারগাহ সড়কের দক্ষিণে অবস্থিত। এই পথে মুঘল অভিজাতরা লাহোর দুর্গে যাতায়াত করতেন।[] মসজিদটি দিল্লি ফটকের ২৬০ মিটার পশ্চিমে অবস্থিত।[] এছাড়া মসজিদের সম্মুখে ওয়াজির খান চক অবস্থিত।

পটভূমি

সম্পাদনা
 
মসজিদে চত্বরে সুফি সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক গাজরুনির মাজার অবস্থিত।
 
মসজিদে অবস্থিত দোকান।

মুঘল দরবারের প্রধান চিকিৎসক ইলামউদ্দিন আনসারি মসজিদ নির্মাণের আদেশ দিয়েছিলেন। তিনি ওয়াজির খান নামে পরিচিত ছিলেন।[][][] ওয়াজির খান পরবর্তীতে পাঞ্জাবের সুবেদার নিযুক্ত হন।[] তিনি লাহোরের আরো কিছু স্থাপনার নির্মাণ করেন।[]

মসজিদের অভ্যন্তরের ফ্রেসকোর সজ্জায় মুঘল ও স্থানীয় পাঞ্জাবি সজ্জার মিশ্রণ ঘটেছে। মসজিদের বাইরের অংশ পারস্য শৈলীর কাশি কারি সজ্জায় সজ্জিত করা হয়।[]

ওয়াজির খান মসজিদ একটি বিশাল কমপ্লেক্সের অংশ হিসেবে গড়ে উঠে। এই কমপ্লেক্সে ঐতিহ্যগতভাবে ক্যালিগ্রাফার ও বই বাধাইকারীদের জন্য দোকান বরাদ্দ করা হয়। মসজিদের প্রধান প্রবেশপথের সামনে শহরের চত্বর ছিল।[১০] মসজিদকে ঘিরে নির্মিত দোকানপাট থেকে প্রাপ্ত অর্থ মসজিদের জন্য ওয়াকফ হিসেবে নির্ধারিত হয়েছিল।[১১]

ইতিহাস

সম্পাদনা
 
১৮৯৫ সালে ওয়াজির খান মসজিদ

সম্রাট শাহজাহানের শাসনামলে ১৬৩৪ বা ১৬৩৫ সালে মসজিদের নির্মাণ শুরু হয় এবং সাত বছর ধরে নির্মাণ কাজ চলে। ১৮৮০ এর দশকের শেষদিকে রুডইয়ার্ড কিপলিঙের বাবা জন লকউড কিপলিং সাবেক জার্নাল অব ইন্ডিয়ান আর্টে মসজিদের সজ্জা নিয়ে লিখেছিলেন।[১২] ব্রিটিশ পণ্ডিত ফ্রেড হেনরি এন্ড্রুজ ১৯০৩ সালে মসজিদের ভগ্নদশার কথা লিখেছেন।[১৩]

স্থাপত্য

সম্পাদনা

মসজিদটি একটি উচ্চ ভিত্তির উপর নির্মিত। এর মূল অংশটি ওয়াজির খান চকের দিকে উন্মুক্ত। মসজিদের বাইরের পরিসীমা হল ২৭৯ ফুট (৮৫ মি) × ১৫৯ ফুট (৪৮ মি)। এর দীর্ঘ অংশটি শাহি গুজারগাহর সাথে সমান্তরাল।[১৪] মসজিদটি চুনাপাথর সহযোগে ইট দ্বারা নির্মিত।[১৪]

 
মসজিদের প্রায় প্রতি আভ্যন্তরীণ অংশ সুসজ্জিত।

বিভিন্ন অঞ্চলের সজ্জা শৈলীর ব্যবহারের কারণে ওয়াজির খান মসজিদ পরিচিত। শাহজাহানের যুগে লাহোরে নির্মিত অন্যান্য স্থাপনায় কাশি-কারি শৈলী ব্যবহার হলেও ওয়াজির খান মসজিদের মত ব্যাপক মাত্রায় আর কোথাও ব্যবহার হয়নি।[১৫]

টাইলের কাজ

সম্পাদনা

মসজিদের বাইরের অংশে কাশি-কারি নামে পরিচিত পারস্যের সজ্জা শৈলী শোভিত।[১৬] ভেতরের উঠানের দিকে থাকা বহির্ভাগ সমৃদ্ধ মটিফে সজ্জিত। এতে ১৭শ শতাব্দীর পারস্যের ছাপ লক্ষ্য করা যায়।[১৭] পারস্য রীতিতে ব্যবহৃত রঙের মধ্যে রয়েছে লাজভার্দ‌ (কোবাল্ট ব্লু), ফিরোজা, সাদা, সবুজ, কমলা, হলুদ ও বেগুনি।[১৮] অন্যদিকে পারস্য প্রভাবিত মটিফে ফুল, ফলের নকশা রয়েছে।[১৯] মসজিদে সাইপ্রাস গাছের মটিফ রয়েছে। এই মসজিদে প্রথম পারস্য রীতির মটিফ ব্যবহৃত হয়েছিল।[২০]

ওয়াজির খান চকের দিকে থাকা বহির্ভাগ টাইল ও ক্যালিগ্রাফি দ্বারা শোভিত করা হয়েছে। এতে কুরআনের আয়াত, হাদিস, দোয়া ইত্যাদি উৎকীর্ণ রয়েছে।[১৩] নামাজের মূল স্থানের ইওয়ানে কুরআনের আয়াত উৎকীর্ণ রয়েছে। ক্যালিগ্রাফার হাজি ইউসুফ কাশ্মিরি এগুলো উৎকীর্ণ করেছেন।[১৩]

ফ্রেসকো

সম্পাদনা
 
মসজিদের অলঙ্করণে ব্যবহৃত মুঘল ফ্রেসকো।

ভেতরের দেয়াল সুন্দর ফ্রেসকোতে অলঙ্কৃত করা হয়েছে।[১৬] মুঘল যুগের অন্যান্য মসজিদের চেয়ে এই শৈলী স্বতন্ত্র।[২১] এতে মুঘল ও স্থানীয় পাঞ্জাবি অলঙ্করণ শৈলীর মিশ্রণ ঘটেছে।[] নামাজের মূল স্থানের একটি বর্গাকার প্যাভিলিয়নের উপর মসজিদের বৃহৎ গম্বুজ অবস্থিত। গম্বুজের ভেতরের অংশ নানা রকম নকশা দ্বারা অলঙ্কৃত করা হয়েছে।[১৩]

স্থাপত্য সজ্জা

সম্পাদনা

ওয়াজির খান চকের দিকে অবস্থিত খিলান লতাপাতার মটিফে সজ্জিত।[২১][২২] মসজিদের নিচু গম্বুজগুলিতে লোদি যুগের শৈলী দেখা যায়।[২৩]

প্রবেশপথ

সম্পাদনা
 
মসজিদের প্রবেশপথে বৃহদাকার ইওয়ান।

একটি বৃহদাকার ইওয়ান দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করতে হয়। ইওয়ানের দুই পাশে দুইটি ঝুলবারান্দা রয়েছে। ইওয়ানের উপর আরবিতে শাহাদাহ উৎকীর্ণ রয়েছে। ইওয়ানের পাশে থাকা প্যানেলে ক্যালিগ্রাফার মুহাম্মদ আলি কর্তৃক উৎকীর্ণ পার্সিয়ান কবিতা রয়েছে।[১৩] ছোট প্রবেশপথ দিয়ে মসজিদের বাজারে অবস্থিত অষ্টভুজাকার চেম্বারে যাওয়া যায়।[]

 
মসজিদের উঠানমুখি অংশ।

প্রবেশপথ ও অষ্টাভুজাকার চেম্বারের পথ ধরে মসজিদের কেন্দ্রীয় উঠানে যাওয়া যায়। এটি ১৬০ ফিট দীর্ঘ ও ১৩০ ফুট প্রশস্ত। এর চারপাশে খিলান সমৃদ্ধ গ্যালারি রয়েছে। এটি পারস্যের রাজকীয় মসজিদের একটি শৈলী।[]

মসজিদের উঠানে ওজুর জন্য একটি জলাধার রয়েছে। এটির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৩৫ ফুট। এখানে ১৪শ শতাব্দীর সুফি সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক গাজরুনির মাজার অবস্থিত।[২৪]

উঠানের পাশে আলেমদের অধ্যয়নের জন্য বেশকিছু স্থান রয়েছে।[১৪] উঠানের প্রতি কোণে মসজিদের চারটি মিনার অবস্থিত।[]

নামাজের স্থান

সম্পাদনা
 
নামাজের স্থান সমৃদ্ধ মুঘল ফ্রেসকো দ্বারা সজ্জিত

নামাজের স্থান পুরো অংশের পশ্চিমে অবস্থিত। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে প্রায় ১৩০ ফুট ও ৪২ ফুট।[২৫] এটি উত্তর দক্ষিণে পাঁচটি অংশে বিভক্ত। এর সাথে মরিয়ম জামানি বেগম মসজিদের মিল রয়েছে।[]

নামাজের স্থানের মধ্যভাগে ৩১ ফুট উচু গম্বুজ রয়েছে। এর ব্যাস ২৩ ফুট। চারটি খিলান নিয়ে গঠিত বর্গাকার প্যাভিলিয়নের উপর এটি অবস্থিত। এটি পারস্যের স্থাপত্য রীতি। নামাজের স্থানের বাকি অংশের উপর ২১ ফুট উচু ও ১৯ ফুট ব্যাস বিশিষ্ট গম্বুজ রয়েছে।[১৪] এই গম্বুজগুলি লোদি যুগের শৈলীতে নির্মিত হয়।[২৬] সর্বউত্তর ও সর্বদক্ষিণে চক্রাকার সিড়িবিশিষ্ট ঘর রয়েছে। এই সিড়ি দিয়ে ছাদে যাওয়া যায়।[১৪]

এখানের দেয়ালে আরবি ও ফার্সি ক্যালিগ্রাফি উৎকীর্ণ রয়েছে।[২২] প্রত্যেক দেয়ালে স্বতন্ত্র মোজাইক নকশা দেখা যায়।[২৬] গম্বুজের ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের কারণে ইমাম প্রদত্ত খুতবা মসজিদের প্রাঙ্গণে শোনা যায়।

সংরক্ষণ

সম্পাদনা

মসজিদ কমপ্লেক্সটি পাঞ্জাবের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ সুরক্ষিত ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।[২৭] ১৯৯৩ সালে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের সম্ভাব্য তালিকায় মসজিদের নাম যোগ করা হয়েছিল।[২৮] ২০০৪ সালে পাঞ্জাব সরকার মসজিদের সংরক্ষণ ও সংস্কার কাজ করে।[২৯] ২০০৭ সালে আগা খান ট্রাস্ট ও পাঞ্জাব সরকার যৌথভাবে স্থাপনার সংস্কার কাজ করে। ২০০৯ সালে লাহোরের দেয়ালঘেরা শহরের সংস্কারের অংশ হিসেবে মসজিদে দুই বছর মেয়াদী একটি দীর্ঘ সার্ভে শুরু হয়।[৩০] ২০১৫ সালে লাহোর ইউনিভার্সিটি অব মেনেজমেন্ট সায়েন্স এবং ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের যৌথ প্রচেষ্টায় মসজিদের ত্রিমাত্রিক ম্যাপিং করা হয়।[৩১]

মসজিদের উঠানের প্যানারোমা দৃশ্য।

গ্যালারি

সম্পাদনা

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Conservation of the Wazir Khan Mosque Lahore: Preliminary Report on Condition and Risk Assessment" (পিডিএফ)। Aga Khan Development Network। ২০১২। ২৭ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬The Wazir Khan Mosque was built in 1634-35 AD (1044-45 AH), by Hakim ’Ali ud din* a governor of the Punjab in the early part of the reign of the Mughal emperor Shah Jahan. 
  2. Masson, Vadim Mikhaĭlovich (২০০৩)। History of Civilizations of Central Asia: Development in contrast : from the sixteenth to the mid-nineteenth century। UNESCO। আইএসবিএন 9789231038761 
  3. "Walled city of Lahore conservation"। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬The Walled city of Lahore is famous for several historic monuments including the Lahore Fort – a World Heritage site, the Badshahi and Wazir Khan mosques. Close to 2,000 buildings within the Walled city display a range of architectural features that mark Lahore’s centuries old cultural landscape. A majority of these buildings and the mohallas (local neighbourhoods) in which they are situated form a unique heritage footprint. The work consequently carried out by the Aga Khan Trust for Culture (AKTC) and the Aga Khan Historic Cities Programme (AKHCP) was initiated under a 2007 public-private partnership framework agreement with the Government of Punjab. 
  4. Muzaffar, Zareen (৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "The Walled City of Lahore: Protecting Heritage and History"। The Diplomat। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬The Walled City of Lahore program was put into effect in partnership with the Aga Khan Trust for Culture. AKTC supports the Walled City Authority in all technical matters in terms of restoration and conservation work being carried out. Other donors include the World Bank, Royal Norwegian Government, USAID, and the German Embassy. 
  5. "History and Background in Conservation of the Wazir Khan Mosque Lahore: Preliminary Report on Condition and Risk Assessment."Aga Khan Historic Cities Programme। Aga Khan Cultural Services - Pakistan। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  6. Asher, p.225
  7. Shelomo Dov Goitein. Studies in Islamic History and Institutions BRILL, 2010 আইএসবিএন ৯০০৪১৭৯৩১৩ p 170
  8. "Masjid Vazir K̲h̲ān"Archnet। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬The mosque was founded by Hakim Ilmud Din Ansari, a distinguished physician from Chiniot who received the Ministerial title of 'Wazir Khan' under the reign of Shah Jahan, and was later promoted to the position of Viceroy of Punjab. 
  9. Wescoat, James (১৯৯৬)। Mughal Gardens: Sources, Places, Representations, and Prospects। Dumbarton Oaks। পৃষ্ঠা 160 
  10. "CURRENT PROJECTS"। Aga Khan Development Network। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬The complex included the mosque itself, the chowk (an urban introductory space), a row of hujras (shops) integrated in the entrance system meant specifically for calligraphers and bookbinders, and additional shops on the eastern and northern facades built into the body of the monument.CURRENT PROJECTS 
  11. A. H. Qasmi। International encyclopaedia of Islam। Gyan Publishing House। পৃষ্ঠা 269। আইএসবিএন 9788182053205 
  12. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"Journal of Indian Art। London: W. Griggs and Sons। 1 and 2। 1886 and 1887। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  13. Mumtaz, Kamil Khan। "Reading Masjid Wazir Khan"Islamic Arts। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. "Wazir Khan's Mosque, Lahore"। UNESCO। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫ 
  15. "DOCUMENTATION AND CONSERVATION OF WAZIR KHAN MOSQUE, LAHORE, PAKISTAN" (পিডিএফ)। Aga Khan Cultural Service Pakistan। ২৩ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  16. Westcoat, p.160
  17. Gulzar, S (২০১৬)। "Glazed Tile Ornamentation in Mughal Monumental Architecture" (পিডিএফ)Int'l Journal of Research in Chemical, Metallurgical and Civil Engg3 (1)। আইএসএসএন 2349-1442Wazir Khan Mosque (1634 A.D.) built by Sheikh Alimmuddin Ansari is also considered as one of the finest example of Mughal monuments in Lahore with profound use of colorful glazed tile in mosaic work. Colors used in calligraphy as well as in glazed tile mosaic comprising of deep blue, yellow, green, turquoise and white all showed Iranian influence in this region during 15th and 17th century 
  18. W.J. Furnival। Leadless decorative tiles, faience, and mosaic। Рипол Классик। পৃষ্ঠা 838। আইএসবিএন 9781176325630 
  19. Gulzar, S (২০১৬)। "Glazed Tile Ornamentation in Mughal Monumental Architecture" (পিডিএফ)Int'l Journal of Research in Chemical, Metallurgical and Civil Engg3 (1)। আইএসএসএন 2349-1442Iranian decorative motifs like star shaped flowers, grapevine creeper, and cypress were also used on the walls of Wazir Khan Mosque as influenced from Iranian traditions. 
  20. Gulzar, S (২০১৬)। "Glazed Tile Ornamentation in Mughal Monumental Architecture" (পিডিএফ)Int'l Journal of Research in Chemical, Metallurgical and Civil Engg3 (1)। আইএসএসএন 2349-1442The decorative motif of cypress was first time used in tile mosaic at Wazir Khan Mosque that distinguished it from others at that time. 
  21. Gharipour, p.87
  22. Iftikhar Haider Malik (২০০৬)। Culture and Customs of Pakistan। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 90আইএসবিএন 9780313331268 
  23. Wheeler, Sir Robert Eric Mortimer (১৯৫৩)। The Cambridge History of India: The Indus civilization. Supplementary volume। CUP Archive। পৃষ্ঠা 36। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  24. "Wazir Khan Mosque"। Lahore Sites। ২৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬ 
  25. "Wazir Khan Mosque"Sights of Lahore। ২৬ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  26. Haig, p.561
  27. Pakistan Environmental Protection Agency। "http://www.environment.gov.pk/eia_pdf/f_Crit_%20Areas.pdf" (পিডিএফ)। Government of Pakistan। পৃষ্ঠা 12, 47, 48। ১৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৩  |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  28. "Wazir Khan's Mosque, Lahore"। UNESCO। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  29. Qureshi, Tania (৩ অক্টোবর ২০১৫)। "Shahi Guzargah" inside the Walled City of Lahore"Pakistan Today। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 
  30. "Conservation and Restoration" in Conservation of the Wazir Khan Mosque Lahore: Preliminary Report on Condition and Risk Assessment। Lahore: Aga Khan Historic Cities Programme। ২০১২। 
  31. "Virtual Wazir Khan Mosque tours in a month"। The Express Tribune। ১৪ জুন ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬ 

আরো পড়ুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা