আপেপ (নক্ষত্র জগৎ)
আপেপ হল নর্মা তারামণ্ডলে অবস্থিত একটি উলফ-র্যায়েট যুগ্ম ও একটি উত্তপ্ত অতিদানব সম্বলিত ত্রি-নক্ষত্র জগৎ। মিশরীয় পুরাণের সর্পদেবতার নামাঙ্কিত এই নক্ষত্র জগতটিকে ঘিরে রয়েছে যুগ্মটির প্রাথমিক তারার উচ্চ আবর্তন গতির ফলে মহাশূন্যে নিক্ষিপ্ত নাক্ষত্রিক বায়ু ও মহাজাগতিক ধূলিকণার একটি বিরাট জটিল গঠন, যা গৌণ তারাটির প্রভাবে একটি ‘পিনহুইল’-এর আকার ধারণ করে। ২০১০-এর দশকে পৃথিবী-ভিত্তিক পর্যবেক্ষণের ফলে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এই নক্ষত্র জগতটি ছিল আকাশগঙ্গা ছায়াপথের শ্রেষ্ঠ জ্ঞাত গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ প্রজনয়িতা।
পর্যবেক্ষণ তথ্য ইপক জে২০০০.০ বিষুব জে২০০০.০ | |
---|---|
তারামণ্ডল | নর্মা |
বিষুবাংশ | ১৬ঘ ০০মি ৫০.৫সে |
বিষুবলম্ব | −৫১° ৪২′ ৪৫″ |
আপাত মান (V) | ১৭.৫ |
বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
বিবর্তনমূলক পর্যায় | ডব্লিউআর যুগ্ম |
আপাত মান (জে) | ১০.২ |
আপাত মান (কে) | ৬.৯ |
জ্যোতির্মিতি | |
দূরত্ব | ২,০০০+৪০০ −৩০০[৩] pc |
পরম মান (MV) | -৫.১৫ / -৫.১৫ / -৭.৪[৩] |
নামকরণ
সম্পাদনাআপেপ (উচ্চারণ: /ˈɑːpɛp/) নক্ষত্র জগৎটির নামকরণ করেন অ্যাস্ট্রনের জোসেফ কলিংহ্যামের নেতৃত্বাধীন জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি দল। এই দলটি ২০১৬ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যবর্তী সময় এই নক্ষত্র জগৎটিকে পর্যবেক্ষণ করেন এবং পর্যবেক্ষণের বিষদ বিবরণ একটি বৈজ্ঞানিক পত্রে প্রকাশ করেন।[৪][৫] এটির নামকরণ হয় মিশরীয় পুরাণে উল্লিখিত সূর্য দেবতা রা-এর নশ্বর শত্রু আপেপের নামানুসারে। উল্লেখ্য, প্রাচীন চিত্রকলায় আপেপকে প্রায়শই এক দৈত্যাকার সর্পের আকারে চিত্রিত করা হত এবং রা ও আপেপের শত্রুতাকে বর্ণনা করা হয় “একটি ড্রাগনের কুণ্ডলীর মধ্যে যুদ্ধোন্মুখ এক নক্ষত্র” রূপে বর্ণিত অবলোহিত আলোকে একটি জগৎ ও সেটির নাক্ষত্রিক বায়ুর আকারের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ “একটি যথাযথ পরোক্ষ উল্লেখ” হিসেবে।[৪][৬] এক্সএমএম-নিউটন নহাকাশ দূরবীন কর্তৃক পর্যবেক্ষিত এক্স-রশ্মি সূত্রগুলির একটি নক্ষত্র তালিকা এক্সএমএম-নিউটন সেরেন্ডিপিটাস সোর্স ক্যাটালগ-এ (২এক্সএমএম) এই নক্ষত্র জগৎটি তালিকাভুক্ত হয়েছে ২এমএমএম জে১৬০০৫০.৭-৫১৪২৪৫ নামে।[৭] এছাড়া এটি ডব্লিউআর ৭০-১৬ নামেও পরিচিত।
বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাআপেপ হল একটি ত্রি-নক্ষত্র জগৎ।[৫][৮] এই জগতে রয়েছে ‘কেন্দ্রীয় ইঞ্জিন’ হিসেবে বর্ণিত ও ~১০০ বছরের এক পর্যায়ে আবর্তিত হয়ে চলা একটি উলফ-র্যায়েট যুগ্ম[৯] এবং ‘উত্তর দিকের সঙ্গী’ হিসেবে বর্ণত এবং >১০,০০০ বছরের এক পর্যায়ে কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনকে কেন্দ্র করে ~১,৭০০ জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক একক দূরত্ব থেকে আবর্তিত হয়ে চলা একটি তৃতীয় উত্তপ্ত অতিদানব তারা।[১০] আপেপের কেন্দ্রের যুগ্মটি গঠিত হয়েছে কার্বন- (ডব্লিউসি৮) ও নাইট্রোজেন-অনুক্রম (ডব্লিউএন৪-৬বি) উপশ্রেণির দু’টি ধ্রুপদি উলফ-র্যায়েট তারা দিয়ে। এর দলে আপেপ পরিণত হয়েছে আকাশগঙ্গা ছায়াপথের এক ধ্রুপদি ডব্লিউআর+ডব্লিউআর যুগ্ম ব্যবস্থার সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী উদাহরণে।[৩] কার্বন-অনুক্রমের উলফ-র্যায়েট তারাগুলি প্রায়শই ধূলি-উৎপাদনের কারখানায় পরিণত হয়। নাক্ষত্রিক বায়ু ও মহাজাগতিক ধূলির এক সুদূরব্যাপী জটিল গঠন এই জগৎটিকে ঘিরে থাকে।[৬][১১][৮] সেই কারণে এটির সঙ্গে পিনহুইল নীহারিকা সৃষ্টিকারী ডব্লিউআর ১০৪ নামে অপর একটি উলফ-র্যায়েট নক্ষত্র জগতের সাদৃশ্য লক্ষিত হয়।[১২] ১,২০,০০,০০০ কিমি/ঘ (৭৫,০০,০০০ মা/ঘ) গতিবেগে ভ্রমণরত এই বায়ু[৫][১১] এবং নক্ষত্র জগৎটির প্রান্তদেশে ২০,০০,০০০ কিমি/ঘ (১২,০০,০০০ মা/ঘ) গতিবেগে ভ্রমণরত ধূলি ইঙ্গিত করে যে, কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনের অন্তত একটি উপাদান দ্রুত গতিতে আবর্তিত হয়ে চলেছে, যে গতিতে এটির পৃষ্ঠতল অভিকর্ষ বহির্ভাগে এটির কেন্দ্রাতিগ বল কর্তৃক প্রায় রক্ষিত হয়।[৮][১৩] এই উপাদানটি এটির মেরু অঞ্চল থেকে দ্রুততর এবং এটির বিষুব অঞ্চল থেকে মন্থরতর নাক্ষত্রিক বায়ু উৎপাদিত করে এবং বিষুবীয় বায়ুর সঙ্গে এটির গৌণ উৎপাদনগুলির বায়ুর পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ায় নক্ষত্র জগৎটির ‘পিনহুইল’ আকৃতির উদ্ভব ঘটে।[১৪][১৫] এক অতিনবতারার সময় দ্রুত গতিতে আবর্তিত হতে থাকা উলফ-র্যায়েট তারাগুলি তাত্ত্বিকভাবে গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ ঘটাতে সক্ষম এবং এই নক্ষত্র জগৎটিকেও একটি গামা-রশ্মি বিস্ফোরণের প্রজনয়িতা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।[১৬] বিজ্ঞানীদের আনুমানিক হিসেবে আপেপ পৃথিবী থেকে ~২.৪ কিলোপারসেক[১৭] বা ~৮,০০০ আলোকবর্ষ [৯][১৮] দূরে অবস্থিত, এটির আনুমানিক ১১.৪ দৃশ্যগত নির্বাপনে যার সম্ভাব্য বৈষম্য +০.২ ও -০.৫ কিলোপারসেক।[১৭]
পর্যবেক্ষণ
সম্পাদনাআপেপ নক্ষত্র জগৎটি নর্মা তারামণ্ডলে ১৬ঘ ০০মি ৫০.৫সে বিষুবাংশে এবং −৫১° ৪২′ ৪৫″ ক্রান্তিতে অবস্থিত।[১] এই নক্ষত্র জগৎটিকে দু’টি উপাদানে বিভাজিত করা যায়: ‘কেন্দ্রীয় ইঞ্জিন’ উলফ-র্যায়েট যুগ্ম এবং ‘উত্তর দিকের সঙ্গী’ অতিদানব।[১৯] নক্ষত্র জগৎটির মোট আপাত ঔজ্জ্বল্য হল ১৭.৫ (বিভাজিত ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ইঞ্জিন ও উত্তর দিকের সঙ্গীর আপাত ঔজ্জ্বল্য যথাক্রমে ১৯.০ ও ১৭.৮)।[২০] এটির অবলোহিত বর্ণালিসংক্রান্ত শক্তি বণ্টনের (এসইডি) মধ্যে অনন্যতা লক্ষ্য করা যায়, যার ঔজ্জ্বল্য ২.২ µm-এ ৬.৪ থেকে ২২ µm-এ -২.৪ আপাত ঔজ্জ্বল্যের মধ্যে থাকে।[২১] ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজার্ভেটরির (ইএসও) ভেরি লার্জ টেলিস্কোপের স্থিত সিনফোনি যন্ত্রের মাধ্যমে সম্পাদিত সমীক্ষায় অবলোহিত জে ব্যান্ডে কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনটির আপাত ঔজ্জ্বল্য পরিমাপ করা হয়েছিল ১০.২±০.২ এবং উত্তর দিকের সঙ্গীটির আপাত ঔজ্জ্বল্য পরিমাপ করা হয়েছিল ৯.৬±০.২।[২২] সিনফোনির দ্বারা কে ব্যান্ডে নক্ষত্র জগৎটির আপাত ঔজ্জ্বল্য পরিমাপ করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনটির ৬.৯±০.২ ও উত্তর দিকের সঙ্গীর ৮.১±০.২,[২৩] এল ব্যান্ডে আপাত ঔজ্জ্বল্য পরিমাপ করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনের ৪.৭±০.১ ও উত্তর দিকের সঙ্গীর ৭.৩±০.১,[২৩] এবং এম ব্যান্ডে আপাত ঔজ্জ্বল্য পরিমাপ করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনের ৪.৪±০.৩ ও উত্তর দিকের সঙ্গীর ৭.০±০.২।[২৩] সিনফোনির পর্যবেক্ষণ থেকে প্রাপ্ত বিস্তারিত তথ্যের মাধ্যমে জানা যায় যে উত্তর দিকের সঙ্গীটি সম্ভবত একটি গতানুগতিক বি১আইএ+ অতি স্পষ্ট তারা।[২৪] এ ও বি দ্বারা একটি ডব্লিউসি৭ তারার বৈশিষ্ট্যসূচক বর্ণালিটিকে বোঝায়।[২৫] কিন্তু ডব্লিউএন৪ বা ডব্লিউএন৫ তারার অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যগুলিকে তত্ত্বায়িত করতে হয় কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনের অন্যতম নক্ষত্রগুলির থেকে; তা সুনিশ্চিত করা গেলে তা আপেপকে ডব্লিউআর তারাগুলির একটি দুর্লভ যুগ্ম জগৎ প্রমাণ করে।[২৬] সিনফোনি তথ্য থেকে একটি বিকল্প উপপ্রমেয়ও প্রস্তাব করা হয়। এই মতে, এই বর্ণালি সামগ্রিকভাবে এক বেদস্তুর পরিবর্তনমূলক ডব্লিউএন/ডব্লিউসি তারাও গঠন করতে পারে এবং সেই ক্ষেত্রে উত্তর দিকের সঙ্গীটি হবে একটি গতানুগতিক ওবি তারা।[২৭] ডব্লিউআর তারা ইজেড ক্যানিস মেজরিস ও ডব্লিউআর ৯০-এর সম্মিলিত বর্ণালিও এমন এক বর্ণালি গঠন করে যা ডব্লিউআর যুগ্মে পর্যবেক্ষিত বর্ণালির প্রায় অনুরূপ।
আপেপ নক্ষত্র জগৎটি ছিল আকাশগঙ্গা ছায়াপথে আবিষ্কৃত প্রথম সম্ভাব্য গামা-রশ্মি বিস্ফোরক প্রজনয়িতা।[৬] যদিও এই বিষয়টি এক্সএমএম-নিউটন ও চন্দ্র মহাকাশ দূরবীন থেকে কৃত প্রথম দিকের পর্যবেক্ষণগুলি থেকে জানা যায়নি। এই সকল পর্যবেক্ষণে ২০০৪ সালের অগস্ট মাসের মধ্যেই এটিকে সাধারণভাবে একটি এক্স-রশ্মি উৎস হিসেবে চিহ্নিত করা গিয়েছিল।[২৮] জ্যোতির্বিজ্ঞানী জো কলিংহ্যাম সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পাঠক্রমে পড়াশোনা করার সময় মোলোংলো অবজার্ভেটরি সিন্থেসিস টেলিস্কোপ দ্বারা প্রথম আপেপ পর্যবেক্ষণ করেন[১১][২৯] এবং এটিকে এমন একটি সম্ভাব্য পরস্পর সংঘৃষ্ট-বায়ু যুগ্ম বলে উল্লেখ করে যেটির বেতার উৎস এটা ক্যারিনির ন্যায়ই উজ্জ্বল।[৩০] কলিংহ্যাম ও পিটার টুটহিল (যিনি ১৯৯৮ সালে ডব্লিউআর ১০৪ আবিষ্কারে সহায়তা করেছিলেন এবং আপেপের চরম অবলোহিত গুণাবলি পর্যবেক্ষণের পর সেটির প্রতি আগ্রহ ব্যক্ত করেছিলেন)[৩১][৩২] ২০১৬ সালের অগস্ট মাসে পর্যবেক্ষণের জন্য ইএসও-র ভেরি লার্জ টেলিস্কোপটি ব্যবহার করেন।[১][৩৩] অ্যাংলো-অস্ট্রেলিয়ান টেলিস্কোপ ও অস্ট্রেলিয়া টেলিস্কোপ কমপ্যাক্ট অ্যারে থেকে আরও পর্যবেক্ষণ চালানো হয়।[১৮] এছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানও এই গবেষণায় অবদান রাখে।[খ] এই সকল পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার ফসল হল ২০১৮ সালের ১৯ নভেম্বর নেচার অ্যাস্ট্রোনমি পত্রিকায় প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ।[১৪] এই নিবন্ধেই ঘোষণা করা হয় যে, আপেপ নক্ষত্র জগৎটি ছিল একটি উলফ-র্যায়েট যুগ্ম এবং একটা গামা-রশ্মি বিস্ফোরণের প্রজনয়িতা।[৮][৩৪] ইতিপূর্বে মনে করা হত এই ধরনের নক্ষত্র জগৎ শুধুমাত্র আকাশগঙ্গার চেয়ে নবীনতর ছায়াপথগুলিতেই পাওয়া যায়।[১৫]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাপাদটীকা
- ↑ ২০১৬ সালের ১৩ অগস্ট ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজার্ভেটরির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপ কর্তৃক গৃহীত দু’টি অবলোহিত চিত্র দ্বারা গঠিত একটি যৌগিক চিত্র – একটি চিত্র হল ২.২৪ মাইক্রোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্যে নাকো যন্ত্রে গৃহীত নক্ষত্র জগতের কেন্দ্রস্থ তারাগুলির চিত্র এবং অপরটি হল ৮.৯ মাইক্রোমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ভিসির যন্ত্রে গৃহীত পূর্বোক্ত তারাগুলিকে ঘিরে থাকা ধূলিকণা ও গ্যাসীয় মেঘের চিত্র। যৌগিক চিত্রটির পরিমাপ আড়াআড়িভাবে ০.২৬ × ০.২৬ আর্কমিনিট।[১][২]
- ↑ Contributions from the University of Edinburgh, the University of New South Wales, New York University, and the University of Sheffield, and the University of Sydney.[১৫]
উল্লেখপঞ্জি
- Callingham, Joseph (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "Riding the serpent: The discovery and study of Apep"। Nature। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮।
- Callingham, J. R.; Tuthill, P. G.; Pope, B. J. S.; Williams, P. M.; Crowther, P. A.; Edwards, M.; Norris, B.; Kedziora-Chudczer, L. (২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮)। "Anisotropic winds in a Wolf–Rayet binary identify a potential gamma-ray burst progenitor" (পিডিএফ)। University of Sydney School of Physics। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
- Plait, Phil (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "Bad Astronomy: Is this cosmic sprinkler surrounding galaxy's next gamma-ray burst?"। Syfy Wire। ২২ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮।
সূত্রনির্দেশ
- ↑ ক খ গ কলিংহ্যাম ও অন্যান্য ২০১৮, পৃ. ৩, "চিত্র ১। আপেপের ভিসির ৮.৯ μm চিত্র, ২০১৬ সালের ১৩ অগস্ট গৃহীত। এই ছবিতে নক্ষত্র জগতে বিচিত্র ধূলিকণার নকশা গড়ে উঠতে দেখা যাচ্ছে। উপরের ডানদিকের কোণে দেখা যাচ্ছে নীল বাক্স দ্বারা সীমায়িত অঞ্চলের ১.৮" × ১.৮" মাত্রার ২.২৪ μm-এর নাকো চিত্রটি।"
- ↑ ইএসও কর্মচারী (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "আপেপের কুণ্ডলী"। ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজার্ভেটরি (ইএসও)। ৬ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৯।
দৃশ্যের ক্ষেত্র: ০.২৬ x ০.২৬ আর্কমিনিট
- ↑ ক খ গ কলিংহ্যাম, জে. আর.; ক্রোদার, পি. এ.; উইলিয়ামস, পি. এম.; টুটহিল, পি. জি.; হ্যান, ওয়াই.; পোপ, বি. জে. এস.; মারকোট, বি. (২০২০)। "টু উলফ-র্যায়েট স্টারস অ্যাট দ্য হার্ট অফ কোলাইডিং-উইন্ড বায়োনারি আপেপ"। মান্থলি নোটিসেস অফ দ্য রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি। ৪৯৫ (৩): ৩৩২৩–৩৩৩১। arXiv:2005.00531 । এসটুসিআইডি 218470247। ডিওআই:10.1093/mnras/staa1244। বিবকোড:2020MNRAS.495.3323C।
- ↑ ক খ কলিংহ্যাম ও অন্যান্য ২০১৮, পৃ. ৩, "we here adopt the moniker "Apep" after the sinuous form of this infrared plume [...] The serpent diety from Egyptian mythology; mortal enemy of sun god Ra. We think this is an apt allusion to the image which evokes a star embattled within a dragon’s coils." (অনুবাদ: "আমরা এখানে এই অবলোহিত পুচ্ছটির কুণ্ডলীসদৃশ আকারটির চলিত নাম হিসেবে "আপেপ" নামটিকে গ্রহণ করলাম […] মিশরীয় পুরাণের সর্পদেবতা; সূর্যদেবতা রা-এর নশ্বর শত্রু। আমাদের মনে হয় এই যে ছবিতে তারাটি একটি ড্রাগনের কুণ্ডলীর মধ্যে যুদ্ধোন্মুখ অবস্থায় রয়েছে বলে প্রতিভাত হচ্ছে [এই নামটি] তারই যথাযথ পরোক্ষ উল্লেখ।"
- ↑ ক খ গ ড্ভোরস্কি, জর্জ (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "স্টানিং পিনহুইল নেব্যুলা ইজ আ কসমিক ক্যাটাক্লিজম ইন দ্য মেকিং"। গিজমোডো। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
...but to the researchers who recently investigated this enigmatic object, it’s simply "Apep" [...] The speed of gas within the nebula was clocked at 12 million kilometers per hour [...] featuring a massive triple star system at its core—a binary pair and a lone star... (অনুবাদ: …কিন্তু যে গবেষকেরা এই রহস্যময় বস্তুটিকে সাম্প্রতিককালে পরীক্ষা করে দেখেছেন, তাঁদের কাছে এটি সরলভাবে "আপেপ" নামে পরিচিত […] নীহারিকার মধ্যে গ্যাসের গতি পরিমাপ করা হয়েছে প্রতি ঘণ্টায় ১২ মিলিয়ন কিলোমিটার […] এটির কেন্দ্রস্থলে রয়েছে তিনটি নক্ষত্র-বিশিষ্ট একটি প্রকাণ্ড নক্ষত্র জগৎ - এক জোড়া যুগ্ম তারা ও একটি একক তারা…)
- ↑ ক খ গ লেটজটার, রাফি (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "দিস স্পিনিং, স্নেকলাইক স্টার সিস্টেম মাইট ব্লাস্ট গামা রেজ ইনটু দ্য মিল্কি ওয়ে হোয়েন ইট ডাইজ"। লাইভ সায়েন্স। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
For the first time, astronomers have found a star system in our galaxy that could produce a gamma-ray burst [...] the researchers nicknamed it "Apep" after the Egyptian snake-deity of chaos. [...] The name works nicely for the system, which is surrounded by long, fiery pinwheels of matter cast out into space... (অনুবাদ: এই প্রথম জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আমাদের ছায়াপথে এমন একটি নক্ষত্র জগৎ খুঁজে পেলেন যা একটি গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ সৃষ্টি করতে পারে […] বিশৃঙ্খলার মিশরীয় সর্পদেবতার নামানুসারে গবেষকেরা এটির ডাকনাম রেখেছেন "আপেপ"। […] নামটি মহাশূন্যে বিক্ষিপ্ত বস্তুর দীর্ঘ ও অগ্নিময় পিনহুইল দ্বারা পরিবেষ্টিত এই নক্ষত্র জগৎটির সঙ্গে বেশ মানিয়েছে।)
- ↑ এক্সএমএম-নিউটন সার্ভে সায়েন্স সেন্টার (২০ অগস্ট ২০০৮)। "দ্য এক্সএমএম-নিউটন সেরেন্ডিপিটাস সোর্স ক্যাটালগ: ২এক্সএমএম ইউজার গাইড"। লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগ। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
2XMM is a catalogue of serendipitous X-ray sources from the European Space Agency's (ESA) XMM-Newton observatory (অনুবাদ: ২এক্সএমএম হল ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির (ইএসএ) এক্সএমএম-নিউটন মানমন্দির থেকে প্রাপ্ত অদৃষ্টপূর্ব এক্স-রশ্মি উৎসসূত্র গুলির একটি শ্রেণিবদ্ধ তালিকা)
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ গ ঘ কারপিনেটি, আলফ্রেডো (১৯ নভেম্বর ২০১৯)। "দিস 'কসমিক সারপেন্ট' ইজ দ্য ফার্স্ট সিস্টেম অফ ইটস কাইন্ড টু বি ডিসকভার্ড ইন আওয়ার গ্যালাক্সি"। আইএফএল সায়েন্স!। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
Three stars are in this picture, although the two Wolf-Rayet stars look like a single one in the center [...] the winds are moving at 12 million kilometers (7.5 million miles) per hour. [...] The observations were possible thanks to the Very Large Telescope [...] the dust at the edge of the system is moving at the slower pace of 2 million kilometers (1.2 million miles) per hour. (অনুবাদ: এই ছবিতে তিনটি তারা রয়েছে, যদিও কেন্দ্রে দু’টি উলফ-র্যায়েট তারাকে দেখে মনে হয় একটিই তারা […] বায়ু প্রবাহিত হচ্ছে ঘণ্টায় ১২ মিলিয়ন কিলোমিটার (৭.৫ মিলিয়ন মাইল) বেগে […] নক্ষত্র জগৎটির প্রান্তভাগে ধূলিকণা সঞ্চারিত হচ্ছে ধীরতর গতিতে প্রতি ঘণ্টায় ২ মিলিয়ন কিলোমিটার (১.২ মিলিয়ন মাইল) বেগে।)
- ↑ ক খ গ্রিফিন, অ্যান্ড্রিউ (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "হিউজ স্টার সিস্টেম নিয়ার আর্থ কুড প্রোডিউস ওয়ান অফ দ্য মোস্ট স্পেকট্যাকুলার এক্সপ্লোশনস ইন দি ইউনিভার্স"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
The swirling cloud of dust is a mere 8,000 light years from Earth is a vast system made up of two shockingly bright stars. [...] The two bright stars orbit each other every hundred years or so, according to the researchers. (অনুবাদ: ধূলিকণার ঘূর্ণায়মান মেঘটি পৃথিবী থেকে নিছকই ৮,০০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এটি দু’টি বিস্ময়কর রকমের উজ্জ্বল তারা দিয়ে গঠিত একটি বিশাল নক্ষত্র জগৎ। […] দু’টি উজ্জ্বল তারা প্রতি একশো বছর বা একশো বছরের কাছাকাছি সময় পর্যায়ে পরস্পরকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে বলেই গবেষকেরা মনে করেন।)
- ↑ প্লেইট ২০১৮, "At 250 billion kilometers out from the bright star (about ten times the distance of Neptune from the Sun), it would take more than 10,000 years to circle it once..." (অনুবাদ: "উজ্জ্বল তারাটির থেকে ২৫০ বিলিয়ন কিলোমিটার দূরে (সূর্য থেকে নেপচুনের দূরত্বের প্রায় দশ গুণ) অবস্থিত এই তারাটির [কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনকে] একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে দশ হাজার বছরেরও বেশি সময়…"
- ↑ ক খ গ স্টর্ম, মার্কাস (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "ডুমড স্টার ইন মিল্কি ওয়ে থ্রেটেনস রেয়ার গামা-রে বার্স্ট"। সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
...the astronomers have measured the velocity of the stellar winds as fast as 12 million kilometres an hour, about 1 percent the speed of light. [...] We discovered this star as an outlier in a survey with a radio telescope operated by the University of Sydney. (অনুবাদ:…জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নাক্ষত্রিক বায়ুর গতিবেগ পরিমাপ করেছেন ঘণ্টায় ১২ মিলিয়ন কিলোমিটার, যা আলোর গতির প্রায় ১ শতাংশ। […] আমরা এই তারাটি আবিষ্কার করেছি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত একটি বেতার দূরবীন কর্তৃক সম্পাদিত একটি সমীক্ষার ফলে প্রাপ্ত অন্যান্য পর্যবেক্ষণগুলির থেকে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যযুক্ত একটি তথ্য হিসেবে।
- ↑ প্লেইট ২০১৮, "Sometimes, if they are in a tight binary, you get a pinwheel. The most famous example of that is WR 104..." (অনুবাদ: "কখনও কখনও তারাগুলি যদি আঁটোসাঁটোভাবে নিবদ্ধ যুগ্ম তারা হয়, তাহলে তারা পিনহুইলের আকৃতি ধারণ করে। এই ঘটনার সবচেয়ে বিখ্যাত উদাহরণটি হল ডব্লিউআর ১০৪… ")
- ↑ প্লেইট ২০১৮, "The astronomers who observed it think that the primary (brighter) one is spinning extremely rapidly, so fast it's nearly at the breakup rate — in other words, spinning so fast that the gravity of the star at the surface is nearly balanced by the centrifugal force outwards." (অনুবাদ: "এটিকে পর্যবেক্ষণকারী জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে, প্রাথমিক (উজ্জ্বলতর) তারাটি চরম দ্রুত গতিতে নিজের অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত হয়ে চলেছে। এই গতির দ্রুততা প্রায় বিভাজন হারের কাছাকাছি – অন্য ভাবে বললে, এটি এত দ্রুত নিজের অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত হচ্ছে যে তারাটির পৃষ্ঠভাগে এটির অভিকর্ষজ বলের সামঞ্জস্য বহির্মুখী কেন্দ্রাতিগ বল কর্তৃক প্রায় রক্ষিত হয়।")
- ↑ ক খ উইউলে, জেনেলে (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "স্পেকট্যাকুলার কসমিক পিনহুইল ইজ আ 'টিকিং বম্ব' সেট টু ব্লাস্ট গামা রেজ অ্যাক্রস দ্য মিল্কি ওয়ে"। এবিসি নিউজ অস্ট্রেলিয়া। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
Writing in the journal Nature Astronomy [...] the most violent star is creating stellar winds at two speeds — fast at the poles, slow at the equator [...] the beautiful pinwheel of blazing dust is created not by the fast polar winds, but by the turbulence that arises when the second star in the central engine passes through that first star's slow-moving equatorial wind. (অনুবাদ: নেচার অ্যাস্ট্রোনমি সাময়িকীতে লেখা হয়েছে […] সর্বাধিক বিক্ষুব্ধ তারাটি নাক্ষত্রিক বায়ু সৃষ্টি করছে দু’টি গতিতে – মেরু অঞ্চলে দ্রুত ও বিষুব অঞ্চলে ধীরে […] উজ্জ্বল ধূলিকণার সুন্দর পিনহুইলটি দ্রুত মেরু বায়ু কর্তৃক সৃষ্ট হয়নি, বরং হয়েছে কেন্দ্রীয় ইঞ্জিনের প্রথম তারাটির ধীরে সঞ্চারিত বিষুবীয় বায়ুর মধ্যে দিয়ে দ্বিতীয় তারাটির যাওয়ার সময় যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় তা থেকে।)
- ↑ ক খ গ ডেভিট, জেমস (১৯ নভেম্বর ২০১৮)। "সায়েন্টিস্টস ডিসকভার নিউ "পিনহুইল" স্টার সিস্টেম"। নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
"It was not expected such a system would be found in our galaxy—only in younger galaxies much further away," [...] The discovery of the system [...] also included scientists from the Netherlands Institute for Radio Astronomy, the University of Sydney, the University of Edinburgh, the University of Sheffield, and the University of New South Wales. [...] is adorned with a dust "pinwheel"— whose strangely slow motion suggests current theories on star deaths may be incomplete. (অনুবাদ: এই রকম একটি নক্ষত্র জগৎ আমাদের ছায়াপথে খুঁজে পাওয়া খুবই অপ্রত্যাশিত ঘটনা – এগুলি আরও অনেক দূরের নবীনতর ছায়াপথগুলিতেই দেখা যায়, […] এই নক্ষত্র জগতের আবিষ্কারে […] নেদারল্যান্ডস ইনস্টিউট ফর রেডিও অ্যাস্ট্রোনমি, সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়, শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদেরও কৃতিত্ব বিদ্যমান। […] এটি ধূলিকণার একটি "পিনহুইল" দ্বারা সজ্জিত – যার অদ্ভুত ধীর গতি ইঙ্গিত করে যে নক্ষত্রের মৃত্যু-সংক্রান্ত অধুনা-প্রচলিত তত্ত্বগুলি সম্ভবত অসম্পূর্ণ।)
- ↑ ক্লেরি, ড্যানিয়েল (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "ম্যাসিভ স্টার সিস্টেম প্রাইমড ফর ইনটেন্স এক্সপ্লোশন"। সায়েন্স। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
One of stars is an unusually massive sun known as a Wolf-Rayet star. When such stars run out of fuel, they collapse, causing a supernova explosion. Theorists believe that if the Wolf-Rayet star is also spinning fast, the explosion will produce intense jets of gamma rays out of either pole... (অনুবাদ: তারাগুলির মধ্যে একটি হল এক অস্বাভাবিক গুরুভার সূর্য, যেটি একটি উলফ-র্যায়েট তারা হিসেবে পরিচিত। এই ধরনের কোনও তারার যখন জ্বালানি ফুরিয়ে যায়, তখন সেগুলি ভেঙে পড়ে। যার ফলে একটি অতিনবতারা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তাত্ত্বিকদের বিশ্বাস, উলফ-র্যায়েট তারা যদি দ্রুত নিজ অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত হয়, তাহলে এই ধরনের বিস্ফোরণ তারার দুই মেরু থেকেই গামা রশ্মির তীব্র প্রবাহ সৃষ্টি করবে…)
- ↑ ক খ কলিংহ্যাম ও অন্যান্য ২০১৮, পৃ. ১৮–১৯, "If we use the visual extinction AV = 11.4 [...] we need a distance of d = ২.৪+০.২
−০.৫ to get realistic absolute magnitudes for the components. [...] Despite these uncertainties, all lines of evidence suggest that Apep is located [less-than around] 4.5 kpc, and likely around d ≈ 2.4 kpc." (অনুবাদ: "আমরা যদি এভি = ১১.৪ দৃশ্যগত নির্বাপন ব্যবহার করি […] তাহলে উপাদানগুলির বাস্তবসম্মত চূড়ান্ত ঔজ্জ্বল্য পেতে আমাদের দূরত্ব ধরতে হবে ডি = ২.৪+০.২
−০.৫। […] এই সব অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও প্রমাণের প্রতিটি রেখা ইঙ্গিত করে যে আপেপ ৪.৫ কেপিসি-র [কম দূরত্বের কাছাকাছি দূরত্বে] অবস্থান করছে এবং যা সম্ভবত প্রায় ডি ≈ ২.৪ কেপিসি।") - ↑ ক খ ম্যানিক্স, লিয়াম (২০ নভেম্বর ২০১৮)। "সুপার-পাওয়ারফুল ইন্টারস্টেলার 'টিকিং টাইম বম্ব' ফাউন্ড নট ফার ফ্রম আর্থ"। দ্য সিডনি মর্নিং হেরাল্ড। ২০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৮।
In a part of the Milky Way 8000-odd light-years away [...] The system was spotted by PhD student Dr Joe Callingham while he was sorting through data, and later confirmed using the Anglo-Australian Telescope at Coonabarabran in regional NSW. (অনুবাদ: প্রায় ৮,০০০ আলোকবর্ষ দূরে আকাশগঙ্গা ছায়াপথের একটি অংশে অবস্থিত […] এই নক্ষত্র জগৎটিকে তথ্য সাজানোর সময় পিএইডি ছাত্র ড. জো ক্যালিংহ্যাম চিহ্নিত করেন, এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় এনএসডব্লিউ-তে কুনাবারাব্রানে অ্যাংলো-অস্ট্রেলিয়ান টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এটিকে নিশ্চিত করা হয়।)
- ↑ Callingham et al. 2018, page 2, "The 2.24μm NACO observation (Figure 1, inset) resolves Apep into a 0.739" ± 0.002" binary with a fainter companion to the North."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 18, "...the known visual magnitude V = 17.5 for Apep (V = 17.8 for the OB supergiant that is the northern companion and V = 19.0 for the Central Engine)..."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 18–19, "...was first noted as a high-luminosity outlier in our Galactic plane X-ray and radio survey, and revealed as an exceptional object on considering its infra- red spectral energy distribution (SED), where it brightens from an apparent magnitude of 6.4 at 2.2μm to −2.4 at 22μm, with both measurements on the Vega system."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 14, "Apep was resolved by SINFONI [...] We summed the J-band data over the Central Engine and northern companion to derive the J-band magnitudes of ১০.২±০.২ and ৯.৬±০.২, respectively."
- ↑ ক খ গ Callingham et al. 2018, page 22, "Supplementary Information Table 2. Summary of the NACO observations of Apep. Separation refers to the angular separation between the Central Engine and northern companion, identified in the inset of Figure 1. The uncertainties reported are for 90% confidence."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 21, "Despite this, we favour the northern companion being an B1 Ia+ supergiant but further observations, particularly optical spectra, are necessary to confirm this spectral type."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 20, "...the spectrum of Apep shows stronger He II and weaker C IV line emission than is stereotypical for a WC7 star."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 20, "The weakness in the J-band, where dust emission is negligible [...] points to the additional continuum from a companion star. The abnormal strength of the He II lines for a WC7 star suggests an early WN sub-type companion. The absence of N V and relative weakness of He I, and with comparison to WN spectra, implies the presence of a subtype WN4 or WN5 star. Double WR binaries are, however, rare, with very few known."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 21, "An alternative spectral subtype classification to the WC7+WN4-5 model, that equally well describes the spectra shown in Figure 2, is that of a WR star in the brief transitory phase between WN and WC (WN/WC) with an unseen OB-type companion."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 25, "Supplementary Information Table 3. Summary of the 0.2 and 10.0 keV observations of Apep. ObsID corresponds to the unique identification number assigned to each observation by the respective X-ray observatory.
- ↑ Callingham 2018, "The path that led to the discovery of Apep started with a relatively simple crossmatch between X-ray and radio surveys in the last year of my undergraduate study at the University of Sydney..."
- ↑ Callingham 2018, "Momentum was behind the idea that Apep was a new colliding-wind binary but the radio emission would make it the brightest radio colliding-wind binary discovered outside of the unique object Eta Carinae..."
- ↑ Tuthill, Peter (১৯৯৯)। "The Twisted Tale of Wolf-Rayet 104 First of the Pinwheel Nebulae"। University of Sydney School of Physics। ২৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৮।
These results are further described in our letter in Nature "A dusty pinwheel nebula around the massive star wr 104" by Peter Tuthill, John Monnier and William Danchi Volume 398, pp. 487–489, April 8, 1999.
- ↑ Callingham 2018, "This is where the imaging guru Peter Tuthill (University of Sydney) comes into the story as the extreme infrared properties of Apep particularly caught his attention. [...] It immediately brought to mind the so-called "Pinwheel Nebulae" that Peter had discovered 20 years ago, but this was larger and with more complicated structure than the clean Archimedean spiral observed in those systems."
- ↑ Callingham 2018, "We wrote a proposal to use a mid-infrared camera on the European Southern Observatory’s Very Large Telescope (VLT) to image the source in the middle of my PhD..."
- ↑ Callingham et al. 2018, page 1, "Near-critical stellar rotation is known to drive such winds, suggesting this Wolf-Rayet system as a potential Galactic progenitor system to long-duration gamma-ray bursts."