আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ

চুয়াডাঙ্গা জেলার রেল সেতু

আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলায় নবগঙ্গা নদীর উপরে নির্মিত ব্রিটিশ আমলের একটি রেল সেতু বা ব্রিজ।[১] এই ব্রিজটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এক মর্মান্তিক ইতিহাসের সাক্ষী। এই ব্রিজের পাশেই আলমডাঙ্গা বধ্যভূমি অবস্থিত।[২]

আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ
লাল ব্রিজ
স্থানাঙ্ক২৩°৪৬′০৭″ উত্তর ৮৮°৫৬′৪৬″ পূর্ব / ২৩.৭৬৮৬৮৭০° উত্তর ৮৮.৯৪৬২০৩৩° পূর্ব / 23.7686870; 88.9462033
বহন করেট্রেন
অতিক্রম করেনবগঙ্গা নদী
স্থানআলমডাঙ্গা পৌরসভা, চুয়াডাঙ্গা জেলা
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
রক্ষণাবেক্ষকরেলওয়ে পাকশী বিভাগ
বৈশিষ্ট্য
উপাদান
মোট দৈর্ঘ্য১৭৫ মিটার
রেল বৈশিষ্ট্য
রেলপথের সংখ্যা
ট্র্যাক গেজব্রডগেজ
ইতিহাস
নির্মাণ১৮৬২; ১৬২ বছর আগে (1862)
অবস্থান
মানচিত্র

ইতিহাস

সম্পাদনা

ব্রিটিশরা ১৮৬২ সালে দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত ৫৩.১১ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ করে। এই সময়েই লাল ব্রীজ নির্মাণ করা হয়েছিল।

লাল ব্রিজ গণহত্যা

সম্পাদনা

ব্রিজটি আলমডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রায় ১২০০ মিটার দূরে অবস্থিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই ব্রিজের দুই পাশে পাক-হানাদার বাহিনীদের ক্যাম্প ছিল।[২]

এই ব্রিজ দিয়ে চলাচলকারী ট্রেন থামিয়ে পাক-বাহিনীরা যুবক-যুবতীদের ধরে নিয়ে নির্যাতন-নিপীড়ন করতো। নির্যাতন শেষে হত্যা করে ব্রিজের নিচেই লাশ মাটিচাপা দিত।[২]

স্থানীয় ব্যক্তি সবেদ আলী বলছিলেন,

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. রাজিব হাসান কচি, চুয়াডাঙ্গা (২০১৬-১২-২৪)। "চুয়াডাঙ্গার লাল ব্রিজ"দৈনিক জনকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৩ 
  2. মানিক আকবার, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি (২০২২-০৪-১৫)। "লাল ব্রিজ: ট্রেন থামিয়ে হত্যা, এক গর্তেই ৪০০ কঙ্কাল"বিডি নিউজ ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৩