অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
অ্যাসপায়ার টু ইনোভেশন (এটুআই) (পূর্বে "একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম" হিসেবে পরিচিত) আইসিটি বিভাগ এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ইউএনডিপির সংযুক্তিতে তৈরি একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ এজেন্ডার একটি বিশেষ কর্মসূচি নিয়ে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার জন্য পরিকল্পনা ও বাস্তবিক কার্যক্রম গ্রহণে কাজ করছে। এটুআই পাবলিক সেক্টরের ডিজিটাল রূপান্তর নিশ্চিত করতে পাবলিক সার্ভিস উদ্ভাবনের সুবিধা এবং সুবিধা দেয়। নাগরিক-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নাগরিকদের দোরগোড়ায় জীবনযাত্রার উন্নতির জন্য বেশ কয়েকটি পরিষেবা নিয়ে গেছে।[১]
এটুআই | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ২০০৭ |
যার এখতিয়ারভুক্ত | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |
সদর দপ্তর | ঢাকা ২৩°৪৬′৪৮″ উত্তর ৯০°২২′২৯″ পূর্ব / ২৩.৭৭৯৮৮৩° উত্তর ৯০.৩৭৪৮২৩° পূর্ব |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী |
|
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | আইসিটি বিভাগ |
ওয়েবসাইট | a2i |
ইতিহাস
সম্পাদনাজাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) অর্থায়নে সব কাজে আইসিটির কার্যকর ব্যবহার বাড়াতে ২০০৪ সালে ‘স্ট্রেন্থেনিং দি আইসিটি ক্যাপাসিটি অব প্রাইম মিনিস্টার’স অফিস’ নামের একটি প্রকল্প শুরু হয়। সেই প্রকল্পের শেষ দিকে ২০০৬ সালের অক্টোবর মাসে ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ প্রকল্পের যাত্রা শুরু।[২] এর অর্থায়নও করে ইউএনডিপি। যদিও প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০০৭ সালে ১১ জানুয়ারি সাবেক তত্বাবধায়ক সরকার আসার পর।[৩] এই প্রকল্প থেকে তৎকালীন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে কম্পিউটার, সার্ভার, ই-মেইল ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি অবকাঠামো ও সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যাপারেই বেশি কাজ হয়। পাশাপাশি দেশে আইসিটির বিস্তার ঘটাতে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর এই প্রকল্প আরও বিস্তৃত হয়।
ভিশন ২০২১ নির্বাচনী ইশতেহারের অংশ হিসেবে ডিজিটাল রূপান্তরকে সহজতর করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হওয়ার আগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলের একটি রাজনৈতিক ইশতেহার ভিশন ২০২১ ।[৪]
২৭ ডিসেম্বর ২০২০-এ, এটুআই সংস্থার ১০ হাজার সদস্যের জন্য অনলাইন কেনাকাটার সুবিধার্থে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশের সাথে একশপ চালু করেছে।[৫] ২০২০ সালে এটুআই ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি থেকে তার টানা সপ্তম পুরস্কার অর্জন করে।[৬]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "How is Covid-19 impacting digital financial services?"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০২০-১২-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৩।
- ↑ মোহাইমেন, পল্লব (২০২৩-০৭-২১)। "এটুআইকে এজেন্সি করা কতটা যৌক্তিক হলো?"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ "Economic Relations Division"। erd.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৭-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৭-২১।
- ↑ "ICT expo to showcase 'Digital Bangladesh'"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০১৬-১০-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-০৯।
- ↑ "Ek-Shop to unite all e-commerce platforms"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০২০-১২-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৩।
- ↑ "a2i wins WSIS awards for 7th consecutive year"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২০২০-০৯-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৩।