এ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী
বুরহান সিদ্দিকী যিনি এ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী নামে পরিচিত।[১] একজন অবসরপ্রাপ্ত বাংলাদেশী সাবেক কূটনীতিক, সাবেক সচিব এবং পুলিশ অফিসার যিনি ১৯৯৯-২০০০ সালে বাংলাদেশ পুলিশের ১৬তম পুলিশ পরিদর্শক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। [২][৩] তিনি কূটনৈতিক
এ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী | |
|---|---|
| ১৬তম বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক | |
| কাজের মেয়াদ ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮ – ৭ জুন ২০০০ | |
| পূর্বসূরী | মোঃ ইসমাইল হোসেন |
| উত্তরসূরী | মুহাম্মদ নুরুল হুদা |
| ব্যক্তিগত বিবরণ | |
| জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
১৯৮৯-৯০ সালে নামিবিয়ায় জাতিসংঘের অধীনে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার হিসেবে অংশ নিয়ে প্রধান লিয়াজোঁ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন[৪]
প্রথম জীবন
সম্পাদনাএ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী বেড়ে ওঠেন চট্টগ্রামে এবং কলেজ পড়াশোনা শেষ করে লাহোরে চলে যান। [৫] সাবেক মন্ত্রী এলকে সিদ্দিকীর ভাই তিনি।
কর্মজীবন
সম্পাদনাএ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী পানি সম্পদ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন [৬][৭] স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে তার তৃতীয় চুক্তির মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর ২০০৩ সালে শেষ হয়। [৮][৯] তিনি ২০০৪ সালে সরকারী চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তারপরে একাধিক আন্তর্জাতিক পানি গবেষণা, আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন প্রকল্পের এসএমই এবং পরামর্শক হিসাবে কাজ করেন।
২০০৬ সালে তিনি জাতীয় প্রকল্প কো-অর্ডিনেটর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। [১০]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাএ.ওয়াই.বি আই সিদ্দিকী রেহানা সিদ্দিকীর সাথে ১৯৭১ সালে বিয়ে করেন। [১১][১২] তাদের একটি ছেলে লুৎফি সিদ্দিকী ইউনাইটেড ব্যাংক অফ সুইজারল্যান্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। [১৩][১৪] এবং এক মেয়ে হুসনা সিদ্দিকী।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Burhan and Rehana Siddiqi's albums to be released"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৭-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Former IGPs" (ইংরেজি ভাষায়)। Bangladesh Police। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০২।
- ↑ "Handover of Model Thana Vehicles to Bangladesh Police"। ২০০৬-০৬-২১। ২০১৪-১০-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১০।
- ↑ Namibia Trade Directory (ইংরেজি ভাষায়)। Advantage Promotions। ১৯৯১।
- ↑ "Heart to heart with Burhan and Rehana Siddiqui"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-০৭-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৬।
- ↑ Official Records (ইংরেজি ভাষায়)। Church House, Westminster। ২০০৪।
- ↑ "Three WASA engineers clipped for graft : Mannan Bhuiyan convinced of massive pilferage"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৩-০৭-২১। ২০১৮-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Contractual appointees on lobbying overdrive as contracts near expiry"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৩-১১-০৬। ২০১৮-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "No job extension to education secretary"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৩-১২-১২। ২০১৮-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Construction of five model police stations begins in April"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৬-০২-২৪। ২০১৮-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Yunus clarifies his overstay as Grameen Bank MD : Dhaka Mirror"। www.dhakamirror.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Actions of an Australian speak louder at Charfashion"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৯-১২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।
- ↑ "Reception accorded to Yunus"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৭-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১২।
- ↑ "Bangladesh-born Siddiqi named MD at Barclays Capital"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৬-১২-২০। ২০১৮-১১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১১।