অপূর্ব সেন
ভারত উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব
অপূর্ব সেন (ভোলা) (১৯১৫ - ১৩ জুন, ১৯৩২) ছিলেন ভারত উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। বিপ্লবী দলের সদস্য হিসেবে ৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের কার্যক্রমে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং পরে ফেরার হন। পটিয়ার সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে পলাতক অবস্থায় থাকাকালে সূর্য সেনসহ পুলিশ কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে তিনি পুলিসের গুলিতে ঘটনাস্থলেই শহীদ হন।[১][২][৩]
অপূর্ব সেন | |
---|---|
জন্ম | ১৯১৫ |
মৃত্যু | ১৩ জুন, ১৯৩২ |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত |
পরিচিতির কারণ | চট্টগ্রামের অস্ত্রগার আক্রমণের ব্যক্তি |
রাজনৈতিক দল | অনুশীলন সমিতি |
আন্দোলন | ভারতের বিপ্লবী স্বাধীনতা আন্দোলন |
পিতা-মাতা |
|
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সম্পাদনাঅপূর্ব সেনের জন্ম চট্টগ্রামের ছাত্রডান্ডি গ্রামে। তার পিতার নাম হরিশচন্দ্র সেন।[১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ বসু, অঞ্জলি (নভেম্বর ২০১৩)। বসু, অঞ্জলি; সেনগুপ্ত, সুবোধচন্দ্র, সম্পাদকগণ। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। ১ (পঞ্চম সংস্করণ, দ্বিতীয় মুদ্রণ সংস্করণ)। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ২৮। আইএসবিএন 978-8179551356।
- ↑ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, জেলে ত্রিশ বছর পাক ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গণ, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৯৫।
- ↑ রায়, প্রকাশ (২০২১)। বিস্মৃত বিপ্লবী। চেন্নাই: নোশনপ্ৰেস, চেন্নাই, তামিলনাড়ু।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |